I'm searching that I've lost...
দি হোয়াইট বেলুন।
জাফর পানাহী
কেউ ৮৫ মিনিট পলকহীন কাটাতে চাইলে সে হোয়াইট বেলুনের পর্দায় চোখ রাখতে পারে। শিশুদের সরলতা, নিস্পাপতা সবার ভাল লাগে। ওদের বিপদে আমদের মন কাঁদে।
বিপরীত দৃশ্যও আছে।
শিশুদের সরলতাকে কমবেশী অনেকেই সুযোগ হিসাবে মনে করে। দুইটি নি:স্পাপ শিশু এমনই কিছু লোকের সন্ধান দেয় হোয়াইট বেলুনে। দর্শকের সবটুকু সহানুভুতি কেড়ে নেয় আলী এবং তার ছোটবোন রাজিয়া।
নতুন বছর শুরূ হতে ১ ঘন্টার মতো বাকি। অনেক কষ্টে মাকে বুঝিয়ে ১০০ টাকা নেয় রাজিয়া একটা গোল্ড ফিস কিনবে বলে।
টাকা নিয়ে ছুটে দোকানে। তার পিছু পিছু বিপত্তিও ছোটে। ক্যামেরা ও রাজিয়ার পিছু পিছু সেই যে বের হয় আর বাড়ী ফিরে না। ফিরতে দেয় না রাজিয়ার হাতের ৫০০ তুমান (ইরানের মুদ্রার নাম)। কমবেশী অনেকেই তার টাকার প্রতি লোভাতুর হয়।
মুল গল্পটা আব্বাস কিয়ারোস্তামীর লেখা। স্ক্রিপ্ট করেছেন জাফর পানাহী। পানাহীর প্রথম ফিচার ফিল্ম হোয়াইট বেলুন। কান সহ অনেক পুরস্কার জিতেছে ছবিটি। রিলিজ হয় ১৯৯৫ এ।
ছবিটি ইরানি। তাই ভাষাও ফারসি। তবে ইংরেজি সাবটাইটেল আছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।