আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

অতি সহজেই ডাল রান্না (ব্যাচেলর রান্না ঘর থেকে)

যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে. পরিবার ছেড়ে যারা হোস্টেলে কিংবা বাহিরে থাকেন পড়াশোনা কিংবা চাকরির জন্য তারা সুযোগ খুজতে থাকেন কি করে অতি সহজেই কিছু একটা রান্না করা যায়। বাসা থেকে মা বলে দেন ডাল আর ডিম কিংবা আলু ভর্তা করতে। বিশেষ করে ছেলেরা রান্নাঘরে বেশি সময় থাকতে পছন্দ করে না। আমার কথা অবশ্য আলাদা! এক নাগাড়ে ৪ ঘন্টার বেশি সময় রান্নাঘরে থাকার অভ্যাস আছে আমার! ২ টা তরকারি করলে এই সময় লাগে আর কি! সে যাই হোক, আসুন আজকে জেনে নিন কি করে সহজ উপায়ে মসুর ডাল রান্না করা যায়। যা যা লাগবেঃ ১।

মসুর ডাল ২। হলুদের গুড়া ৩। লবণ ৪। তেল ৫। পিয়াজ ৬।

জিরার গুড়া ৭। শুকনা মরিচ যে ভাবে করবেনঃ ১। এক পট মসুল ডাল একটা পাত্রে নিয়ে ধুয়ে নিন ভালমত ২। চুলায় পাতিল বসিয়ে দিন এবং ডাল ঢেলে দিন ৩। আধা চামচ হলুদের গুড়া দিন ৪।

এইবার তিন পট পানি ঢালুন পাতিলে ৫। দেড় চামচ লবণ দিন ৬। চুলার জ্বাল বাড়িয়ে দিন ৭। পেয়াজ কেটে ফেলুন এবং এরই মধ্যে ২ টা শুকনা মরিচ কাটুন ৮। একটি কড়ইতে অল্প পরিমাণ তেল ঢেলে পেয়াজ ভেজে ফেলুন ৯।

যে পাতিলে ডাল দিয়েছেন তাতে খেয়াল রাখুন পানি কমে গিয়েছে কি না। কমে গেলে আবার ২ পট পানি দিন। ১০। পেয়াজ একেবারে কালো কালো ভাজা যখন হয়ে যাবে তখন নামিয়ে নিন ১১। ডাল নেড়ে দেখুন শেদ্ধ হয়েছে কি না ১২।

শেদ্ধ হয়ে গেলে নামিয়ে বাগার দিন ভালমত ১৩। তেল সহ পেয়াজ, এবং শুকনা মরিচ ঢালুন ডালে ১৪। আবার বাগার দিন ১৫। হাল্কা আচে চুলায় বসিয়ে দিন ১৬। ৫ মিনিট পর এক চিমটি জিরার গুড়া দিন ১৭।

৫/৭ মিনিট পর নামিয়ে ফেলুন। ব্যাস! হয়ে গেল অতি সহজেই মসুর ডাল রান্না। সাবধানতাঃ ১। পানি অতিরিক্ত পরিমাণে দিবেন না ২। মসুর ডালের পরিমাণ বেশি দিবেন না ৩।

বেশি সময় চুলায় না রাখাই ভাল। তবে যারা ঘন খেতে চান তাদের কথা ভিন্ন। উৎসর্গঃ রান্নাতে অভিজ্ঞ নীলু ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ২২ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।