ভবঘুরে হওয়ার চেষ্টায় আছি আইজুদ্দিন সাম্প্রতিক সময় এ এটা নিয়ে আমি খুব আগ্রহী হয়ে উঠছি ,যতই জানছি ততই বিশ্বাস করছি । যাই হোক মূল লেখাটা শুরু করছি । string theory -পদার্থের গাঠনিক কাঠামো ব্যাখ্যা করার কষ্টসাধ্য এই বিষয়টাকে অতিচমৎকার ও সরলভাবে উপস্থাপন করা যায় স্ট্রিং তত্ত্ব (String theory) এবং এম তত্ত্ব (M-theory) দ্বারা। অতিপারমানবিক কণা দ্বারা সকল ধরণের পদার্থ সর্বোপরী মহাবিশ্ব সৃষ্টিকে আসলে তুলনা করা যায় ভায়োলিনের তার কিংবা ড্রামের মেমব্রেনের মাধ্যমে সুর সৃষ্টির সাথে। তবে মনে রাখা দরকার, এগুলো সাধারণ তার কিংবা মেমব্রেনের মতো নয়, এদের অস্তিত্ব দশ-এগারো মাত্রা পর্যন্ত বিস্তৃত।
ব্যাপারটাকে আরেকটু বিস্তৃতভাবে ব্যাখ্যা করা যেতে পারে। পদার্থবিজ্ঞানীরা ইলেক্ট্রনকে গণ্য করেন অতিঅতিক্ষুদ্র একটি মৌলিক কণা হিসেবে। যখন তারা ভিন্ন বৈশিষ্ট্যের নতুন ধরণের কোনো অতিঅতিক্ষুদ্র কণার সন্ধান পান তখন তার জন্য একটি নতুন নাম বরাদ্দ করেন। এরফলে বর্তমানে প্রায় শ’খানেক মৌলিক কণা নিয়ে তাদের মাথা ঘামাতে হচ্ছে। এগুলোই উপরে বর্নিত অতিপারমানবিক কণা।
কিন্তু স্ট্রিং তত্ত্ব মতে, ইলেক্ট্রনের ভেতরটা যদি সুপারমাইক্রোস্কোপ দ্বারা দেখা সম্ভবপর হতো তাহলে আমরা কোনো কণা দেখতাম না, আমরা দেখতাম কম্পিত এক তার। এটাকে আমাদের কণা বলে মনে হয় কারণ আমাদের যন্ত্রগুলো এতো সুক্ষ্ম পরিমাপ উপযোগী নয়
এই অতিক্ষুদ্র তারগুলোই আসলে ভিন্ন ভিন্ন কম্পাঙ্কে স্পন্দিত এবং অনুরণনিত হয়। আমরা যদি একটি অতিপারমানবিক কণার সুক্ষ্ম তারের কম্পনের হার পরিবর্তন করে দেই তাহলে ভিন্ন বৈশিষ্ট্যের আরেকটি অতিপারমানবিক কণা সৃষ্টি হবে, ধরা যাক কোয়ার্ক। এখন সেটি যদি আবার পরিবর্তন করি তাহলে হয়তো পাওয়া যাবে নিউট্রিনো। সঙ্গীতে আমরা যেমন ভায়োলিন বা গিটারের তার কাঁপিয়ে ভিন্ন ভিন্ন নোট সৃষ্টি করি, অতিপারমানবিক কণাগুলোও সেরকম ভিন্ন ভিন্ন নোট।
সুতরাং অসংখ্য অতিপারমানবিক কণাগুলো শুধুমাত্র একটি বস্তু দিয়ে প্রতিস্থাপিত করা সম্ভব, সেটা হলো স্ট্রিং বা তার!
স্ট্রিং তত্ত্ব আলোকে, হাজার বছর ধরে পদার্থবিজ্ঞানের যে নিয়মনীতিগুলো আমরা আবিষ্কার এবং লিপিবদ্ধ করেছি সেগুলো গিটার কিংবা ভায়োলিনের বিভিন্ন নোটের সমন্বয়ে সৃষ্ট প্রীতিকর সংমিশ্রন (Harmony)। রসায়নবিজ্ঞানকে বলা যেতে পারে সুর (Melody) আর পুরো মহাবিশ্ব সেক্ষেত্রে হবে লুদউইন ভ্যান বেইতোভেন কোনো সিম্ফোনি!! parallel universe- সমান্তরাল মহাবিশ্ব শুনতে যতটা জটিল মনে হয় আসলে ততটা না । আমাদের মহাবিশ্ব সৃষ্টির সময় বিজ্ঞানিরা ধারণা করেন ro onek universe toiri hyeche ,parallel,bubble ,daughter ,brain universe bola hoye thake .পৃথিবী সৃষ্টি হওয়ার পর থেকে এখন বুদবুদ এর মতই expand ba inflation hcche. এখন যদি স্পেস র সময় অসীম হয়ে থাকে তাহলে একি ভাবে বিন্যাস করতে থাকলে একটা সময় এমন একটা combination paoa যাবে যেটা আমাদের সমান্তরাল অথবা মিররর হবে । এখানে কয়েকটা probability আছে । ১ম টা হল আমাদের মত অবিকল universe ache ,2ndta হল আমাদের মতই মহাবিশ্ব kintu sekhane physics er constant gulor value vary korbe ...............3rd ta holo amader 360 degree oppozit universe . এখন মূল সমস্যা হল আমরা ১৩.৭ বিলিয়ন এর আগের ইতিহাস জানতে পারব না কারন আলো etotuku poth ভ্রমণ করছে ।
এখন সাম্প্রতিক সময় এ এটার পক্ষের hypothesis holo jdi emn kono extra dimension er kotha vaba jay (extra dimension)
tahole hoyto eta proman kora somvob hbe . ar amra eon kono dimension hoyto miss kore jacchi jeta oti khudro particle hole amader
বোধগম্য হত ।
big bang er শুরু তে যখন বিস্ফরন হয় তখন এটা মটেই অসম্ভব না আমাদের পৃথিবী particle er je combination e toiri hoyeche ঠিক সেই combination e rkta prithibi r to গ্রহ থাকা। এটা নিয়ে পরে আরও বিশদভাবে লিখব । deja vu -এটা একটা ফরাসি শব্দ যেটার
mane daray দেখা আর অদেখার মধ্য বর্তী অবস্থা । একটা উদাহরন দেয়া যাক ,কথাও কারো সাথে আপনার প্রথম দেখা হল কিন্তু আপনার মনে হচ্ছে একে আপনি আগেই চিনতেন হয়ত ।
phychiatrist ra eta k bole thake false sense of familiarity ,etake disease hisebe age mone kora hoto ,seizure er somoy eta beshi hoy boleo mone kora hoy ,shudhu person na ,incident er khetreo eta appliable ...apni ber holen e ekta pathor e ustha khelen mne holo eta agei janten .clasrm e gelen ekta ghori bndho dklen ne hlo eta apni janten . 25 years er dike eta beshi hoy tbe 60-70 percent manush e eta tar jibon e kokhono na kokhono observe kore thake . etar sceintific ব্যাখ্যা হল আপনার অন্য আরেকটি সত্তা যে কিনা সমানতরাল এ অবস্থান করছে তার অভহিজ্ঞতাই আপনি অবলকন করছেন হয়ত কয়েকশ বিলিয়ন দুরের এই গ্রহে । আজকের জন্নে এটুকুই । ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।