আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আর কত দিন কাদবেন জাকির চেয়ারমেন?

ভালো বাসি সত্যতা, মিত্যা কে করি ঘৃনা। এক পরিবারেরই নিহত ১১ : মধুখালীতে ৪ জনসহ বিভিন্ন স্থানে নিহত আরও ৯ রাকিব হোসেন, ঢাকা জেলা প্রতিনিধি অদক্ষ ও বেপরোয়া বাসচালকের মুহূর্তের ভুলে নিভে গেল একটি পরিবারের ১১ সদস্যের জীবন প্রদীপ। গতকাল খুব সকালে যে হাসিখুশি পরিবারটি রওনা হয়েছিল বাড়ির উদ্দেশে ১২ বছরের একটি শিশু ছাড়া বাকি সবাই এখন লাশ। গরমের ছুটির অবকাশে মাইক্রোবাসে করে তারা সবাই মিলে যাচ্ছিল বাড়িতে। কিন্তু যন্ত্রদানব বাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষে তাদের আম-কাঁঠালের সপ্রাণ উত্সবে অংশ নেয়া হলো না।

ঢাকা থেকে শরীয়তপুর বেড়াতে যাওয়ার পথে ট্র্যাজেডির শিকার হয়ে ওই ১১ জন ও মাইক্রোবাসের চালক নিহত হয়েছেন। গতকাল ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কের রাজেন্দ্রপুর এলাকায় ঘটে এই দুর্ঘটনা। নিহতদের সবাই মাইক্রোবাসের যাত্রী ও শরীয়তপুর জেলার ভেদরগঞ্জ উপজেলার আরশিনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাকির সর্দারের পরিবারের সদস্য ও আত্মীয়স্বজন। ওই বাসের ১৩ আরোহীর মধ্যে বেঁচে আছে শুধু ১২ বছরের এক শিশু। তার অবস্থাও আশঙ্কাজনক।

তাকে ভর্তি করা হয়েছে ঢাকা মেডিকেল কজেল হাসপাতালে। দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ওসি সাখাওয়াত হোসেন জানান, বুধবার ভোর ৬টার দিকে কেরানীগঞ্জের রাজেন্দ্রপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। ঢাকা থেকে একটি মাইক্রোবাস (ঢাকা মেট্রো চ-৫৩-২৬৩৪) মাওয়ার দিকে যাচ্ছিল। এ সময় বরিশাল থেকে ঢাকার দিকে যেতে থাকা সাকুরা পরিবহনের একটি বাসের (ঢাকা মেট্রো ব-১১-২২৪৪) সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। মাইক্রোবাসটি দুমড়ে-মুচড়ে রাস্তার পাশের ঢালে গিয়ে পড়ে।

নিহতদের মধ্যে ১১ জন শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলার সখিপুর থানার আরশিনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাকির সর্দারের আত্মীয় ও পরিবারের সদস্য। দুর্ঘটনায় মাইক্রোবাসের চালক সোহেলও নিহত হয়েছেন। ঘটনাস্থলে উপস্থিত র্যাব ১০-এর এসআই মো. কাশেম জানান, র্যাব সদস্যরা মাইক্রোবাস থেকে ১০ জনের লাশ উদ্ধার করে। এছাড়া আশঙ্কাজনক অবস্থায় মিটফোর্ড হাসপাতালে পাঠানোর পর মারা যায় আরও দুইজন। পুলিশ জানায়, নিহতরা হলেন ভেরদরগঞ্জের আরশিনগর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাকির সর্দারের স্ত্রী বেবী (৪৫) ও তাদের মেয়ে নবম শ্রেণীর ছাত্রী দিলরুবা আক্তার লুবনা (১৫), জাকিরের বড় বোন ও বিমান বাহিনীর ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট সাইদ হাসান, মিশুর মা মিনা বেগম (৫০), মিনা বেগমের ছেলে সায়েম হাসান বাবু (২৫), জাকিরের ছোট বোন রোজিনা আক্তার (৩৮), তার স্বামী সাউথইস্ট ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী কর্মকর্তা লেনিন (৪০), তাদের ছেলে ইয়াস (১০), মেয়ে ইসরাত (২), জাকিরের মেজ বোনের মেয়ে তানজিয়া আক্তার মনি (১১), তাদের গৃহকর্মী খুশি আক্তার (১৫) ও মনি (১২)।

মাইক্রোবাসের নিহত চালকের নাম সোহেল রানা বলে ওসি জানান। তিনি ছিলেন ঢাকা সিটি করপোশেনের গাড়িচালক এবং চালক হিসেবে বেশ অভিজ্ঞ। তাদের মধ্যে শুধু রোজিনার বাসার গৃহপরিচারিকা স্বপ্না ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিত্সাধীন বলে জানিয়েছে পুলিশ। মিটফোর্ড হাসপাতাল মর্গের ইনচার্জ মো, সুমন জানান, পরিবারের সদস্যদের অনুরোধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অনুমতি নিয়ে ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশগুলো স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। জাকির সর্দারের চাচাতো ভাই খোকন সর্দার হাসপাতালের মর্গে সাংবাদিকদের জানান, তাদের তিন বোন পরিবার নিয়ে ঢাকায় থাকেন।

প্রতি বছর গ্রীষ্মের ছুটিতে ছেলেমেয়েদের নিয়ে আরশিনগরের চরফেলিজে গ্রামে তাদের বাড়িতে যান তারা। এবারও আম-কাঁঠালের মৌসুমে সেখানে যাওয়ার পথেই লাশ হতে হলো তাদের। শোকে বিমূঢ় এখন আরশিনগর চেয়ারম্যানবাড়ি। মিটফোর্ড হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিত্সক মাসুদুর রহমান বলেন, আমিনুর, সেন্টু ও জুলহাস নামের তিনজন আহত অবস্থায় এসে চিকিত্সা নিয়ে গেছেন। তারা দুর্ঘটনাকবলিত বাসের যাত্রী বলে জানান।

জাকির সর্দারের ফুফাতো ভাই ড. সোবহান জানান, জাকিরের স্ত্রী বেবী, মেয়ে লুবনা, মেজ বোনের মেয়ে তানজিয়া ও দুই গৃহকর্মী খুশি ও মনির লাশ স্বর্ণদ্বীপ-৮ লঞ্চে করে শরীয়তপুর নিয়ে যাওয়া হয়। আর লেনিন, তার স্ত্রী রোজিনা, ছেলে ইয়াস ও মেয়ে ইসরাতের লাশ আজিমপুর গোরস্তানে দাফন করা হবে। এছাড়া পুলিশ দুপুরেই চালক সোহেল রানার লাশ তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছে বলে জানান তিনি। সোবহান আরও জানান, জাকিরের বড় বোন মিনার বড় ছেলে সাঈদ হাসান মিশু বিমান বাহিনীর ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট। তিনি বর্তমানে কঙ্গোতে জাতিসংঘের মিশনে কর্মরত রয়েছেন।

মিশু ফিরলেই মিনা ও বাবুর লাশ দাফন করা হবে। সাঈদ ফিরে না আসা পর্যন্ত তাদের লাশ মরচুয়ারিতে (হিমঘরে) রাখা হবে। বিমান বাহিনীর স্কোয়াড্রন লিডার আলভী ফোরদৌস খান জানান, মিশু এরই মধ্যে মা ও ভাইয়ের মৃত্যুর খবর শুনেছেন। দুই-তিন দিনের মধ্যে তিনি দেশে ফিরবেন। এই সময়ে তার মা ও ভাইয়ের লাশ সিএমএইচের মরচুয়ারিতে রাখা হবে।

সাউথইস্ট ব্যাংকের কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন জানান, লেলিনের বাসা ধানমন্ডি এলাকায়। লেলিনের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলার বলাখাল গ্রামে। শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার উদ্দেশে বুধ ও বৃহস্পতিবার ছুটি নিয়েছিলেন লেনিন। শনিবার তার অফিস করার কথা ছিল। লেনিনের ছেলে ইয়াস ধানমন্ডির একটি স্কুলে কেজি টুয়ে পড়ত বলে জানান তিনি।

দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাখাওয়াত হোসেন জানান, বাস-চালকের বেপরোয়া গতির কারণে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তিনি আরও বলেন, বেপরোয়া গতি নিয়ে সাকুরা পরিবহনের বাসটি ওভারটেক করতে গিয়ে এ দুর্ঘটনা ঘটায়। দুর্ঘটনার পর সাকুরা পরিবহনের চালক পালিয়ে গেছে। দুটি গাড়ি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশের পক্ষ থেকে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

দুর্ঘটনার খবর পেয়ে জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার কর্নেল (অব.) শওকত আলী হাসপাতাল মর্গে ছুটে আসেন। এ সময় তিনি নিহতদের স্বজনদের সঙ্গে কথা বলেন এবং সান্ত্বনা দেন। তিনি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। উপস্থিত সাংবাদিকদের তিনি বলেন, বাবুবাজার সেতু থেকে মাওয়া পর্যন্ত ‘রোড ডিভাইডার’ নির্মাণ করা হলে এ সড়কে দুর্ঘটনা অনেকটাই কমে আসত বলে তার ধারণা। চালক পলাতক : অন্যান্য সড়ক দুর্ঘটনার মতো যথারীতি পালিয়ে গেছে ঘাতক সাকুরা পরিবহনের বাসের চালক ও হেলপার।

বাসের যাত্রী জুলহাস জানান, মাওয়া ফেরিঘাট পার হয়ে দ্রুত গতিতে বাস চালাচ্ছিলেন চালক। তখন রাস্তা প্রায় ফাঁকা। সড়কের স্পিডব্রেকারগুলোও সে দ্রুত অতিক্রম করছিল। এতে ঝাঁকুনিতে কয়েকজন যাত্রী চালককে ধীরস্থিরভাবে গাড়ি চালাতে বলে। রাতে ছেড়ে আসার কারণে দুর্ঘটনার সময় অধিকাংশ যাত্রী ঘুমিয়ে ছিলেন।

অপর একটি গাড়িকে ওভারটেক করার সময় মাইক্রোবাসটির সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়েছে বলে বাসের যাত্রীরা জানিয়েছেন। এক্ষেত্রে দুর্ঘটনার জন্য তারা বাসের চালককেই দায়ী করেছেন। মধুখালীতে বাসের চাপায় ৪ জন নিহত : মধুখালী (ফরিদপুর) প্রতিনিধি মনিরুজ্জামান মন্নু জানান, বুধবার সন্ধ্যায় ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলার ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ঘোপঘাট বাসস্ট্যান্ড নামের স্থানে এক মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলেই ৪ ব্যক্তি নিহত ও অপর ৪ যাত্রী আহত হয়েছে। নিহত ৪ ব্যক্তির পরিচয় তাত্ক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। প্রত্যক্ষ্যদর্শীরা জানান, ফরিদপুর থেকে মাগুরাগামী একটি লোকাল বাস (চট্টমেট্রো-চ-১২১) জিতু এন্টারপ্রাইজ পরিবহনটি মাগুরা যাওয়ার পথে বিপরীত দিক থেকে আসা যশোর-ঢাকাগামী একটি প্রাইভেট কার (ঢাকা-মেট্রো-গ-১১-০৫৩৬) ঘোপঘাট বাস্ট্যান্ডে পৌঁছলে দ্রুতগামী বাস প্রাইভেট কারটিকে চাপা দেয়।

এ সময় ঘটনাস্থলেই প্রাইভেট কারের ৪ যাত্রী নিহত হন। নিহতদের মধ্যে একজন (২২) বছরের মহিলা, ৭ বছরের একটি শিশু, ৩০ বছরের একজন পুরুষ যাত্রী ও কারের চালক (৩৫) রয়েছে। অপর আহত চার যাত্রীকে মুমূর্ষু অবস্থায় মধুখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করা হয়েছে। ঘাতক বাসের আহত এক বাস যাত্রী শাজাহান (৫০) জানায়, বাসটি শুরু থেকে পথে সময় নষ্ট করে বেপরোয়াভাবে চালানোর সময় প্রাইভেট কারটিকে চাপা দেয়। রাত ৮টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত নিহতদের পরিচয় জানা যায়নি।

বগুড়ায় কোচ-পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ১ : বগুড়া অফিস জানায়, বগুড়া সদরের গোকুলে গতকাল বিকালে কোচ ও পিকআপের মুখোমুখী সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন। নিহত পিকআপ চালক মাসুদ আলী বগুড়া সদরের শিকারপুর এলাকার বাসিন্দা। মুরগিবাহী পিকআপের সঙ্গে ঢাকাগামী কোচের সংঘর্ষে ঘটনাস্থলে মাসুদ আলী মারা যান। ঢাকা-টাঙ্গাইল সড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ নারী শ্রমিক নিহত : ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের কোনাবাড়ী নামক স্থানে পৃথক দুটি সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ নারী শ্রমিক নিহত ও কমপক্ষে ৭ জন আহত হয়েছেন। কোনাবাড়ী হাইওয়ে পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মোজাম্মেল হোসেন জানান, সকাল সাড়ে ৭টার দিকে গাজীপুর সদর উপজেলার কোনাবাড়ী এলাকার তেলিচালা নামক স্থানে টাঙ্গাইলগামী চিনি ভর্তি ট্রাক টাঙ্গাইল ট-১১-০১৪৫ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে পড়ে গেলে ৩ পথচারী আহত হন।

এদের মধ্যে রাজিয়া আক্তার ঘটনাস্থলে ও বিজলি বেগম কোনাবাড়ী শরিফ জেনারেল হাসপাতালে মারা যায়। আহত অপর অজ্ঞাত নারীকে গাজীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রাজিয়ার বাবার নাম বুদু মিয়া বাড়ি ঢাকা জেলার ধামরাই থানার ভাঙ্গুরা গ্রামে। বিজলির বাবার নাম আবুল হোসেন পরামানিক, বাড়ি রাজশাহী জেলার বাঘা থানার জোরকাদিরপুর গ্রামে। নিহতরা কোনবাড়ীতে অবস্থিত যমুনা গার্মেন্টের শ্রমিক।

এদিকে পুলিশ জানায়, সকাল ৮টার দিকে কোনাবাড়ী পল্লী বিদ্যুত্ এলাকায় এনটিকেসি গার্মেন্টের সামনে টঙ্গাইলগামী একটি তেলবাহী লরি যাত্রীবাহী ভ্যানকে ধাক্কা দিলে ভ্যানের ৬ যাত্রী গুরুতর আহত হয়। তাত্ক্ষণিকভাবে আহতদের কোনবাড়ী শরিফ জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এদের মধ্যে তরিকন বেগম (৩৫) নামে এক গার্মেন্ট শ্রমিক আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকায় মারা যান বলে কোনাবাড়ী ফাঁড়ির ইনচার্জ (এসআই) মোবারক হোসেন বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন। শ্রমিক হতাহতের ঘটনায় মহাসড়কে সাময়িক যানজট দেখা দিলেও তেমন কোনো প্রভাব পড়েনি। হবিগঞ্জে বাসচাপায় স্কুলছাত্রীর প্রাণহানি : শায়েস্তাগঞ্জ (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি কামরুল হাসান জানান, ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের হবিগঞ্জ জেলার মিরপুর নামক স্থানে বাসচাপায় দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্রী তাছলিমা আক্তারের প্রাণহানি ঘটেছে।

তাছলিমা মিরপুর ইউনিয়নের হরিপাশা গ্রামের রিকশাচালক আক্তার মিয়ার মেয়ে। গতকাল বিকাল ৫টায় সে মিরপুর বাজার থেকে বাড়ি ফেরার সময় মহাসড়কে দুর্ঘটনার শিকার হয়। এ সময় উত্তেজিত জনতা এক ঘণ্টা মহাসড়ক অবরোধ করে রাখে। হাইওয়ে পুলিশ, বাহুবল থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিত সামাল দেয়। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১১ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।