[ রামু, টেকনাফ, উখিয়া, পটিয়ায় ১৯ বৌদ্ধবিহার ও ৪৫ বাড়িতে আগুন। রামুর ঘটনার পর কক্সবাজারের বিভিন্ন উজেলায় সুযোগ সন্ধানী ধর্মের দোহাই দিয়ে হামলা চালায়।
আসলেই অনেক দুঃখজনক একটা ঘটনা। ধিক্কার জানাই এই ঘটনার। নিরীহ মানুষের বাড়িতে আগুন দিয়ে এরা কি উদ্ধার করতে চায় সেটা আমার জানা নেই।
তবে এইটা যে বিচ্ছিন্ন কোন ঘটনা বলে আমার মনে হয়না। কারন ঐসব এলাকায় অনেক রোহিঙ্গা বসবাস করে। হয়ত এই ঘটনার মাধ্যমে তাদের ক্ষোভের আগুন প্রশমিত করেছে। বিবেচনায় ছিলনা রাস্ট্রের পার্থক্য।
যদি নিরেপক্ষ ভাবে বিবেচনা করি,তখন বলতে বাধ্য হই, যখন মুসলমানদের উপর বিধর্মীরা হত্যাযজ্ঞ চালাই তখন আমরা চুপ থাকি,সহানুভূতি জানানোতো দুরের কথা,এমন ভান ধরি যে,কিছুই শুনিনি বা কিছুই দেখিনি।
আর যখন মুসলমান কতৃক কোন অপরাধ ঘটে যায় তখন আমরা হয়ে যায় মানবতাবাদী,সুশিল সমাজ।
আমরা এখনো ভুলে যাইনি, হাজার হাজার রোহিঙ্গা মুসলমানদের কিভাবে হত্যা করা হয়েছে, কিভাবে মেয়েদেরকে পাশবিকভাবে নির্যাতন করেছে, হাজার হাজার মুসমানদের ঘর-বাড়িতে আগুন দিয়েছে। তাদের কে জম্মস্থান চ্যুত করেছে। তখন কোথায় ছিল মানবতাবাদীরা।
থু মারি এমন ভণ্ড মুখোশধারির মুখে।
তাদের প্রতি ঘৃনা প্রকাশের ভাষা হারিয়ে ফেলছি। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।