নির্বাচনকে সামনে রেখে বিরোধীদল ও তার শরীকদল বিভিন্ন ইস্যুতে দেশকে নাশকতা ও সর্বস্বান্ত করার চেষ্টা করছে। সরকারের বিভিন্ন প্রকার সাফল্য মূলক কর্মকান্ডের কোন না কোন ইস্যু তৈরি করে তারা মাঠে নামছে এবং সরকারের সম্মানকে ক্ষুন্ন করার চেষ্টা করছে।
মূলত: যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল করার জন্য তারা বিভিন্ন ষঢ়যন্ত্রের তৎপরতা চালাচ্ছে। তারা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচীর নাম করে নৈরাজ্যমূলক অবস্থা সৃষ্টি করছে এবং জ্বালাও-পোড়াও চোরাগুপ্তা হামলাসহ নানা নাশকতামূলক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে গোপন ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে।
আসলে ১৮ দল বলতে এখানে দুইদলকেই দেখা যাচ্ছে বিএনপি-জামাত ছাড়া এখানে অন্য কোন দলের অস্তিত্ব নেই।
আর বিএনপি এ দেশবিরোধী দলকে নিয়ে তারা সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য একটা শক্তি তৈরি করছে। কারণ দেশ বিরোধী এ দল (জামাত) স্বাধিনের পর থেকে বিভীন্ন ভাবে অস্থিরতার সৃষ্টি করেই চলেছে। দেশটাকে করেছে সর্বস্বান্ত ইসলামকে বিকৃতি করে ধর্মের নামে ভন্ডামী করে জনজীবন বিপন্ন করে তুলেছে।
বর্তমানে ইসলামী মাশায়েক দলের নাম করে তারা যে হরতাল পালন করল কিন্তু দেখা গেছে যে এখানে সবাই জামায়াত-শিবির এবং তাদের উদ্দেশ্য ছিল ভিন্ন। অর্থাৎ এটাকে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করার মত একটা কেীশল ছাড়া আর কিছুই বলা যায় না।
এহেন পরিস্থিতিতে সরকারও খুবই হুসিয়ার। সরকারের গুরুত্বপূর্ণ গোয়েন্দা সংস্থাসমূহ খুবই নজরদারী দিচ্ছে। তারা বিভিন্ন কৌশলে তাদের কার্যাবলীকে পর্যবেক্ষণ করছে। একাধিক গোযেন্দা সংস্থা গত কদিন ধরে আটঘাট বেঁধে মাঠে নেমেছে। তার ওইসব কোথায় যাচ্ছে, কী করছে সব তথ্য নখদর্পণে রাখছে ।
কারো গতিবিধি সন্দেহ প্রক্রিয়া শুরু করলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তারা।
সূত্র আরো জানায়, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন কোন প্রক্রিয়ায় হবে- এ নিয়ে দলের ইতোমধ্যে সংঘর্ষিক বক্তব্য বিবৃতি দেয়া শুরু হয়ে গেছে। এর ফলে দু -মেরুতে অবস্থান নিয়েছে। এরই ধারিবাহিকতায় আগামী দিনগুলোতে নির্দলীয় তত্ত্বাধায়ক রসরারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে বিএনপি আন্দোলন করতে চাইবে।
এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা জানান কর্মসূচীর সুযোগ নিয়ে বিভিন্ন অপরাধী, সন্ত্রাসী ও জঙ্গীদের মধ্যে নাশকতা ও পায়।
এসব অপরাধী ও নাশকতারোধে গোয়েন্দা নজরদারি অব্যাহত আছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।