আমি পৃথিবীতে প্রতিনিধি সৃষ্টিকারী! বলল, তারা তো বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে। বললেন, আমি যা জানি, তোমরা তা জানো না!
লেখক বলেছেন: মডুদের কাছে বিচার দিয়া কি হবে? আল্লায় কি অক্ষম হইয়া গেছে? তার কাছে বিচার দিয়া কিছু হয় না?
লেখক বলেছেন: অযোগ্যের হিসাবে আল্লার ধারে কাছে কেউ নাই। আল্লার বাপের সবচাইতে অযোগ্য পুত্র হিসেবে আল্লার নাম স্বর্নাক্ষরে লেখা থাকবে। তার পদত্যাগ আগে দরকার।
নিজ বাড়িতে বসে যত খুশি কালীসঙ্গম করুন।
মুহাম্মদ(সাঃ) ছিলেন একজন মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তি, যিনি কুকুর দেখলেই ভয় পেতেন, আজগুবী কল্পনা করতেন, গায়েবী বানী শুনতেন। এগুলো সবই মানসিক রোগের লক্ষণ এবং খিঁচুনী ওঠা, মাথায় প্রচন্ড যন্ত্রণা করা এসবই মৃগী রোগের প্রমাণ। তাছাড়া ওনার বহুমাত্রিক যৌনরুচি, দাসী সম্ভোগ থেকে শুরু করে যুদ্ধবন্দী ধর্ষণ, শিশু ধর্ষণ, নিজ পালক পুত্রের স্ত্রীকে কৌশলে আয়ত্ত্ব করা এগুলো সবই তার ভয়াবহ মানসিক বিকৃতির প্রমাণ।
১.
ধর্মানুভুতি আহত হয় যখন ধর্মের নষ্টামী চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়া হয়, বর্বর শরীয়া আইনের বর্বরতার কথা প্রকাশ করা হয়, ইসলামের পয়গম্বরদের/দেবদেবী-অবতারদের অজস্র লাম্পট্যের ইতিহাস, গনহত্যা এবং গনধর্ষণের ইতিহাস হাদিস কোরান বাইবেল গীতা রামায় থেকেই প্রমাণ করে দেয়া হয়।
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের মূল উৎস ধর্মগ্রন্থ এবং পয়গম্বরদের জীবনী।
কোন সুস্থ বিবেকবান মানুষ এই সকম ঘটনা নিরপেক্ষভাবে পাঠ করলেই তাদের মনে নানান প্রশ্ন জাগবে। এমনকি কোরানে যে মানবতা বিরোধী আয়াত সমুহ রয়েছে, নারী অবমাননাকর আয়াত রয়েছে, হাদিসে কিভাবে যুদ্ধবন্দী ছহি উপায়ে ধর্ষন করতে হবে তা বলা হয়েছে, কিভাবে কাফের নিধন করতে হবে তা বর্ণনা করা হয়েছে, সেসব বর্ণনা করলেও মুমিনগনের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগে।
লেখক বলেছেন: সমস্যা তাদের না। ধর্মগু দ্বারা পরিপুর্ণ মস্তিষ্কে যুক্তি ঢুকতে পারে না, শুধু গালাগালি করে মনের ক্ষোভ মেটানোই ভরসা। এছাড়া বেচারাদের আর কিছুই করার নাই।
Click This Link
২.
আর ব্লগ ধর্ম প্রচারের জায়গা না। ধর্মকে ব্যাক্তিগত জায়গায় রাখুন। ধর্মকে ব্লগে টানাটানি করলে হালকা চড় থাপ্পর ধর্মের উপরে পরতেই পারে। এতই যদি স্পর্শকাতরতা থাকে, ধর্মকে ব্লগে আনার প্রয়োজন কি?
Click This Link
৩.
হুমায়ুন আহমেদঃ একজন মহা-পুরুষত্ত্ব বর্ধক বটিকা বিক্রেতা অপন্যাসিকের নয়া ভেলকীবাজি!
সস্তা সাহিত্যের খাজাবাবা ভাড়কিং হুমায়ুন আহমেদ আবারো স্বরুপে আবির্ভুত হয়েছে। এই মহান চাপাশিল্পী বলেছেন, আহমদ শরীফ এবং সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী দুজনেই মূর্খ এবং ক্ষুদ্র।
কোন এক কালে এই দুই ক্ষুদ্র এবং মূর্খের সাথে ছিলেন বলে বাঙলা সাহিত্যের এই আখেরী পয়গম্বরের আফসোসের সীমা নেই!
গুলিস্তানের মোড়ে যেমন পুরুষত্ত্ব বর্ধনের নানান চটি পুস্তক এবং বটিকা পাওয়া যায়, হুমায়ুন আহমেদও মহাপুরুষত্ত্বের তেলেসমাতি বটিকা বেচে আমাদের এক বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী প্রজন্ম তৈরি করছে।
Click This Link
৪.
লেখক বলেছেন: ঠিক, আল্লা যা করেন ভালর জন্যেই করেন। গরীবেরা না খাইতে পাইয়া মইরা স্বর্গে যাউক। আলহামদুলিল্লাহ।
লেখক বলেছেন: আর তোমার আল্লারে গিয়া বল ভাল হইয়া যাইতে, পরীক্ষার নামে এইসব আকাম না করতে।
নাইলে আমি পিটান শুরু করলে কইলাম কান্নাকাটি কইরা উদ্ধার পাইবো না।
লেখক বলেছেন: নিশ্চয়ই মুমিনের যত গালি তত নেকী তত হুর। দেন ভাই, কইষা গালি দেন, আল্লায় খুশী হইবো। আল্লায় গালিবাজ চাপাতিবাজ শিশুগামী ধর্ষক যুদ্ধবাজ ডাকাত দাসী ছোহবতকারী যুদ্ধবপ্নদী ধর্ষনকারীদেরই বেশি পছন্দ করে।
লেখক বলেছেন: মডুদের কাছে বিচার দিয়া কি হবে? আল্লায় কি অক্ষম হইয়া গেছে? তার কাছে বিচার দিয়া কিছু হয় না?
লেখক বলেছেন: বেকুব, আসিফে কি নিজেরে উত্তম রিজিকদাতা, পরমকরুনাময় অসীম দয়ালু দাবী করছে? যে দাবী করছে তার যদি এই অবস্থা হয়, আসিফের কি দোষ?
আর দামী বোতল আসিফে নিজের টাকা দিয়া কিনছে, সেইটা কি তোমার আল্লায় আইসা বইলা গেছে?
লেখক বলেছেন: আল্লায় মুসলিমদের ব্যাপাক খানা পিনা পাঠাইতাছে।
কিন্তু কথা হইতাছে, আরবের শেখ গুলাই ছহি মুসলিম বইলা আর কেউ ভাগে পাইতাছে না।
লেখক বলেছেন: তার মানে আল্লার ক্ষমতা শুধু জাকাত দিতে বলা পর্যন্ত? উনি কি তবে রিজিকদাতা থেকে জাকাতের নিয়ম দাতাতে পরিণত হইয়াছেন?
কিন্তু তাহলে উপরের কোরানের আয়াত গুলা কি আল্লায় শারাবন তহুরা খাইয়া নাজিল করছিল?
এটা হলো দায় দায়িত্ত্ব এড়ানোর জন্য রাজনৈতিক নেতাদের মত ভাষা। ধরেন একসিডেন্টে ১০০ মানুষ মারা গেল, সব দোষ বাস ড্রাইভারের। অথচ একজন মানুষ বেঁচে গেল, সব কৃতিত্ত্ব আল্লার। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেই সব অপকর্মের দায় বিএনপির ঘাড়ে চাপায়, বিএনপিও একই কাজ করে।
আল্লা অনেক বড় রাজনীতিবিদ। এবং মিথ্যাবাদী। একজায়গায় এককথা, অন্য জায়গায় আরেককথা। বুঝলাম বর্তমান মুসলিমরা ভাল মুসলিম না। কিন্তু আল্লার কি কোন দায় দায়িত্ত্ব নাই? ফেরেশতারা কি তার কথা শুনতে চাইছে না? তিনিই নাকি ফেরেশতা দিয়ে রিজিক পাঠান!!!
লেখক বলেছেন: অযোগ্যের হিসাবে আল্লার ধারে কাছে কেউ নাই।
আল্লার বাপের সবচাইতে অযোগ্য পুত্র হিসেবে আল্লার নাম স্বর্নাক্ষরে লেখা থাকবে। তার পদত্যাগ আগে দরকার।
Click This Link
৫.
পরমকরুনাময় এবং অসীম দয়ালু গাছাল্লা এবং আমার অবিশ্বাসী পাপী মন
খুবই হতাশ হয়ে জনগনের কর্মকান্ড দেখতে লাগলাম। গাছটা হয়ে উঠলো আমার এলাকার এক নতুন পয়গম্বর, যার সম্পর্কে কোন কথাই কেউ শুনতে চাইছে না। তাদের প্রবল গাছানুভূতি অত্যন্ত মোলায়েম এবং সদা সর্বদা জাগ্রত বৃক্ষের মতই খাড়া, একটু এদিক সেদিক বললেই তারা আহত হচ্ছে।
আসমানের আল্লাতালা যেভাবে লাফ দিয়ে ভাল কিছুর কৃতিত্ব দাবী করে, এবং খারাপ হলে সব দায় মানুষ বা শয়তানের কাঁধে চাপিয়ে সটকে পরে, এই গাছটিও সেই চরিত্র অর্জন করলো। আসলে আসমানের আল্লা আর এই মরা গাছটার ভেতরে কোন গুনগত পার্থক্যই নেই, উভয়ই কর্মক্ষমতাহীন, ভালমন্দ কিছু করার যোগ্যতাই কারো নাই।
তো একরাতে কেবা কাহারা গাছটার একপাশে হাগু করে রেখে গেল। সে এক ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়, মহাবিশ্বে বোধকরি এমন ঘৃনিত কর্ম কেউ কখনও করে নি। এলাকার মানুষের কোমল গাছানুভূতি নিয়ে এই অমানবিক আচরণ, এই ঘৃনাবাদী প্রয়াশ রীতিমত উন্মাদনা সৃষ্টি করলো।
"লাড়ায়ে টকবীর গাছাল্লা আকবর"
Click This Link
৬.
লক্ষ্য করে দেখবেন মানুষ অজ্ঞানতাকেই ঈশ্বর নামে অভিহিত করে।
অজ্ঞানতার অন্ধকারের অপর নাম ঈশ্বর।
প্রাচীন কাল থেকেই এই ঈশ্বর... মানুষের জানার আগ্রহকে ধ্বংস করেছে, জ্ঞান বিজ্ঞানকে স্থবির করে ফেলেছে। (প্রত্যেক বিশ্বাসী নর-নারীর জন্য জ্ঞান অর্জন করা অবশ্যকর্তব্য/ দোলনা থেকে কবর পর্যন্ত জ্ঞান অর্জন করা/ জ্ঞান অর্জনের জন্য প্রয়োজনে সুদূর চীনেও যাও/ জ্ঞানীর কলমের কালি শহীদের রক্তের চেয়েও দামী/ আমি ছাত্রের(অনুসন্ধানী) ভিতরে, ছাত্র (অনুসন্ধানী) আমার ভিতরে / এক প্রহরের গভীর ভাবনা সত্তর বছরের সৎকর্ম থেকে উত্তম)
পৃথিবীর সকল ধর্মগ্রন্থগুলো এত বিপুল পরিমানে বাঁজে বকেছে আর মুর্খ মানুষকে গাঁজা খাইয়েছে যে ওগুলো জ্ঞানগর্ভ আলোচনাতে আসার যোগ্যতাই হারিয়েছে।
বিশেষত মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে এই ধরনের বৈশিষ্ঠ্য খুব ব্যাপক পরিমানে দেখা যায়, আজকে জ্ঞান বিজ্ঞানে তাদের অবস্থানটাও তাই সবার নিচে।
কুরআনে বর্তমান বিজ্ঞানের যুগে বাস করেও গাদা গাদা ভুলভ্রান্তি দেখেও না দেখার ভান করা এবং কুরআনে কোন ভুল নাই, সব বিজ্ঞানই কুরআনে আছে
ইসলাম ধর্মের একটা ছোট অংশ মাত্র, জনসংখ্যার দিক দিয়ে গুরুত্বপুর্ণ হলেও দার্শনিক দিক দিয়ে অগুরুত্বপুর্ণ অংশ। কোন বিশেষ ধর্ম নিয়ে আলোচনা করে মুল আলোচনাটাকে ধ্বংস করতে চাইছি না।
Click This Link
৭.
ফেয়ার এন্ড লাভলী মাখলে রং ফর্সা হবে, হারপিক ব্যবহার করলে বাথরুমের সকল ময়লা পরিষ্কার হবে-তেমনি ইসলাম গ্রহন করিলে মনের ময়লা দুর হবে, আত্মা শক্তিশালী হইবে এরকম অজস্র বিজ্ঞাপনে একসময় আমাদের এলাকা সয়লাব থাকতো।
Click This Link
৮.
অলৌকিক কিছুতে প্রবল বিশ্বাস স্থাপন, মামদোভুত/আল্লা/ শাকচুন্নী/ফেরেস্তা/জ্বীন/শয়তান ইত্যাদিতে যখন কোন প্রাপ্ত বয়ষ্ক মানুষ প্রবল ভাবে বিশ্বাস করেন, তখন বুঝতে হবে তিনি বা তারা হিস্টিরিয়া/ম্যাস হিস্টিরিয়া/ স্কিজোফ্রেনীয়াতে আক্রান্ত। এখন এই বিশ্বাস মানুষের ভেতর থেকে বেশ কিছু উপায়ে সরানো যায়, মানসিক রোগীদেরকে সারিয়ে তোলা যায়।
তাদের নিয়মিত চিকিৎসা করে, আবার রোগ খুব ভয়াবহ আকার ধারন করলে শক থেরাপী দিয়ে।
আমার ধারনা আরিফুর আর ব্লগের অন্য নাস্তিকেরা আস্তিকদের শক থেরাপী দিচ্ছেন, এবং এই শক থেরাপী মাঝে মাঝেই বেশ ভয়াবহ আকার ধারন করে, আস্তিকদের নাঁকি কান্না আর চোখের পানিতে ব্লগের প্রতিটা কোন ভরে ওঠে। কিন্তু কি বা করার আছে?
কিন্তু কথা হচ্ছে নাস্তিকেরা কি শরীরে বোমা বেধে আত্মঘাতী হামলা চালায়, নাকি চাপাতি হাতে আক্রমন করে? নাকি দেশ ছাড়া করে?
এরকম উদাহরন আমি অন্তত শুনিনি। (রাশিয়া, চীন, বলিভিয়া, উত্তর কোরিয়া, ভিয়েতনাম, নকশাল, নেপাল, ঝিনাইদহ... চলতেই থাকবে নাম। )
বিশ্বজুড়ে মুসলমানরা যেরকম জ্ঞান অর্জনে অনিহা প্রকাশ করে অন্য কোন ধর্মাবলম্বীর মধ্যে তা দেখা যায় না।
(চরম মিথ্যাবাদিতার জবাব উপরে দ্র.)
প্রায় দেড় বিলিয়ন মুসলমান, তারা দুনিয়ার খাচ্ছে, দুনিয়ার পরছে, আর কাজ করে যাচ্ছে পরকালের, নেকী হাসিলের প্রতিযোগিতায় ক্রমশ পিছিয়ে পরছে অন্যদের থেকে। পৃথিবীর খাদ্য সমস্যা, বাসস্থানের সমস্যা, চিকিৎসার সমস্যার সমাধানে সকলে এখন একত্রিত হবার চেষ্টায় আছে, পরিশ্রম করে যাচ্ছে কিভাবে খাদ্য সমস্যার সমাধান করা যায়, কিভাবে এইডসের প্রতিষেধক আবিষ্কার করা যায়।
ভারবাহী জীবের মত তারা মানব সম্প্রদায়ের পিঠে চেপে বসে আছে, তাদের অতিরিক্ত ভার বহন করতে হচ্ছে অন্যদের, সেকারনে আমাদের অগ্রগতিও যেমন হবার কথা ছিল হচ্ছে না।
Click This Link
৯.
মুহাম্মদের জীবনী পড়লে এই ব্যাপারটা আরও স্পষ্ট হয়ে ওঠে, যখন দেখি একজন আরব জাতিসত্ত্বা এবং আরব জাতিয়তাবাদের নেতা পুরো বিশ্বে আরব জাতিয়তাবাদ ছড়িয়ে দেবার জন্য একটা ধর্ম সৃষ্টি করেন। (হে মানবাতি! শুনে রাখো, আরবের উপর যেমন অনারবের কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই, তেমনি অনারবের উপর আরবের কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই।
যেমনি সাদার উপর কালোর কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই তেমনি কালোর উপর সাদার কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই। হে মানবজাতি! তোমরা পরস্পরকে হত্যার মত অস্বীকৃত কাজে লিপ্ত হয়ো না!)
আরব জাতিয়তাবাদের নেতা মুহাম্মদ জেরুজালেমকে কিছুতেই কিবলা হিসেবে রাখতেন না এটা এমনিতেই বোঝা যায়।
চার গসপেল লেখক একেবারেই রাজনৈতিক স্বার্থে সে সময় মিশরীয় দেবতা হোরাসের বৈশিষ্ট্যগুলো চুরি করে যীশুর নামে চালিয়ে দিয়েছেন এবং নতুন একটা ধর্মের সৃষ্টি করেছেন।
এই বিষয়গুলো মুহাম্মদের ভালই জানা ছিল। তিনি উচু মানের পলিটিক্যাল নেতা ছিলেন, কুট চালে সেই আমলে তার সমকক্ষ খুব কম লোকই আছে।
আমি স্বীকার করি খ্রীষ্টান, হিন্দু, ইহুদী এমনকি বৌদ্ধরাও বিভিন্ন ভাবে সহিংসতা চালাইছে, কিন্তু ইহুদী আর ইসলাম এই দুইটা ধর্মের ভিত্তিই ছিল মানুষের রক্তের উপরে দাড়িয়ে। অত্যন্ত বর্বর এই দুইটা ধর্ম মানব সমাজের জন্য খুবই ক্ষতিকর।
লেখক বলেছেন: মানলাম, কিন্তু ইসলামের অনুসারীরা কি বলে চেঁচায়? ওহ মুহাম্মদ, ওহো আয়শা, আল্লা জোরে দে??? আল্লা পোলা দে??? মুহাম্মাদ আল্লার রাসুল???
Click This Link
১০.
তাই ব্যাক্তি আক্রমন আমার দ্বারা হচ্ছে না, তাদের দ্বারা হবে এবং হচ্ছে। যেহেতু তাদের কুরআনে বলা আছে বিধর্মী হত্যা করতে। তারা এই ধরনের আক্রমন করতে শিখছে তাদের ধর্মগ্রন্থ থেকেই।
Click This Link
১১.
অধিকাংশ হিন্দু তাদের ধর্মগ্রন্থে লিখিত বাচ্চাদের রুপকথাগুলোতে বিশ্বাস করে না, সেগুলোকে গল্প হিসেবেই দেখে। কিন্তু অল্প কিছু মাথামোটা পাওয়া যায়, যারা শিবের লিঙ্গ চেটে পরমানন্দ লাভ করে, বা কৃষ্ণের মত লম্পটের আরাধনা করে লাম্পট্যধর্মের প্রচার করে।
অন্য ধর্ম গুলো যেখানে এক ধর্ম অন্য ধর্মের সাথে যুদ্ধে লিপ্ত হয়, অন্য ধর্মকে ধ্বংস করতে চায়, অন্য ধর্মের মানুষের উপরে অত্যাচার চালায়, সেখানে হিন্দু ধর্মে নিজ নিজ ধর্মের লোকই নিজ ধর্মের মানুষের উপরে অত্যাচার চালিয়ে আনন্দ পায়। জন্ম থেকেই একজন হিন্দুকে পাপী এবং অস্পৃশ্য বলে গন্য করাটা একটা সামষ্টিক জনগোষ্ঠীর ভেতরে যেই হতাশা আর পাপবোধের জন্ম দেয়, সেটা হয়ত অন্য ধর্মের আগ্রাসনও দিতে পারে না।
এর পরে মুহাম্মদের যৌনজীবন নিয়া লেখার খায়েস আছে।
আশা করি রক্তবমি শুরু করবেন না।
আমি বলেছিলাম কৃষ্ণ মানব ইতিহাসের শ্রেষ্ট লম্পট। ভুল মনে হচ্ছে আমার কথা? আমি কৃষ্ণর লীলাখেলার প্রচুর ঘটনা বর্ননা করতে পারবো, কত কত জায়গাতে সে কি কি করে বেড়িয়েছে হিন্দু হিসেবে আপনারও জানার কথা।
আপনি মা কালীর ভক্ত হতে পারেন, মা কালীর ভক্তিতে গদগদ হয়ে তার পূজা করতে পারেন, আপনার ব্যাপার, নিজ বাড়িতে বসে যত খুশি কালীসঙ্গম করুন।
Click This Link
১২.
অন্যদিকে কেউ মুহাম্মদ(সাঃ)কে খারাপ বললে কষ্ট পেত সে।
মুহাম্মদ(সাঃ) এর যৌনজীবন এবং বিভিন্ন কর্মকান্ডের কথা বলে ঘৃণা বিদ্বেষ ছড়ানোর চেষ্টা করতো। তখন থেকে সে পকেটে একটা ব্লেড রাখাও শুরু করে দিল। শত হলেও মুহাম্মদ(সাঃ) সম্মান তার রক্ষা করতে হবে, এই রকম একজন মহামানবকে বিধর্মীরা অসম্মান করবে, একজন মুমিন হিসেবে এটা কিছুতেই মেনে নেয়া যায় না।
সে বুঝতে পারলো ইসলাম এবং পৃথিবীর সবচাইতে বড় শত্রু হচ্ছে প্রগতিবাদীরা। ধর্মনিরপেক্ষতা, সমাজতন্ত্র, গনতন্ত্র, বাক স্বাধীনতা, মুক্তচিন্তা, দর্শনের মত খারাপ জিনিষ আর একটাও নাই।
আহমদ শরীফ, আরজ আলী মাতুব্বর, হুমায়ুন আজাদ এরা হচ্ছে এক একটা নরকের কীট।
পরিচয় হল এক স্বঘোষিত পাড় নাস্তিকের সাথে, যে নিজেকে খুব জ্ঞানী মনে করে (আসলে সে নিতান্তই মুর্খ)। সে রহমানকে বুঝানোর চেষ্টা করল যে মুহাম্মদ(সাঃ) ছিলেন একজন মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তি, যিনি কুকুর দেখলেই ভয় পেতেন, আজগুবী কল্পনা করতেন, গায়েবী বানী শুনতেন। এগুলো সবই মানসিক রোগের লক্ষণ এবং খিঁচুনী ওঠা, মাথায় প্রচন্ড যন্ত্রণা করা এসবই মৃগী রোগের প্রমাণ।
তাছাড়া ওনার বহুমাত্রিক যৌনরুচি, দাসী সম্ভোগ থেকে শুরু করে যুদ্ধবন্দী ধর্ষণ, শিশু ধর্ষণ, নিজ পালক পুত্রের স্ত্রীকে কৌশলে আয়ত্ত্ব করা এগুলো সবই তার ভয়াবহ মানসিক বিকৃতির প্রমাণ।
এছাড়াও নাস্তিকটি বলতে লাগলো সামান্য চুরির কারনে কারও হাত কেটে ফেলা অমানবিক, ভালবাসার অপরাধে কাউকে পাথর ছুড়ে মেরে ফেলা, ধর্ষিতার চার জন সাক্ষী হাজির করতে না পারলে উল্টো ধর্ষিতাকেই পাথর ছুড়ে মেরে ফেলা এগুলো স্রেফ নোংরামী আর বর্বরতা। শরিয়তী আইন হচ্ছে জঘন্যতম আইন, ইসলামী নিয়ম হচ্ছে মধ্যেযুগীয় কালাকানুন।
Click This Link
১৩.
কেন মুসলিমরাই খুব বেশি পরিমানে সিক এবং পার্ভার্ট মেনটালিটির হয়?
মুহাম্মদে যেমন বিধর্মী হত্যা করছে, ইহুদী হত্যার হাদিস দিয়া গেছে, পৌত্তলিক আর বিধর্মী জবাই করতে কইছে, এরাও সেই কাজই করতেছে। আর আপনি বলতেছেন এইটা প্রকৃত ইসলাম না। তো প্রকৃত ইসলাম কি এর চাইতেও খারাপ?
তিনি বিশ্বাসী সাত আসমানের উপরের আল্লায়।
কেউ যদি খাটের তলায় গাঞ্জা খাওয়া আল্লায় বিশ্বাসী হয়, তবে একজন বিশ্বাসী হয়ে অন্য বিশ্বাসীর বিশ্বাসে আঘাত করা যৌক্তিক কিনা।
Click This Link
১৪.
লেখক বলেছেন: জানার অদম্য আগ্রহকে মন্দ বলার কারনেই আজকে হয়তো মুসলিম সম্প্রদায় সারা দুনিয়ায় ঘৃণিত, নির্যাতিত, অপদস্থ। অথচ তারা ভাবছে তারা খুব ভাল আছে, তাই এদেরকে আহাম্মক সম্প্রদায় বলা হয়ে থাকে।
Click This Link
১৫.
নাস্তিকরা তো বিশ্বাস্কে আঘাত করবেই, তাই না? নাস্তিকদের দৃষ্টিতে বিশ্বাস হচ্ছে এক ধরনের মানসিক রোগ। (এখন প্রশ্ন হল, যারা আমাদের, দেশের সতের কোটি মানুষকে মানসিক রোগি মনে করছে, তাদের বিষয়ে এই সমাজ কী সিদ্ধান্ত নিতে পারে? বা রাষ্ট্রর কি কোন দায়বদ্ধতা নাই?)
মুহাম্মদকে যদি কেউ আহাম্মক বলে বিশ্বাস করে, আপনি কি যুক্তিতে তার বিশ্বাসে আঘাত হানবেন?
ধরেন একজন(আরিফ ভাই) বিশ্বাস করেন মুহাম্মদ একজন বুজরুক।
আপনি কি তার এই বিশ্বাসে আঘাত করবেন? নাকি তাকে তার বিশ্বাস মোতাবেক থাকতে দেবেন?
Click This Link
সাড়ে আটমাস আগে,
দাঁড়িপাল্লা নিকের মহাউন্মাদ শব্দটা রাসূল দ. বিষয়ে আসার কারণে সুন্দর করে বোল্ড করে এভাবেই কোট করে ব্লগের যে দুটি উপধারা ভঙ্গ হয়েছে সে দুটি উপধারা উল্লেখ করে রিপোর্ট করা হয়েছিল।
কিন্তু ন্যাড়া একবারই বেলতলায় যায়।
কাজ না হওয়াতে এই ধরনের পোস্টদাতাদের পোস্টে যাওয়া আর রিপোর্ট করা, দুটাই বন্ধ ছিল।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।