আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

১৮+ নয়, তবুও ১৮- দের প্রবেশ নিষেধ--৩

১/ আবুলকে বিচারক জিজ্ঞেস করছে ; তুমি ট্রেনে মহিলাদের কামড়ে দিয়েছো কেন? , , , , , , আবুল; ইয়োর অনার, আমার কী দোষ বলেন...ওইখানেই তো লেখা ছিল 'মহিলাদের কামরা'... তাই কামরাই দিছি... ২/ মেডাম ক্লাস নিচ্ছে- মেডামঃ অনেক অনেকবছর আগের কথা। তখন মুঘল সম্রাট আকবর-এর শাসন কাল ছিলো। একদিন তিনি তার বিছানায় শুয়ে ছিলেন। এমন সময় এক ছাত্র উঠে দাঁড়িয়ে বললোঃ মেডাম, এই পুলা পিছে থাইকা আমারে খালি খুচাইবার লাগছে। মেডামঃ এই পুলা,আমি আমার পড়ানরসময় কোন ডিস্টার্ব চাই না।

তাই একদম চুপচাপ আমার পড়া কানের মইধ্যে হিলায় নাউ। নাইলে কানডা ধইরা বাইরকইরা দিমু। বুঝছ?হুহ। জত্ত সব ফাউল পুলাপাইন। ~তো আমরা আমাদের পড়ায় ফিরে আসি।

আমি যেন কোথায় ছিলাম? ছাত্ররা একসাথে বলে উঠলো--- ম্যাডাম আকবরের বিছানায়……… ৩/ গার্লফ্রেন্ড বলছে বয়ফ্রেন্ডকেঃ উফ... কী করছো? সবাই দেখছে না? এমন করে না সোনা... প্লিজ হাত সরাও... সবাই কী বলবে? এটা পাবলিক প্লেস না...প্লিজ হাত সরাও। বয়ফ্রেন্ডঃ কেন জান? গার্লফ্রেন্ডঃ লোকে বলবেটা কী? হাত সরাও, প্লিজ... "এক্ষুণি তোমার নাক থেকে হাত সরাও, এভাবে পাবলিক প্লেসে নাক খোঁচানো আমি একদম পছন্দ করিনা । ৪/ ভদ্র লোক অফিস থেকে ঘড়ে ঢুকতে না ঢুকতেই ছেলে বলল: বাবা, আমাকে দশটা টাকা দাও না। বাবারেগে) টাকা কি গাছের ফল, যে চাইলেই পাওয়া যায়? ভাগ এখান থেকে। ছেলে: জানো বাবা,তুমি অফিস চলে গেলে কে শুয়ে ছিল মায়ের পাশে? বাবাঃ (আগ্রহ সহকারে) না তো মানিক, বলনা কে শুয়েছিল? ছেলেঃ আগে টাকাটা দাও,পড়ে বলব।

বাবাঃ (টাকা দিয়ে),কে শুয়েছিল তোমার মায়ের পাশে? ছেলেঃ টাকাটা নিয়ে দৌর দিয়ে অনেক দূরে যেয়ে বলল, "আমিই শুয়েছিলাম মায়ের পাশে...... ৫/ .ম্যাডামঃ তিতুমির কে চিনো ? ছাত্রঃ না মেডাম, চিনিনা। ম্যাডামঃ তোমার পরাশুনায় মনযোগ দাও। তাহলেই চিনতে পারবে। ছাত্রঃ আপনি কি ঝরা আন্টিকে চিনেন? ম্যাডামঃ না, চিনিনা...! ছাত্রঃ "আপনার জামাইয়ের উপর মনযোগ দেন । তাহলেই চিনতে পারবেন..!!" ৬/ আদালতে বিচার চলছিলো।

আসামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, সেএকটি মেয়েকে অশ্লীল প্রস্তাব জানিয়েছে। মেয়েটিকে যখন বলা হলো আসামী তাকে কি প্রস্তাব দিয়েছিলো, সবার সামনে সে কথা বলতে মেয়েটি ভীষণ লজ্জা পেলো। আসামীর প্রস্তাবটা সে এক টুকরো কাগজে লিখে দিলো। জজ সাহেব কাগজটা পড়ে তা জুরীদের কাছে পাঠিয়ে দিলেন। জুরীর প্রত্যেকে একে একে কাগজটা পড়ে সেটা পাশের জনকে বাড়িয়ে দিচ্ছিলেন।

জুরীদের মধ্যে একজন সুন্দরী মহিলাও ছিলেন। কাগজটা পড়ে পাশের জনকে দিতে গিয়ে তিনি দেখলেন, পাশের ভদ্রলোক ঝিমোচ্ছেন। তাঁকে মৃদু খোঁচা দিয়ে জাগিয়ে কাগজটা তাঁর হাতে গুঁজে দিলেন। ভদ্রলোক কাগজটা পড়ার পর মহিলা সদস্যার দিকে তাকিয়ে মৃদু হাসলেন, ঘাড় নেড়ে সম্মতি জানালেন। তারপর কাগজটা পকেটে রেখে হাসি মুখে বসে রইলেন।

কাগজে লেখা ছিলো “আমার সাথেবিছানায় যাবেন ?” ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।