আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নীল নয়নের নিশিকে ভালবাসি ......

আমার চোখে ঠোটে গালে তুমি লেগে আছো !! সকালবেলা ঘুমিয়ে ছিলাম । নিশির ফোন ঘুম ভাঙ্গল । একবার ভাবলাম যে ফোনটা রিসিভ করবো না । কিন্তু করলাম । দুই দিন ধরে মেয়েটার সাথে একদম যোগাযোগ করিনি ।

বলতে গেলে ইচ্ছা করেই করি নি । আজ মেয়েটা নিজ থেকে ফোন দিয়েছে । রিসিভ না করাটা অশোভন দেখায় । ফোন রিসিভ করলাম । -হ্যালো ? ও পাশ থেকে কোন সাড়াশব্দ নাই ।

আবার বললাম -আছো ? -হুম । যাক কথা শোনা গেল । -গুড মর্নিং ! মেয়েটা বোধহয় কথা বলতে ইতস্তত করছে । অবশ্য ঐ দিন যে ভাবে চলে এসেছিলাম নিশি নিশ্চই কিছু না কিছু বুঝতে পেরেছিল । নিশি বলল -গুড মর্নিং ! এতো সকালে ঘুম ভাঙ্গালাম ! -আরে সমস্যা নাই ।

বল । নিশি খানিকটা সময় চুপ করে থাকলো । তারপর বলল -আজ বিকেলে কি আমার সাথে একটু দেখা করা যাবে ? বেশি না অল্প একটু সময়ের জন্য । যদি আপনার কোন কাজ না থেকে থাকে ! -আসলে ... আমি বলতে গিয়ে আটকে গেলাম । নিশির সাথে আমার দেখা করার ইচ্ছা ছিল না ।

গত দুদিন ধরে আমি ওকে ইচ্ছা করেই এভোয়েড করছি । খানিকটা অপরাধ বোধ অবশ্য হচ্ছে । সেই অপরাধ বোধ থেকেই কি না জানি না নাকি সকাল বেলা করে কিনা, নিশিকে মিথ্যা কথা বলতে পারলাম না। আর বিকেল বেলা আমার কোন কাজই নাই । সন্ধ্যা বেলা টিউশনি থাকে তাও আজ নাই ।

নিশি বলল -কি কোন কাজ আছে ? টিউশনি ? -না কোন কাজ নাই । বল কোথায় আসবো । -আচ্ছা আপনি বড় পুকুর পাড়ে এসেন । এই পাঁচটার দিকে । ফোন রেখে মনে হল ভুলই কি করলাম ! কি দরকার ছিল ! এভাবে কদিন ওকে এড়িয়ে চললে ও এমনিতেই বুঝে যেত ।

ওকে যে কারনে ভাল লেগেছিল সেটা ওর নিজেস্বতা নয় । কৃত্রিম ভাবে তৈরি । আসলে নিশিকে আমি প্রথম দেখি এই সপ্তাহ খানেক আগে । প্রথম দেখাতেই ওকে এতো ভাল লেগে যাবে এটা আমি ভাবতেই পারি নি । তার অবশ্য কারনও ছিল ! নীল চোখ !! ঐ দিন বিকেল বেলার কথা ।

ক্যাম্পাসে বসে ছিলাম বেল তলার কাছে । জিপির কি একটা প্রোগ্রাম হচ্ছিল । গান হচ্ছিল তাই শুনছিলাম । হঠাৎ‍ ই মেয়েটার দিকে চোখ গেল । মেয়েটা আইসক্রিম কিনছিল ।

মেয়েটিকে দেখে প্রথমে কিছুক্ষন আমি নাই হয়ে গেলাম । কোথায় গান কোথায় কি ঐ মেয়েটাকে ছাড়া আমার যেন আর কিছুর চোখে বাঁধছিল না । আমি কেবল মেয়েটাকে দেখতে লাগলাম ! মেয়েটার সব থেকে আর্কষনীয় ছিল ওর চোখ ! নীল রাঙ্গা চোখ । বাঙালী মেয়েদের নীল রাঙ্গা চোখ ! আমি কিছুতেই ঐ চোখের দিক থেকে আমার চোখ ফেরাতে পারছিলাম না । পুরো বিকেলটা জুড়ে আমি কেবল মেয়েটার পিছেই লেগে রইলাম ।

কেবল একটা কথাই মনে হচ্ছিল যে যদি মেয়েটা চোখের আড়ালে চলে যায় তাহলে হয়তো মেয়েটাকে আর খুজে পাবো না । মেয়েটা প্রথম প্রথম কিছু না বুঝলেও এক সময় ঠিকই বুঝে গেল যে আমি ওর পিছু নিয়েছি । সন্ধ্যা বেলা যখন মেয়েটা হলে ফিরে গেল আমিও গেলাম ওর পিছু পিছু । মেয়েটা গেট দিয়ে ভিতরে ঢুকে যাওয়ার আগে আমার দিকে একটু ফিরে তাকাল । গেটের উপরে জ্বলে থাকা মৃদু আলোতে মেয়েটার চোখ যেন আরো আকর্ষনীয় মনে হচ্ছিল ।

আমি আর আসতে পারলাম না । মেয়েটার নীল চোখ কে কিছুতেই মন থেকে দুর করতে পারছিলাম না । রাস্তার ওপারে গিয়ে ফুটপাতের ওপর বসে পড়লাম । আমি জানি না আমার মাথায় কি চলছিল আমি কেবল ঐ মেয়েটার কথাই ভাবছিলাম । মেয়েটার নীল চোখের কথা ।

অন্য কিছু কি হচ্ছে না হচ্ছে আমি আর কিছু ভাবছিলাম অথবা বলতে গেলে ভাবতে পারছিলাম না । কেবল ঐ নীল চোখ ! ঐ ফুটপাতেই ঘুমিয়ে পড়লাম কখন টের পাই নি , ঘুম ভাঙ্গল সকালবেলা । একবার ভাবলাম চলে যাই, হাতমুখ ধুয়ে ফ্রেস হয়ে আসি কিন্তু গেলাম না । মেয়েটা নিশ্চই ক্লাসে যাবে । মেয়েটার ঐ নীল চোখ আর একবার না দেখলেই না ! আর একবার আমাকে দেখতেই হবে ।

আমি বসেই ছিলাম ঠিক একটা মেয়ে আমার দিকে এগিয়ে এল । আমাকে সরাসরি বলল -আপনি এখানে কি করছেন ? কাল রাত থেকে দেখছি এখানে বসে আছেন । আমি কিছুক্ষন মেয়েটার দিকে তাকিয়ে থাকলাম । সকাল থেকে অনেক মেয়েই গেট দিয়ে বের হয়েছে কিন্তু কেউই খুব একটা খ্যাল করে নি । এই মেয়েটার সমস্যা কি ? আমি বললাম -এই খানে বসে অপেক্ষা করছি ।

-কার জন্য অপেক্ষা করছেন ? আমি শান্ত কন্ঠে বললাম -আপনি টেনশন নিয়েন না । আপনার জন্য করছি না । যে আপনাকে এখানে পাঠিয়েছে তার জন্য করছি । মেয়েটি আমার দিকে কিছুক্ষন তাকিয়ে থেকে চলে গেল । তার কিছুক্ষন পরই নীল নয়না গেট থেকে বের হয়ে আসলো ।

আমি এই সকাল বেলা আবারও আবীভুত হয়ে গেলাম মেয়েটাকে দেখে । আজ মেয়েটা সাদা রংয়ের একটা সেলোয়ার কামিজ পরেছে । মেয়েটার চোখের সাথে কেমন খুব সুন্দর করে মানিয়েছে । নীল চোখ যেন আরো বেশি করে ফুটে রয়েছে । আমি ভেবেছিলাম মেয়েটা হয়তো আমার চোখের সামনে দিয়ে চলে যাবে ।

আমি মেয়েটার পিছন পিছন মেয়েটার ডিপার্টমেন্ট পর্যন্ত যাবো । কিন্তু মেয়েটা সরাসরি আমার দিকেই এগিয়ে এল । আমার সামনে এসে বলল -এমন পাগলামো কেন করছেন ? -জানি না কেন করছি । মেয়েটা কিছুক্ষন আমার দিকে তাকিয়ে থেকে বলল -আসুন আমার সাথে । আমি প্রথমে ভাবলাম হয়তো কল্পনায় দেখছি ।

একটা মেয়ের পিছু নিলাম আর পরদিন সকাল বেলাতেই মেয়েটা পটে গেল । নাহ কিন্তু বাস্তবেই মেয়েটার সাথে সাথে ক্যান্টিনে ঢুকলাম । হুম, এটা হতে পারে ! মেয়েটার জন্য আমি পুরো রাত এখানে বসে ছিলাম । এটাতো মেয়েটার মনে একটু হলেও প্রভাব ফেলেছে । -কাল রাতে কিছু খেয়েছিলেন ? আমি মাথা নাড়াই ।

মেয়েটা নাস্তার আনতে বলল । চুপচাপই নাস্তা খেতে লাগলাম । হঠাৎ‍ ই মেয়েটা বলল -আপনি যেখানে বসে ছিলেন সেখানটা আমার রুম থেকে দেখা যায় । তবুও আমি বিশ্বাস করি না । আজ কাল এসব আর কেউ বিশ্বাস করে না ।

একটা মেয়েকে দেখলাম ভালবেসে ফেললাম । সব ফেইক ! ধাপ্পাবাজি !! আমি বললাম -তাহলে তুমি কেন আমার সাথে বসে নাস্তা খাচ্ছ ? আমার সামনে দিয়ে চলে গেলেই পারতে । একটা কথা বলব ? -বলুন ! -আসলে তুমি নিজে এটা বিশ্বাস করতে চাইছ যে এসবটাই ভান , সবটাই ফেইক । কিন্তু ... -কিন্তু ? -কিন্তু তোমার মন এইটা বিশ্বাস করতে চাইছে না । মেয়েটা আবারও আমার দিকে তাকিয়ে রইল কিছুক্ষন ।

আহ ! এই নীল চোখ ! -আমি যাই । বলে মেয়েটা আর দাড়াল না । আমি তাকিয়েই রইলাম । কেন জানি মনে হল মেয়েটা পটে গেছে । ঐ দিনের মধ্যেই মেয়েটার নাম পরিচয় সব বের করে ফেল ।

কি নাম কোন সাবজেক্টে পড়ে কোথায় বাড়ি ইত্যাদি । মেয়েটার নাম নিশি । নীল নয়না নিশি ! পরদিন সকালে আবার মেয়েটার হলের সামনে গিয়ে হাজির । বেরুতে একটু দেরী হল কিন্তু বের হল । যখন আমার পাশ দিয়ে চলে যাচ্ছিল আমি নিশি বলে ডাক দিলাম ।

-চলে যাচ্ছ ? নিশি উত্তর না দিলেও দাড়াল । -আমি নাস্তা করি নি এখনও ! -আপনি নাস্তা না করলে আমার কি বলুন ? আমি হল থেকেই নাস্তা করে বেরিয়েছি । আর আমার ক্লাস আছে এখন । এই বলে নিশি আবার হাটা আরাম্ভ করল । আশ্চর্য চলে গেল ! আমি ভেবেছিলাম আমি নাস্তা করি নি একথা শুনে হয়তো নিশি কালকের মত আজও আমার সাথে সকালের নাস্তা করবে ।

কিন্তু চলে গেল ! আচ্ছা ফাজিল মেয়েতো ! আমি ফুটপাতের উপর আবার বসে পড়লাম । ক্লাস করে ফিরে আসুক ! আমাকে এখানে বসে থাকতে দেখবে । তখন নিশ্চই ওর খারাপ লাগবে । -চলুন । মাথা তুলে দেখি নিশি দাড়িয়ে ।

মুখটা যথাসম্ভব রাঙ্গান্বিত রাখার চেষ্টা করছে কিন্তু খুব বেশি লাভ হচ্ছে না । -আপনার জন্য আজ আমার ক্লাস মিস গেল । আমি একটু হাসলাম । আসলেই মেয়েটা পটে গেছে ! আসলে মেয়েদের মন তকটু নরম তো ! যখন দেখে কেউ তার জন্য কষ্ট পাচ্ছে মেয়েরা ঠিকই গলে যায় ! এভাবে আরো দুদিন চল । আহা কি চমৎকারই না গেল ! প্রথম প্রথম দিন মেয়েটা কথা না বললেই পরদিন ঠিকই কথা বলল ।

সত্যি এতো দিনে একটা মনের মত মেয়ে পেলাম !! কিন্তু তারপরই আসল ঘটনা জানতে পারলাম । আমি ভেবেছিলাম মেয়েটার চোখ নীল । ইনফ্যাক্ট নিশির নীল চোখের জন্যই ওকে এতো ভাল লাগত । কিন্তু আমার এক বন্ধু আমাকে খবর দিলে যে মেয়েটার চোখ নীল না । ও নীল কন্ট্যাক্ট লেন্স পরে তাই নীল দেখায় ।

আমার কথাটা বিশ্বাসই হল না । সারা রাত কেবল এপাশ ওপাশ করলাম । তারপর খুব সকালবেলাতেই ওর হলের সামনে গিয়ে হাজির হলাম । একটু বেশি সকাল ছিল তবুও দেখলাম নিশি বের হয়ে এল । আমি যেখানে দাড়াতাম ওর রুম থেকে জায়গাটা দেখা যেত ।

আমার দিকে এগিয়ে আসতেই আমি টের পেলাম যে ওর চোখ আসলেই নীল না । কালো । আমার নিজের কাছে জিনিসটা বিশ্বাসই হচ্ছিল না । এমন একটা ডস খেলাম আমি ? যদিও নিশির কোন দোষ নাই তবুও নিজেকে কেন জানি প্রতারিত মনে হল । আর দাড়ালাম না ওখানে ।

নিশির সাথে কথা না বলেই হাটা দিলাম । তারপর থেকে দুদিন ওর সাথে কোন রকম যোগাযোগ করি নি । ভেবেছিলাম এভাবে এভোয়েদ করলে ও ব্যাপারটা ভুলে যাবে ! আর আমিতো ওকে কিছু বলিও নি ! বিকেল বেলা গিয়ে দেখি নিশি আগেই বসে আছে । আমাকে দেখতেই উঠে দাড়াল । আজকে ও কন্ট্যাক্ট লেন্স পরে নি ।

তাই চোখ গুলোর রং আজ কালো । নিশির মুখটা কেমন বিষন্ন দেখলাম । আমার জন্য ? এই দুইদিন ওর সাথে দেখা করি নি এই জন্য ? অথবা একসাথে নাস্তা করি নি এই জন্য ? হয়তো অথবা হয়তো না । -মন খারাপ তোমার ? বসতে বসতে জিজ্ঞেস করলাম । ও চুপচাপ বসে রইলো মাথা নীচু করে ।

ওর মুখের একটা পাশ দেখা যাচ্ছে । তাকিয়ে রইলাম ঐ মুখের দিকে । হঠাৎ আমার কেন জানি মনে হল এই বিষন্ন মুখের জন্য দায়ী আমি । নিশির তো কোন দোষই নাই । মেয়েটা নিশ্চই আমাকে পছন্দ করতে শুরু করেছে ।

নিশ্চই বলছি কেন অবশ্যই তাই । আমি বললাম -তোমার মুখ এমন শুকনো লাগছে কেন ? খাওয়া দাওয়া করো না ঠিকমত ? নিশি তবুও চুপ করেই রইল । মাথা নীচু করে । -আরে বলবা তো ? এই মেয়েটার কি হয়েছে গো ? কথা কয় না কেন ? কিছুক্ষন চুপ থাকার পর আমার কেন জানি মনে হল নিশি কাঁদছে । ভাল করে তাকিয়ে দেখি আরে সত্যিই তো মেয়েটা কাঁদছে ।

নিজেকে কেন জানি খুব অপরাধী মনে হচ্ছে । এই চোখের পানির জন্য আমি দায়ী । যদিও নিশির সাথে সম্পর্ক এতোটা গভীর হয় নি তবুও নিশির আর একটু কাছে গিয়ে বসলাম । দু হাত দিয়ে ওর মুখ তুলে ধরলাম নিজের দিকে । নিশির চোখ ভর্তি জল ।

আমি কিছুক্ষনের জন্য আবার স্তব্ধ হয়ে গেলাম । এতো দিন তো নিশির নীল চোখ দেখে পাগল ছিলাম কিন্তু এই জল ভর্তি চোখের কোন তুলনা নাই । আমার কিছু বলা উচিত্‍ কিন্তু আমি কিছু বলতেই পারলাম না । নিলি কান্না জড়িত কন্ঠে বলল -আমি এই দুদিন কিছু খেতে পারি নি । সকালবেলার নাস্তা কিছুতেই গলা দিয়ে নামে নি আমার ।

আমি কি কোন ভুল করেছি ? তুমি আমার সাথে এমন কেন করছো ? আমার বুকটা হু হু করে উঠল । নিশি বলল -তাহলে ঐদিন সকালে তুমি ওভাবে চলে গেলে কেন? তোমার যাওয়া দেখেই আমি বুঝেছি তুমি আর........ নিশি কথা শেষ করলো না । কাঁদতে লাগলো !! -ছি কি বলছো এসব ? তুমি কোন ভুল কর নি । কোন ভুল না । সব দোষ আমার ।

প্লিজ তুমি কেঁদনা । প্লিজ । নিশির কান্না তবুও থামলো না । -বল তাহলে এবার থেকে প্রতিদিন সকাল বেলা তুমি আমার সাথে নাস্তা করবে ! -শুধু সকাল বেলা না এবার থেকে তিন বেলাই আমরা একসাথে খাবো । ঠিক আছে ! এখন কান্না বন্ধ কর ।

দেখ চারপাশের মানুষ জন ভাবছে আমি হয়তো তোমাকে কাঁদিয়েছি । -তুমি তো কাঁদিয়েছ ! তুমি ঐ দিন ওভাবে কেন গেলে ? বল কেন গেলে ? -আচ্ছা বাবা সরি তো ! আর কোন দিন যাবো না । এখন প্লিজ কান্না বন্ধ কর । কিন্তু আমি চাচ্ছিলাম নিশির কান্না যেন না থামে । ওর জল ভর্তি চোখ আসলেই সুন্দর লাগছে ।

এই চোখের কোন তূলনা নাই । পৃথিবীর কোন কিছু দিয়ে এর তূলনা দেওয়া যাবে না । আমি কেবল এক পলকে তাকিয়েই আছি ওর দিকে । মনে হল এভাবে সারা জীবন তাকিয়ে থাকি ওর দিকে ! ফেবু লিংক ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।