আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

হিন্দু দমনের মধ্য দিয়ে আবারো দেশ বিভাজনের মহাপরিকল্পনায় নেমেছে জামাত। জামাতের উস্কানিতে দিনাজপুরের এক হিন্দু এলাকা হয়ে উঠেছে ধর্মীয় রণক্ষেত্র।

আপডেটঃ দেখুন একেকজন আপনারা একেক ভাবে আলোচনা করে যাচ্ছেন বিভিন্নভাবে গালি গালাজ এবং দুরব্যাবহার করে যা মোটেও শোভনীয় নয় । লিঙ্কটি দেয়া হল View this link দেখুন আর একটি কথা এখানে কথা বলছেন অনেকেই একপেশেভাবে । একটু চিন্তা করুন একটি জায়গায় আগে থেকেই মন্দির বানানো আছে এখন যদি তার পাশে মসজিদ বানানো হয় তাহলে সভাবতই সেখানে সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে । মুলপোস্টঃ বলা হয় মানুষ নাকি সৃষ্টির সেরা জীব কেননা মানুষের আছে মানবতা এবং বিবেক । যদি তাই হয়ে থাকে তবে কেন আজ এই সেরা জীব তার মনুষ্যত্ব হারিয়ে পরিনত হয়েছে এক হায়ান জানোয়ারে ? জীবনের সম্পূর্ণ বিধানরুপে আল্লাহ তায়ালা ইসলামকে করেছেন তার মনোনীত ধর্ম ।

শান্তির ধর্ম আমাদের ইসলামে বিধর্মীদের জন্য রয়েছে সম্পূর্ণ সম্মান । তাহলে কেন এই ধর্মের মানুষ আজ এই নিচ কাজে লিপ্ত হবে ? আমাদের দেশ বাংলাদেশ যুগে যুগে সম্মান কুরিয়েছে তার ধর্মীয় সম্প্রীতির জন্য । এখানে বিভিন্ন ধর্মের মানুষের বাস এই দেশকে করেছে বিশ্বের কাছে রোল মডেল । কিন্তু সেই দেশে আজ কেন সংখ্যালঘুদেরকে বাসস্থান থেকে উচ্ছেদ করা হচ্ছে এমনকি মন্দির ভাঙ্গা হচ্ছে ? আজকে আমাদের এই ভাত্রিত্য এবং সৌহার্দ ভাঙ্গার জন্য কারা লিপ্ত এবং কি তাদের উদ্দেশ্য ? এক নজরে ঘৃণ্য অধ্যায়টি – দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার হিন্দু অধ্যুষিত এলাকায় একটি মসজিদ নির্মাণকে কেন্দ্র করে জামায়াতের উসকানীতে হিন্দু সম্প্রদায়ের ১২টি বাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে ১৪৪ ধারা জারী করা হয়েছে।

ভাংচুর ও লুটপাট করা হয়েছে আরো কয়েকটি ঘর। শুক্রবার এই মসজিদঘর নির্মাণকে কেন্দ্র করে চিরিরবন্দর উপজেলা চেয়ারম্যান এবং জেলা জামায়াতের সাবেক আমীর আফতাব উদ্দীন মোল্লা উসকানি মূলক বক্তব্য দিয়ে জনসাধারণের মধ্যে ধর্মীয় অনুভূতি সৃষ্টি করে। ফলে শনিবার সকাল ১০টার দিকে প্রায় দেড় থেকে দুই হাজার লোক একত্রিত হয়ে লাঠি-সোঁটা নিয়ে আকস্মিক হামলা চালিয়ে রাজাবাজার গ্রামের হিন্দু সম্প্রদায়ের ১২টি বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করে এবং অসংখ্য ঘর-বাড়ি ভাংচুর ও লুটপাট করে। ঘটনার সংবাদ পেয়ে জেলা প্রশাসক নিজে এবং পুলিশ সুপার মোঃ ময়নুল ইসলাম ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দিতে ১৪৪ ধারা জারী করে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করেন। কেন এই নরপিচাশদের মানব রক্তের সাথে হলি খেলার এত ইচ্ছে ।

জামাতের মৌলবাদী কার্যক্রমের যেই দউরত্ত তা দিন কে দিন কেবলি বেড়ে যাচ্ছে । এখন এদের কার্যক্রমগুলি মুলত পরিচালিত হচ্ছে গোপনে এবং এরা মুলত এখন তাদের মীর জাফর রূপটি আবার দেখাচ্ছে এসব কাজের মাধ্যমে দেশে ভিভাজন সৃষ্টির মাধ্যমে । আজ উল্লেখিত গ্রামের মানুষ এর শিকার কাল হয়তো এর শিকার হবে আপনার আমার এলাকা কেননা ওই লোকগুলি কখন কথায় গিয়ে আমাদের দন্দের সুজুগ নিইয়ে আমাদের মধ্যে শত্রুতা সৃষ্টি করবে তা আল্লাহই মালুম । ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১১ বার

এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।