আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মাহে রমজান।

আজ তুমি অন্যের...........প্রীতি! এটি একটি আলোচনা মুলক পোষ্ট সবার সহযোগিতা একান্তভাবে কাম্য। দু-একদিন পরেই রমজান মাস। একটু ধর্ম সম্পর্কে আলোচনা করি কি বলেন? আশা করি সবাই পূর্ণাঙ্গ তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করবেন। আমার জানা মতে ইসলামের দ্বিতীয় রুকণ হচ্ছে রোজা (সাওম)। আর এই রমজান মাসে পবিত্র কুরআন অবতীর্ণ হয়(মতান্তরে ২৭ তারিখ) আরও একটু তথ্য শেয়ার করি পবিত্র কুরআন নাযীল হয় দীর্ঘ ২৩ বংসর ধরে।

এখন আসল কথায় আসা যাক। তারাবীর নামাজ(সালাত) সম্পর্কেঃ আমরা প্রধানত দুই ভাবে তারাবীর সালাত আদায় করি। ১। সুরা তারাবী ও ২। খতম তারাবী।

আমার প্রশ্ন হল মহানবী (সাঃ) তারাবীর নামাজ কি ভাবে পড়তেন মানে সুরা না খতম তারাবী(আগেই বলেছি ২৩ বছর ধরে পবিত্র কুরআন নাযীল হয়) সেই সময় কি শুধুই রোজ (সাওম) পালন করা হত না তারাবীর নামাজও পড়া হত হলে তা কিভাবে? যদি তারাবী নামাজ (সালাত) আদায় করা হত তাহলে কিভাবে হত? নাকি পূর্ণাঙ্গ কুরআন নাযীল হওয়ার পর হুজুর পাক (সাঃ) আবার খতম তারাবীর নির্দেশ দেণ। রমজান মাস এমন একটা পবিত্র মাস যে, মাসে ছোট থেকে শুরু করে বৃদ্ধ এমনকি অসুস্থ মানুষও এবাদত বন্দেগীতে মশগুল থাকে। তাহলে বয়স্ক কিংবা অসুস্থ বা ছোটরা কিভাবে দীর্ঘ সময় দাড়িয়ে তারাবীর নামাজ আদায় করবে? আর আমরা যারা সুরা তারাবী আদায় করি (বিশেষ করে আমিও) আমার মনেতো হুজুর সাহেব প্রায় ১০০ মাইল বেগে এই সুরা তারাবী সম্পূর্ণ করে এখানেও বয়স্ক,ছোট কিংবা অসুস্থদের নিয়েই তো সমস্যা হওয়ার কথা? তাহলে কিভাবে আমরা এবং কোন পদ্ধতিতে রমজান মাসে তারাবীর নামাজ(সালাত) আদায় করব। সবার প্রতি রইল পবিত্র মাহে রমজানের শুভেচ্ছা। খোশ আমদেদ মাহে রমজান।

ধন্যবাদ সবাইকে, ভাল থাকবেন সবাই। খোদা হাফেজ। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।