আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কিডনীর জন্য গুরুত্বপূর্ন একটি টিপস্

সম্পুর্ণ লেখাটি আমার নয় সংগ্রহকৃত। একবার পরীক্ষা করে দেখতে পারেন, কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয় নেই। কালো চা নামটি শুনে ঘাবড়ে যাবেন না। এটি কোন বিশেষ উপকরণ দিয়ে বানানো লাগে না। শুধু চায়েরই একটু ঘন রূপ এটি।

বানানো খুব সহজ হলেও কিডনি ঠিক রাখতে এটি অসাধারণ। কালো চা পান শুরু করার আগে প্রথম দিনে একটি কাচের সাদা গ্লাসে দিনের প্রথম প্রস্রাব সংরক্ষণ করুন৷ এটি ঘোলাটে এবং দুর্গন্ধযুক্ত হবে৷ কালো চা পান শুরু করার ১৫ দিনের মাথায় আবার দিনের প্রথম প্রস্রাবটি সংগ্রহ করুন৷ যদি তা পরিস্কার ও দূর্গন্ধহীন হয়, তাহলে বুঝতে হবে যে, কিডনি আবার স্বাভাবিকভাবে সক্রিয় হয়ে উঠেছে৷ উপকরণ: ১ চা-চামচ চা পাতা ১+১/২ কাপ খাবার পানি প্রণালী: একটি পাত্রে এককাপ পানি ও ১চা-চামচ চা পাতা নিন। চুলায় দিয়ে অর্ধেক হওয়ার আগ পর্যন্ত জাল দিন। ব্যস! তৈরি হয়ে গেল। ব্যবহার: সকালে উঠে কালো চা পান করার আগে এবং পান করার পর ১৫ মিনিট পর্যন্ত পানি পান করবেন না বা কিছু খাবেন না।

একটি কাপে ঐ অর্ধেক চা ঢালুন এবং সাধারণ খাবার পানি (ফ্রিজের নয়) ঢেলে এককাপ পূর্ণ করুন, তারপর পান করুন। এটি রেখে দেবেন না, সঙ্গে সঙ্গে পান করলে সবচেয়ে ভাল। এভাবে ১২-১৫ দিন ঘুম থেকে উঠে পান করুন। কালো চা একটু তেঁতো লাগে। তাই পান করার পর বমি বমি লাগলে মুখে লবঙ্গ বা অল্প চিনি রেখে দিন।

যারা কিডনির অসুখে ভুগছেন তাদের জন্য এটি উপকারী তো বটেই। আবার সুস্থ ব্যক্তিরাও বছরে ১৫ দিন- বিশেষ করে শীতকালে এই কালো চা পান করার অভ্যাস করলে কিডনির সমস্যা চিরতরে ভুলতে পারেন৷ এ ছাড়াও প্রস্রাব সংক্রান্ত সব রকম সমস্যায় যেমন-প্রস্রাবের পথের ও পাথরের সমস্যা হলে নিম্নের আয়ুর্বের্দীয় ওষধগুলো সংমিশ্রন করে ৮ থেকে ১০ গ্রাম প্রতিদিন ভোরে উঠেই প্রথমে খেলে উপকার পাওয়া যাবে৷ ১) ১০০ গ্রাম জামের বীজের চূর্ণ৷ ২) ১০০ গ্রাম সিমূল মূলের চূর্ণ৷ ৩) ১০ গ্রাম পিচের গুঁড়ো শিলাজিত৷ ডায়ালিসিস নির্ভর রোগী অথবা যাদের কিডনি বদলে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, তারা নিম্নে বর্ণিত অনুশীলন করলে কিডনি বদলানোর অপারেশন হতে রক্ষা পাবেন এবং ডায়ালিসিসের প্রয়োজন হবে না৷ এতে কিডনির পাথর বের হয়ে যাবে এবং পুনরায় পাথর জমবে না৷ ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।