আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের পদমর্যাদা দ্বিতীয় থেকে তৃতীয় শ্রেণীতে নামাল এতে ছিল্লাছিল্লির কি আছে ,ঠিকই তো আছে, দেখুন !!!!!!!!!!

ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের পদমর্যাদা দ্বিতীয় থেকে তৃতীয় শ্রেণীতে নামানো হল আমার মতে তা ঠিকই আছে। এবং কাজটা একদম ঠিকই হইছে । কেন ঠিক হইছে এবার সেই কথাটি বলি –ডিপ্লোমা কোর্সটা আসলে করতে হয় এস এস সি পাশ করার পরপরই। এস এস সি পাশ করার পর পরই ৩-৪ বছর মেয়াদী একটা কোর্স যা প্রায় এইচ এস সি এর সমান বা তার চেয়ে একটু বেশি । কারন আমাদের দেশে এইচ এস সি কোর্স এর মেয়াদ ২ বছর।

বাংলাদেশে যারা ২য় শ্রেণীতে জব করেন বর্তমানে দেখা যায় তাদের অধিকাংশই স্নাতক পাশ। এমনকি মাস্টার্স পাশ বিরল ঘটনা নয় । আবার অনেকেই ডীগ্রী পাশ করে বা তার সাথে মাস্টার্স করে ২য় শ্রেনীতে জব করে । সেই সাথে তুলনা করলে কি করে এস এস সি এর পর ডিপ্লোমা কোর্স স্নাতক এর সমান হয় ? যদি সমানেই বিবেচনা করা হয় তাহলে যারা স্নাতক পড়ে তাদের এইচ এস সি পড়াশুনা কোথায় গেল বা পড়ার দরকারেই কি ছিল? আবার বেশ কিছু পাবলিক আছেন যারা বলেন উন্নত দেশগুলোতে ডিপ্লোমাকে স্নাতক এর সম্মান দেওয়া হয়। দেওয়া হয় কিছু কিছু দেশে , সব দেশে নয়।

কিন্তু এর আগের কাহিনী কি আপনারা জানেন? ওদের মাধ্যবিক লেভেলটাই একাদশ শ্রেনী পর্যন্ত । ওদের ডিপ্লোমা করার আগেই একাদশ শ্রেনী পর্যন্ত পড়তে হয়। যা বাংলাদেশে এইচ এস সি এর সমান। তাহলে ওদের ডিপ্লোমা কোর্সটাকে তো স্নাতক এর সম্মান দেওয়াই যায়। তাছাড়া উন্নত দেশের একাডেমিক সিস্টেম আমাদের দেশের একাডেমিক সিস্টেমের চেয়ে অনেক উন্নত।

যারা বলেন ডিপ্লোমা স্নাতক এর সম মানের হওয়া উচিৎ, তারা কি ভেবে এটা বলে আমি বুঝি না। ডিপ্লোমা যদি স্নাতক সম মান হয় তবে বি এস সি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে কি লাভ? বি এস সি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার তো কোন দরকারেই নেই । আবার যারা বলেন ২য় শ্রেণী থেকে ১ম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ করলে ভাল হত তাদের কথা চিন্তা করলে আমার মাথা পুরাটাই ঘুরে । ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১০ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.