আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এউল্যাব নিয়ে সংবাদে পাঠকের প্রতিক্রিয়া

আমার সোনার দেশ, বাংলাদেশ সূত্র প্রথম আলো মন্তব্য গুলো ভাল লাগল তাই দিলাম। ধানমন্ডি ৫/এ। অটোরিকশাচালকের সঙ্গে কথা বলছেন এক নারী। ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টসের দিক থেকে বেরিয়ে আসা একদল ছেলে হঠাৎ ওই নারীর সঙ্গে অশোভন আচরণ করে হাসতে হাসতে চলে যায়। রাস্তায় বহু মানুষের ভিড়।

পাশেই পুলিশের চেকপোস্ট। কিন্তু প্রতিবাদ করতে কেউ এগিয়ে এল না। সাহস করে যিনি এগিয়ে এলেন, তাঁকে অভিযুক্ত ছেলেরা হিড়হিড় করে ইউল্যাবের দিকে টেনে নিয়ে বেদম মার দিল। ঘটনার শিকার নারী তখনো চিৎকার করে কাঁদছেন। আক্রান্ত ব্যক্তি প্রথম আলোর কাছে তাঁর নাম-পরিচয় প্রকাশ করেননি।

তিনি বলেন, অভিযুক্ত ছেলেরা নিজেদের ইউল্যাবের ছাত্র বলে পরিচয় দিয়েছিলেন। ইউল্যাবের আশপাশের দোকানদার, ছাত্রদের গাড়িচালকদের সবাই সেই রাতে তাঁদের পক্ষ নেন এবং বলেন, তিনি বাড়াবাড়ি করছেন। রাস্তাঘাটে এমন ঘটনা ঘটতেই পারে। ওই রাতেই তিনি ব্লগে বিষয়টি নিয়ে লিখে অভিযুক্ত ছেলেদের শনাক্ত করার জন্য সবার সাহায্য চান। ১০ মে রাতে ঘটনাটি ঘটে।

ইউল্যাব কর্তৃপক্ষ গতকাল সোমবার প্রথম আলোকে এ বিষয়ে বলে, ওই রাতে একজন নারী ইভ টিজিংয়ের শিকার হয়েছেন। কিন্তু অভিযুক্ত ছেলেরা ইউল্যাবের ছাত্র কি না, সে বিষয়ে কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। গতকাল ঘটনাস্থলের চায়ের দোকানদার মো. ইলিয়াস বলেন, ‘মেয়েছেলে বিষয়ে কিছু একটা হয়েছে, কিন্তু কী হয়েছে, আমি অত জানি না। ’ ওই এলাকার একজন বাসিন্দা নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্রথম আলোকে বলেছেন, ঘটনার দিন রাতে তিনি মসজিদ থেকে ফিরছিলেন। ইউল্যাবের সামনে জটলা দেখে দাঁড়ান এবং ওই ঘটনায় ইউল্যাবের ছাত্ররা একজন নারীর সঙ্গে অশালীন আচরণ করেছেন বলে তিনি শুনেছেন।

বিষয়টি নিয়ে সামহোয়ারইন ব্লগ এবং ফেসবুকে ব্যাপক লেখালেখি হচ্ছে। ফেসবুকে একজন শিক্ষক লিখেছেন, ৫ মে এইচএসসি পরীক্ষার খাতা নিতে তিনি ইউল্যাবের পেছনে প্রধান পরীক্ষকের বাসায় যান। ফেরার পথে কয়েকটি ছেলে তাঁকে আটকে ধরে এবং বলে, বস্তার ভেতর ফেনসিডিল আছে। তারাও নিজেদের ইউল্যাবের ছাত্র বলে পরিচয় দেয় এবং বলে, কেউ অবৈধ জিনিস নিয়ে গেলে তাকে ধরাটা ছাত্রদের নৈতিক দায়িত্ব। একপর্যায়ে একজন ছাত্র পকেট থেকে মোবাইল ফোন বের করে নেয়।

পাশেই পুলিশের টহল গাড়ি ছিল। তিনি পুলিশকে ডাকতেই ছেলেরা পালিয়ে যায়। ইউল্যাবের রেজিস্ট্রার ফয়জুল ইসলাম বলেন, ১১ মে রাত ১২টা নাগাদ তাঁরা বিষয়টি জানতে পারেন। সেদিন থেকেই তাঁরা তদন্ত শুরু করেছেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত কেউ অভিযুক্ত ছেলেদের কাউকে শনাক্ত করতে পারেননি।

তাঁদের বিশ্ববিদ্যালয় হাইকোর্ট-নির্দেশিত যৌন নিপীড়নবিরোধী নীতিমালা অনুসরণ করে। বিশ্ববিদ্যালয়ে এ-সংক্রান্ত একটি কমিটি আছে এবং একজন ছাত্র ও একজন শিক্ষক বহিষ্কৃত হয়েছেন। কেউ জড়িত থাকলে তাকে ছাড় দেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। পাঠকের মন্তব্য Md.Mukul ২০১২.০৫.১৫ ০৯:২১ ULAB just generating Hijacker & Eve teaser N. HAQUE ২০১২.০৫.১৫ ১১:১২ ইউল্যাবের ছাত্রদের জন্য চলাই মুশকিল হয়ে দাঁড়িয়েছে, ঐ এলাকায় প্রায়ই ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে। Nafiz Tahseen ২০১২.০৫.১৫ ১১:২২ জনাব মুকুলের সাথে পুর্ণ সহমত।

দয়া করে ইউল্যাব এর মত ফালতু বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর অনুমোদন বাতিল করে দিন। Umor Farukh. (Software Engr.) ২০১২.০৫.১৫ ১২:৫৮ তাছাড়া রাস্তায় যত দিন “ চুমকি চলেছে ‍একা পথে, সঙ্গী হলে দোষ কি তাতে”, “ঘুম ভাঙ্গাইয়া গেল রে মরার কোকীলে” ‍এধরনের গান থাকবে ‍ইভটিজিংও তত দিন থাকবে, কোন সমাজ বিজ্ঞানী ‍আমার সাথে দ্বিমত পোষন করলে চ্যালেঞ্জ করতে পারেন । ২০১২.০৫.১৫ ১৩:২৬ হা হা হা ইউ ল্যাব এবার বোঝ ঠেলা... নিজের ছাত্রদের চারিত্রিক উন্নয়ন করার সময় এখনই...। অনিরুদ্ধ আনজির ২০১২.০৫.১৫ ১৩:৩১ আমি মনে করি , ইউল্যাব কতৃপক্ষ সুষ্ঠ তদন্তের মাধ্যমে অভিযুক্তদের খু&জে বের করবে এবং শাস্তি নিশ্চিত করবে । ইউল্যাব সম্মন্ধে মানুষের মনে যে প্রশ্ন উঠেছে এর উত্তর সুষ্ঠ তদন্তের মাধ্যমেই দিতে হবে ।

প্রয়োজনে ইউল্যবের সকল ছাত্রদের তদন্তকারী দলের সামনে হাজির করতে হবে । তখন প্রত্যক্ষদর্শী যারা ছিল অভিযুক্তদের সনাক্ত করতে পারবে । এটা জাতির স্বার্থই করতে হবে । আমরা এটার শেষ দেখতে চাই । Sajjad Chokdar ২০১২.০৫.১৫ ১৩:৪৫ এমন ঘঠনা হামেশাই হচ্ছে।

প্রায় প্রতিটি ঘরেই এমন নারী নির্যাতনকারী বিদ্যমান, মহাগর্বে কু-কীর্তি করে যাচ্ছে। Sagar ২০১২.০৫.১৫ ১৩:৪৬ Void the registration of Ualb and any university for such type of crime and you will find instant good result. Md. Abdul Aziz ২০১২.০৫.১৫ ১৩:৫৭ আমি এউল্যাব এর এক ছাত্রাকে চিনি , যে আমার বাসায় রুমমেট ছিল। ওই বাসাই এক মেয়ে আসতো এবং নোংরামি করত । এরাই হচ্ছে আমাদের দেশের ভবিষ্যৎ মেধাবী ছাত্রদের অবস্থা । এখন অনেক ছাত্রীই নোংরামির কারনে নিজেদের সতীত্ব ধরে রাখতে অক্ষম হয়ে গেছে।

তারা চিন্তাও করে না যে , স্বামীর ঘরে সতীত্ব নিয়ে না গেলে সংসারে কি অশান্তিটাই নেমে আসে। আবার যারা সতীত্ব রক্ষা করার চেষ্টা করে, তারা বিভিন্ন নিপীড়নের শিকার হয়। এই হচ্ছে আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশ, এই হচ্ছে আমাদের আধুনিকতা,। প্রতিবাদ অপরাধ ২০১২.০৫.১৫ ১৪:০৩ ইউলাব এর ছাত্র পরিচয় দিলেই যে তারা ইউলাব এর ছাত্র হয়ে যাবে এমন ত না। বখাটে, মাস্তান, ইভতিজার এরা কত বাহানা করে বাঁচার জন্য...... অন্য জায়গার ছেলেরাও ত ঐ এলাকায় থাকে...... আড্ডা দেয়...।

তাই বলে সবাই ত আর ইউলাব আর ছাত্র না...। । যা হোক গটনাটা মোটেও ভাল হয় নি...। আশা করি আসল দোষী দের শাস্তি। হবে ... আর ইউলাব এই বেপারে নিজেদের ভুমিকা রাখবে...।

২০১২.০৫.১৫ ১৪:০৭ দয়া করে ইউল্যাব এর অনুমোদন বাতিল করে দিন। ২০১২.০৫.১৫ ১৪:২৪ ২বছর আগে এক শিক্ষা মেলার ভতি ফরম থেকে আমার ছোট বোনের নাম্বার নিয়া অনেক বিরিক্ত করছিল ইউল্যাব কিছু ছাত্র, আমি নাম্বার সহ অভিযোগ করেছিলাম ইউল্যাবের রেজিস্ট্রারের কাছে। তিনি কোন ব্যাবস্তা নেন নাই। বাধ্য হইয়া সিম বন্দ রাখতে বলছি এবং এখানে ভতি করাই নাই। Md.israfil ২০১২.০৫.১৫ ১৪:২৯ আমাদের দেশে আইন আছে কিন্তু এসব কাগজে লেখা, বাস্তবে এসবের প্রয়োগ নেই।

দেশে সরকার আছে, আইন আছে, আইন শৃংখলা রক্ষার জন্য প্রতি বছর হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ হয় কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয় না। দেশে আইন শৃংখলার অবনতির জন্য ৫০ % দায়ী তারা যাদের হাতে এর রক্ষার দায়িত্ব। তমাল ২০১২.০৫.১৫ ১৪:৩১ ইউল্যাব নাকি একটা স্কুল এন্ড কলেজ আছে জানি। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় আছে জানা ছিল না! ব্যাঙের ছাতার মত গজিয়ে উঠা এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে সরকারের নজর রাখা উচিত। rimu ২০১২.০৫.১৫ ১৪:৩৩ হায়রে দুনিয়া।

Linus Malo ২০১২.০৫.১৫ ১৪:৫৫ What is the role of the Patrol police of the concerned area? sondo ২০১২.০৫.১৫ ১৫:১৩ একই এলাকাতে আর অনেক বিশ্ববিদ্যালয় আচে, তাদের বিরুধে কনো আভিযগ নাই (UIU, ASIA P. etc). ULAB become no. 1 for generating Hijacker & Eve teaser. Should shutdown their activities. Shafiqul Alam ২০১২.০৫.১৫ ১৫:১৭ please close the : "U LAB " and arrest those boys urgenlty. Nouman ২০১২.০৫.১৫ ১৫:৩৯ মমন্তব্য গুলো পড়ে খুবই মর্মাহত হয়েছি। কয়েক জনের জন্য গোটা ULAB কে এইভাবে দোষারুপ করবেন না। MD:SHARIFUL ISLAM ২০১২.০৫.১৫ ১৫:৫২ ইউল্যাবের ছাত্র রা যা করেছে এটার জন্য ওদের শাস্তি হওয়া উচিত, ২০১২.০৫.১৫ ১৬:১৩ ইউল্যাবের ছাএরা, সণ্ডাশ ???????? ছি ছি ? azom ২০১২.০৫.১৫ ১৬:১৬ @md.abdul aziz .nice command. Md. Rashedul Islam ২০১২.০৫.১৫ ১৬:৪৯ Md. Abdul Aziz এর উদ্দেশ্যে, মেধাবী শব্দ টা ব্যবহার না করলে আপনার মন্তব্য শতভাগ সমর্থন যোগ্য, এসব বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে ভর্তি হতে মেধা লাগে না, লাগে টাকা । Md. Ali Imam Hossain ২০১২.০৫.১৫ ১৭:০২ Ban those students of ULAB. ২০১২.০৫.১৫ ১৭:৪৪ our women are not safe any where. animals in Jungles are better than these people. thnx editor. moazzem hossen ২০১২.০৫.১৫ ১৮:২৫ কুলাঙ্গারদের কোন মা বোন থাকেনা। সবার সাথেই এক রকম।

আরও কিছু লিখে সব 'মা' দের অপমান করতে চাইনা। ভাল 'মা' রা সব সময় সন্তানদের সুশিক্ষায় গড়ে তুলে আর অন্য 'মা' রা .......... Shaheen Parvez ২০১২.০৫.১৫ ১৮:৩৬ রাস্তায় মেয়েরা একা চললে শয়তান তার অবশ্যই সঙ্গী হয়!!! (“ চুমকি চলেছে ‍একা পথে, সঙ্গী হলে দোষ কি তাতে”-This songs also indicating this fact!!!). So, what should we do know? just think!!! Kamrul ২০১২.০৫.১৫ ১৮:৩৮ @ Umor Farukh, ভাই, আপনি ভাগ্যবান যে এখনো আপনাকে কেউ শিবির, রাজাকার, যুদ্ধাপরাধী, মৌলবাদী, জঙ্গি কিংবা কমপক্ষে পাকিস্তানি দালাল বলে নাই. চুমকি চলেছে একা পথে, মরার কোকিল আর ফাইট্যা যাওয়া গান সহ মুন্নি বদনাম হুয়ী কিংবা ছমক ছাল্লু র দাপটে আমরা অসহায়. সহশিক্ষা ও যে একটা ব্যাধি এবং এটার ফলাফলও এর চেয়ে ভালো হয় না; তা আমাদের তথাকথিত শিক্ষা বিদ, সমাজ বিজ্ঞানী-রা কবে বুঝবেন কে জানে? না কি পশ্চিমাদের দেয়া ট্যাবলেটের ঘোর কাটবেনা সমাজ, দেশ ধ্বংসের আগ পর্যন্ত, কে জানে??? ২০১২.০৫.১৫ ১৯:৪৯ ২০০৭ সালে ULAB এক ছেলে ক্যাম্পাস এর সামনে থেকে আমার মোবাইল ছিনতাই করে কিছু সহ কর্মী নিয়ে। পরে কিছু বন্ধুর মাধ্যমে সেই ছেলে কে সনাক্ত করতে পারি এবং জানতে পারি সে ULAB এর ই। তাদের দলে একটি মেয়ে ও ছিল যে এই কাজ এ সাহায্য ও করে তাদের। পরে তাদের প্রশাসন কে প্রমান সহ ব্যাপারটা অবহিত করি।

কিন্তু প্রশাসন এ পরে সব দোষ আমার উপরে চাপিয়ে দিতে চায়। তাই সরে আসতে বাধ্য হই। ২০১২.০৫.১৫ ২০:২৫ all the university students around 4/a is doing the same activities. they do some other thing on those area in the name of study. police knows everything about them but they don't take any action because they have political person's backup. Imran Ahmed ২০১২.০৫.১৫ ২০:৩৭ This tendency is present among many private and public university male students. Eve teasing law must become harsher with jail sentences. These criminals should also undergo rehabilitation on how to behave in society. If necessary they should be punished again if they fail in the rehabilitation test. Sometimes it is a shame to be a man for a few non human extracts such as these. R Khan ২০১২.০৫.১৫ ২১:১১ প্রশাসনকে অনুরোধ, তদন্ত সাপেক্ষে বিচার করে অন্তত একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করুন! Mohaimenul Islam ২০১২.০৫.১৫ ২১:১২ Faculty of the varsity has declined that those guys are not students of Ulab. It seems clear they r only doing it to protect the fame of their varsity. But by this way they are not only protecting their varsity, also the suspects. They r giving green signal to those guys to do more Eve Teasing. ........... pulak dhali ২০১২.০৫.১৫ ২১:১৬ মিঃ ওমর ফারুকের সাথে একমত । Bappy DU ২০১২.০৫.১৫ ২৩:৫০ টাকা দিয়ে সার্টিফিকেট কিনিস, আর ক্যাম্পাসের আশেপাশে মাস্তানি করিস!!!!!!!!!!!!!! Kahmed ২০১২.০৫.১৬ ০০:১৬ অনেক দিন আগের কথা । ছাত্রদের এলাকায় লোক নিরাপদ মনে করতো ।

এখন ছাত্রদের এলাকা শুনলে লোকে ভয় পায় । ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.