আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দল তথা দলের একজন মহাসচিবের অপরিপক্ব মন্তব্য, কথাবার্তা দেশবাসীর কাছে প্রত্যাশিত নয়।

প্যাটে ক্ষিদা, খাওন দে আচ্ছা বলুন তো বন্দুকের গুলি আর মুখের কথা একবার বের হলে তা কি আর ফিরিয়ে নেওয়া যায়? আর একটু কুৎসিতভাবে বললে বলতে হয় "মারা গোয়া হাইকোর্ট করলেও ফেরানো যায়না"। মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমার বিরোধ নিষ্পত্তিতে দেশনেত্রী খালেদা জিয়া স্বয়ং সংসদে দাঁড়িয়ে সরকারের সংশ্লিষ্ঠ মন্ত্রনালয়সমুহকে ধন্যবাদ জানালেন। সেদিন পুরো জাতি ম্যাডামের উদার মন্তব্যে খুবই খুশী হয়েছিল, সুস্থ রাজনীতির স্বপ্ন দেখছিল। অথচ নির্বোধ/গর্দভ মহাসচিব ফ, ই, আলমগীর বলছেন তারা নাকি না জেনেই সরকারকে ধন্যবাদ দিয়েছিল। তিনি বলেছেন, "সমুদ্রজয়ের পর সবাই কিছুটা বিভ্রান্ত হয়ে পড়েছিলাম।

কারণ, এটি পুরো দেশকে নাড়া দিয়েছিল। এ নিয়ে যে প্রচার শুরু হয়েছিল, তাতে কিছুটা বিভ্রান্ত হয়ে পড়েছিলাম। তাই কিছু না জেনেই ধন্যবাদ দিয়েছিলাম। " এই বক্তব্যের প্রেক্ষিতে পাঠকেরা অনলাইনে তাদের ব্যাপক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন, যা আমি কেন, পাগল তথা বাচ্চা শিশুরাও হাঁসবে। আমির হোসেন লিখেছেন: ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না—প্রবাদটা কি আপনার মনে আছে? মো. নিজাম উদ্দিন জামান: আপনারা সবকিছুই তো প্রথমে না জেনে বলেন...! একটা বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে এমন অপরিপক্বতা আপনাদের কাছ থেকে দেশবাসী প্রত্যাশা করে না।

শাকের: না বুঝে আবার সিরাপ মনে করে কীটনাশক পান করবেন না। জনগণ আপনার কথার সংশোধন মেনে নিলেও কীটনাশক কিন্তু রেহাই দেবে না। এত দায়িত্বহীনদের কীভাবে জনগণ দেশের পরিচালক বানায় বুঝি না। যাঁদের কথার সঙ্গে কাজের মিল নেই, তাঁরা দেশকে কী দেবে? এই ফ, ই, আলমগীর দেশে মাইনর/মেজর কোন কিছু ঘটলেই ফালাং দিয়ে উঠে এবং ওটাকে আন্দোলনের ইস্যু বানাতে বৃথা চেষ্টা করে কিন্তু আওয়ামী দক্ষ রাজনৈতিক কৌশলে তা ভেস্তে যায়। উনাকে বলছি এসব নিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে সমালোচনা থাকলে করুন, কিন্তু বাংলাদেশের অর্জনকে খাটো করবেন না।

এতে প্রকৃতপক্ষে দেশে ও বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তিকেই খাটো করা হয়। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।