দুই বন্ধু গেছে সিনেমার হলে বসে সিনেমা দেখছে আর পান চিবুচ্ছে। এক সময় এক বন্ধু আরেক বন্ধুকে বলল : কিরে পানের পিক ফেলব কোথায়?
দ্বিতীয় বন্ধু উত্তর দিল : তোর পাশের জনের পকেটে
প্রথম বন্ধু : যদি টের পায়...
দ্বিতীয় বন্ধু : আমি যে তোর পকেটে ফেলেছি, তুই টের পেয়েছিস...
*****************************************
হঠাৎ পাশের ঘরে ধপাস করে শব্দ হলো। অন্য ঘর থেকে স্বামীকে স্ত্রী চেচিয়ে বলল: ও গো হলো..?
স্বামী : আমার র্শাটটা পড়ে গিয়েছিল
স্ত্রী : র্শাট পড়লে এত জোরে শব্দ হয় নাকি?
স্বামী : না মানে, শার্টের ভেতরে আমি ছিলাম তো, তাই...
*****************************************
এক মাতাল বাসে উঠেছে। কিছুক্ষণ পর তার পাশে দাঁড়ানো ব্যক্তিকে সে বলল- ভাই, আমি কি বাসে উঠেছি?
২য় ব্যক্তি: (রেগে গিয়ে) না, প্লেনে উঠেছেন।
মাতাল একটু পর আবার বলল- ভাই আমি কি বাসে উঠেছি?
২য় ব্যক্তি: (মাতাল বুঝতে পেরে) হ্যাঁ ভাই, চিন্তার কোনো কারণ নাই।
আপনি বাসেই উঠেছেন।
কিছুক্ষণ পর মাতাল আবার জিজ্ঞাসা করল- ভাই, আমি কি সত্যিই বাসে উঠেছি?
২য় ব্যক্তি: কষে একটা থাপ্পড় লাগিয়ে দেব।
মাতাল: আমার নাম কি বলেন তো?
২য় ব্যক্তি: আপনার নাম আমি কি করে বলব।
মাতাল: নাম জানেন না। আবার আমি বাসে উঠেছি জানেন? ফাজলামি করার আর জায়গা পেলেন না।
আবার আমাকেই থাপ্পড় দিতে চাচ্ছেন।
*****************************************
দুই মাতাল হেঁটে হেঁটে বাড়ি ফিরছিল। কিছু দূর গিয়ে তারা দেখল- তাদের সামনে একটা বড় বিল্ডিং দাঁড়িয়ে আছে।
১ম মাতাল: দেখ ব্যাটার সাহস। আমাদের সামনে আসছে রাস্তা আটকাতে।
২য় মাতাল: চল, আমরাও দেখিয়ে দেই আমাদের শক্তি।
এই বলে তাহলে তারা বিল্ডিংটা ধাক্কাতে শুরু করল। হয়রান হয়ে গেলে তারা শার্ট খুলে ধাক্কাতে লাগল। এমন সময় পাশ দিয়ে যাচ্ছিল এক চোর। এই সুযোগে সে মাতালদের শার্টদুটো চুরি করে ভাগল।
অনেকক্ষণ পর মাতালদের একজন পেছনে তাকিয়ে বলল- দেখ দেখ, বিল্ডিংটা আমরা কতদূর নিয়ে এসেছি। এখান থেকে আমাদের শার্ট দেখাই যাচ্ছে না।
অন্য মাতালটি দেখল, আসলেও তো তাই। তখন তারা বিল্ডিং ধাক্কানো বন্ধ করে রওনা হল শার্টের সন্ধানে।
*****************************************
শিক্ষক: যারা বোকা, তারা ছাড়া সবাই বসে পড়ো।
কিন্তু একজন বাদে সবাই দাঁড়িয়ে রইল।
শিক্ষক: কি বোকারাম, বসছ না কেন?
ছাত্র: স্যার, আপনিও তো দাঁড়িয়ে আছেন, তাই।
*****************************************
শিক্ষক: আসলে আমি তোদের অনেক ভালোবাসি। এই যে, তোদের এত পিটুনি দেই, বকাঝকা দেই, এগুলো আসলে ভালোবাসারই একটা অংশ।
ছাত্র: স্যার, আমরাও আপনাকে অনেক অনেক ভালোবাসি।
কিন্তু ছোট বলে প্রকাশ করতে পারি না।
*****************************************
ছেলে: আব্বু, আমি কিন্তু আমার দিয়েতে তোমাকে দাওয়াত দিব না।
বাবা: কেনো বাবা, আমি আবার কি করলাম।
ছেলে: না, তোমার বিয়েতে তো আমাকে দাওয়াত দাও নি, তাই।
*****************************************
আম্মু: খোকা, তুমি না কি আজ ক্লাসে দুষ্টুমি করেছো?
খোকা: কই না তো?
আম্মু: স্যারের নাকি কান ধরেছো?
খোকা: বাহ্, স্যার নিজেই তো বললেন- বেঞ্চের ওপর উঠে দাঁড়িয়ে কান ধরতে।
আমি করলাম, নিশ্চয় স্যার তার কান ধরতে বলেছে। নাহলে বেঞ্চের ওপর দাঁড়াতে বলল কেন? আর এখন আমার দোষ হল।
*****************************************
বাংলাদেশি, চাইনিজ আর আমেরিকান তিনজন গেছে steam bath নিতে।
তিনজনে বসে আছে খালি তোয়ালে পেচিয়ে রেখে। এমন সময় ক্রিং ক্রিং শব্দ।
আমেরিকানটা এক্সকিউজ মি বলে উঠে চলে গেল। সে তার
হাতের তালু মুখের কাছে এনে কিছুক্ষন কথা বলল। এরপর ফিরে আসল।
-সরি। আমার অফিস থেকে ফোন আসছে।
আমার হাতের তালুর চামড়ার নিচে খুব ছোট একটা মোবাইল ফুন ঢুকিয়ে দেয়া আছে। আমি
যেখানেই যাই আমাকে যেন পাওয়া যায় সেই ব্যবস্থা আর কি।
একটু পর আবার ক্রিং ক্রিং।
এইবার চাইনিজটা কথা শুরু করল। তার হাতের চামড়ায় ছোট একটা স্ক্রীন আছে।
সেইটাতে ভিডিও কল করছে।
তিনজন চুপচাপ বসে আছে।
ক্রিং ক্রিং
বাংলাদেশীটা উঠে গেল । টয়লেটে ঢুকে গেল টিস্যুর প্যাকেট নিয়ে।
একটু পর বের হয়ে আসছে।
পাছার পিছন থেকে টিস্যু পেপার বের হয়ে আসছে। সে বিব্রত ভঙ্গিতে বলল, সরি! অফিস থেকে একটা ফ্যাক্স আসতাছে।
*************************************
-দোস্ত তোর নতুন পিএস মেয়েটা ত হেভি মাল।
- তোর ভালো লাগছে।
- কইলাম না, কঠিন চিজ।
যা ফিগার... মাই গড। অফিসে এমন কড়া জিনিস পাইলি কই?
- এই ত নতুন আসছে।
-আমার পি এস টা একটা বুড়া ভাম। তুই ত শালা ভালা ফস্টি নস্টি করার সুযোগ পাইলি।
- ফস্টি নস্টির সুযোগ নাই।
এইটা একটা রোবট।
- তাই নাকি?
- হ! দাড়া তোকে এনে দেখাই। ইন্টারকমে বলল, লিলি আমার রূমে আসো একটু।
লিলি আসল।
-দোস্ত, এর পেট এ ছোট একটা ফ্রিজ আছে।
পিঠে একটা শ্রেডার মেশিন আছে। এর বডিতে প্রিন্টার, তিন টেরা হার্ড ডিস্ক আর যাবতীয় অফিস সামগ্রী আছে।
-ভালো ত। দোস্ত, আমারে দুই দিনের জন্য ধার দে। ইউজ (!) কইরা দেখি।
-আচ্ছা নে। লিলি, তুমি আগামী দুইদিন আমার দোস্তের সাথে কাজ করবা।
দোস্ত আর রোবট লিলি বের হয়ে গেল। পাচমিনিট পরই শোনা গেল দোস্তের গগনবিদীর্নকারী চিৎকার, " আমার ইয়ে কাটা পড়ছে"
মাথা নাড়তে নাড়তে বলল, শীট!! লিলির পেন্সিল শার্পনারটা কোন জায়গায় সেইটাই ত দোস্তকে বলা হয় নাই।
****************************************
দিনের শেষে ডাক্তার বব আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে আছে।
নিজের প্রতিচ্ছবির দিকে তাকিয়ে সে নিজেকে বলল, বব! আপসেট হওয়ার কিছু নাই। বি কুল। তুমি পৃথিবীর প্রথম ডাক্তার না যে রোগীর সাথে সেক্স করছে। আর তোমার পরেও আরো ডাক্তার আসবে যারা রোগীর সাথে সেক্স করবে। বি কুল।
ববের মুখে অপরাধবোধ, চোখে পানি। আয়নার দিকে তাকিয়ে সে আবার নিজেকেই বলল, কিন্তু আমি যে পশু চিকিৎসক!
*****************************************
এক আমেরিকান আর এক ফরাসী যুবক জাহাজডুবি হয়ে এক দুর্গম দ্বীপে আশ্রয় নিয়েছে। কয়েকদিনের মধ্যেই তারা স্থানীয় জংলি সর্দারের সুন্দরী মেয়ের প্রেমে পড়ে গেলো। শুরু হলো উদ্দাম শারীরিক প্রেম। ঘটনা জানতে পেরে সর্দার গুন্ডা পাঠিয়ে ধরে আনলো দু’জনকেই।
“বিদেশি, সর্দারের একমাত্র মেয়েকে নষ্ট করে তোরা ভারি অন্যায় করেছিস। ” গম্ভীর কন্ঠে জানালো সর্দার। তোদের শাস্তি হবে। বেছে নে বিদেশি, মরণ অথবা বোঙ্গাবোঙ্গা!”
আমেরিকান যুবকটি ভাবলো, বোঙ্গাবোঙ্গার মত শাস্তি থাকতে মরণ কেন? সে বেছে নিলো বোঙ্গাবোঙ্গা। কিন্তু ব্যাপারটা যে আসলে কী রকম, জানতো না বেচারা।
বোঙ্গাবোঙ্গা মানে হচ্ছে পাকা বাঁশ পশ্চাদ্দেশ দিয়ে প্রবেশ করানো। তা-ই করা হলো তাকে। জল্লাদ বাঁশ কেটে নিয়ে শাস্তি দিলো। মাটিতে শুয়ো যন্ত্রণায় কাতরাতে লাগলো বেচারা।
ফরাসী ভাবলো, কোনও দরকার নেই অমন শাস্তির, এরচেয়ে মরণই ভালো।
বেছে নিলো সে মরণকে।
এবার সর্দার জল্লাদের দিকে তাকিয়ে ক্রূর হেসে বললো, “না মরা পর্যন্ত এটার ওপর বোঙ্গাবোঙ্গা চালানো হোক!”
*****************************************
সেক্স এজুকেশন কোর্সে তিন পিচ্চি বাজে গ্রেড পেয়েছে। একজন সি, একজন ডি আর একজন এফ।
যে সি পেয়েছে, সে চটে গিয়ে বলছে, “ম্যাডাম এটা একটা কাজ করলো? চল বেটিকে শায়েস্তা করি!”
যে ডি পেয়েছে, সে বলছে, “হ্যাঁ, চল! স্কুল ছুটি হয়ে গেলে যখন কেউ থাকবে না, তখন বেটিকে পাকড়াও করবো …!”
যে এফ পেয়েছে, সে বলছে, “হ্যাঁ, তারপর পাকড়াও করে ম্যাডামের অন্ডকোষে অ্যায়সা জোরসে একটা লাত্থি মারবো না!”
*****************************************
ক্যাম্পিঙে গেছে ছোট্ট বাবু। কিন্তু রাতে তাঁবুতে শুয়ে কিছুতেই ঘুম আসছে না তার।
অগত্যা সে তাদের দলনেত্রী মিস মিলির তাঁবুতে গিয়ে ঢুকলো সে। দেখলো মিস ভেতরে একাই আছেন।
“মিস মিস, আমি কি আপনার এখানে ঘুমোতে পারি? আমি আমার আম্মুকে ছাড়া ঘুমোতে পারি না তো, তাই। ” আব্দার ধরলো সে।
মিস মিলির দয়ার শরীর, তিনি রাজি হলেন।
গুটিসুটি মেরে মিস মিলির পাশে শুয়ে পড়লো ছোট্ট বাবু। কিছুক্ষণ পর আবার মিহি গলায় বললো সে, “মিস মিস, আমি কি আপনার নাভিতে আমার বুড়ো আঙুলটা ঢুকিয়ে ঘুমোতে পারি, যেভাবে আমি বাড়িতে আমার আম্মুর পাশে ঘুমাই?”
মিস মিলির দয়ার শরীর, তিনি রাজি হলেন।
পরদিন ভোরে উঠে মিস মিল বললেন, “দ্যাখো ছোট্ট বাবু, তোমাকে একটা কথা জানানো জরুরি মনে হচ্ছে … তুমি কিন্তু কাল রাতে আমার নাভিতে বুড়ো আঙুল ঢুকিয়ে ঘুমাওনি!”
ছোট্ট বাবু বললো, “ব্যাপার না মিস। তাছাড়া ওটা আমার বুড়ো আঙুলও ছিলো না!”
**************************************
স্বামীর অনুপস্থিতিতে স্ত্রী তার পুরানো প্রেমিকের সাথে বসে গল্প করছিল। এমন সময় হঠাত স্বামী এসে পড়লে প্রেমিক আলমারির পিছনে লুকিয়ে গেল।
ঘরের মেঝেতে চুরুট পড়ে থাকতে দেখে স্বামী রেগে গেল। বলে উঠল, এই চুরুট কোথা থেকে এসেছে? স্ত্রী কিছু বলতে পারল না দেখে স্বামী আরো রেগে গেল। স্বামী বলল তোমাকে বলতেই হবে এই চুরুট কোথাকার? প্রেমিক বন্ধুটি সহ্য করতে না পেরে আলমারির পিছন থেকে বের হয়ে বলল, ও তো মেয়ে মানুষ, ও কি করে জানবে এই চুরুট কোথাকার? আপনি পুরুষ মানুষ হয়ে ও চিনতে পারছেন না যে এই চুরুট আমেরিকার?
*************************************
স্বামী-স্ত্রী রতিক্রিয়ার সময়–
স্ত্রীঃ আজ তোমার কেমন লাগছে গো?
স্বামীঃ দারুন লাগছে ডার্লিং… ইচ্ছে করছে তোমার ভিতর চিরদিনের জন্য ডুকে যাই।
বারান্দায় কাজের বুয়াঃ ডুকে যাওয়ার আগে আমার টাকাটা দিয়ে যাবেন।
*************************************
বাচ্চাদের স্কুলের টিচার মিস তানিয়া একদিন ছুটির পর ছোট্ট বাবুকে দাঁড় করালেন।
‘এক মিনিট দাঁড়াও ছোট্ট বাবু। ’ চশমার ওপর দিয়ে চাইলেন তিনি। ‘তোমার হোমওয়র্ক তো খুব খারাপ হচ্ছে ক’দিন ধরে। তোমার কি কোন সমস্যা হচ্ছে?’
ছোট্ট বাবু মাথা ঝোঁকালো। ‘জ্বি টিচার।
আমি প্রেমে পড়েছি। ’
মিস তানিয়া মিষ্টি হাসলেন। ‘কার প্রেমে পড়েছো?’
‘আপনার, মিস তানিয়া। আমি আপনাকে বিয়ে করতে চাই। ’
‘কিন্তু ছোট্ট বাবু,’ নরম গলায় বললেন মিস তানিয়া, ‘ভেবে দ্যাখো ব্যাপারটা কেমন বোকাটে হবে? নিশ্চয়ই আমি একদিন কাউকে স্বামী হিসেবে চাইবো … কিন্তু আমি তো কোন বাচ্চা চাই না।
’
‘ভয় পাবেন না মিস। ’ আশ্বাস দিলো বাবু। ‘সেক্ষেত্রে আমি কনডম ব্যবহার করবো। ’
*************************************
ক্লাস টু-তে এক পিচ্চি মেয়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলছে, ‘টিচার টিচার, আমার আম্মু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?’
টিচার বললেন, ‘তোমার আম্মুর বয়স কত সোনা?’
পিচ্চি বললো, ‘চল্লিশ। ’
টিচার বললেন, ‘হ্যাঁ, তোমার আম্মু প্রেগন্যান্ট হতে পারবেন।
’
পিচ্চি এবার বললো, ‘আমার আপু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?’
টিচার বললেন, ‘তোমার আপুর বয়স কত সোনা?’
পিচ্চি বললো, ‘আঠারো। ’
টিচার বললেন, ‘হ্যাঁ, তোমার আপু প্রেগন্যান্ট হতে পারবে। ’
পিচ্চি এবার বললো, ‘আমি কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবো?’
টিচার হেসে বললেন, ‘তোমার বয়স কত সোনা?’
পিচ্চি বললো, ‘আট। ’
টিচার বললেন, ‘না সোনা, তুমি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে না। ’
এ কথা শোনার পর পেছন থেকে ছোট্ট বাবু পিচ্চিকে খোঁচা দিয়ে বললো, ‘শুনলে তো? আমি তো তখনই বলেছি, আমাদের চিন্তা করার কিছু নেই।
’
***************************************
ব্যাংক এ বেশ বড় একটা লাইন। ডেস্কে বসে যে মেয়েটা টাকা ও চেক জমা নিচ্ছে সে কানে হেডফোন লাগিয়ে তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে কথা বলছে। ফাঁকে ফাঁকে কাজ করছে। লাইনে যারা দাঁড়িয়ে আছে সবাই বিরক্ত।
একজনকে দেখে মনে হল তার বিরক্তির সীমা নাই।
একটু পরপর বলছে, আর কত দাঁড়িয়ে থাকব? ভালো লাগেনা।
এক পর্যায়ে তার ধৈর্যচ্যুতি হল। সে লাইন ভেঙ্গে সবার সামনে এসে মেয়েটাকে বলল, তাড়াতাড়ি করেন। আমি সারাদিন দাঁড়িয়ে থাকতে পারব না।
মেয়েটা হেডফোন সরিয়ে বলল, লাইন ধরেন।
-বালের লাইন ধরব আমি।
-বাজে কথা বলবেন না।
- মাগী তুই আমার চেক নিবি কিনা সেটা বল।
-খবরদার। আপনি বাজে ভাষা ব্যবহার করছেন।
আমি ম্যানেজারকে ডাকতে বাধ্য হব।
-কুত্তী! যা তোর ম্যানেজারকে ডাক।
মেয়েটা ম্যানেজারকে ঠিকই ডেকে আনল। ম্যানেজার এসেই বলল, খারাপ ভাষায় কথা বলছেন কেনো? এইখানে সবাই সম্ভ্রান্ত লোক। আজেবাজে লোকদের এই ব্যাংক এ কোন কাজ থাকে না।
এখন বলুন আপনার সমস্যা কি?
-আমি দশ কোটি টাকার এই চেকটা জমা দিতে এসে গত দেড় ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়ে আছি।
ম্যানেজার চেকটা হাতে নিল। টাকার অঙ্ক দেখল। ছোট্ট একটা শিস দিল।
এরপর বলল,
আপনি চেক নিয়ে এসেছেন, আর এই মাগী আপনার চেক জমা নিচ্ছে না।
****************************************
বাবুর বড় বিপদ, ২৫ ইঞ্চি দীর্ঘ প্রত্যঙ্গ নিয়ে গাড্ডায় পড়েছে সে। কোনও মেয়েকে সে ঠিক খুশি করতে পারে না, আবার এই আকৃতি নিয়ে তার নিজেরও নানা হাঙ্গামা। একদিন জঙ্গলে এক দরবেশ বাবার আস্তানায় ধর্ণা দিলো সে। তার সমস্যার কথা খুলে বলে কাকুতিমিনতি করে জানালো, বাবা যদি কোনোভাবে ২৫ ইঞ্চি থেকে তাকে ১০-এ নামিয়ে আনতে পারেন, সে সারাজীবন কৃতজ্ঞ থাকবে।
দরবেশবাবা মিনিট পাঁচেক চোখ বুঁজে ধ্যান করে বললেন, “এখান থেকে সোজা উত্তর দিকে বনের এভতর পাঁচশ কদম হাঁটলে একটা কুয়ো পাবি।
ওখানে বাস করে এক মাদী ব্যাং, কিন্তু মানুষের জবানে কথা বলে। তাএক শুধাবি তোকে সে বিয়ে করতে চায় কি না। যদি উত্তরে না বলে, ৫ ইঞ্চি কমে যাবে। এখন যা বেটা। হক মাওলা!”
বাবু ৫০০ কদম এগিয়ে কুয়ো খুঁজে পেলো।
ভেতরে উঁকি দিয়ে দেখলো, বাস্তব, একটা ব্যাং বসে। সে গলা খাঁকরে শুধালো, “ইয়ে ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”
গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, “না!”
বাবু টের পেলো, ২০-এ নেমে গেছে সে। কিন্তু এতেও অসুবিধা হবে ভেবে সে আবারো জিজ্ঞেস করলো, “ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”
আবারও গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, “না!”
বাবু ১৫-তে নেমে এলো।
উল্লসিত বাবু আবারো জিজ্ঞেস করলো, “বলি ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”
এবার উত্তর এলো, “এক কথা কতবার বলবো তোকে ব্যাটা হারামজাদা? না, না, না!
*****************************************
তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছে। সাগরে আমেরিকা আর জাপানের যুদ্ধ জাহাজ যুদ্ধ করতেছে।
হঠাত করে জাপানী জাহাজের ক্যাপ্টেন খেয়াল করলো আমেরিকার জাহাজ থেকে পানির নিচ দিয়া বেকায়দা স্টাইলে একটা মিসাইল ছুড়া হইছে। মিসাইল নির্ঘাত জাপানী জাহাজে আইসা লাগবো। মরা ছাড়া জাপানীদের আর কোনো উপায় নাই।
জাপানী ক্যাপ্টেন তার বৃদ্ধ সহকারীকে ডেকে পরিস্থিতি বুঝায় বললো।
ক্যাপ্টেন : আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করবো জাহাজকে মিসাইলের পথ থেকে সরিয়ে নিতে।
কিন্তু সফল হওয়ার সম্ভাবনা কম। তুমি এক কাজ করো। নিচে আমাদের যেসব সৈন্য আছে তাদের কাছে যাও। তাদেরকে মিসাইলের কথা বলো না। বরং আমি চাই এই শেষ বেলায় তুমি তাদেরকে কিছুক্ষনের জন্য হাসাও।
দেশপ্রেমিক ক্লান্ত সৈন্যরা যেনো জীবনের শেষ মুহুর্তেও একটু হাসতে হাসতে মরতে পারে।
বৃদ্ধ : স্যার, আপনি কোনো চিন্তা করবেন না। আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করবো তাদের হাসাতে।
বৃদ্ধ সহকারী নিচে নামলো। সৈন্যরা তাকে দেখে উপরের খবর জানতে চাইলো...
বৃদ্ধ : ঊপরের খবর ভালো, নিচের(!!!) খবর আরো ভালো।
সৈন্যরা : নিচের খবর ভালো মানে?
বৃদ্ধ : আমি যদি বলি আমার নিচের "জিনিস" দিয়ে জাহাজের এই মেঝেতে বাড়ি দিলে জাহাজটা ভেঙ্গে দুই ভাগ হয়ে যাবে, তাহলে কে কে অবিশ্বাস করবে?
সৈন্যরা : হাহাহাহা...বুড়ার খায়েশ দেখো...এই বয়সে কিসব কাপঝাপ কওন লাগছে।
সৈন্যরা হাসতে হাসতে মাটিতে গড়াগড়ি খাওয়া ধরলো।
বৃদ্ধ : বিশ্বাস হয় না?....দাড়া...দেখ তাহলে মজা....
এই বলে বৃদ্ধ হাটু গেড়ে বসে তার "জিনিস" দিয়ে জাহাজের পটাতনে দিলো এক বাড়ি। ঠিক সেই সময় মিসাইল এসে জাপানী জাহাজে আঘাত করলো। জাহাজ দুই ভাগ হয়ে ডুবতে লাগলো....
সৈন্যরা সবাই মারা গেলো।
কাহিনীর প্রয়োজনে বেচে রইলো শুধু ক্যাপ্টেন আর বৃদ্ধ।
ক্যাপ্টেন : তোমাকে যা করতে বলছিলাম তুমি কি তা করছো?
বৃদ্ধ : জ্বি স্যার। আমি তাদেরকে শেষ সময়ে হাসাতে সাহায্য করেছি।
ক্যাপ্টেন : কিভাবে হাসাইছো?
বৃদ্ধ সব খুলে বললো। সব শুনে ক্যাপ্টেন বললো,
ক্যাপ্টেন : ভালো কাজ দেখাইছো।
আমি অনেক খুশি হইছি যে আমাদের দেশের জন্য যারা যুদ্ধ করছে তাদেরকে তুমি শেষ মুহুর্তের আনন্দটুকু দিতে পারছো। তবে পরেরবার থেকে তোমার "জিনিস" ব্যবহারে সাবধান থাকবে। কারন মিসাইল আমাদের জাহাজের পাশ কেটে গেছে।
*****************************************
রোমেল আর তার বউ গলফ খেলা শিখতে গেছে এক পোড়খাওয়া গলফারের কাছে। প্রথমে রোমেলের পালা।
কষে বলের ওপর ক্লাব চালালো সে। বল গিয়ে পড়লো ১০০ গজ দূরে।
“উঁহু, এভাবে নয়। ” এদিক ওদিক মাথা নাড়লো গলফার। “এমনভাবে ক্লাবটাকে আঁকড়ে ধরুন, যেন স্ত্রীর বুক চেপে ধরেছেন।
”
এই পরামর্শ কাজে লাগিয়ে ক্লাব হাঁকালো রোমেল। এবার বল গিয়ে পড়লো ৩০০ গজ দূরে। সন্তুষ্ট হয়ে এবার রোমেলের বউকে শেখাতে বসলেন গলফার।
“কিছু মনে করবেন না ম্যাডাম, ক্লাবটাকে এমনভাবে পাকড়াও করুন, যেন আপনার স্বামীর ঐ প্রত্যঙ্গটি চেপে ধরেছেন। তারপর কষে হিট করুন।
”
রোমেলের বউ হিট করলো, বল গিয়ে পড়লো ১০ গজ দূরে।
গলফার বললেন, “হুম, মন্দ নয়। এবার এক কাজ করুন, ক্লাবটাকে মুখ থেকে নামিয়ে হাত দিয়ে ধরে আবার মারুন তো দেখি!
****************************************
জামাই বউ এসেছে ডাক্তার কাছে।
ডাক্তার বলল, কি হইছে?
বউ জামাইকে দেখিয়ে রাগী রাগী মুখে কয়, সে ত ৩০০% অক্ষম হয়ে পড়ছে।
-৩০০%? বুঝলাম না...
...-১০০% অক্ষম কিভাবে সেটা ত আইডিয়া করতেই পারছেন তাই না? এরপর শুনেন।
সে তার জিহবা পুড়ে ফেলছে আর আঙ্গুল ভেঙ্গে বসে আছে।
*****************************************
এক ছেলে, তার প্রিয়তমার বাবার কাছে প্রস্তাব দিলো যে সে মেয়েটিকে বিয়ে করতে চায়। মেয়েটার বাবা জিজ্ঞেস করলো,
: আচ্ছা তুমি কি মদ খাও? জুয়া খেলো?
: আংকেল, ওসব পরে হবে, আগে বলুন আপনি প্রস্তাবে রাজী আছেন কিনা!
******************************************
বুড়ো রিয়াদ সাহেব বিয়ে করেছেন এক কচি মেয়েকে। কিন্তু কয়েক হপ্তা পর দেখা গেলো, বিছানায় যত কায়দা কানুনই তিনি করেন না কেন, বউ বেচারির রাগমোচন হচ্ছে না।
রিয়াদ সাহেব ঠিক করলেন, তিনি ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন।
ডাক্তার সব শুনে, সব দেখে রায় দিলেন। “এক কাজ করুন। ফ্যান্টাসি সেক্স চেষ্টা করে দেখুন। ষন্ডা কোন ছোকরাকে ভাড়া করবেন। আপনারা যখন ঐসব করবেন, ছোকরা ন্যাংটা হয়ে দাঁড়িয়ে তালপাখা দিয়ে আপনাদের বাতাস করবে।
”
ডাক্তারের কথা কী আর ফেলা যায়? রিয়াদ সাহেব এক ষন্ডামতো ছোকরাকে ভাড়া করে বাড়ি নিয়ে গেলেন। ডাক্তারের নির্দেশমতো কাজ করেও কোন ফল পাওয়া গেলো না। চটেমটে রিয়াদ সাহেব আবার ডাক্তারের চেম্বারে হানা দিলেন।
ডাক্তার সব শুনে, সব দেখে আবারও রায় দিলেন। “এক কাজ করুন।
এবার উল্টো ফ্যান্টাসি সেক্স চেষ্টা করে দেখুন। ষন্ডা কোন ছোকরাকে ভাড়া করবেন। এবার ছোকরা আপনার স্ত্রীর সাথে যখন ঐসব করবে, আপনি ন্যাংটা হয়ে দাঁড়িয়ে তালপাখা দিয়ে ওদের বাতাস করবেন। ”
মরিয়া রিয়াদ সাহেব ঠিক করলেন, তথাস্তু।
এবার একেবারে হাতেনাতে ফল পাওয়া গেলো।
রিয়াদ সাহেবের বউ এক উথালপাথাল রাগমোচন লাভ করলেন।
উল্লসিত রিয়াদ সাহেব ষন্ডা ছোকরার কাঁধে টোকা দিয়ে বললেন, “এবার বুঝেছো তো ছোকরা, কিভাবে ঠিকমতো বাতাস করতে হয়?”
*************************************
সেনাবাহিনীতে নিয়গের জন্য প্রার্থীদের স্বাস্থ্য পরিক্ষা করা হচ্ছে যাকে মেডিকেল চেক-আপ। সেনাবাহিনীর একজন ডাক্তার খুটিয়ে খুটিয়ে দেখছেন দরকার হলে দিগম্বর করছেন। তো একজনকে দিগম্বর করে বল্লেন এই ছোকরা তোর পাছা এত কালো কেন? তুই কি বিড়ি,সিগারেট কিছু খাস নাকি। ছোকরাও বেশ তেদড়।
"কেন স্যার পাছা দিয়া কি ধোয়া বের হচ্ছে?"
***************************************
(ঢাকাইয়ারা কথায় কথায় হালা মানে শালা বলে)
মা তার দুই ছেলেকে নিয়ে বাজারে গেছে, মা এটা দেখে সেটা দেখে কিন্তু কিছু কিনছে না...
ছোট ছেলে - মা হালারে নিয়া বাজারে আইলেই হালার ঝামেলা, হালায় এইডা দেহে হেইডা দেহে মাগার কিছুই হালায় কিনেনা।
বড় ছেলে - ধুর হালার ঘরের হালা মায়েরে কেউ হালা কয়? হালায় মুরুব্বী না?
মা - হালার এমুন পোলা জন্ম দিলাম কুন আদব লেহাজ নাইক্কা, তোগো বাপে হালায় আইজকা আসুক বিচার দিয়া সব হালার পিঠের চামড়া খোয়ামু...
***************************************
পুরান ঢাকার মজিদ চাচা সম্প্রতি বাড়ীর দেয়াল রং করিয়েছেন। সেই দেয়াল দখল করলো এলাকার আওয়ামী লীগের অতি উৎসাহী কয়েকজন। নিজেদের দখল বুঝাতে দুই হাত ফাঁকে ফাঁকে লিখে রাখলো বিএএল।
এই ঘটনার দুইদিন পরে ছিলো শুক্রবার ।
জুম্মার নামাজের পর মজিদ চাচা স্থানীয় আওয়ামীলীগের এক নেতার কাছে বললেন -
মজিদ চাচা : ভাতিজা, শরমে তো নিজের বাড়ির দিকে হালায় তাকাইবার পারিনা। চাইলে শরমে মাথা নিচা হয়া আহে। কিছু একটা কর।
স্থানীয় নেতা : কেন কাক্কা !! কি হইছে!! কোন হালা কি করছে!!
সাজ্জাদ চাচা : ওই মিয়া তুমি দ্যাহ (দেখ) নাই আমার সাড়া বাড়ির বাল (বিএএল) গজাইছে। তোমার দলের পোলাপান আবার তা লেইখ্যা রাখছে..।
।
*****************************************
কুদ্দুস চাচা গিয়েছে কোলকাতা। ট্রামে উঠেছে। এক বখাটে ছেলে চাচার ভুড়ি দেখিয়ে বলল
দাদা, ড্রামটা কত দিয়ে কিনলেন?
চাচা - ছত্তুর ট্যাকা (৭০)
ছেলে - এতো কম!
চাচা লুঙ্গী তুলে পাছার ফুটো দেখিয়ে বলল - নীচে হালায় ফুটা আছে তো তাই।
ছেলে - তাহলে তো দাম একটু বেশিই মনে হচ্ছে...
চাচা ধোন বের করে বললেন - হালার পুত লগে যে একখান ট্যাপ লাগাইনা আছে হেইডা দেখব তুমার কোন বাপে? হেইডার কুনো দাম নাইক্কা?
******************************************
কুদ্দুস চাচার বন্ধু ডাক্তার।
চাচার খুব অসুখ। তার ডাক্তার বন্ধু অপারেশন করেছেন। কিছুদিন পর ডাক্তার সাহেব কুদ্দুস চাচাকে বললেন - বন্ধু আমি ভুলে তোমার পেটে একটা কাচি ফেলে এসেছি, তুমি অনুমতি দিলে অপারেশন করে বের করি।
চাচা অনুমতি দিলেন...
কিছুদিন পর ডাক্তার সাহেব আবার কুদ্দুস চাচাকে বললেন - বন্ধু আমি ভুলে তোমার পেটে একটা চিমটা ফেলে এসেছি, তুমি অনুমতি দিলে অপারেশন করে বের করি।
কি আর করা, চাচা অনুমতি দিলেন...
কিছুদিন পর ডাক্তার সাহেব আবার কুদ্দুস চাচাকে বললেন - বন্ধু আমি ভুলে তোমার পেটে একটা গজ ফেলে এসেছি, তুমি অনুমতি দিলে অপারেশন করে বের করি।
চাচা বললেন, তুমি হইলা আমার বন্ধু মানুছ, তুমারে তো না করবার পারি না... মাগার এইবার হালায় আমার ভি একখান ছরত আছে, তুমি কাটো ছিড়ো যাই করো, মাগার ছিলাই করবার পারবানা। পেটে একখান চেইন লাগায়া দিবা, এরপর হাত্তি ঘোড়া যাই রাইখা আহো ... খালি হালায় চেইন খুলবা আর বাইর করবা...
***************************************
মরণের পরে দুই বন্ধুর দেখা...
১ম - আবে হালায় তুইও মরছস! কামনে?
২য় - ঠান্ডায় জইমা...! তুই?
১ম - টাস্কি খাইয়া...?
২য় - বুঝলামনা... খুইলা ক'...
১ম - আর হালায় কইছনা, তুই তো জানছ আমার বউরে আমি ছন্দেহ করতাম... একদিন হালায় দোকান থিকা জলদি জলদি বাইত গেছি, বাইরে খাড়াইয়া ছুনি ভিত্রে কথা বারতা... বাড়ির পিছনে গিয়া, পাইপ বাইয়া, ব্যালকনী দিয়া উইঠা দেহি হালির বেডি পেপার পড়তাছে... এমুন টাস্কি খাইলাম এক্কেবারে হারট ফেইল... তোর কেইসটা কি...
২য় - হালার ঘরের হালা তুই যদি তোর ডীপ ফ্রীজটা খুলতি... তুইও বাচতি হালায় আমিও বাচতাম...
***************************************
কুদ্দুস চাচা গেছেন ডাক্তারের কাছে
ডাক্তার : আপনার ওজন কত?
চাচা : চশমা ছহ কমু না চশমা ছাড়া
ডাক্তার - মানে?
চাচা - চশমা ছহ ৭৫ কেজি
ডাক্তার : আর চশমা ছাড়া?
চাচা : কেমতে কমু? চশমা ছাড়াতো দেখবারই পারি না.....
***************************************
বজ্জাত নতুন রংবাজ হইছে...
পাড়ার মোড়ে আড্ডা দিতাছে,
সেই সময় দেখল এক ছেলে আরেক ছেলেকে খানকীর পোলা বলে গালি দিলো...
বজ্জাত বেশ ভাব নিয়ে সেই ছেলের কলার ধরে মোচড় দিয়ে বল্ল,
... আবে ওই হালা, মুখ খারাপ চোদাস ক্যান? খানকীর পোলা, আমার মহল্লায় যেই মাংগীর পূত মুখ খারাপ করব ওই হারামীর পোলারে চউরাস্তার মোড়ে ফালাইয়া এমুন চোদন দিমু...
এহ মাস্তানী চোদাও...
****************************************
কুদ্দুস চাচা মিটফোরড হাসপাতালে ভরতি, বুকে সমস্যা... প্রফেসার সাহেব দলবল নিয়ে রাউন্ডে বেরিয়েছেন... কুদ্দুস চাচাকে পরীক্ষা করে জুনিয়রদের বললেন দেখ উনার বুকের ডান দিকে বাতাস কম যাচ্ছে তাই sound conduction ও কম। একে vocal fremitus বলে।
তোমরা এভাবে পরীক্ষা কর...
তিনি চাচার বুকে হাত রেখে বললেন 'বলুন আট আট'
চাচা তাই করলেন...
এভাবে কয়েকজন দেখার পর একজন অত্যন্ত সুন্দরী নবীন ডাক্তার চাচার বুকে হাত রেখে মিষ্টি গলায় বলল, 'বলুন আট আট'
চাচা... (থেমে থেমে)... এক...দুই...তিন...চার......
*************************************
কুদ্দুস চাচা মহা জ্ঞানি ব্যক্তি। সময়ে অসময়ে সবাই তার কাছ থেকে জ্ঞান নেয়
একদিন এক মেয়ে গেল চাচার কাছে
চাচা আমারে একটু জ্ঞান দেনতো
কুদ্দুস চাচা: জ্ঞান লইবা তুমি?
মেয়ে: হ চাচা জ্ঞান দেন
কুদ্দুস চাচা: তাইলে এট্টু কাছে আহ
মেয়ে: আইচ্ছা ঠিক আছে
কুদ্দুস চাচা: আরো কাছে আহ
মেয়ে: আইলাম
কুদ্দুস চাচা: আরো কাছে আহ
মেয়ে: না আর কাছে আসন যাইব না
কুদ্দুস চাচা: আব্বে হালা তুমারতো জ্ঞান ভালই আছে, আমার কাছে জ্ঞান লইবার আইছ ক্যালা...
**************************************
২৫ তম বিয়ে বার্ষিকীতে কদ্দুস চাচী চাচাকে..।
চাচীঃ তুমার মনে আছে পরথম পরথম তুমি আমারে ছবছময় কি কইতা
চাচাঃ হ, কইতাম তুমারে খায়া ফালাইবার মন চায়
চাচীঃ আর এহন??
চাচাঃ এহন মনে লয় তুমারে ক্যান যে খায়া ফালাইলামনা...
**************************************
কুদ্দুস চাচার বউ প্রেগন্যান্ট।
একদিন চাচীর হঠাৎ পেটে ব্যথা উঠছে চাচা তাড়াতাড়ি নিয়া গেলডাক্তারের কাছে।
ডাক্তার টেস্ট কইরা কয় আরে আপনার বউয়ের তো কিছুই হয় নাই, মনে হয় পেটে গ্যাস হইছে, এইটা তারই পেইন।
চাচায় তখন চেইতা ফায়ার হইয়া ডাক্তাররে কয়,
‘আব্বে হউরের পুত, আমার লগে বিটলামি করবার লাগছছ! আমি কি হালায় গ্যাস পাম্প নাকি?
***************************************
বউরে খুন করার অপরাধে কাঠগড়ায় কুদ্দুস চাচা
বিচারক : আপনি বলেছেন- আপনার বন্ধুর সঙ্গে অবৈধ প্রণয় চলছিল বলে বউকে খুন করেছেন। কিন্তু আপনি আপনার বন্ধুকে খুন না করে বউকে খুন করলেন কেন?
কুদ্দুস চাচা: হুজুর আমার অনেক বন্ধু।
হপ্তায় একজন কইরা বন্ধুরে মারনের থেইকা বউরে মারাই ছহজ মনে হইল তাই...
****************************************
কুদ্দুস চাচা দাঁত ব্যথায় দাঁতের ডাক্তারের কাছে গেছে দাঁত ফেলে দিতে।
তো ভুল করে চাচা পাশের পাইলস ডাক্তার খানায় ঢুকে পড়েছে।
ডাক্তার বললেন চাচা উপুর হয়ে শুয়ে পড়ুন।
চাচা বলে ''খানকীর পুলা, অত লম্বা রাস্তা দিয়ে দাঁত বাইর করবি। ''
****************************************
চাচা ছেলের স্কুলে ফোন করে বললেন..
চাচাঃ আমার পুলা আইজ স্কুলে যাইবার পারবনা, হালায় ঠ্যাং ভাঙ্গছে
শিক্ষকঃ আহারে! তো ও এখন কেমন আছে?
চাচাঃ হালায় তো ভালোই আছে।
আমার ঠ্যাং ভাইঙ্গা পলাইছে। আইজকা আছুক অর বাপের বিয়া দেহামুনে...
****************************************
স্বামী(বাসর রাতে)- তুমি কি কখনো সেক্স মুভি দেখেছো ?
স্ত্রী - একবার দেখেছি।
স্বামী - এখন আমরা তাই করব,যা ঐ মুভিতে হয়েছে।
স্ত্রী(চিন্তা করে)- তাইলে বাকী দুজন কই থেকে আনবে।
****************************************
কুদ্দুস চাচা বাসে উঠে একাই একটা ডাবল সীট দখল করে বসেছেন।
কিছুক্ষণ পর একজন তরুনী এসে চাচার পাশে বসে পড়ল।
একটু পর মেয়েটি বলল
ঃ চাচা একটু চাপবেন
ঃ কই চাপমু
ঃ একটু বামে চাপেন
ঃ বাসের মইধ্যে কেমনে চাপি! লও দুই জনেই নাইমা একখান রিক্সা লই...
*****************************************
কুদ্দুস চাচা রোজা রাখেননা, পাড়ায় ইফতার পারটী হচ্ছে, কুদ্দুস চাচাকে কেউ দাওয়াত করেনি... তাতে কী কুদ্দুস চাচা সময় মত পায়জামা পাঞ্জাবী পরে চোখে সুরমা লাগিয়ে হাজির...
এক ফিচকে ছেলে বলল,
'চাচা আপনে আইছেন ক্যালা...'
চাচা - 'রোজা ভি রাখি না, নামাজ ভি পড়ি না, ইফতার না কইরা হালায় দোজখে যামু নাকি ?
ভাই ছকল, আপনেরা কী কন ?'
*****************************************
কুদ্দুস চাচা এক সপ্তাহ বিলেতে তার ছেলের কাছে বেড়িয়ে এলেন... পাড়ার লোকের এসেছে বিলেতের গল্প শুনতে,
কুদ্দুস চাচা - আর কইওনা, আমাগো দেছের আয় উন্নতি হইব কেমনে...? ছিক্ষা দিক্ষায় পিছাইয়া থাকলে কি চলব...?? যাও বিলাতে গিয়া দেইখ্যা আহো...কি ছুন্দর পিচকী পিচকী পোলাপাইন ছব ইংলিছে বাত করবার লাগছে... আব্বে হালায় নাপিতও দেহি ইংলিশ কয়, ফকিরেও কয়... আয় উন্নতি ঠ্যাকাইব কোন হালায়..
*****************************************
সেলিম ও করিম খুব ভালো বন্ধু , এতই জিগরি দোস্ত যে তারা সব ধরনের অপকর্মও একসাথেই করে ।
একদিন সেলিমের খায়েশ হইলো যে তারা রেড লাইট এলাকায় গিয়ে মৌজ করবে।
তারা সেখানে এলো . যাওয়ার পর তো ভালো ফিগারের এক মেয়েকে দেখে দুই জন ঠিক করলো যে এর সাথে মৌজ করা যায়।
সেলিম করিম কে বলল , '' দোস্ত , তুই আগে মৌজ কইরা আয় ....তারপর আমারে জানাইস কি অবস্থা !!''
কথামত করিম আগে মৌজ করতে ঢুকলো।
তারপর কিছুক্ষণ পর বের হয়ে এসে বলল , '' হালায় ..... এই মাইয়ার চাইতে আমার বউও ভালো , যা , তুই গিয়া দেখ !! ''
সেলিম ও ঢুকলো রুমে।
কিছুক্ষণ পর সেলিম ও বের হয়ে আসলো।
সাথে সাথে করিম জিগ্গেস করলো , '' কিরে , কেমন লাগলো ??"
সেলিম উত্তর দিল , '' তুই ঠিকই কৈচস দোস্ত। তর বউই ভালো !! ''
****************************************
ছেলে এবং মেয়েদের এটিএম মেশিনের ব্যবহারগত পার্থক্য
ছেলেঃ
১। গাড়ী নিয়ে সরাসরি ব্যাংক এ যাওয়া
২।
নির্দিষ্ট স্থানে গাড়ী পার্ক করা
৩। বুথে ঢুকে মেশিনে কার্ড ইনসার্ট করা
৪। পিনকোড চাপা,
৫। ক্যাশ এবং স্লিপ বুঝে নেয়া
৬। পরবর্তী গন্তব্যে রওনা হয়ে যাওয়া।
মেয়েঃ
১। গাড়ী চালিয়ে ব্যাংক এর সামনে যাওয়া ,
২। ইন্জিন বন্ধ করা
৩। আয়নায় মেক-আপ পরীক্ষা করা,
৪। পারফিউম স্প্রে করা
৫।
চুলের স্টাইল ঠিক করা,
৬। গাড়ী পার্ক করা (ব্যার্থ)
৭। গাড়ী পার্ক করা (ব্যার্থ),
৮। গাড়ী পার্ক করা (সফলতার সাথে)
৯। হ্যান্ড ব্যাগে কার্ড খোঁজা,
১০।
বুথে ঢুকে কার্ড ইনসার্ট করা
১১। এটিএম র্কতৃক কার্ড রিজেক্ট করা (কারণ এটা ফোন কার্ড)
১২। রাগের সাথে গজ-গজ করতে করতে কার্ডটি ব্যাগে ছুড়ে ফেলা
১৩। সঠিক কার্ড খুঁজে বের করে পুনরায় ইনসার্ট করা
১৪। সিক্রেট পিন এর জন্য হ্যান্ড ব্যাগের চিপা-চাপা খুঁজা (কারণ কোডটি চিপায় লেখা থাকার কথা)
১৫।
পিন নাম্বার চাপা
১৬। খুব মনোযোগের সাথে ২ মিনিট ধরে ইনসট্রাকশন পড়া (পিছনে ধীরে ধীরে লাইন লম্বা হচ্ছে)
১৭। ক্যানসেল,
১৮। আবার পিন নাম্বার চাপা
১৯। বয়ফ্রেন্ড/স্বামীকে কল করে পিন নাম্বার কনফার্ম হওয়া
২০।
একটা এমাউন্ট চাপা,
২১। এরর
২২। হ্যাভি একখান এমাউন্ট চাপা,
২৩। এরর
২৪। ম্যাক্সিমাম এমাউন্ট চাপা
২৫।
অস্থিরভাবে আঙ্গুলি সঞ্চালন করা,
২৬। ক্যাশ কালেকশন করা
২৭। বুথ থেকে বের হয়ে কয়েকজোড়া রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে বিজয়ীর ভাব নিয়ে গাড়ীতে ফিরে আসা
২৮। ব্যাগ থেকে গাড়ীর চারি বের করে গাড়ী স্টার্ট দেয়া,
২৯। ৫০ গজ যাওয়ার পর কার্ড এবং স্লিপ এর কথা মনে পড়া এবং ব্যাংক এ ফিরে আসা,
৩০।
বুথ থেকে কার্ড ও স্লিপ সংগ্রহ করা
৩১। গাড়ীতে উঠে ব্যাগ পেছনের সিটে স্লিপ ফ্লোরে ছুড়ে ফেলা
৩২। পুনরায় আয়নায় মেক-আপ পরীক্ষা করা, চুলের স্টাইল ঠিক করা,
৩৩। রং ওয়ে দিয়ে গাড়ী বের করা
৩৪। ৫ কিঃমিঃ যাওয়ার পর হ্যান্ড ব্রেক নামানোর কথা মনে হওয়া
৩৫।
এরপর বয়ফ্রেন্ড অথবা হাজবেন্ডকে ফোন দিয়ে বলা যে তার জন্য তাকে কতটা দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে।
**************************************************
এটা একটি গবেষণা মূলক পোস্ট। (অরিজিনাল লেখকেরা অটো ধন্যবাদ নেবেন)
সামুতে পাওয়া জোকস সমগ্র। ২য় খণ্ড। (১৮্)
সামুতে পাওয়া জোকস সমগ্র।
১ম খণ্ড
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।