আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সামুতে পাওয়া জোকস সমগ্র। ((বাচ্চারা দূরে যাও (১৮্))

****************************************** পুরো বছরের জন্য গেট পাস কলেজের প্রথম দিন ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশে বলছেন ডিন: ছেলেরা মেয়েদের হোস্টেলে এবং মেয়েরা ছেলেদের হোস্টেলে ঢুকতে পারবে না। যদি প্রথমবারের মতো কেউ এই নিয়ম ভঙ্গ করে, তাহলে তাকে ২০ ডলার জরিমানা করা হবে। যদি দ্বিতীয়বারের মতো কেউ এই নিয়ম ভঙ্গ করে, তাহলে তাকে ৬০ ডলার জরিমানা করা হবে। আর কেউ তৃতীয়বারের মতো এই নিয়ম ভঙ্গ করলে তাকে ১৮০ ডলার জরিমানা করা হবে। এমন সময় ভিড়ের মধ্যে দাঁড়িয়ে থাকা এক ছাত্র জিজ্ঞেস করল, পুরো বছরের জন্য গেট পাস নিতে কত লাগবে? ***************************************** আসল সত্য বই পড়ে হঠাৎই ছোট্ট হৃদয় জানতে পারল যে প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্করই অন্তত একটি করে গোপনীয়তা আছে যেটা কোন মূল্যেই প্রকাশ করতে রাজি নয়।

সে মনে মনে ভাবল, এটা নিয়ে খানিকটা মজা করা যাক। সে তার মা’র কাছে গিয়ে বলল, মা আসল সত্যটা কিন্তু আমি জানি। মা চমকে উঠে সঙ্গে সঙ্গে তাকে ৫০ টাকা দিয়ে বলল, খবরদার সোনামানিক, তোমার বাবাকে বলো না! তারপর সে আরেকদিন তার বাবাকে বলে বসল, বাবা আসল সত্যটা কিন্তু আমি জানি। বাবা চমকে উঠে সঙ্গে সঙ্গে তাকে ১০০ টাকা দিয়ে বলল, খবরদার জাদুসোনা তোমার মাকে বলো না! হৃদয় এতে দারুণ মজা পেয়ে গেল। তখনই দেখল তাদের বাড়ির সামনে দুধওয়ালা এসেছে দুধ দিতে।

সে তার কাছেও দৌড়ে গিয়ে বলল, চাচা আসল সত্যটা আমি জানি। দুধওয়ালা সে কথা শুনে দু’হাত বাড়িয়ে ছলছল চোখে বলে উঠল- তবে আয় বাবা আয়, তোর আসল বাপের কোলে আয়। *************************************** আমি বলতে চাই না যে… জন নয়া ফ্লাটে ঊঠছে। ওর বাবা-মা আসছে দেখতে কি অবস্থা। এসে দেখে সে একা থাকে না, তার মেয়ে রুমমেট আছে একজন।

লিসা নাম তার। মেয়েটা যাকে বলে সেই রকম সুন্দরী আর রমনীয়। ওর মার সন্দেহ হলো, -বাবা! তোমরা দুইজন কি লিভ টুগেদার শুরু করছো? -না মা। সে আমার রুমমেট। এর বেশি কিছু না।

-সে তোমার সাথে রাতে থাকে না? -না। ফ্লাটে ত দুইটা বেড। এই দেখ সে এইটাতে থাকে আর আমি থাকি পাশের রূমে। -হুম! ভালো। পরের সপ্তাহে লিসা জনকে জানালো তার খুব দামী ঘড়িটা পাওয়া যাচ্ছে না।

যেদিন জনের বাবা-মা এসেছে তার পরদিন থেকেই ঘড়িটা গায়েব। জন ভাবল এটা নিয়ে মাকে ফোন করা যায় না। তাই সে একটা চিঠি লিখল। মা! তুমি যাওয়ার পরদিন থেকে লিসা তার ঘড়িটা খুজে পাচ্ছে না। আমি বলতে চাই না তুমি ঘড়িটা নিয়েছো, আমি এটাও বলতে চাইনা যে ঘড়িটা তুমি নাও নি।

কিন্তু কথা হল, তুমি যাওয়ার পরদিন থেকে ঘড়িটা কিন্তু পাওয়া যাচ্ছে না। জনের মা উত্তর দিল, বাবা। আমি বলতে চাই না লিসা তোমার সাথে রাতে শোয়, আমি এটাও বলতে চাই না, লিসা তোমার সাথে রাতে শোয় না। কিন্তু কথা হল, লিসা যদি নিজের খাটে রাতে শুইত, তবে চাদরের নিচে ঘড়িটা পেয়ে যেত। *********************************** শুরু কর দেখি রেস্টুরেন্ট।

চিকেন এর অর্ডার মাত্র এসে টেবিলে পৌছল। বব খাওয়া শুরু করবে এই সময় অয়েটার এসে বলল, স্যার । থামেন। এই ডিস আপনাকে দেয়া যাচ্ছে না। কেনো? জন সাহেব আমাদের নিয়মিত খদ্দের।

তিনি এই ডিস খান। আজকে এইটাই শেষ ডিস। সুতরাং দয়া করে এটা নিয়ে যেতে দিন। হাউসের তরফ থেকে আপনাকে আমরা অন্য একটা ডিস ফ্রি দিচ্ছি। জন হারামজাদা কে? সে চাইলেই আমি ডিস ফেরত দিব ক্যানো? আমি দিব না।

এই চিকেন আমি খাব। জন যা পারুক করুক। অয়েটার চলে গেলো। একটু পর এক পুলিশ অফিসার আসল। এসেই বলল, কুত্তার বাচ্চা ! আমার চিকেন দে! বব বুঝল এর নামই জন।

সে বলল, আমার ডিস আমি খাব! কিছুতেই তোকে দিব না। আইচ্ছা! তোকে সাবধান করে দিচ্ছি। তুই মুরগিটার যা করবি, আমিও তোর তা করমু। তুই যদি মুরগির একটা রান ছিড়স, তোর রানও আমি ছিড়মু। খবরদার! মুরগির গায়ে হাত দিবি না।

আমি মুরগির সাথে যা করমু, তুই আমার সাথে তা করবি? আইচ্ছা! দেখ শালা…এই বলেই বব মুরগির দুই পা ফাক করে, ইয়ের ভিতর দুইটা আঙ্গুল ভরে দিলো। এরপর আবার আঙ্গুল দুইটা বের করে নিজের মুখে চুষে নিল। এরপর উঠে প্যান্ট খুলল। জনের দিকে তাকিয়ে বলল, ওকে শুরু কর দেখি। ******************************* ভুলে ফেবিকল দিয়েছি ছেলেঃ বাবা, বড়ভাইয়া তো দরজা খুলছে না! বাবাঃ খুলবে খুলবে, কাল রাতে তোমার ভাইয়ার বাসর রাত ছিল তো, ক্লান্ত তাই এখনও দরজা খুলছে না।

ছেলেঃ ঠিক আছে বাবা, কিন্তু রাতে ভাই আমার কাছে কোল্ড ক্রিম চাইলে আমি তো ভুলে ফেবিকল (সুপার গ্লু) দিয়েছি। সেই জন্য চিন্তা করছি। ********************************** চার্চের জন্য টাকা একজন ফাদার চার্চের জন্য কিছু টাকা তুলতে চান। তিনি বিশপকে জিজ্ঞেস করলেন, কিভাবে কিছু টাকা আয় করা যায় বলুন ত! চার্চে কিছু সংস্কার কাজ করা হবে। কিন্তু ফান্ডে যথেষ্ট টাকা নাই।

বিশপ বুদ্ধি দিলেন, শহরে ঘোড়ার রেস হয় প্রতি সপ্তাহে। একটা ঘোড়া কিনে সেখানে অংশ নাও। পরের সপ্তাহেই ফাদার গেলেন ঘোড়া কিনতে। কিন্তু ঘোড়ার দাম শুনে তার চক্ষু চড়ক গাছে। বেচারা আর কিছু কিনতে না পেরে একটা গাধা কিনে নিয়ে চলে এলেন।

শহরে এসে ভাবলেন, কিনছি যখন গাধা, সেটাকেই রেসে লাগাই। কি আর এমন হবে যদি হেরে যাই। রেসের ময়দানের সবাইকে অবাক করে দিয়ে গাধাটা ঘোড়ার রেসেই তৃতীয় হয়ে বসল। শহর জুড়ে গাধার প্রশংসা আর তার কীর্তির আলাপ হচ্ছে। পত্রিকাগুলাও পরদিন ফলাও করে খবর ছাপাল, Father’S ASS SHOWS!!! ফাদার গাধাটাকে খুব ভালো ভালো খাবার দেয়া শুরু করলেন।

পরের সপ্তাহেও রেসে অংশ নিলেন গাধা নিয়েই। এইবার তার গাধা রেসের প্রথমেই। পরদিন বিশাল ছবি সহ সংবাদপত্রের শিরোনাম- FATHER’S ASS OUT IN FRONT!!! ফাদার আগ্রহ নিয়ে বিশপের সাথে দেখা করতে গেলেন। ফান্ডে বেশ ভালো টাকা জমা হচ্ছে গাধাটার কারনে। এদিকে গাধাটা আবার শহরের হিরো হয়ে গেছে।

কিন্তু বিশপ পেপারের হেড লাইনগুলো পছন্দই করেন নাই। তিনি ফাদারকে হুকুম দিলেন, বদমাশ গাধাকে আর রেসে দিবেন না। ফাদার তাই করলেন। রেসে কভার করতে আসা সাংবাদিকেরা জিজ্ঞেস করল গাধাটা রেসে নাই কেনো? সহজ-সরল ফাদার বলে দিলেন বিশপের নির্দেশেই এই কাজ করা হয়েছে। রেসিং ডে এর পরের দিন পেপারে আসল- BISHOP SCRATCHES FATHER’S ASS বিশপ ত এইবার পুরা ক্ষেপা।

তার কড়া নির্দেশ এলো ফাদারের কাছে। গাধাকে সরাও। ফাদার আর কি করবেন? এত শখের গাধা তার। কাছের এক সন্ন্যাসী আশ্রমে তার পরিচিত এক নান থাকেন। তিনি গাধাটা নানকে দিয়ে দিলেন।

পরের দিনে পেপারে আসল, NUN HAS BEST ASS IN TOWN!!! এইবার পেপারের হেডিং দেখে বিশপ ফিট হয়ে পড়ে গেলেন। জ্ঞান ফিরে আসার পর নানকে খবর পাঠালেন, দয়া করে গাধাটা বিক্রি করে দেন। নান তাই করলেন। নামমাত্র মূল্যে বিক্রি করে দিলেন গাধাটা। পেপারে খবর চলে আসল, NUN SELLS ASS FOR 1000 Taka. বিশপের মাথা এইবার আউলিয়ে গেছে।

পেপারগুলা যা শুরু করছে!!!! গাধাটার হাত থেকে যেভাবেই হোক মুক্তি পেতে হবে। তিনি নানকে নির্দেশ দিলেন, আপনি গাধাটা আবার কিনে নেন। এরপর সেটাকে জঙ্গলে ছেড়ে দেন। এরসাথে আমাদের চার্চের যেন কোনরূপ সম্পর্ক না থাকে। নান গাধাটা কিনে ফেরত নিলেন।

তারপর বনে নিয়ে ছেড়ে দিলেন। সংবাদ সম্মেলন করে জানালেন, আমার গাধাটার সাথে চার্চের কোনরূপ সম্পর্ক আর নাই। সেটাকে মুক্ত করে দেয়া হয়েছে। কেউই আর গাধাটার মালিক নয়। পরেরদিন পেপারের হেডিং- NUN ANNOUNCES HER ASS IS WILD AND FREE. সেইদিন সকালে হার্ট এটাকে বিশপ মারা গেলেন।

*************************** অবৈধ সম্পর্ক আবুল মিয়ার সাথা পাশের বাসার মিতা ভাবীর অবৈধ সম্পর্ক আছে। আবুল তারে একটা বিদেশী ব্রা গিফট করছে। তার সাতদিন পর: আবুল: তোমাকে যে বিদেশী ব্রা টা দিছিলাম সেইটা দিয়া কি করছো? মিতা: সেটা তো রফিক নিয়া গেছে আমার কাছে থাকে। আবুল: তার মানে তুমি রফিকের সাথেও xxx কর। মিতা: তো তোমার কি ধারনা শুধু তোমার সাথেই।

আবুল: যাই হোক, রফিক সেটা দিয়া কি করছে। মিতা: রফিকের সাথে আবার আইরিনের প্রেম। সে আইরিনকে গিফ্ট করছে। আবুল: আইরিন সেটা দিয়া কি করছে? মিতা: তা তো জানিনা। কেন, কি দরকার তোমার তা দিয়া।

আবুল: খুব দরকার। আজ আমার বৌ দেখি সেই ব্রাটা পইরা আছে। **************************** আপনি জানেন কি? পরীক্ষার হল-ই দুনিয়ার একমাত্র জায়গা, যেইখানে একটা মেয়েকে Openly বলা যায়.... একটু 'দেখাও' না Please! একটু দেখাইলে কি হয়? ************************* ক্লাসে স্যার এর পেন্টের জিপার খোলা দেখে ছাত্রীরা হাসচ্ছে । (স্যার ধমক দিয়ে) স্যার: আর এক বার যদি তোমরা হাসো তাহলে বাহিরে বার কইরা খাঢ়া কইরা রাখমু । ************************ প্রশ্ন- পুরুষ ও নারীর বিশেষ অঙ্গের মধ্যে সিনিয়র কে উত্তর – নারীর ,কারন পুরুষ সব সময় তাকে স্যালুট করে থাকে ।

*********************** বউ: বয়স হয়েছে , এখন একটু ঘনঘন মেয়েদের দিকে তাকানোর অভ্যাসটা ছাড়ো । আরাম খান: কেন ? ডায়েট করছি মানে তো এই নয় যে উপোস করে থাকবো *********************************** এক ছেলে এবং তার নতুন বান্ধবী এক সন্ধ্যায় শহর থেকে একটু দূরে গাড়ী নিয়ে বেড়াতে বেড় হলো। গাড়ী কিছু দূর যাওয়ার পর একটা নির্জন জায়গা দেখে মেয়েটি চিৎকার দিয়ে গাড়ী থামাতে বলল। ছেলেটি গাড়ী থামিয়ে মেয়েটির দিকে তাকাল। মেয়েটি বলল-"আসলে তোমাকে বলা হয়নি যে আমি একজন কল গার্ল এবং আমার রেট ২০০০ টাকা।

" ছেলেটি অবাক না হয়ে তার দিকে তাকাল এবং তার প্রস্তাবে সম্মতি দিয়ে দুজন মিলন আনন্দে কিছুক্ষণ নগ্ন দেহে আদিম খেলায় মত্ত হলো। দৈহিক প্রশান্তির পর বান্ধবীর পেমেন্ট দিয়ে কিছুটা ক্লান্তি নিয়ে ছেলেটা একটা সিগারেট ধরিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে ধোঁয়া ছেড়ে কুন্ডলী পাকাতে লাগল। তার নির্লিপ্ততা দেখে বান্ধবী ছেলেটি কে বলল-"আমরা বসে আছি কেন? চলো ফিরে যাই। " ছেলেটি আকাশের দিকে তাকিয়ে বলল-"ও তোমাকে আগে বলা হয়নি আমি একজন টেক্সী ড্রাইভার, এখান থেকে শহরে ফেরার ভাড়া হচ্ছে ২৫০০টাকা। " এক ডেপো ছোকরা একজন কন্যার পিতার কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন স্যার প্রেম জিনিসটা কেমন ? কন্যার পিতাঃ প্রেম হলো স্বর্গীয় জিনিস, এর স্বাদ যে জীবনে পায়নি তাকে ঘৃনা করি।

ছোকরাঃ আমি আপনার মেয়েকে ভালোবাসি। ************************************ ডন ঘরে ঢুকতেই দেখলো তার স্ত্রী জিমির সাথে শুয়ে আছে | সে জিমিকে বললো, বাস্টার্ড সাহস থাকে তো আয় দুটো পিস্তল নিয়ে ডুয়েল লড়ি | যে জিতবে লিন্ডা তার হবে | বলে জিমিকে নিয়ে পাশের ঘরে চলে গেল | পাশের ঘরে ডুয়েল যাবার সময় জিমি বললো, ডন কেন মিছিমিছি আমাদের মাঝে একজন মরবো, তারচেয়ে বরং দুজনেই মরার ভান করে শুয়ে থাকি, লিন্ডা যাকে নিয়ে কাদঁবে, লিন্ডা তার হবে | বলে দুজনে মটকা মেরে শুয়ে পরল এবং দুটি গুলির আওয়াজ করল | ডনের স্ত্রী ঘরে ঢুকে দেখল দুজনেই মরে পড়ে আছে | সে তখন খাটের তলা থেকে তার আরেক প্রেমিক মাইকেলকে ডেকে বললো মাইকেল চলো এসো, এরা দুজনেই মরেছে, আর কোনো বাঁধা নেই | ************************************ আমেরিকার এক প্রেমিক তার প্রেমিকাকে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ করলো। সময় মত মধ্যরাত্রিতে সে মই বেয়ে প্রেমিকার জানালা পর্যন্ত উঠলো। জানালার কাঁচে টোকা দিল প্রেমিক। মেয়েটি ভয়ে ভয়ে জানালা খুললো।

ছেলেটি জিজ্ঞেস করল, "তুমি তৈরী?" মেয়েটি বলল, হুশশশ! আমার ভয় করছে, বাবা যদি আমাদের ধরে ফেলেন। ছেলেটি নির্বিকার ভাবে বলল, তাতে কি? তিনিতো নিচে আমার মই ধরে দাঁড়িয়ে আছেন। ********************************** প্রেমিকাঃ তুমি আমার জন্য তাজা ফুল না এনে প্লাস্টিকের ফুল কেন এনেছ??? প্রেমিকঃতাজা ফুল বেশি সময় তাজা থাকে না | তোমার জন্য নিচে অপেহ্মা করতে করতেই ওই ফুল শুকিয়ে যায় | ******************************** এক লোকের গরু হারিয়ে গেছে- কোথাও সে খুজেঁ পাচ্ছেনা, খুজঁতে খুজঁতে ক্লান্ত হয়ে পার্কের এক কোনায় এসে বিশ্রাম করছে। পার্কের অপর এক কোণে বসে 'কপত কপতি আলাপ আলোচনায় বিভোর, কপত কপতিকে বলছে - আমি তোমার চোখে চোখ রাখলে পুরো পৃথিবীটাকেই দেখি। এমন সময় পাশে বসে থাকা গরু হারানো লোকটি উঠে এসে বলে - আমি আমার গরুটা খুঁজে পাচ্ছিনা, ভাই দয়া করে ওনার চোখে চোখ রেখে খুঁজে দেখে বলুন তো আমার গরুটা কোথায় আছে।

******************************** নরক সত্যিই আছে শোভা� বুঝলি সোমা,আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি অয়নকে বিয়ে করব না। সোমা� সে-কি-রে,পাঁচ বছর ধরে প্রেম করলি,এখন বিয়ে করবি না কেন? শোভা� জানিস,অয়ন একেবারে নাস্তিক। সোমা� ও নাস্তিক তাতে তোর কি,তুই তো আর নাস্তিক নোস। শোভা� ও নরক আছে বলে বিশ্বাস করে না। ভয়ানক ব্যাপার নয়? সোমা� ঘাবড়াচ্ছিস কেন,বিয়েটা হতে দে।

কয়েকদিনের মধ্যেই বাছাধন বুঝে যাবেযে,নরক সত্যিই আছে ************************************ ১টি ছেলে ও ১টি মেয়ের মাঝে গভীর প্রেম ছিল। ছেলেটি একবার হাত কেটে রক্ত দিয়ে মেয়েটিকে চিঠি লিখেছিল। কিছুদিন পর তাদের ভালবাসা নষ্ট হল। তো যার কাছে যার দেনা পাওনা ছিল মিটিয়ে নিচ্ছিল। সব শেষে ছেলেটি বললো আমার রক্ত ফেরত দে, মেয়েটি সাথে সাথে তার সালোয়ারের নিচ থেকে ১টা ন্যাপকিন বের করে ছেলেটির হাতে দিয়ে বললো নে শালা তোর রক্ত কিস্তিতে শোধ দেব!!! ************************************** এক নিভৃত কক্ষে প্রেমিক প্রেমিকা।

প্রেমিকা তনুশ্রী স্টাইলে জামাকাপড় সব খুলে, বিহ্বল কন্ঠে, : আমার যা কিছু আছে সব তোমার। প্রেমিক দারুন অবাক হয়ে, : তোমার কি মাথা খারাপ? এই সালোয়ার-কামিজ দিয়ে আমি কি করব? আমি পুরুষমানুষ না? *********************************** প্রেমিক প্রেমিকার কথোপকথন- : বলো তো পৃথিবীর প্রথম প্রেমিক প্রেমিকা কে? : আদম আর ইভ। : গুড। এবার বলো তো ইভ আদমকে প্রথম কোন কথাটি বলেছিলো? : এটা বেশ শক্ত। : ভেরি গুড; এটাও পেরেছ।

************************************ প্রেম চলাকালীন সময়ে প্রেমিকা প্রেমিককে বলল, এত জোরে না সোনা , প্লিজ। আমার হার্ট দুর্বল। প্রেমিক আশ্বস্ত করল, ভয় পেও না, এটা অতদূর যাবে না। *********************************** : এইবার ভ্যালেন্টাইনেও দেখলাম একা একা ঘুরে বেড়াচ্ছিস ? তোর একটা গার্লফ্রেন্ড ছিল যে সে কই? : আমাদের ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে। : কেন কেন... তোদের তো কঠিন ভালোবাসা ছিল।

সুখের ঘরে দুঃখের আগুন লাগাইল কে? : আর বইলেন না , ও একদিন কাপড় পাল্টানোর সময় আমি দুর্ঘটনাবশত ওর ঘরে ঢুকে পড়ি। এরপরই আমাদের ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। : কেন তুই সব দেইখা ফেলছিস বইলা? : আরে না আমি নিজের চোখ ঢেকে ফেলেছিলাম বলে। ************************************* : কিরে তোর চশমা ভাঙ্গল কিভাবে? : আর বলিস না। ওকে চুমু খেতে গিয়েছিলাম।

: কি আশ্চর্য ! চুমু খেলে চশমা ভাঙ্গে নাকি? : না ইয়ে মানে...ও হঠাৎ দুই উরু দিয়ে চাপ দিল তো... *********************************** জরিনার বাবা জরিনার জন্য পাত্র ঠিক করেছে। এদিকে জরিনার সাথে পাভেলের ৫ বছরের অ্যাফেয়ার। এটা বাবাকে জানাতেই জরিনার সুইট বাবা নিমিষেই টিপিক্যালি #বাবা কেন ভিলেন?# টাইপ আচরণ শুরু করল। এটা নিয়ে বাবা মেয়েতে তুমুল ঝগড়া। খাওয়া বন্ধ, মুখ দেখাদেখি বন্ধ ইত্যাদি মোটামুটি শেষ হবার পর অবশেষে তারা একটা ঐক্যমতে পৌছাল।

ঠিক হল নদীর অপরপাড় থেকে পাভেল ও বাবার ঠিক করা পাত্র দুজনেই সাঁতার কেটে এপারে আসবে। যে আগে আসতে পারবে জরিনা তারই হবে। যথাসময়ে প্রতিযোগিতা শুরু হল। শুরুতে দেখা গেল বাবার ঠিক করা পাত্রটি এগিয়ে গেছে। জরিনা তো ভয়ে আধমরা কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যে পাভেল তাকে ধরে ফেলল।

জরিনা খুশিতে হাততালি দিচ্ছে আর চিৎকার করে উৎসাহ দিচ্ছে পাভেলকে। একপর্যায়ে প্রেমিকের শক্তি আরো বাড়ানো এবং উৎসাহ দেওয়ার জন্য একপর্যায়ে নদীর তীরে দাঁড়িয়ে তার সব কাপড়চোপড় খুলে ফেলল। এরপর হঠাৎ করে পাভেলের সাঁতারের গতি বেড়ে গেলেও তা আস্তে আস্তে কমে পাড়ের কাছাকাছি এসে একেবারেই থেমে গেল। বাবার ঠিক করা পাত্রটি জিতে গেল প্রতিযোগিতায়। পরে আনেক কষ্টে পাভেল পাড়ে ওঠার পর জরিনা রেগেমেগে বলল, তোমাকে উৎসাহ দেওয়ার জন্য এতকিছু করলাম তাও জিততে পারলে না।

ছিঃ, কাপুরুষ কোথাকার। পাভের ও সমান তেজে জবাব দিল সব দোষ তোমার, কে বলেছিল তোমাকে কাপড় খুলতে ? তুমি কাপড় খোলার পরপরইতো আমার প্রাইভেট পার্ট নদীর তলদেশের লতাগুল্মের সাথে আটকে যেতে লাগল। । ************************************ প্রেমিকাঃ তুমি কি আমায় ভালোবাস? প্রেমিকঃ বিশ্বাস না হলে পরীক্ষা করো? প্রেমিকাঃ ধরো তোমার সার্টের পকেটে মাত্র বিশ টাকা আছে, তা থেকে আমি পনের টাকা চাইলাম, তুমি দিতে পারবে? জরুরি টাকাটায় প্রেমিকা চোখ পরেছে দেখে, বিব্রত প্রেমিক নিজেকে সামলে নিয়ে বললো, কেনো পারবো না, একশবার পারবো | তবে পরীক্ষা তারিখটা একটু পিছানো যায় না | ****************************** প্রেমিক : তোমার প্রেমে পড়ার পর থেকে আমি কিছুই খেতে পারছি না। পরতে পারছি না ,কিছুই করতে পারছি না।

প্রেমিকা : তুমি আমাকে এতই ভালোবাস? প্রেমিক : না তা নয়। আসলে তোমার পেছনে খরচ করে আমি দেউলিয়া হয়ে গেছি। ******************************* ভ্যালেন্টাইনের প্রথম প্রহরে অর্থাৎ রাত বারটায় প্রেমিক-প্রেমিকার ফোনালাপ- :বিশ্বাস কর লক্ষিটি আমি শুধু তোমাকেই ভালবাসি। আপরপ্রান্তে অবিশ্বাসমাখা কন্ঠে... :সত্যি বলছো তো? তাহলে বলো তো কে আমি? :না ইয়ে মানে আননোন নাম্বার থেকে করেছো তো তাই চিনতে পারছি না। তাই বলে আবার রাগ কোরো না প্লিজ তোমার গলা তো আমার যুগ যুগ ধরে চেনা।

এত কিছুর পর আমাদের কে আর বিয়ে করবে বহুদিন ধরে ছেলে আর মেয়েটি দেখা করছে। সম্পর্ক বেশ অন্তরঙ্গ পর্যায়ে পৌঁছেছে। কিন্তু ছেলেটি বিয়ের সিদ্ধান্ত নিচ্ছেই না। শেষ পর্যন্ত মেয়েটি বলল, তোমার কি মনে হয় না, আমাদের বিয়ে করার সময় হয়েছে? দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে ছেলেটি বলল, এত কিছুর পর আমাদের কে আর বিয়ে করবে, বলো? ভুতে বিশ্বাস টিনা বেড়াতে গেছে এক নির্জন কেল্লায়। একটা ঘরে ঢুকে সে দেখলো, একটা পুরনো চেরাগের পাশে এক পাগড়ি পরা যুবক দাঁড়িয়ে।

'স্বাগতম, আমার আকা। ' বললো যুবক। 'আমি এই চেরাগের জ্বিন। আপনার তিনটি ইচ্ছা আমি পূরণ করতে চাই। ' টিনা এক নিঃশ্বাসে বললো, 'কোটি কোটি টাকা, দশটা বাড়ি, বিশটা গাড়ি।

' জ্বিন বললো, 'জো হুকুম। আপনি বাড়ি ফিরেই আপনার টাকা, বাড়ির দলিল আর গাড়ির লাইসেন্স তৈরি পাবেন। কিন্তু আমার আকা, আমি দীর্ঘদিন এই চেরাগে একা বন্দি ছিলাম। আপনি যদি কিছু মনে না করেন, আমি ইচ্ছাপূরণের আগে আপনার সাথে কয়েকবার আদরসোহাগ করতে চাই। ' টিনা সানন্দে রাজি হলো।

পরদিন ভোরে জ্বিন বললো, 'আমার আকা, আপনার বয়স কত?' 'সাতাশ। ' জবাব দিলো টিনা। । 'এই বয়সেও আপনি জ্বিনভূত বিশ্বাস করেন?' ঘোড়ায় চড়া এক ফরাসি তরুণী হারিয়ে গেছে। ঘোড়ায় চড়ে এক রেড ইন্ডিয়ান এসে তাকে প্রস্তাব দিলো কাছের শহরে পৌঁছে দেয়ার।

রাজি হয়ে তরুণী তার ঘোড়ার পেছনে চড়ে বসলো। ঘোড়া ছুটতে লাগলো। কিন্তু কোন এক বিচিত্র কারণে একটু পরপর রেড ইন্ডিয়ান লোকটি "আআআআআহহ" করে বিকট চিৎকার দিতে লাগলো। শহরে পৌঁছে বাস স্টেশনের সামনে লোকটি নামিয়ে দিলো তরুণীকে, তারপর আরেকটা বিকট ইয়াহু চিৎকার দিয়ে উল্টোপথে ছুটে গেলো। বাস স্টেশনের অ্যাটেন্ড্যান্ট বললো, 'কী ব্যাপার, কী করেছেন আপনি, লোকটা অমন ক্ষেপে গেলো কেন?' ঘাবড়ে গিয়ে তরুণী বললো, 'কিছুই না।

আমি তো ওর পেছনে ঘোড়ায় চড়ে বসেছিলাম, আর ওর হাত বাড়িয়ে ওর স্যাডলের সামনের দিকে হ্যান্ডেলটা শক্ত করে চেপে ধরে রেখেছিলাম শুধু। ' অ্যাটেন্ড্যান্ট বললো, 'মিস, রেড ইন্ডিয়ানদের ঘোড়ায় স্যাডল থাকে না। ' যেমন ছিল তেমন করে দেই দুই কালসিটে বসা চোখ নিয়ে ফিরলো জুমন। রুমমেট সুমন বললো, 'কী রে, কী হয়েছে?' জুমন বললো, 'আর বলিস না। বাসে বসেছিলাম, এক মহিলা দাঁড়িয়ে যাচ্ছিলো।

তো, হয়েছে কি, মহিলার শাড়িটা পেছনে এমন বিচ্ছিরি ভাবে এঁটেছিলো, ঠিকমতো দাঁড়াতে পারছিলেন না। আমি ভাবলাম, ওজায়গায় শাড়িটা আঙুল দিয়ে এক চিমটি টেনে একটু ঢিলে করে দিই, ওনার সুবিধে হবে। ঐ কাজ করতেই মহিলা পেছন ফিরে এক ঘুঁষি মারলো আমার বাম চোখের ওপর। ' 'আয় হায়। আর ডান চোখে কী হয়েছে?' 'মার খেয়ে আমি ভাবলাম, যেমন ছিলো তেমনটাই করে দিই।

তাই আঙুল দিয়ে খুঁচিয়ে আবার ওটা আগের মতো আঁটো করে দিলাম ...। ' ওগো থামো... আর না এক ফরাসী, এক ইতালীয় আর এক বাঙালি ট্রেনে বসে নিজেদের বিবাহিত জীবন নিয়ে গল্প করছে। ফরাসী বলছে, 'গত রাতে আমার বউকে চারবার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি। ' ইতালীয় বলছে, 'গত রাতে আমার বউকে ছয়বার আদরসোহাগ করেছি।

সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি। ' বাঙালি চুপ করে আছে দেখে ফরাসী তাকে প্রশ্ন করলো, 'তা তুমি গত রাতে তোমার বউকে ক'বার আদরসোহাগ করেছো? বাঙালি বললো, 'একবার। ' ইতালীয় মুচকি হেসে বললো, 'তোমার বউ সকালে তোমাকে কী বললো?' 'ওগো, থামো, আর না ...। Batman এবং Spiderman: Batman এবং Spiderman ছুটিতে যাওয়ায় সুপারম্যান বেচারা একা হয়ে পড়লো। সে একা একা উড়ে বেড়ায়।

একদিন সে সাগরের পারে উড়ছে, হঠাৎ দেখতে পেল wonder woman , কাপড় ছাড়া পা ছড়িয়ে শুয়ে আছে, সুপারম্যান ভাবলো সে রোদ পোহাচ্ছে, এইতো সুযোগ, এই ফাকে কাজটা সেরে ফেলা যাক। সুপার ম্যান প্ল্যান নিল অতি দ্রুত কাজটা করা হবে। wonder woman কিছু বোঝার আগেই she will be fucked!!!! সুপারম্যান প্রায় বিশ মাইল উপর থেকে ১০০০ মাইল বেগে নিচে নেমে এল, সরাসরি wonder woman এর জায়গা মত এ্যাটাক। ২ সকেন্ডের মধ্যে কাজ সেরে আবার উড়ে চলে গেলো। wonder woman সাথে সাথে উঠে বসে বললো!! কি হলো!! কি হলো!!??? Wonder woman এর উপর যৌনরত Invisible man বললো , কিছুইতো বুঝলাম না, শুধু এইটুকু বলতে পারি, আমার পাছা জ্বলে যাচ্ছে!!!!!! ১।

টিচারঃ তুমি বড় হয়ে কি করতে চাও? ছাত্রঃ বিয়ে টিচারঃ আমি বলতে চাইছি তুমি বড় হয়ে কি হতে চাও? ছাত্রঃ জামাই টিচারঃ আরে গর্দভ, তুমি বড় হয়ে লাইফে কি পেতে চাও? ছাত্রঃ বউ... ২। সেক্স এজুকেশন কোর্সে তিন পিচ্চি বাজে গ্রেড পেয়েছে। একজন সি, একজন ডি আর একজন এফ। যে সি পেয়েছে, সে চটে গিয়ে বলছে, “ম্যাডাম এটা একটা কাজ করলো? চল বেটিকে শায়েস্তা করি!” যে ডি পেয়েছে, সে বলছে, “হ্যাঁ, চল! স্কুল ছুটি হয়ে গেলে যখন কেউ থাকবে না, তখন বেটিকে পাকড়াও করবো …!” যে এফ পেয়েছে, সে বলছে, “হ্যাঁ, তারপর পাকড়াও করে ম্যাডামের অন্ডকোষে অ্যায়সা জোরসে একটা লাত্থি মারবো না!” ৩। শিক্ষক : চরিত্র বানাতে চাও তো এখন থেকে সমস্ত মহিলাদের মা বলে ডাকা শুরু কর।

ছাত্র : তাতে আমার চরিত্র তো ঠিক থাকবে কিন্তু আমার বাবার চরিত্র ????? ৪। ডিক একটি বারে ঢুকলো ড্রিংস্ করার জন্য। একটি মার্টিনি অর্ডার করলো সে। এবং বারটেন্ডারের কাছে তার দামও জানতে চাইলো। বারটেন্ডার বললো এর দাম ২ ডলার।

এটা শুনে ডিক চমকে উঠলো। কারণ অন্যবারে এর দাম কমপক্ষে ২০ ডলার হবে। খুশি মনে সে মার্টিনি শেষ করে রেড ওয়াইনের দাম জানতে চাইলো। এক বোতল রেড ওয়াইন অন্য জায়গায় ৫০ ডলারের কমে পাওয়া যায় না। কিন্তু বারটেন্ডার জানালো এক বোতল রেড ওয়াইনের দাম এখানে ৫ ডলার! শুনে ডিক বলে উঠলো, "বলো কি! এত্ত কমে? বারের মালিক কোথায়?" বারটেন্ডার: "সে উপরের তলায় আমার বৌ এর সাথে আছে।

" ডিক: "বারের মালিক তোমার বৌ এর সাথে কি করে?" বারটেন্ডার: "আমি ওর ব্যাবসার সাথে যা করতেছি, তাই করে! ৫। কোনো এক পশ্চিমী দেশে এক ভদ্রমহিলার তিন-তিনটি অবিবাহিতা মেয়ে। অনেকদিন চেষ্টা করেও কিছু না হওয়ার পরে হঠাৎ করেই তিন মেয়ের খুব অল্প সময়ের মধ্যে বিয়ের ঠিক হয়ে গেলো। ভদ্রমহিলা মেয়েদের দাম্পত্যজীবন (?) নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেলেন। তো তিনি মেয়েদের বললেন যে প্রত্যেকে যেনো হানিমুন থেকে অল্প কথায় কিছু লিখে তাকে পোস্টকার্ড পাঠায়।

যাতে তিনি বুঝতে পারেন যে মেয়েদের হানিমুন কেমন চলছে। বিয়ের দু'দিন পরে প্রথম মেয়ে হাওয়াই থেকে পোস্টকার্ড পাঠাল। তাতে শুধু লেখা - "Nescafe"!!!! প্রথমে বেশ অবাক হলেও,কিছুক্ষন বাদে তিনি কিচেনে গিয়ে Nescafe - এর জার বের করলেন। দেখলেন তার গায়ে লেখা - "Good till the last drop".... তিনি একটু লজ্জা পেলেও,মেয়ের খবরে আনন্দ পেলেন। বিয়ের এক হপ্তা পরে পরের মেয়েটি ভারমন্ট থেকে পোস্টকার্ড পাঠাল।

তাতে লেখা - "Rothmans"!!!! এবার তিনি আর ঘাবড়ালেন না। একটা Rothmans এর প্যাকেট নিয়ে দেখলেন তাতে লেখা - "Extra Long. King Size"....। আবার তিনি একটু লজ্জা পেলেও, আনন্দিত হলেন। সবচেয়ে ছোটো মেয়েটি গেছিল কেপ-টাউন। তার চিঠি কিছুতেই আসে না।

এক মাসের শেষে তার চিঠি এল। তাতে খুব কাঁপা-কাঁপা হাতে লেখা - "South African Airways"!!!! ভদ্রমহিলা জল্দী লেটেস্ট একটা ম্যাগাজিন বের করে South African Airways -এর এডটা দেখলেন। দেখামাত্র তিনি সেন্সলেস হয়ে পড়লেন। এডটার নিচে লেখা - "Ten times a day, seven days a week, both ways"! ******************************************** ইলস্টিক দিয়ে নতুন গুলতি এক পাগলের অভ্যাস ছিল গুলতি দিয়ে যে কোন কাঁচের জানালা ভাঙ্গার । তাকে ধরে মানসিক চিকিৎসালয়ে নিয়ে আসা হল ।

এক বছর চিকিৎসার পর ডাক্তারের ধারনা হল রোগ মুক্তি হয়েছে, তাকে ছেড়ে দেয়া যায় । ছাড়বার আগে শেষ পরীক্ষা করার জন্য ডাক্তারের চেম্বারে তাকে ডাকা হল । ডাক্তার : স্যার , আমাদের ধারনা আপনি সম্পূর্ন আরোগ্য হয়েছেন । তাই আপনাকে ছেড়ে দেয়া হবে । এবার আপনি বলুন এখান থেকে ছেড়ে দেয়ার পর আপনি কি করবেন ? পাগল : আমি ! সত্যি বলব ? ডাক্তার : বলুন ।

পাগল : প্রথমে ভালো একটা স্যুট কিনব । তারপর সেটা পরে আমি তাজমহল হোটেলে যাবো ডিনার খেতে । ডাক্তার : গুড, নর্মাল ব্যাপার, তারপর ? পাগল : তারপর সেখানে সুন্দরী এক সোসাইটি গার্লকে বলব যে, মে আই হ্যাভ এ ড্যান্স উইথ ইউ ? ডাক্তার : গুড, নর্মাল, তারপর ? পাগল : তারপর তাকে ডিনার খাওয়াবো । মদ খাওয়াবো । ডাক্তার : ঠিক আছে, তারপর ? পাগল : তারপর তাকে হোটেলের একটা রুমে নিয়ে আসব ।

নীল আলো জ্বালিয়ে দেবো । স্লো মিউজিক চালিয়ে দেব । ডাক্তার : নর্মাল সবকিছু, তারপর ? পাগল : তারপর ধীরে ধীরে শাড়ী খুলব, ব্লাউজ খুলব , ব্রা খুলব, পেটিকোটটা খুলে ধীরে ধীরে নামিয়ে আনব পা থেকে । ডাক্তার : নাথিং রং, তারপর ? পাগল : এবার মেয়েটির শরীরে বাকী আছে তার আন্ডারওয়ার । এখন ধীরে ধীরে সেই আন্ডারওয়ারটি খুলে নেব আমি ।

ডাক্তার : তারপর ? পাগল : তারপর আন্ডারওয়ার থেকে ইলাস্টিকের দড়িটা খুলে নেব আমি । এই ইলস্টিক দিয়ে নতুন গুলতি বানাবো । আর সেই গুলতি দিয়ে শহরের যত কাঁচের জানালা আছে সব ভেঙ্গ চুরমার করে দিব আমি । ******************************************** পুরোটাই আনন্দের একজন জেনেরেল, একজন কর্নেল এবং একজন মেজরের মাঝে আলোচনা হচ্ছে। জেনেরেলঃ সেক্সের ষাট ভাগ পরিশ্রম আর চল্লিশ ভাগ আনন্দের।

কর্নেলঃ সেক্সের পচাত্তর ভাগ পরিশ্রম আর পচিশ ভাগ আনন্দের । মেজরঃ সেক্সের নব্বই ভাগ পরিশ্রম আর দশ ভাগ আনন্দের। এক সময় একজন জওয়ান আসলো তাদের কাছে। জেনেরেল বললেন, ঠিক আছে, ঐ জওয়ান ব্যাটাকে জিঞ্জেস করা হোক। অন্য দুজন তা মেনে নিল।

জওয়ান বললো , সেক্সের পুরো টাই আনন্দের। এ কথা শুনে তারা তিন জন এক সাথে বলে উঠল, কেন তুমি একথা বললে ? জওয়ান বললো, পরিশ্রমের হলে তো কাজটা আমাকেই করতে দিতেন, আপনার করতেন না। *********************************** ক্যালেন্ডার টাঙ্গাইবেন এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারণ তার ইয়ে দাঁড়ায় না। ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন? : না। : প্রেমিকা আছে ? : না।

: পরকীয়া করেন ? : ন… : টানাবাজার যান ? : না। : মাস্টারবেট করেন? : না। ডাক্তার ক্ষেপে বললেন, “ওই মিয়া, তাহলে দাড়া করায়ে কি করবেন? ক্যালেন্ডার টাঙ্গাইবেন!!!” ********************************** লিঙ্গ সমস্যা একবার সরকারের নীতি নির্ধারকদের একটি দল জটিল সমস্যায় পড়লেন। সমস্যাটা লিঙ্গ নির্ধারন সংক্রান্ত। তো তারা গেলেন খালেদা জিয়ার কাছে।

ম্যাডাম, কাঁঠাল কোন লিঙ্গ? ম্যাডাম বললেন, এটা নির্ধারন করা কোনো সমস্যা না। আমি আজকেই বাংলা একাডেমীর ডিজিকে বলে দিচ্ছি। তিনি জানিয়ে দিবেন। কিন্তু দুইদিন গেল, ডিজি জানালেন না। তখন তারা গেল এরশাদের কাছে।

এরশাদের ঝটপট জবাব-আরে কাঁঠাল হল পুং লিঙ্গ। কারণ কাঁঠালের বিচি আছে। এরপর পত্রিকার খবর বের হল-পুলিশ একদল ছাত্রকে ডান্ডা দিয়ে বেধড়ক পেটাচ্ছে। আচ্ছা, পুলিশ কোন লিঙ্গ? জানতে চাওয়া হল খালেদা জিয়ার কাছে। খালেদা বললেন, এটা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে খোঁজ নিতে হবে।

সেই খোঁজ আর আসে না দেখে এরশাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়। তিনি বললেন যেহেতু পুলিশের ডান্ডা আছে তাই পুলিশ পুংলিঙ্গ। এরপর প্রশ্ন উঠে আইন কোন লিঙ্গ। এবারও যথারীতি খালেদা জিয়া ফেলটুস। বলতে পারলেন না।

অগত্যা আবার কাবিল এরশাদের কাছে জিজ্ঞাসা। তিনি ভেবেচিন্তে বললেন, আইনের ফাঁক আছে, তাই আইন স্ত্রী লিঙ্গ। ********************************** বেদুঈনের উট এক বেদুঈন উটে চড়ে মরুভূমি পার হচ্ছে। দিনের পর দিন মরুভূমিতে চলতে চলতে হাঁপিয়ে উঠেছে সে, সেক্সের জন্যে আনচান করছে মন। একদিন সে ঠিক করলো, উটটাকেই ব্যবহার করবে সে।

যে-ই ভাবা সে-ই কাজ, উটের পিঠ থেকে নেমে সে উটের পেছনে গিয়ে দাঁড়ালো। কিন্তু উট তার মতলব বুঝতে পেরে দিলো ছুট। খানিকটা ছুটে হাঁপাতে হাঁপাতে উটটাকে পাকড়াও করে আবার মরুভূমি পাড়ি দিতে লাগলো বেদুঈন। কিন্তু পরদিন ভোরে আবার তার খায়েশ হলো। আবারও সে উটের পেছনে গিয়ে দাঁড়ালো।

উটও আগের মতো ছুট দিলো। বেদুঈন গালি দিতে দিতে আবার উটটাকে পাকড়াও করে পথ চলতে লাগলো। এমনি করে একদিন সে এক হাইওয়ের পাশে এসে দাঁড়ালো। সেখানে একটা গাড়ি নষ্ট হয়ে পড়ে আছে, আর গাড়ির পাশে দাঁড়িয়ে স্বল্পবসনা অপরূপ রূপসী তিন তরুণী। উট থেকে নেমে এগিয়ে গেলো সে।

‘আপনাদের কিভাবে হেল্প করতে পারি?’ জানতে চাইলো সে। তরুণীদের একজন, সবচেয়ে আবেদনময়ী যে, লাস্যময়ী ভঙ্গিতে বললো, ‘দেখুন না, গাড়িটা নষ্ট হয়ে আছে। এখন যে কী হবে! কেউ যদি গাড়িটা ঠিক করে দিতো, তাহলে সে যা চাইতো তা-ই দিতাম আমরা। ’ বেদুঈন এগিয়ে গিয়ে বনেট খুলে তিন মিনিট ঘাঁটাঘাঁটি করতেই গাড়ি আবার জ্যান্ত হয়ে উঠলো। তিন রূপসী এবার ঘিরে ধরলো তাকে।

‘বলুন কিভাবে আপনার এই উপকারের প্রতিদান দিতে পারি?’ মোহনীয় হাসি ঠোঁটে নিয়ে জানতে চাইলো তারা। বেদুঈন খানিকটা ভেবে বললো, ‘পাঁচ মিনিটের জন্যে আমার উটটাকে একটু শক্ত করে ধরে রাখতে পারবেন?’ ***************************** সন্তানসন্ততির দায়ভার এক দম্পতি আদালতে গেছেন তালাক দিতে। কিন্তু স্ত্রী তালাক দিতে নারাজ। আদালতে বেশ কান্নাকাটি শুরু করে দিলেন তিনি। বিচারক ভদ্রমহিলাকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘আপনি কাঁদছেন কেন? তালাক হলে তো আপনার স্বামী আপনাকে খোরপোষ দেবেন।

তাতে তো ভালোই চলে যাওয়ার কথা। ’ ভদ্রমহিলা বললেন, ‘আমাদের ৪৫ বছর বিয়ের বয়সে ১৬ জন সন্তান হয়েছে। আর নাতি-নাতনি মোট ২৩ জন। ’ বিচারক বললেন, ‘তাতে সমস্যাটা কী?’ ভদ্রমহিলা বললেন, ‘কিন্তু বিয়ের সময় আমি প্রতিজ্ঞা করেছিলাম, তালাক হলে সব সন্তানসন্ততির দায়ভার যে আমাকেই বহন করতে হবে। ’ ******************************** শুরু করার আগে অফিস থেকে বাড়ি ফিরে স্বামী বলল, ‘শুরু করার আগে ভাতটা দাও, খেয়ে নিই।

’ স্ত্রী ভাত বেড়ে দিল। ভাত খেয়ে স্বামী ড্রয়িংরুমের সোফায় বসতে বসতে বলল, ‘শুরু করার আগে এক গ্লাস পানি দাও…বড্ড তেষ্টা পেয়েছে। ’ স্ত্রী পানি দিয়ে গেল। পানি খেতে খেতে স্বামী বিছানায় গিয়ে শুয়ে পড়ল। তারপর বলল, ‘শুরু করার আগে এক কাপ চা দাও না আমাকে।

’ এইবার স্ত্রী গেল খেপে, ‘অ্যাই, পেয়েছ কী তুমি আমাকে, আমি তোমার চাকর? অফিস থেকে ফিরে একটার পর একটা খালি অর্ডার মেরেই যাচ্ছ…নির্লজ্জ, অসভ্য, ছোটলোক, স্বার্থপর…’ স্বামী কানে তুলা গুঁজতে গুঁজতে বলে, ‘এই যে…শুরু হয়ে গেল। ’ ******************************** কুকুরকে শিক্ষাদান পার্কে একটা বিরাট কুকুর নিয়ে বসে আছে বাবু। এক তরুণী যাচ্ছিলো পাশ দিয়ে, দাঁড়িয়ে বললো, ‘বাহ, বেশ তো কুকুরটা!’ বাবু হাসলো। ‘হ্যাঁ। খুব রোমান্।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।