আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মায়ের জন্য হুইল চেয়ার

দেশটা নয়তো কারো বাপের ভিটা, করবে মন চাইলে যখন যেটা রাত আনুমানিক ২.২১মিনিট। গন্তব্যের দিকে ধেয়ে চলছে ৩শতাধিক যাত্রীবাহী লঞ্চটি। পুরো লঞ্চজুড়ে যাত্রীদের ছড়িয়ে ছিটিয়ে যার যার মত ঘুমিয়ে পড়ার দৃশ্যটি আমাদের দেশে বেশ স্বাভাবিক। স্বামীর গায়ে হেলান দিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে সদ্য বিবাহিতা বধু । আবার ওদিকে তার উল্টো, সারাদিনের কর্মময় ব্যস্ততায় একটু অবসর দিতে জীবনসাথী স্ত্রীর গায়ে নেতিয়ে পড়েছে এক স্বামী।

পাশেই এক মা তার ৪সন্তানকে বুকে আগলে রেখে তিনিও ঘুমিয়ে পড়েছেন সন্তানদের সাথে। ওদিকটাতে চুটিয়ে আড্ডা দিচ্ছে ভার্সিটি পড়ুয়া কয়েকজন শিক্ষার্থী। আর আমি চাকুরী জীবনের প্রথম আয়ের টাকা মায়ের হাতে তুলে দিতে যাচ্ছি। চোখে আমার কত স্বপ্ন, কত কথা মাকে বলব বলে সাজিয়ে রেখেছি। মা আমার জন্য অনেক কষ্ট করেছেন।

মাকে বলে রেখেছি আমার প্রথম আয়ের টাকায় তোমার জন্য হুইল চেয়ার কিনে দিব। আর তোমায় ঢেঙ্গা নিয়ে রান্নাঘর থেকে শোবার ঘরে কষ্ট করে যেতে হবেনা। মা হয়তো আমার টাকাটা পেয়ে চোখে পানি আটকাতে পারবেনা আমি জানি। আমি হালকা অভিমানের সুরে বলব, মা- ওমা, তুমি আমার টাকা দিয়ে কি করবা। আমিও এও জানি মা বলবে, তুই ভাল খাওয়া দাওয়া করবি, ঠিকমত শরীরের যত্ন নিবি।

ধর এই নে টাকা । আমি এমনিতেই অনেক খুশীরে বাপ। তুই অনেক বড় হবি, এটাই আমার স্বপ্ন। হঠাৎ আমার ভাবনার ছেদ পড়ল ওদিকটার কিসের যেন কান্নার আওয়াজে। কাছে গিয়ে ঠাহর করার চেষ্টা করলাম, দেখতে পেলাম এক সন্তানসম্ভবা নারী প্রসব বেদনায় ছটফট করছে।

প্রভুর কাছে দুয়া করলাম তার প্রশান্তির জন্য। আবার বসে পরলাম নিজের জায়গায়। ওদিকে মালাকে কথাও দিয়েছি জীবনের প্রথম টাকা দিয়ে তোমায় গলার একটি নেকলেস বানিয়ে দিব। মালা আমার জীবন সাথী। বিয়ে করেছি ৬মাস হল।

মালা নিশ্চয়ই আমার জন্য অপেক্ষা করছে রাতজেগে। এই যে দেখ, বলতে না বলতে তার কল। হ্যালো, ...ওয়ালাইকুমুসসালাম। এই তো বিবি এসে পরব। তুমি ঘুমিয়ে পর।

আর হয়তো ঘন্টা দেড়েক লাগবে। ......না তুমি না এলে আমি ঘুমাবনা। তোমার মুখ দেখেই আমি ঘুমাব। আমি শুয়ে শুয়ে বই পড়ছি, তুমি আস। ....আচ্ছা।

ভাল থেকো। আবার ভাবনায় পরে গেলাম তবে এবার আর ভাল লাগছেনা। হঠাৎ কুমন্ত্রণা আসল আচ্ছা! যেভাবে লঞ্চটি তুমুল গতিতে ছুটে চলছে যদি কোন দুর্ঘটনা ঘটে। আমি হতভাগা আবার সাতার জানিনা। এটা আমার কোন দোষ না।

পুকুরে নামলেই মায়ের একমাত্র ছেলে হিসেবে মা একদম সইতে পারতনা। তাই মায়ের মায়ার কারণে সাতার আর শিখা হইনি। হঠাৎ লঞ্চটি কিসের সাথে প্রচন্ড জোড়ে একটি ধাক্কা খেল। দিড়িম করে আওয়াজে.......... লঞ্চটি এ কাত ওকাত হওয়া শুরু করল। আমি খুব চঞ্চল হয়ে পরলাম আবার কোন দুর্ঘটনা ঘটেনি তো।

কিন্তু না, এবার সাড়েংএর হুইসেলে সবার চেতনা ফিরে পেল। আমি কিছু বুঝে উঠার আগেই নিরাপদ একটি লাইফ বোটের কাছে দাড়িয়ে গেলাম। ভিতরটা প্রচন্ড কাপুনিতে অস্থির হয়ে পরছি। মারাত্নক ভয় করছে আমার,সাতার জানি না। ভেবে পাচ্ছিনা।

কিন্তু এবার কিছু বুঝে উঠতেই লঞ্চে পানি উঠতে শুরু হল। সবার চিৎকারে ....... পুরো লঞ্চ যেন বিভিষীকার এক প্রান্তর। পাশে তাকিয়ে দেখলাম মা তার সন্তানদের বুকে জড়িয়ে কাদঁছেন। আর আল্লাহ আল্লাহ করছেন। ওদিকটাতে এগিয়ে তাকিয়ে দেখি সন্তানসম্ভবা নারীটির সদ্য প্রসুত বাচ্চাটিকে বুকের দুধ পান করাচ্ছেন।

পানির পরিমাণ ধীরে ধীরে বেড়ে যেতে লাগল। এবার তাকিয়ে দেখি একে একে জীবন বাচাঁতে মানুষগুলো নদীতে ঝাপ দিচ্ছে। কিন্তু আমি কি করব, সন্তান নিয়ে মা কি করবে, কিছু ভাববার আগেই এক ঝাপটা পানি এসে আমাকে পানিতে ছুড়ে ফেলে দিল। আমি বুঝতে পারলাম আমার লাইফ বোটটি আরেকজন শক্ত করে ধরেছে। কিন্তু দুজন কিভাবে পারব একটা বোট দিয়ে সাতরাতে।

তাছাড়া আমিতো সাতার জানিনা। হঠাৎ খেয়াল করলাম লোকটি আমায় সড়ানোর চেষ্টা করছে। আমার বেশ রাগ হল। আমি আমার সর্বশক্তি দিয়ে লোকটিকে ধাক্কা দিয়ে সড়িয়ে দিলাম। ইস্ ! ওদিকে দেখতে পাচ্ছি, ওই মা, তার দুহাতে দু সন্তান।

আর দুটো সন্তান চোখে পরছেনা। বাচ্চাদুটো পানি খাচ্ছে, একবার পানিতে ডুব দিচ্ছে আবার বাচাঁর চেষ্টায় মাথা উচু করছে। আমি ভাল করে তাকিয়ে দেখলাম মা তার সন্তানদুটোকে খুব শক্ত করে ধরে সাতরানোর চেষ্টা করছে। আমি তাকিয়ে ঘন ঘন নিশ্বাস ফেলছি আর কাঁদছি। এবার করুণ দৃশ্য।

একটি সন্তানকে মা সরিয়ে দিয়ে শুধু একটিকে ধরে রাখলেন। বাচ্চাটি মা মা মা চিৎকার করছে। কিছুক্ষণ পর তার আওয়াজ আর শুনতে পেলাম না। ওদিকে লঞ্চটি পুরো কাত হয়ে অর্ধেকটা ডুবে গেল। বোটের ওপর ভর করে আমি বারবার ঢোক গিলছি আর দেখছি মা টি আর পারছেনা, খুব শক্ত করে ধরে রেখেছে সন্তানটিকে।

এ দৃশ্য আমি আর পারছিনা সইতে। পাশে তাকিয়ে দেখি কয়েকটা লাশ ভাসতে শুরু করল। আহ! আমার গোটা শরীর অবশ হয়ে আসছে। লাইফ বোট নিয়ে এগুতো পারছিনা। এদিকে মায়ের কথা মনে পড়ছে।

না আমায় বাচঁতেই হবে। আমি না বাচঁলে মায়ের হুইল চেয়ার কে কিনে দিবে। চোখ বন্ধ করে লাইফ জ্যাকেটের উপর ভর করে সর্বশক্তি দিয়ে সাতরানোর চেষ্টা করলাম। অবশেষে কতক্ষণ পর বুঝতে পারলাম আমি ডাঙ্গায় এসে পরেছি। কোন রকমে ডাঙ্গায় এসে গোটা শরীর মাটিতে দিলাম এলিয়ে।

কানে শুনতে পাচ্ছি গগনবিদারী কান্নার আওয়াজ। চর্তুদিকে লাশের পর লাশ ভাসছে। পাহাড় সম অপরাধ বোধ কাজ করছে। লাইফজ্যাকেট নিয়ে কেমন স্বার্থপরতার পরিচয় দিলাম, হতে পারত আমার চেয়ে তার বেচেঁ থাকার প্রয়োজনটা অনেক বেশী। পকেটে হাত দিয়ে কিছুই পেলাম না।

না পেলাম মোবাইল, না আছে কষ্টার্জিত বেতনের প্রথম টাকা। বেচেঁ থাকারাত আনুমানিক ২.২১মিনিট। গন্তব্যের দিকে ধেয়ে চলছে ৩শতাধিক যাত্রীবাহী লঞ্চটি। পুরো লঞ্চজুড়ে যাত্রীদের ছড়িয়ে ছিটিয়ে যার যার মত ঘুমিয়ে পড়ার দৃশ্যটি আমাদের দেশে বেশ স্বাভাবিক। স্বামীর গায়ে হেলান দিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে সদ্য বিবাহিতা বধু ।

আবার ওদিকে তার উল্টো, সারাদিনের কর্মময় ব্যস্ততায় একটু অবসর দিতে জীবনসাথী স্ত্রীর গায়ে নেতিয়ে পড়েছে এক স্বামী। পাশেই এক মা তার ৪সন্তানকে বুকে আগলে রেখে তিনিও ঘুমিয়ে পড়েছেন সন্তানদের সাথে। ওদিকটাতে চুটিয়ে আড্ডা দিচ্ছে ভার্সিটি পড়ুয়া কয়েকজন শিক্ষার্থী। আর আমি চাকুরী জীবনের প্রথম আয়ের টাকা মায়ের হাতে তুলে দিতে যাচ্ছি। চোখে আমার কত স্বপ্ন, কত কথা মাকে বলব বলে সাজিয়ে রেখেছি।

মা আমার জন্য অনেক কষ্ট করেছেন। মাকে বলে রেখেছি আমার প্রথম আয়ের টাকায় তোমার জন্য হুইল চেয়ার কিনে দিব। আর তোমায় ঢেঙ্গা নিয়ে রান্নাঘর থেকে শোবার ঘরে কষ্ট করে যেতে হবেনা। মা হয়তো আমার টাকাটা পেয়ে চোখে পানি আটকাতে পারবেনা আমি জানি। আমি হালকা অভিমানের সুরে বলব, মা- ওমা, তুমি আমার টাকা দিয়ে কি করবা।

আমিও এও জানি মা বলবে, তুই ভাল খাওয়া দাওয়া করবি, ঠিকমত শরীরের যত্ন নিবি। ধর এই নে টাকা । আমি এমনিতেই অনেক খুশীরে বাপ। তুই অনেক বড় হবি, এটাই আমার স্বপ্ন। হঠাৎ আমার ভাবনার ছেদ পড়ল ওদিকটার কিসের যেন কান্নার আওয়াজে।

কাছে গিয়ে ঠাহর করার চেষ্টা করলাম, দেখতে পেলাম এক সন্তানসম্ভবা নারী প্রসব বেদনায় ছটফট করছে। প্রভুর কাছে দুয়া করলাম তার প্রশান্তির জন্য। আবার বসে পরলাম নিজের জায়গায়। ওদিকে মালাকে কথাও দিয়েছি জীবনের প্রথম টাকা দিয়ে তোমায় গলার একটি নেকলেস বানিয়ে দিব। মালা আমার জীবন সাথী।

বিয়ে করেছি ৬মাস হল। মালা নিশ্চয়ই আমার জন্য অপেক্ষা করছে রাতজেগে। এই যে দেখ, বলতে না বলতে তার কল। হ্যালো, ...ওয়ালাইকুমুসসালাম। এই তো বিবি এসে পরব।

তুমি ঘুমিয়ে পর। আর হয়তো ঘন্টা দেড়েক লাগবে। ......না তুমি না এলে আমি ঘুমাবনা। তোমার মুখ দেখেই আমি ঘুমাব। আমি শুয়ে শুয়ে বই পড়ছি, তুমি আস।

....আচ্ছা। ভাল থেকো। আবার ভাবনায় পরে গেলাম তবে এবার আর ভাল লাগছেনা। হঠাৎ কুমন্ত্রণা আসল আচ্ছা! যেভাবে লঞ্চটি তুমুল গতিতে ছুটে চলছে যদি কোন দুর্ঘটনা ঘটে। আমি হতভাগা আবার সাতার জানিনা।

এটা আমার কোন দোষ না। পুকুরে নামলেই মায়ের একমাত্র ছেলে হিসেবে মা একদম সইতে পারতনা। তাই মায়ের মায়ার কারণে সাতার আর শিখা হইনি। হঠাৎ লঞ্চটি কিসের সাথে প্রচন্ড জোড়ে একটি ধাক্কা খেল। দিড়িম করে আওয়াজে.......... লঞ্চটি এ কাত ওকাত হওয়া শুরু করল।

আমি খুব চঞ্চল হয়ে পরলাম আবার কোন দুর্ঘটনা ঘটেনি তো। কিন্তু না, এবার সাড়েংএর হুইসেলে সবার চেতনা ফিরে পেল। আমি কিছু বুঝে উঠার আগেই নিরাপদ একটি লাইফ বোটের কাছে দাড়িয়ে গেলাম। ভিতরটা প্রচন্ড কাপুনিতে অস্থির হয়ে পরছি। মারাত্নক ভয় করছে আমার,সাতার জানি না।

ভেবে পাচ্ছিনা। কিন্তু এবার কিছু বুঝে উঠতেই লঞ্চে পানি উঠতে শুরু হল। সবার চিৎকারে ....... পুরো লঞ্চ যেন বিভিষীকার এক প্রান্তর। পাশে তাকিয়ে দেখলাম মা তার সন্তানদের বুকে জড়িয়ে কাদঁছেন। আর আল্লাহ আল্লাহ করছেন।

ওদিকটাতে এগিয়ে তাকিয়ে দেখি সন্তানসম্ভবা নারীটির সদ্য প্রসুত বাচ্চাটিকে বুকের দুধ পান করাচ্ছেন। পানির পরিমাণ ধীরে ধীরে বেড়ে যেতে লাগল। এবার তাকিয়ে দেখি একে একে জীবন বাচাঁতে মানুষগুলো নদীতে ঝাপ দিচ্ছে। কিন্তু আমি কি করব, সন্তান নিয়ে মা কি করবে, কিছু ভাববার আগেই এক ঝাপটা পানি এসে আমাকে পানিতে ছুড়ে ফেলে দিল। আমি বুঝতে পারলাম আমার লাইফ বোটটি আরেকজন শক্ত করে ধরেছে।

কিন্তু দুজন কিভাবে পারব একটা বোট দিয়ে সাতরাতে। তাছাড়া আমিতো সাতার জানিনা। হঠাৎ খেয়াল করলাম লোকটি আমায় সড়ানোর চেষ্টা করছে। আমার বেশ রাগ হল। আমি আমার সর্বশক্তি দিয়ে লোকটিকে ধাক্কা দিয়ে সড়িয়ে দিলাম।

ইস্ ! ওদিকে দেখতে পাচ্ছি, ওই মা, তার দুহাতে দু সন্তান। আর দুটো সন্তান চোখে পরছেনা। বাচ্চাদুটো পানি খাচ্ছে, একবার পানিতে ডুব দিচ্ছে আবার বাচাঁর চেষ্টায় মাথা উচু করছে। আমি ভাল করে তাকিয়ে দেখলাম মা তার সন্তানদুটোকে খুব শক্ত করে ধরে সাতরানোর চেষ্টা করছে। আমি তাকিয়ে ঘন ঘন নিশ্বাস ফেলছি আর কাঁদছি।

এবার করুণ দৃশ্য। একটি সন্তানকে মা সরিয়ে দিয়ে শুধু একটিকে ধরে রাখলেন। বাচ্চাটি মা মা মা চিৎকার করছে। কিছুক্ষণ পর তার আওয়াজ আর শুনতে পেলাম না। ওদিকে লঞ্চটি পুরো কাত হয়ে অর্ধেকটা ডুবে গেল।

বোটের ওপর ভর করে আমি বারবার ঢোক গিলছি আর দেখছি মা টি আর পারছেনা, খুব শক্ত করে ধরে রেখেছে সন্তানটিকে। এ দৃশ্য আমি আর পারছিনা সইতে। পাশে তাকিয়ে দেখি কয়েকটা লাশ ভাসতে শুরু করল। আহ! আমার গোটা শরীর অবশ হয়ে আসছে। লাইফ বোট নিয়ে এগুতো পারছিনা।

এদিকে মায়ের কথা মনে পড়ছে। না আমায় বাচঁতেই হবে। আমি না বাচঁলে মায়ের হুইল চেয়ার কে কিনে দিবে। চোখ বন্ধ করে লাইফ জ্যাকেটের উপর ভর করে সর্বশক্তি দিয়ে সাতরানোর চেষ্টা করলাম। অবশেষে কতক্ষণ পর বুঝতে পারলাম আমি ডাঙ্গায় এসে পরেছি।

কোন রকমে ডাঙ্গায় এসে গোটা শরীর মাটিতে দিলাম এলিয়ে। কানে শুনতে পাচ্ছি গগনবিদারী কান্নার আওয়াজ। চর্তুদিকে লাশের পর লাশ ভাসছে। পাহাড় সম অপরাধ বোধ কাজ করছে। লাইফজ্যাকেট নিয়ে কেমন স্বার্থপরতার পরিচয় দিলাম, হতে পারত আমার চেয়ে তার বেচেঁ থাকার প্রয়োজনটা অনেক বেশী।

পকেটে হাত দিয়ে কিছুই পেলাম না। না পেলাম মোবাইল, না আছে কষ্টার্জিত বেতনের প্রথম টাকা। বেচেঁ থাকাটা আমার কাছে বেশ অন্যায়ের মনে হচ্ছে। আমি কি পারবনা মায়ের জন্য হুইল চেয়ার কিনতে,............................ টা আমার কাছে বেশ অন্যায়ের মনে হচ্ছে। আমি কি পারবনা মায়ের জন্য হুইল চেয়ার কিনতে,............................ ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.