আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

শোকজ মামলা থেকে নিষ্কৃতি পেলো নিউ এজ

সতর্কতামূলক দিক নির্দেশনা দিয়ে নিউ এজ কে শোকজ মামলা থেকে নিষ্কৃতি দিলো আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। ১৯ ফেব্রুয়ারি রোববার নিজামুল হকের নেতৃত্বে গঠিত তিন সদস্য বিশিষ্ট ট্রাইব্যুনালের রায়ে এ কথা বলা হয়। বেলা ১০ টা বেজে ৩০ মিনিটে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল তার বিচারিক কার্যক্রম শুরু করে। উল্লেখ্য ২০১১ এর ২ ফেব্রুয়ারি সাঈদীর অভিযোগ আমল নেয়া সংক্রান্ত একটি বিতর্কিত প্রতিবেদন ছাপে ইংরেজি দৈনিক দি নিউ এজ। বিশেষ প্রতিবেদক ডেভিড বার্গম্যান এর নাম দিয়ে সে প্রতিবেদন ছাপা হয়।

। রিপোর্ট প্রকাশের পরের দিন বিশিষ্ট ওই দৈনিকের বিরুদ্ধে শোকজ( কারণ দশানোর) নোটিশ দেয় আদালত। শোকজ নোটিশে নিউএজ দৈনিকের সম্পাদক, প্রকাশক ও বিশেষ প্রতিবেদককে ডাকা হয়। নোটিশের ওপর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এতদিন শুনানি চলছিলো। আদালতের রায়ে বলা হয়, শোকজ নোটিশের জবাবে নিউ এজ বলছে জনস্বার্থে ও সৎ উদ্দেশ্যে নিয়ে তাদের সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।

এখানে অবমাননাকর কিছু লেখা হয় নাই। নিউ এজ তার আত্মপক্ষ সমর্থনে আরও বলে এ ধরনের সমালোচনা করা জায়েজ। ফেয়ার ক্রিটিসিজিমের স্বার্থে এই ধরনের সংবাদ প্রকাশিত হতে পারে। জবাবে ট্রাইব্যুনাল বলে, আদালত যেসব বিষয়ের ওপর দৃষ্টিপাত করেছে। যে বিবৃতির ওপর আদালত শোকজ নোটিশ দিয়েছে।

তার যথাযথ উত্তর দেয়নি নিউ এজ কর্তৃপক্ষ। ফেয়ার ক্রিটিসিজিমরে নামে যদি এসব সংবাদ কে জায়েজ করা যায় তবে আন ফেয়ার ক্রিটিসিজম কি? ট্রাইব্যুনাল নিউ এজ পত্রিকার প্রকাশককে এই মামলা থেকে অব্যাহতি দেন। বিতর্কিত ওই সংবাদ পরিবেশনের সময় প্রকাশক বাংলাদেশে অবস্থান করছিলেন না। এজন্য প্রকাশকের ওপর সংবাদ সংক্রান্ত কোনও দায় বর্তায় না। এ কারণে প্রকাশক এ কে এম শহীদুল্লাহ খানকে এ মামলা থেকে অব্যাহতি দেয়া হলো।

অন্যদিকে প্রতিবেদক সম্পর্কে আদালত বলেছে তিনি ঘটনা না জেনে এ ধরনের প্রতিবেদন লিখেছেন। আইন সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারনা না থাকায় তিনি এমনটা করেছেন বলে ট্রাইব্যুনাল মনে করে। নিউ এজ সম্পাদক সম্পর্কে বলেন, তিনি একজন মাথা গরম লোক বলে মনে হয়েছে। তিনি এই সংবাদ সম্পর্কে জানতেন। এ ধরনের সংবাদ পুনরায় লেখা হলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।

পরিশেষে ট্রাইব্যুনালের অন্য সদস্য বিচারক বলেন, আদালত সম্পর্কে সঠিক তথ্য জেনে সংবাদ লেখা উচিত। আর জনগণ যে ভাষা বোঝে । সে ভাষায় সংবাদ লেখা উচিত। রায় ঘোষণার পর নিউ এজ পত্রিকার সম্পাদক তার সংক্ষিপ্ত প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। সম্পাদক নূরুল কবির বলেন, আমরা রায়ের সার্টিফায়েড কপি পেয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেবো।

তিনি বলেন, আদালত আমাদের সম্পর্কে এমন কিছু শব্দ ও মন্তব্য করেছেন তার সবগুলোর সাথে আমরা একমত নই। তবে আমাদের লেখাগুলোকে ট্রাইব্যুনাল ইতিবাচক হিসেবে নিয়েছেন এতে আমরা খুশি। ডেভিড বার্গম্যান বলেন, আমি এই মুহূর্তে কোনও মন্তব্য করতে চাই না। রায়ের সার্টিফয়েড কপি পেয়ে আমি প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করবো। আদেশের সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন নিউ এজ সম্পাদক নূরল কবির, প্রকাশক এ কে এম শহীদুল্লাহ খান ও প্রতিবেদক ডেভিড বার্গম্যান।

সতর্কতামূলক দিক নির্দেশনা দিয়ে নিউ এজ কে শোকজ মামলা থেকে নিষ্কৃতি দিলো আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। ১৯ ফেব্রুয়ারি রোববার নিজামুল হকের নেতৃত্বে গঠিত তিন সদস্য বিশিষ্ট ট্রাইব্যুনালের রায়ে এ কথা বলা হয়। বেলা ১০ টা বেজে ৩০ মিনিটে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল তার বিচারিক কার্যক্রম শুরু করে। উল্লেখ্য ২০১১ এর ২ ফেব্রুয়ারি সাঈদীর অভিযোগ আমল নেয়া সংক্রান্ত একটি বিতর্কিত প্রতিবেদন ছাপে ইংরেজি দৈনিক দি নিউ এজ। বিশেষ প্রতিবেদক ডেভিড বার্গম্যান এর নাম দিয়ে সে প্রতিবেদন ছাপা হয়।

। রিপোর্ট প্রকাশের পরের দিন বিশিষ্ট ওই দৈনিকের বিরুদ্ধে শোকজ( কারণ দশানোর) নোটিশ দেয় আদালত। শোকজ নোটিশে নিউএজ দৈনিকের সম্পাদক, প্রকাশক ও বিশেষ প্রতিবেদককে ডাকা হয়। নোটিশের ওপর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এতদিন শুনানি চলছিলো। আদালতের রায়ে বলা হয়, শোকজ নোটিশের জবাবে নিউ এজ বলছে জনস্বার্থে ও সৎ উদ্দেশ্যে নিয়ে তাদের সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।

এখানে অবমাননাকর কিছু লেখা হয় নাই। নিউ এজ তার আত্মপক্ষ সমর্থনে আরও বলে এ ধরনের সমালোচনা করা জায়েজ। ফেয়ার ক্রিটিসিজিমের স্বার্থে এই ধরনের সংবাদ প্রকাশিত হতে পারে। জবাবে ট্রাইব্যুনাল বলে, আদালত যেসব বিষয়ের ওপর দৃষ্টিপাত করেছে। যে বিবৃতির ওপর আদালত শোকজ নোটিশ দিয়েছে।

তার যথাযথ উত্তর দেয়নি নিউ এজ কর্তৃপক্ষ। ফেয়ার ক্রিটিসিজিমরে নামে যদি এসব সংবাদ কে জায়েজ করা যায় তবে আন ফেয়ার ক্রিটিসিজম কি? ট্রাইব্যুনাল নিউ এজ পত্রিকার প্রকাশককে এই মামলা থেকে অব্যাহতি দেন। বিতর্কিত ওই সংবাদ পরিবেশনের সময় প্রকাশক বাংলাদেশে অবস্থান করছিলেন না। এজন্য প্রকাশকের ওপর সংবাদ সংক্রান্ত কোনও দায় বর্তায় না। এ কারণে প্রকাশক এ কে এম শহীদুল্লাহ খানকে এ মামলা থেকে অব্যাহতি দেয়া হলো।

অন্যদিকে প্রতিবেদক সম্পর্কে আদালত বলেছে তিনি ঘটনা না জেনে এ ধরনের প্রতিবেদন লিখেছেন। আইন সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারনা না থাকায় তিনি এমনটা করেছেন বলে ট্রাইব্যুনাল মনে করে। নিউ এজ সম্পাদক সম্পর্কে বলেন, তিনি একজন মাথা গরম লোক বলে মনে হয়েছে। তিনি এই সংবাদ সম্পর্কে জানতেন। এ ধরনের সংবাদ পুনরায় লেখা হলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।

পরিশেষে ট্রাইব্যুনালের অন্য সদস্য বিচারক বলেন, আদালত সম্পর্কে সঠিক তথ্য জেনে সংবাদ লেখা উচিত। আর জনগণ যে ভাষা বোঝে । সে ভাষায় সংবাদ লেখা উচিত। রায় ঘোষণার পর নিউ এজ পত্রিকার সম্পাদক তার সংক্ষিপ্ত প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। সম্পাদক নূরুল কবির বলেন, আমরা রায়ের সার্টিফায়েড কপি পেয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেবো।

তিনি বলেন, আদালত আমাদের সম্পর্কে এমন কিছু শব্দ ও মন্তব্য করেছেন তার সবগুলোর সাথে আমরা একমত নই। তবে আমাদের লেখাগুলোকে ট্রাইব্যুনাল ইতিবাচক হিসেবে নিয়েছেন এতে আমরা খুশি। ডেভিড বার্গম্যান বলেন, আমি এই মুহূর্তে কোনও মন্তব্য করতে চাই না। রায়ের সার্টিফয়েড কপি পেয়ে আমি প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করবো। আদেশের সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন নিউ এজ সম্পাদক নূরল কবির, প্রকাশক এ কে এম শহীদুল্লাহ খান ও প্রতিবেদক ডেভিড বার্গম্যান।

খবরের সূত্র এই লিংকে  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.