আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মাত্র ৩১ লক্ষ পাওনা টাকা ৩১ বছরেও দেয়না, হাসিনার আবার সিঙ্গাপুর বানানোর গপ্পঃ ন্যায্য মাশুল দিতে রাজী নয় ভারত!

আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ এরপরেও কি হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনকে কটাক্ষ করা হবে? নৌ-প্রটোকলের আওতায় কোনো মাশুল নয়, পথগুলোর রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বছরে ১০ কোটি টাকা দিতে রাজি হয়েছে ভারত। এত দিন বছরে সাড়ে পাঁচ কোটি টাকা পেত বাংলাদেশ। গতকাল সোমবার দুই দেশের যৌথ স্ট্যান্ডিং কমিটির শেষ দিনের বৈঠকে এ বিষয়ে ভারত ও বাংলাদেশ একমত হয়েছে। বাংলাদেশই রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয় ১০ কোটি টাকায় বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে। বৈঠকে ভারতীয় প্রতিনিধিরা রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয় বাড়ানোর বিষয়ে একমত হয়েছেন।

তবে তাঁরা বলেছেন, তাঁদের নীতিনির্ধারকদের অনুমোদন সাপেক্ষে প্রটোকলসংক্রান্ত আগামী নবায়ন কমিটির বৈঠকে তা চূড়ান্ত করা হবে। বৈঠকে ভারতের দেওয়া মোট ১৭টি প্রস্তাবের অন্যগুলো সম্পর্কে আবারও পর্যালোচনা করে চূড়ান্ত মত দেওয়ার কথা বলেছে বাংলাদেশ। অন্যদিকে বাংলাদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে চারটি প্রস্তাব দিয়েছে। এর বাইরেও অনানুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের প্রতিনিধিরা বেশ কিছু বিষয়ে আলোচনা করেছেন। যোগাযোগ করা হলে ট্রানজিট-সংক্রান্ত সরকার গঠিত কোর কমিটির সদস্য এম রহমতুল্লাহ গতকাল রাতে প্রথম আলোকে বলেন, রক্ষণাবেক্ষণের যে অর্থ নেওয়া হচ্ছে, তা আসলে মাশুল নয়।

এসব নৌপথের রক্ষণাবেক্ষণ, রাত্রিকালীন নেভিগেশন সুবিধা বাড়ানোর জন্য মূলত নেওয়া হয়। আর এই অর্থ নেওয়ার বিষয়টির সঙ্গে ট্রানজিটের মূল দর্শনের পার্থক্য রয়েছে। কেননা, এখনো ট্রানজিট-মাশুল নির্ধারণ করা হয়নি। এম রহমতুল্লাহ আরও জানান, ভারত এই নৌ-প্রটোকলের আওতায় পোর্ট অব কল (যে বন্দরে পণ্য ওঠানো-নামানো হয়) সংখ্যা ও ট্রানশিপমেন্ট পয়েন্ট বাড়ানোর নামে পরোক্ষভাবে ট্রানজিট সুবিধাই নিতে চাইছে। সরকারকে এ বিষয়ে চিন্তাভাবনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

কোর কমিটির অন্য সদস্য সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, পুরো বিষয়টি কেবল নৌ-প্রটোকলের দৃষ্টিতে দেখলে চলবে না। কেননা, এর মাধ্যমেই এখন ট্রানজিট ও ট্রানশিপমেন্টের বিষয়টি বৃহত্তরভাবে চলে আসছে। এর জন্য বাংলাদেশকে বিপুল পরিমাণ অর্থও বিনিয়োগ করতে হবে। সুতরাং কেবল এককালীন কিছু অর্থ নিয়ে আলোচনা না করে পুরো বিষয়টি সামগ্রিকভাবে দেখতে হবে। বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, ভারত প্রটোকলটির মেয়াদ পাঁচ বছর বাড়ানোর প্রস্তাব করলেও রাজি হয়নি বাংলাদেশ।

বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বলা হয়, প্রটোকলটি দুই দেশের মধ্যকার বাণিজ্য চুক্তির আওতায় কার্যকর হয়। তাই বাণিজ্য চুক্তির নবায়ন মেয়াদ তিন বছর হওয়ায় প্রটোকলের মেয়াদ পাঁচ বছর করা সম্ভব নয়। প্রটোকলের মেয়াদ বাড়াতে হলে বাণিজ্য চুক্তির নবায়ন মেয়াদও বাড়াতে হবে। এ ছাড়া ভারতের পক্ষ থেকে দেওয়া নৌ-প্রটোকলের আওতায় যাত্রী ও পর্যটন জাহাজ চালু করার প্রস্তাবের সঙ্গেও দ্বিমত প্রকাশ করে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বলা হয়, বাণিজ্য চুক্তিতে শুধু পণ্য পরিবহনের কথা বলা হয়েছে। তাই প্রটোকলের আওতায় ভারতকে যাত্রী ও পর্যটনসেবা প্রদানে জাহাজ চলাচলের সুবিধা দেওয়া এই মুহূর্তে সম্ভব নয়।

ভারত বৈঠকে চাঁদপুর ও সিলেটের ছাতকে পোর্ট অব কল সুবিধা চেয়েছে। কিন্তু পর্যাপ্ত অবকাঠামো না থাকায় আপাতত তা দেওয়া সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের প্রতিনিধিরা। ভবিষ্যতে ভারতের এই প্রস্তাব সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আশুগঞ্জ নৌবন্দর ব্যবহার করে ৩৫ হাজার টন খাদ্যশস্য ত্রিপুরায় নিয়ে যেতে চায় ভারত। আশুগঞ্জ পর্যন্ত নৌপথে আর বাকিটা সড়কপথে এই চালান নেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে।

মানবিক কারণে বিশেষ ব্যবস্থায় জরুরি ভিত্তিতে ১০ হাজার টন খাদ্যশস্য নেওয়ার অনুমোদন দেওয়ার বিষয়টি বৈঠকে তোলা হয়। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে জানানো হয়, যেহেতু বিষয়টি বিবেচনায় সুযোগের কথা বলা হচ্ছে, তাই সরকারের উচ্চমহল থেকে অনুমোদন নিতে হবে। এ ছাড়া ভারত যেসব সুবিধা চেয়েছে, সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো—আশুগঞ্জ বন্দরকে ট্রানশিপমেন্ট পয়েন্ট হিসেবে ব্যবহার করে খোলা (বাল্ক) পণ্য চলাচল সুবিধা, আখাউড়া স্থলবন্দরের অবকাঠামো উন্নয়ন, নারায়ণগঞ্জ-করিমগঞ্জ ও সিরাজগঞ্জ-দইখাওয়া নৌপথে রাত্রিকালীন চলাচল সুবিধা নিশ্চিত করা, আশুগঞ্জ বন্দর হয়ে কলকাতা থেকে আগরতলায় বাল্কপণ্য নেওয়ার সুবিধা, নৌপথের যেকোনো স্থান থেকে এক জাহাজ থেকে অন্য জাহাজে পণ্য স্থানান্তরের সুবিধা, করিমগঞ্জগামী পণ্যের চালানে বর্ডার গার্ড অব বাংলাদেশের (বিজিডি) অনুমোদন-প্রক্রিয়া দ্রুততর করা, মংলা সমুদ্রবন্দর এলাকায় স্থলবন্দর নির্মাণ, নৌপথের সংখ্যা বাড়ানো। ভারতের এসব প্রস্তাবে সরাসরি দ্বিমত না করলেও আরও পর্যালোচনা করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের প্রতিনিধিরা। পণ্যবাহী জাহাজ আসা, বন্দরে ভিড়ে পণ্য ওঠানো-নামানোসহ বিভিন্ন মাশুল হিসেবে ১৯৮১ সাল থেকে এই পর্যন্ত ভারতের কাছে ৩১ লাখ ২৩ হাজার ১৩০ টাকা ১১ পয়সা পাওনা রয়েছে বাংলাদেশের।

বৈঠকে বকেয়া পরিশোধের দাবি করা হলে ভারত শিগগিরই তা পরিশোধ করবে বলে আশ্বাস দিয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ভারতের গোয়ায় অনুষ্ঠিত বৈঠকেও বকেয়া পরিশোধের তাগিদ দিলেও একইভাবে আশ্বাস দিয়েছিল ভারত। কিন্তু এখনো বকেয়া পরিশোধ করা হয়নি। বৈঠকের দায়িত্বশীল সূত্রগুলো জানিয়েছে, আশুগঞ্জ নৌবন্দর, আশুগঞ্জ থেকে আখাউড়া পর্যন্ত সড়কপথ নির্মাণ ও নৌপথের নাব্যতা ধরে রাখতে নদী খননের কাজটি অনুদান হিসেবে করার প্রস্তাব দিয়েছে বাংলাদেশ। কিন্তু ভারতীয় প্রতিনিধিরা বিষয়টি তাঁদের নীতিনির্ধারকদের কাছে তুলে ধরবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন।

গত রোববার থেকে বৈঠকটি চলেছে। বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব দিচ্ছেন নৌ-মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মোহাম্মদ আলাউদ্দিন। প্রতিনিধিদলে বাণিজ্য, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), ট্যারিফ কমিশনের প্রতিনিধিরা রয়েছেন। অন্যদিকে ভারতীয় প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন নৌ-মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব এম সি জাওহরি। দ্বিতীয় দিনের দীর্ঘ বৈঠকের পর রাত ১০টার দিকে বৈঠকের কার্যপত্রে সম্মতিসূচক স্বাক্ষর করেন দুই দেশের প্রতিনিধিদলের প্রধানেরা।

প্রতি দুই বছর অন্তর নৌ-প্রটোকল নবায়ন করা হয়ে থাকে। আগামী ৩১ মার্চ প্রটোকলের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। নবায়নের আগে উভয় দেশের প্রতিনিধিদের নিয়ে নবায়ন কমিটির বৈঠকে স্ট্যান্ডিং কমিটির সুপারিশগুলো চূড়ান্ত করা হবে। Click This Link ************************* কয়েকদিন আগে টিপাইমুখ বাধ সংক্রান্ত পানি প্রবাহ সহ বৈজ্ঞানিক তথ্য-উপাত্ত নিয়ে আলোচনার জন্য কোন স্বীকৃত বিশেষজ্ঞ যেমন ডঃ আইনুন নিশাত ও ডঃ আসিফ নজরুল ব্যাতীত হাসিনা একটি প্যানেল গঠন করে। বলাই বাহুল্য এরা সবাই আওয়ামী-বাকশালী অনুগত।

ঠিক ২০০৯ সালে বাকশালী আব্দুর রাজ্জাক টিপাই মুখ এলাকায় না নেমেই দেশে ফিরে এসে বলেন বাংলাদেশের ক্ষতি হবে এমন কোন কার্যক্রম তারা দেখেন নি। স্বাধীন বাংলাদেশের সেই ১৯৬৭ সাল হতে ১৯৭৫ পর্যন্ত আমাদের নদী পথের দৈর্ঘ্য ছিল ২৪ হাজার কিমি; Click This Link কিন্তু পিতা মুজিবের উদাসীনতা অথবা র্নিবুদ্ধিতা ও কন্যা হাসিনার দালালীর জন্য ১৯৭৫এ ফারাক্কা বাধ চালু এবং ১৯৯৬ সালে প্রতারণামূলক ৩০ বছর মেয়াদী পানি চুক্তির জন্য এখন নদী পথ মাত্র ৬ হাজার কিমি। অর্থাৎ বাপ-বেটীর কল্যাণে ১৮ হাজার কিমিই উধাও। উপরে দেখা যাচ্ছে যে ভারত আমাদেরকে প্রাকৃতিক পানি ন্যায্য ভাবেই দিতে নারাজ সেখানে তার থেকে সহজে আন্তর্জাতিক রেটে মাশুল আদায় এক কথায় অসম্ভব! সেই ১৯৭২ সালে মুজিব আমল হতেই বাংলাদেশ ভারতকে নৌ-করিডোর দিয়ে আসছে; Click This Link এটা পরবর্তী সব সরকারই অনুসরণ করে। এতকাল সেফ্র নামকা ওয়াস্তে রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কিছু অর্থ দিয়ে ভারত শত শত কোটি টাকা আমাদের বঞ্চিত করত।

এবার যখন ন্যায্য মাশুলের দাবী উঠল তখন দিপুমণি বলল যে আমরা ফি আদায় করব কারণ এটা আমাদের নির্বাচনী ওয়াদা। দেশকে সিঙ্গাপুর বানাবো! কিন্তু হাসিনার উপদেষ্টা মশিউর খেকিয়ে উঠলেন যে ভারত হতে মাশুল চাওয়া নাকি অসভ্যতা! বস্তুত এটা তার কথা নয় হাসিনারই মনের কথা। তার মানে দাড়াল যে বাংলাদেশটা হাসিনার বাপের জমিদারী। আর গওহের রিজভীর কথা হল ভারতের সাথে যূগোপৎ গিভ এন্ড টেকের জন্য তথা শক্ত দেন-দরবার নাকি ভুল। রিজভীর কথাই হল ভারত একতরফা সুবিধা পাবে সেটাই নাকি দুই দেশের সম্পর্কের উন্নয়ন; http://www.youtube.com/watch?v=O3I-p-eBAJE সেই জিয়ার সময় হতে ২০০৬ সাল পর্যন্ত সেই ৭২এর নৌ-করিডোর ব্যাতীত ভারত কোন নতুন করিডোর পায় নি।

তাই ২০০৫ সালে ভারতীয় ডেপুটি হাইকমিশনার সর্বজিত চক্রবর্তী অত্যন্ত ওদ্ধেত্যের সাথে বলে "ভারত আর বেশী দিন ট্রানজিটরে জন্য অপেক্ষা করতে পারবে না"। যেন বাংলাদেশ তাদের কেনা গোলাম! রিজভী আরো বলেন যে মুজিব নিহত হওয়ার পর জিয়া হতে খালেদার ৯৬ ও পরে ২০০১-০৬ পর্যন্ত ভারতের সাথে কোন সম্পর্কের উন্নয়ন হয়নি। তার মানে দাড়াল ভারত ঐ সময় গুলোতে কোন একতরফা নতুন সুবিধা পায়নি এটাতে দিল্লীর সাথে সাথে রিজভীরও মনো ক্ষুন্ন! অথচ জিয়া ১৯৭৭ সালে জাতিসংঘে গিয়ে নালিশ করার জন্যই গ্যারান্টি ক্লজ সহকারে ৫ বছরে শুস্ক মৌসুমের জন্য ৩৪ হাজার কিউসেক পানি আনেন। আর রিজভী ৯৬র হাসিনার বাটপারী চুক্তির জন্য খুশীতে আত্নহারা। এই সেই চুক্তি যা হাসিনা বিএনপি-জাপা ও জামাতের সংসদে আলোচনা জন্য হাজার দাবী করলেও হাসিনা তাতে কর্ণপাত করেনি।

ঠিক এভাবেই ২০১০ সালের জানুয়ারীতে দেশবাসী ও সংসদকে না জানিয়েই হাসিনা দিল্লীতে যেয়ে করিডোর চুক্তি করে আসে। যেখানে আমাদের পানি, স্থল-সুমুদ্র সীমা, বাণিজ্য সংক্রান্ত, নেপাল-ভুটান ও চীনকে ট্রানজিট এবং নেপাল-ভুটান হতে পানি বিদ্যুত আমদানীর সুযোগ তথা ন্যায্য দাবী গুলো রেখেই কঠোর গোপনীয়তার সাথে হাসিনা দিল্লীর সাথে সমঝোতা করে। এখন দিল্লীও এত সুবিধা পেয়ে বাংলাদেশকে কোন মাশুল দিতে নারাজ। এতদিন নদীর ও বন্দরের রক্ষণাবেক্ষণ বাবদ নামকা ওয়াস্তে বছরে ৫ কোটি টাকা দিত এখন তারা আরো ৫ বাড়িয়ে মোট ১০ কোটি টাকা দিবে। সেই ২০০৩ সালেই ভারতকে কোলকাতা হতে আসামে একটি ১০-১২ টনী ট্রাকের যেতে খরচ পড়ত ৩২ হাজার রুপি এবং ত্রিপুরা যেতে ৩৫ হাজার রুপি।

আর বাংলাদেশের উপর দিয়ে গেলে তা লাগবে ৭-৮ হাজার রুপি। আর বাংলাদেশের নদী পথ ব্যাবহার করলে ২০ টনী হতে ৫০০ টনী কার্গো জাহাজে এই খরচ আরো কম! এই খানে প্রতি টনে বাংলাদেশের ১০০ মর্কিন ডলার করে ন্যায্য মাশুল প্রাপ্য! এই নদী পথে ভারত তার সেভেন সিষ্টার্সে ৩৫ হাজার টন খাদ্যশস্য সহ অন্যান্য পণ্য সহ দাড়াবে কয়েক লক্ষ টন। তাতে বাংলাদেশের ন্যায্য প্রাপ্য বছরে ৮০ কোটি হতে ৩০০ কোটি টাকা হতে পারে। কিন্তু ভারত ১০ কোটির বেশী দিতে নারাজ। আর এই হাসিনাও ভারত হতে ন্যায্য মাশুল আদায়তো দূর শক্ত দেন দরবারও করবে না।

কিন্তু ভারতকে এমনি এমনি ছাড় দিয়ে দিবে। ভারত এতই ফকির ও কাঙাল সেই ১৯৮১ সালের ৩১ লক্ষ টাকা পাওনা গত ৩১ বছরেও শোধ করেনি কিন্তু হাসিনা একেই ভিত্তি করে সিঙ্গাপুর বানানোর প্রতারণামূলক স্বপ্ন দেখায়! আর বিএনপি যখন এই বিষয়ে দাবী ও আন্দোলন করবে তখনই জামাতীতো বটেই পাকিস্তানের গন্ধ পাবে! এবার ভারত এই নৌ তথা নদী করিডোর চাচ্ছে অনির্দিষ্ট মেয়াদ কালের জন্য। সেটা যদি হাসিনা নাও দেয় যদি ৩-৫ বছরের জন্যও দেয় তাতেও বাংলাদেশের জন্য বিরাট ক্ষতি। এই সব বিষয় সহ দেশের হরিলুট র্দূনীতি ও জুলুমের শাসনের বিরুদ্ধে যখন হাসিনার পতন আন্দোলন ডাক দেওয়া হয় তখনই কিছু চিহ্নিত দালাল ৭১এর পরাজিত শক্তির গন্ধ খুজে পায়। তার মানে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল আওয়ামী-বাকশালীদের লুটপাট-দুঃশাসন ও ভারতের তাবেদারী করার জন্য।

এরা নিজেরাও হাসিনা ও তার সরকারের যথাযথ সমালোচনা করবে না এবং অন্যকেও করতে দিবে না। এই সমস্ত ভারতীয় দালাল রাম ছাগলদের এখনই রুখতে হবে।  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.