আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

প্রথম আলুর হলুদ সাংবাদিকতা, এটি এন নিউজের লুলামি ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকত গুলি বহন কারী ।

পারবে আমায় বলতে কোথায় ঐ দূর আকাশের শেষ কিংবা আমায় এনে দিতে নতুন সোনার বাংলাদেশ খুব বিব্রত বোধ করছি । গতকাল চ.বি ঘটনায় দুই ছাত্রের হত্যার নাটক এত জগন্য হল যা বিগত সকল ভন্ডামী ও হলুদ সাংবাদিকতাকে পেছনে ফেলল । প্রথম আলোর হলুদ সাংবাদিকতা নিয়ে কোন দ্বিধা নেই, পরিমল অথবা পারসোনার কাহিনীর মত এই ঘটনাকে ও ভিন্ন ভাবে সাজালো মতিউর ওরফে মইত্যার পত্রিকা । মাসঊদের এই ছবি প্রকাশ করে তারা নিউজ করল পরে সে মারা যায়, ছবিতে তার হাতে রড দেখা যাচ্ছে । অথচ নিহত দুইজনের গায়ে বুলেটের দাগ পাওয়া গেছে ।

পুরো খবর জুড়ে একপেশে ভাবে শিবিরকে দোষারোপ করা হল । মৃত্যুর পরও ছেলেটি অন্য গোত্র রক্ষা হাতিয়ার করা হল । প্রকৃত গুলি বহন কারীর ছবি নিচে দেখুন । বুটানীর ছাত্র চবি ছাত্রলীগের দুধর্ষ ক্যাডার পিযুস অত্যাধুনিক রিভালভার(গোল মাকর্ড) হাতে দেয়ালের ঠিক পাশ থেকেই গুলি চালায়। তার গুলি খেয়ে মাটিতে পড়ে গেলে অপর ছাত্রলীগ ক্যাডাররা কুপিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে শিবির নেতা মাসউদ ও মুজাহিদের।

প্রচলিত মিডিয়া যেখানে আজকে খুনির ছবি না ছাপিয়ে খুন হওয়া ছাত্রদের ছবি ছাপিয়ে জাতীকে লজ্জা দিয়েছে । ঐদিকে কাল রাতে এ টি এন বাংলা ও এটি এন নিউজ ভিন্ন তথ্য দেয় এই ব্যাপারে । নিউজে রিপোর্ট হয় নিহত একজন লীগের এবং একজন শিবিরকর্মী । যা প্রথম আলুর রিপোর্টে সম্পূর্ণ বিরুধী । এছাড়া এটি এন বাংলায় নিউজ হয় সংঘাতে নিহত দুইজনই শিবির কিন্তু এরা সংঘর্ষের সূত্রপাত করে ।

শীর্ষস্হানীয় এই মিডিয়াগুলো ঘটনার সমন্বয়হীনতায় প্রমান করে সত্য প্রকাশে তারা কতটুকু খামখেয়ালীতা ও দল কে প্রাধান্য দেয় । গতকালের এটি এন নিউজের রির্পোটা দেখলে যে কারো মাথা খারাপ হতে বাধ্য । যাই হোক অনেক নিউজ দেখে এন এন নিউজের খবরই সত্য বলে মনে হল কারন অনেক রিপোর্টের সাথে এই নিউজ সামন্জস্যপূর্ণ । ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।