সত্য কাঁদে নিভৃতে, সাথে তার থাকে শুধু মহাকাল। সত্যের দ্বীপশিখা চিরদিন জ্বলে । সত্য কখনো মিথ্যাকে করে নাকো ক্ষমা।
প্রত্যেক ফরয সালাতের পর আয়াতুল কুরসী পাঠ করলে তাকে জান্নাতে প্রবেশ করতে মৃত্যু ছাড়া কোন কিছু বাধা হবে না ।
আবূ উমামা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত:, তিনি বলেন: আল্লাহর রাসূল বলেছেন: “যে ব্যক্তি প্রতি ফরয নামায শেষে আয়াতুল কুরসী পড়ে, তার জান্নাতে প্রবেশ করতে মৃত্যু ছাড়া কোন কিছু বাধা হবে না।
(সহীহ আল্ জামে :৬৪৬৪)
হজরত আলী (রা.) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.) বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ সালাতের পর আয়াতুল কুরসি নিয়মিত পড়ে, তার জান্নাত প্রবেশে কেবল মৃত্যুই অন্তরায় হয়ে আছে। যে ব্যক্তি এ আয়াতটি বিছানায় শয়নের সময় পড়বে আল্লাহ তার ঘরে, প্রতিবেশীর ঘরে এবং আশপাশের সব ঘরে শান্তি বজায় রাখবেন। (সুনানে বাইহাকী )
*আয়াতুল কুরসী মর্যাদাসম্পন্ন মহান আয়াত
আবু জর জুনদুব ইবনে জানাদাহ (রা.) নবী করিমকে (সা.) জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর রাসূল (সা.)! আপনার প্রতি সবচেয়ে মর্যাদাসম্পন্ন কোন আয়াতটি নাজিল হয়েছে? রাসূল (সা.) বললেন, আয়াতুল কুরসী। (নাসায়ি)
উবাই বিন কাব থেকে বর্ণিত:নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উবাই বিন কা‘বকে জিজ্ঞাসা করেন: “ তোমার কাছে কুরআন মজীদের কোন আয়াতটি সর্ব মহান? সে বলে: (আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুআল্ হাইয়্যূল কাইয়্যূম) তারপর রাসূলুল্লাহ্ নিজ হাত দ্বারা তার বক্ষে আঘাত করে বলেন: আবুল মুনযির! এই ইলমের কারণে তোমাকে ধন্যবাদ”। সহীহ মুসলিম ১৭৫৫)
*জীনদের প্রভাব এবং ভূত-প্রেত থেকে বাঁচার জন্য আয়াতুল কুরসী পাঠ পরীক্ষিত।
হযরত আবু হুরাইরা থেকে বর্ণিত :রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন:সুরা বাকারায় একটি শ্রেষ্ঠ আয়াত রয়েছে, যে ঘরে আয়াতুল কুরসী পাঠ করা হবে সেখান থেকে শয়তান পালাতে থাকে। (মুসতাদরাকে হাকিম:২১০৩)
প্রত্যেক ফরয সালাতের পর আয়াতুল কুরসী পাঠ করলে তাকে জান্নাতে প্রবেশ করতে মৃত্যু ছাড়া কোন কিছু বাধা হবে না ।
আবূ উমামা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত:, তিনি বলেন: আল্লাহর রাসূল বলেছেন: “যে ব্যক্তি প্রতি ফরয নামায শেষে আয়াতুল কুরসী পড়ে, তার জান্নাতে প্রবেশ করতে মৃত্যু ছাড়া কোন কিছু বাধা হবে না। (সহীহ আল্ জামে :৬৪৬৪)
হজরত আলী (রা.) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.) বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ সালাতের পর আয়াতুল কুরসি নিয়মিত পড়ে, তার জান্নাত প্রবেশে কেবল মৃত্যুই অন্তরায় হয়ে আছে। যে ব্যক্তি এ আয়াতটি বিছানায় শয়নের সময় পড়বে আল্লাহ তার ঘরে, প্রতিবেশীর ঘরে এবং আশপাশের সব ঘরে শান্তি বজায় রাখবেন।
(সুনানে বাইহাকী )
*আয়াতুল কুরসী মর্যাদাসম্পন্ন মহান আয়াত
আবু জর জুনদুব ইবনে জানাদাহ (রা.) নবী করিমকে (সা.) জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর রাসূল (সা.)! আপনার প্রতি সবচেয়ে মর্যাদাসম্পন্ন কোন আয়াতটি নাজিল হয়েছে? রাসূল (সা.) বললেন, আয়াতুল কুরসী। (নাসায়ি)
উবাই বিন কাব থেকে বর্ণিত:নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উবাই বিন কা‘বকে জিজ্ঞাসা করেন: “ তোমার কাছে কুরআন মজীদের কোন আয়াতটি সর্ব মহান? সে বলে: (আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুআল্ হাইয়্যূল কাইয়্যূম) তারপর রাসূলুল্লাহ্ নিজ হাত দ্বারা তার বক্ষে আঘাত করে বলেন: আবুল মুনযির! এই ইলমের কারণে তোমাকে ধন্যবাদ”। সহীহ মুসলিম
(সহিহ মুসলিম ১৭৫৫)
*জীনদের প্রভাব এবং ভূত-প্রেত থেকে বাঁচার জন্য আয়াতুল কুরসী পাঠ পরীক্ষিত।
হযরত আবু হুরাইরা থেকে বর্ণিত :রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন:সুরা বাকারায় একটি শ্রেষ্ঠ আয়াত রয়েছে, যে ঘরে আয়াতুল কুরসী পাঠ করা হবে সেখান থেকে শয়তান পালাতে থাকে। (মুসতাদরাকে হাকিম:২১০৩) ( সংগৃহীত)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।