আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আনুপাতিক হারের গাণিতিক জটিলতায় প্রত্যেকবার ভাড়া বাড়ার পর শুভঙ্করের ফাঁকিতে পড়ে আমাদের প্রতারিত হতে বাধ্য করছে বিআরটিএ।

আমি নেই তাদের সাথে, যারা নিজকে ভাবে সম্মানী আর পরকে ভাবে বাজে---- আশাকরি মন্ত্রিমহোদয় এদিকে একটু নজর দিবেন। যদিও জানি না ওনার বিয়াই, বা জামাইয়ের বাসের কারবার আছে কিনা! বিআরটিএর চেয়ারম্যান আইয়ুবুর রহমান সমকালকে বলেছেন, অনেক আগে থেকেই ৫২ আসন হিসাব করে ভাড়া নির্ধারণ করা হয়। সেটা এখনও অনুসরণ করা হচ্ছে। - ইনি কি সরকারের স্মার্ট চেয়ারম্যান??!!! - দূরপাল্লা এবং আন্তঃজেলা রুটে ৯৮ শতাংশ বাসের আসন সংখ্যা ৪০। অনুসন্ধানে দেখা যায়, দূরপাল্লার রুটে এখন আর ৫২ আসনের বাস চলে না।

দূরপাল্লা এবং আন্তঃজেলা রুটে ৯৮ শতাংশ বাসের আসন সংখ্যা ৪০। বিআরটিএ ৫২ আসন ধরে ভাড়া নির্ধারণ করছে। আর পরিবহন কোম্পানিগুলো ৫২ আসনের ভাড়াকে ৪০ দিয়ে ভাগ করে আনুপাতিক হারে ভাড়া নির্ধারণ করছে। আনুপাতিক হারের গাণিতিক জটিলতায় প্রত্যেকবার ভাড়া বাড়ার পর শুভঙ্করের ফাঁকিতে পড়ে প্রতারিত হচ্ছেন সাধারণ যাত্রী। যাত্রীরা নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে কিলোমিটারপ্রতি ৩০ পয়সা অতিরিক্ত ভাড়া দিচ্ছেন।

পরিবহন মালিকরা কাগজে-কলমে ১০ শতাংশের জায়গায় ২৫ শতাংশ লাভ আদায় করছেন। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েতুল্লা সমকালকে বলেন, ৫২ আসনের বাস এখন আর স্ট্যান্ডার্ড নয়। এখন সবাই ৪০ আসনের বাস নামায়। আমরা বিআরটিএর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৫২ আসনের জন্য নির্ধারিত ভাড়া ৪০ আসনে আনুপাতিক হারে নির্ধারণ করে সেটা যাত্রীদের কাছ থেকে নিই। বিস্তারিত ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।