আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

টিপাইমুখী বাঁধ ও আমরা আজকের আত্মকেন্দ্রিক তরুনদের ভাবনা

লিখতে পারি না, তাই চুপচাপ থাকি কিছু একটা লিখতে চাইছিলাম কিন্তু শত ভেবেও কিছু লিখতে পারলাম না এই গোবর মাথা দিয়ে। মাথাতো নয় কয়েক কেজি গোবরের সম্মিলিত আবাস। ভাবছিলাম আমাদের এই তরুন সমাজ নিয়ে কিছু লিখব কিন্তু টা আর হয়ে উঠল না। কি আর করব যাই ঘুমাতে যাই। দেখি ঘুমের মধ্যে কিছু ভাবতে পারি কিনা।

কিন্তু কি ভাবব তাইতো মাথায় আসতেছে না। আমিও তো একজন তরুন, তাই তরুন নিয়ে কি লিখব। তাহলে আমার নিজের সত্যও যে ফাঁস হয়ে যাবে। সেটা ভেবেই হয়ত এই মাথা অন্ধের মত আচরণ করতেছে। কেন কিছু লিখলে কি হয়? লিখলাম না আমাদের নিয়ে কিছু চরম সত্য কথা তাতে হবেই বা কি? বাঃ!!!! মাথাতো দেখতেছি আস্তে আস্তে খুলতে শুরু করছে।

ভালো ভালো আর একটু খোল বাবা তোর হাতে ধরি তোর পায়ে ধরি, যদিও তোর হাত পা নেই তারপরও কল্পনা করে তোর হাতপা বানিয়ে ধরলাম। কিছু মনে করিস না তাতে বুঝলি। আমরা তরুন আগামী দিনের জাতির কর্ণাধার। জাতি যতই বিপদে পড়ুক না কেন আমাদেরই সকলের আগে এগিয়ে আসতে হবে জাতির ত্রাণকর্তা হিসেবে সকল বিপদ, সম্ভাব্য বিপদ থেকে রক্ষা করতে। না হলে জাতি যে অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে যেখান থেকে কেউ তাকে টেনে তুলতে পারবে না।

পঙ্গু হয়ে যাবে চিরতরে। জাতি এখন এক ভয়াবহ বিপদের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। যে বিপদের নাম টিপাইমুখী বাঁধ। আমরা তরুনেরা এখনও বসে আছি আত্মকেন্দ্রিক হয়ে। মজার ব্যাপার হচ্ছে অধিকাংশ তরুনই জানেনা যে এইটা কি? এটা কোথায় হচ্ছে, হলেই বা কি হবে? হইলে হোক তা নিয়ে আমাদের আত মাথাব্যাথা কেন? আমরা তো ঠিকই খেতে পারতেছি, আনন্দ করতে পারতছি, কই টিপাইমুখী বাঁধতো এতে কিছু করতেছে না।

তাহলে এটা নিয়ে আমাদের এত মাথাঘামানোর কি আছে? কি ভুল বললাম নাকি? হ্যা ভুল বলছি। কারন টিপাইমুখী বাঁধ নিয়ে কিছু করতে গেলে যদি আমার গার্লফ্রেন্ডর সাথে একবেলা ডেটিং মিস হয়, যদি একটা পর্ণমুভির একটা অন্তিম দৃশ্য থেকে নিজেকে বঞ্চিত করি, যদি রাস্তায় কোন মেয়ে ইভটিজিং না করতে পারি, যদি এক বেলা শান্তির ঘুম নস্ত হয়। সারারাত ধরে গার্লফ্রেন্ডর সাথে কথা বললাম আর এখন শালার এই দেশের জন্য আবার আমার ঘুম নষ্ট করতে হবে, ধ্যাৎ দেশের মায়রে-বাপ মর গিয়া শালা তুই। এটাই বর্তমানকালের আমাদের বাস্তব চিত্র। আমরা সবসময় নিজেকে নিয়ে ব্যাস্ত থাকি, অন্য কোন কিছু নিয়ে ভাবার সময় আমাদের নেই।

কিভাবে একটা মেয়ের ফোন নাম্বার পাওয়া যায় সেটা নিয়ে আমরা যতটা না বেশী ব্যাস্ত তার যদি সিকিভাগও সময় দেশের জন্য ব্যয় করতাম তাহলে আজকে দেশের এমন ভয়াবহ বিপদ পুরটা দূর না হলেও আন্তত ৯০ ভাগ দূর করা যেত। দেশ, এই দেশ কি এমন জিনিস যার জন্য এত মায়া থাকতে হবে, যার জন্য এত ভালবাসা থাকতে হবে। দেশ কি আমাকে খাওয়ায় না পরায়। এর মধ্যে কোন মজা নেই তাই আমরা এর জন্য সময় ব্যয় করতে অনিচ্ছুক। বরং এর চেয়ে "ইয়ো" হয়ে ১০ টা মেয়ের পিছনে ঘুরলে অনেক বেশী মজা পাওয়া যায় কি বলো সবাই।

এই দেশের জন্য যারা যুদ্ধু করেছিল তারা একটা উজবুক, আর যে ৩০ লক্ষ মারা গেছিল তারাতো পুড়াই পাগল ছাড় আর কিছুই না। অকারনে দেশ নামক একটা জড়বস্থুর জন্য নিজের এই মূল্যবান প্রাণ দিল আফসুস হয় তাঁদের জন্য। এটাই মনে হয় সত্য, না হলে এই বিষয় নিয়া সবাই এত নির্বাক কেন? উপরে যা বললাম তার একটাই কারন "টিপাইমুখী বাঁধ"। আমরা অনেকে ব্যাপক দেশপ্রেম দেখাইতেছি ফেসবুকে, জাতীয় পতাকা প্রোফাইল পিকচার দিয়ে। এটা অনেক সস্তা এবং সহজলভ্য।

কারন গুগলে অনেক সহজে তা পাওয়া যায়। কিন্তু বলেন বাজারে গিয়ে একটা পতাকা কিনতে কয়জন কিনবে কে জানে। আমাদের বর্তমানের দেশপ্রেম অনেক সস্তা। যদি আমাদের সকলের মনে দেশপ্রেম থাকে তাহলে টিপাইমুখ বাঁধ নিয়ে কোন কিছু বললে সবাই সেই স্ট্যাটাসে লাইক মেরে পালিইয়ে বাঁচি কেন, কই কেউতো বলি না যে এতে অংশগ্রহণ করবে। লাইক মারাটা অনেক সহজ তাই আমরা লাইক মারি কিন্তু অংশগ্রহণের কপ্তহা বলি না।

অনেকেই এটার ব্যাপারে জানে এবং ঘরে বসে এর বিরোধিতা করে। এদের জন্য বলতে চাই আরে ভাই করে বসেই যদি জাতির অধিকার আদায় হয় তাহলে রাজপথের আন্দোলন নামে কোন শব্দ থাকত না। যাদের এইগুলা ভালো লাগে না তারা আইসেন না এই সকল কাজে, কিন্তু যারা সমর্থন করেন তারা কেন ঘরে বসে থাকেন। দেশের জন্য এইটুকু কাজ করলে আপনারতো কোন ক্ষতি হইতেছে না। দেশটা যে আপনাদের মায়ের সমান, এই মাকে বাঁচাতে একটু এগিয়ে আসুন আপনারা সবাই, বিশেষ করে তরুনেরা।

আমরা বেশীরভাগ তরুন আজ রাজনীতি বিমুখ। কারন দেশের রাজনীতি নোংরা হয়ে গেছে। কিন্তু তাতে এই মায়ের কি দোষ। যা দোষ সব তো আমাদেরই নাকি। মায়ের জন্যতো কাউকে রাজনীতি করতেতো আর বলিনি।

দেশের এই অবস্থায় সবাই এগিয়ে আসুন দয়া করে, দেশকে বাঁচান। সকলকেই বলছি এখন দয়া করে এইসময় আত্মকেন্দ্রিক না হয়ে একটু দাবি আদায়ে নেমে আসুন হাতে হাত রেখে সবাই একসাথে। সবাই একে অন্যের সাথে শেয়ার করুন এই মরণফাঁদ টিপাইের কথা নিয়ে। জাগ্রত করুন আপনার বিবেককে। দেশের স্বার্থে একাত্ম হন।

মাকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচান। নিজের দেশকে সবাই মন-প্রান উজাড় করে ভালবাসে। আর তাইতো দেশকে ভালবেসে জীবন দিতে ও অনেকে পিছুপা হন না । এই স্বাধীন দেশের মাটিতে আজকে যে আমরা মাথা উঁচু করে দাড়িয়ে আছি তার জন্য ও জীবন দিয়াছে ৩০ লক্ষ দেশপ্রেমিক । কথায় বলে "স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা কঠিন" ।

তাই ৩০ লক্ষ প্রানের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব কে অটুট রেখে দেশকে উন্নতির শিখরে নিয়ে যেতে, আসুন প্রতিটি রক্তবিন্দু দিয়ে আমাদের এই প্রানের দেশ " বাংলাদেশ" কে ভালবাসি । কিছু একটা লিখতে চাইছিলাম কিন্তু শত ভেবেও কিছু লিখতে পারলাম না এই গোবর মাথা দিয়ে। মাথাতো নয় কয়েক কেজি গোবরের সম্মিলিত আবাস। ভাবছিলাম আমাদের এই তরুন সমাজ নিয়ে কিছু লিখব কিন্তু টা আর হয়ে উঠল না। কি আর করব যাই ঘুমাতে যাই।

দেখি ঘুমের মধ্যে কিছু ভাবতে পারি কিনা। কিন্তু কি ভাবব তাইতো মাথায় আসতেছে না। আমিও তো একজন তরুন, তাই তরুন নিয়ে কি লিখব। তাহলে আমার নিজের সত্যও যে ফাঁস হয়ে যাবে। সেটা ভেবেই হয়ত এই মাথা অন্ধের মত আচরণ করতেছে।

কেন কিছু লিখলে কি হয়? লিখলাম না আমাদের নিয়ে কিছু চরম সত্য কথা তাতে হবেই বা কি? বাঃ!!!! মাথাতো দেখতেছি আস্তে আস্তে খুলতে শুরু করছে। ভালো ভালো আর একটু খোল বাবা তোর হাতে ধরি তোর পায়ে ধরি, যদিও তোর হাত পা নেই তারপরও কল্পনা করে তোর হাতপা বানিয়ে ধরলাম। কিছু মনে করিস না তাতে বুঝলি। আমরা তরুন আগামী দিনের জাতির কর্ণাধার। জাতি যতই বিপদে পড়ুক না কেন আমাদেরই সকলের আগে এগিয়ে আসতে হবে জাতির ত্রাণকর্তা হিসেবে সকল বিপদ, সম্ভাব্য বিপদ থেকে রক্ষা করতে।

না হলে জাতি যে অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে যেখান থেকে কেউ তাকে টেনে তুলতে পারবে না। পঙ্গু হয়ে যাবে চিরতরে। জাতি এখন এক ভয়াবহ বিপদের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। যে বিপদের নাম টিপাইমুখী বাঁধ। আমরা তরুনেরা এখনও বসে আছি আত্মকেন্দ্রিক হয়ে।

মজার ব্যাপার হচ্ছে অধিকাংশ তরুনই জানেনা যে এইটা কি? এটা কোথায় হচ্ছে, হলেই বা কি হবে? হইলে হোক তা নিয়ে আমাদের আত মাথাব্যাথা কেন? আমরা তো ঠিকই খেতে পারতেছি, আনন্দ করতে পারতছি, কই টিপাইমুখী বাঁধতো এতে কিছু করতেছে না। তাহলে এটা নিয়ে আমাদের এত মাথাঘামানোর কি আছে? কি ভুল বললাম নাকি? হ্যা ভুল বলছি। কারন টিপাইমুখী বাঁধ নিয়ে কিছু করতে গেলে যদি আমার গার্লফ্রেন্ডর সাথে একবেলা ডেটিং মিস হয়, যদি একটা পর্ণমুভির একটা অন্তিম দৃশ্য থেকে নিজেকে বঞ্চিত করি, যদি রাস্তায় কোন মেয়ে ইভটিজিং না করতে পারি, যদি এক বেলা শান্তির ঘুম নস্ত হয়। সারারাত ধরে গার্লফ্রেন্ডর সাথে কথা বললাম আর এখন শালার এই দেশের জন্য আবার আমার ঘুম নষ্ট করতে হবে, ধ্যাৎ দেশের মায়রে-বাপ মর গিয়া শালা তুই। এটাই বর্তমানকালের আমাদের বাস্তব চিত্র।

আমরা সবসময় নিজেকে নিয়ে ব্যাস্ত থাকি, অন্য কোন কিছু নিয়ে ভাবার সময় আমাদের নেই। কিভাবে একটা মেয়ের ফোন নাম্বার পাওয়া যায় সেটা নিয়ে আমরা যতটা না বেশী ব্যাস্ত তার যদি সিকিভাগও সময় দেশের জন্য ব্যয় করতাম তাহলে আজকে দেশের এমন ভয়াবহ বিপদ পুরটা দূর না হলেও আন্তত ৯০ ভাগ দূর করা যেত। দেশ, এই দেশ কি এমন জিনিস যার জন্য এত মায়া থাকতে হবে, যার জন্য এত ভালবাসা থাকতে হবে। দেশ কি আমাকে খাওয়ায় না পরায়। এর মধ্যে কোন মজা নেই তাই আমরা এর জন্য সময় ব্যয় করতে অনিচ্ছুক।

বরং এর চেয়ে "ইয়ো" হয়ে ১০ টা মেয়ের পিছনে ঘুরলে অনেক বেশী মজা পাওয়া যায় কি বলো সবাই। এই দেশের জন্য যারা যুদ্ধু করেছিল তারা একটা উজবুক, আর যে ৩০ লক্ষ মারা গেছিল তারাতো পুড়াই পাগল ছাড় আর কিছুই না। অকারনে দেশ নামক একটা জড়বস্থুর জন্য নিজের এই মূল্যবান প্রাণ দিল আফসুস হয় তাঁদের জন্য। এটাই মনে হয় সত্য, না হলে এই বিষয় নিয়া সবাই এত নির্বাক কেন? উপরে যা বললাম তার একটাই কারন "টিপাইমুখী বাঁধ"। আমরা অনেকে ব্যাপক দেশপ্রেম দেখাইতেছি ফেসবুকে, জাতীয় পতাকা প্রোফাইল পিকচার দিয়ে।

এটা অনেক সস্তা এবং সহজলভ্য। কারন গুগলে অনেক সহজে তা পাওয়া যায়। কিন্তু বলেন বাজারে গিয়ে একটা পতাকা কিনতে কয়জন কিনবে কে জানে। আমাদের বর্তমানের দেশপ্রেম অনেক সস্তা। যদি আমাদের সকলের মনে দেশপ্রেম থাকে তাহলে টিপাইমুখ বাঁধ নিয়ে কোন কিছু বললে সবাই সেই স্ট্যাটাসে লাইক মেরে পালিইয়ে বাঁচি কেন, কই কেউতো বলি না যে এতে অংশগ্রহণ করবে।

লাইক মারাটা অনেক সহজ তাই আমরা লাইক মারি কিন্তু অংশগ্রহণের কপ্তহা বলি না। অনেকেই এটার ব্যাপারে জানে এবং ঘরে বসে এর বিরোধিতা করে। এদের জন্য বলতে চাই আরে ভাই করে বসেই যদি জাতির অধিকার আদায় হয় তাহলে রাজপথের আন্দোলন নামে কোন শব্দ থাকত না। যাদের এইগুলা ভালো লাগে না তারা আইসেন না এই সকল কাজে, কিন্তু যারা সমর্থন করেন তারা কেন ঘরে বসে থাকেন। দেশের জন্য এইটুকু কাজ করলে আপনারতো কোন ক্ষতি হইতেছে না।

দেশটা যে আপনাদের মায়ের সমান, এই মাকে বাঁচাতে একটু এগিয়ে আসুন আপনারা সবাই, বিশেষ করে তরুনেরা। আমরা বেশীরভাগ তরুন আজ রাজনীতি বিমুখ। কারন দেশের রাজনীতি নোংরা হয়ে গেছে। কিন্তু তাতে এই মায়ের কি দোষ। যা দোষ সব তো আমাদেরই নাকি।

মায়ের জন্যতো কাউকে রাজনীতি করতেতো আর বলিনি। দেশের এই অবস্থায় সবাই এগিয়ে আসুন দয়া করে, দেশকে বাঁচান। সকলকেই বলছি এখন দয়া করে এইসময় আত্মকেন্দ্রিক না হয়ে একটু দাবি আদায়ে নেমে আসুন হাতে হাত রেখে সবাই একসাথে। সবাই একে অন্যের সাথে শেয়ার করুন এই মরণফাঁদ টিপাইের কথা নিয়ে। জাগ্রত করুন আপনার বিবেককে।

দেশের স্বার্থে একাত্ম হন। মাকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচান। নিজের দেশকে সবাই মন-প্রান উজাড় করে ভালবাসে। আর তাইতো দেশকে ভালবেসে জীবন দিতে ও অনেকে পিছুপা হন না । এই স্বাধীন দেশের মাটিতে আজকে যে আমরা মাথা উঁচু করে দাড়িয়ে আছি তার জন্য ও জীবন দিয়াছে ৩০ লক্ষ দেশপ্রেমিক ।

কথায় বলে "স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা কঠিন" । তাই ৩০ লক্ষ প্রানের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব কে অটুট রেখে দেশকে উন্নতির শিখরে নিয়ে যেতে, আসুন প্রতিটি রক্তবিন্দু দিয়ে আমাদের এই প্রানের দেশ " বাংলাদেশ" কে ভালবাসি । ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.