আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জাতীয়বাদীরা যে ফটো প্রায়ই শেয়ার করে থাকেন

এও জীবন!!!! * / * / * / * / শেখ মুজিব ১৯৭৪ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি তিনি পাকিস্তানের লাহোরে গিয়েছিলেন ইসলামী সম্মেলন সংস্থার (ওআইসি) সম্মেলনে যোগ দিতে। লাহোর বিমানবন্দরে তার সঙ্গে আলিঙ্গন করেন ভুট্টো। তাকে জানানো হয় সামরিক অভিবাদন। একাত্তরে গণহত্যার নেতৃত্বদানকারী নরপিশাচ জেনারেল টিক্কা খান শেখ মুজিবকে স্যালুট করেন। টিক্কা খানের স্যালুট নিয়ে মুজিব তার সঙ্গে করমর্দন করেন।

ওআইসি সম্মেলন শুরুর দিন সম্মেলন মঞ্চে শেখ মুজিব ভুট্টোর গালে প্রকাশ্যে চুমু খান। শেখ হাসিনার স্বামী মরহুম বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া তার ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে ঘিরে কিছু ঘটনা ও বাংলাদেশ’ শীর্ষক বইয়ে লিখেছেন, বঙ্গবন্ধু ওআইসি শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণ করুন, বেগম মুজিব চাননি। আওয়ামী লীগ নেতা তাজউদ্দীন আহমদও ওই সময় বঙ্গবন্ধুর পাকিস্তানের লাহোরে যাওয়ার বিরোধিতা করেছিলেন। ভারতও বিষয়টি জানত না। কিন্তু তিনি লাহোরে ওআইসি শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানে সিদ্ধান্ত নেন।

আলজেরিয়ার প্রেসিডেন্ট হুয়ারি বুমেদিন বিশেষ বিমান পাঠান শেখ মুজিবকে ঢাকা থেকে লাহোরে নেয়ার জন্য। ওই বিমানেই তিনি লাহোরে যান। ১৯৭৪ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি লাহোর বিমানবন্দরে বাংলাদেশে গণহত্যার নেতৃত্বদানকারী জেনারেল টিক্কা খান তাকে স্যালুট করেন। প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ ও চিন্তক বদরুদ্দীন উমরের ‘বাংলাদেশের রাজনীতি’ শীর্ষক বই থেকে জানা যায়, শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ১৯৭৪ সালে লাহোরে ওআইসি সম্মেলনে গিয়ে প্রকাশ্য মঞ্চে জুলফিকার আলী ভুট্টোর গালে চুমু খেয়ে নিজের পরম বন্ধু হিসেবে তাকে ঢাকায় আমন্ত্রণ করেছিলেন। মাননীয় নেত্রীর মত আমিও বলি খালেদা জিয়ার পাকিস্তান যাওয়া উচিত।

তবে যাওয়া আগে এ বিষয়ে অভিজ্ঞ কারও পরামর্শ নেওয়া উচিত। মৃত্যুর পরও স্বপ্ন দেখতে পারলে পরামর্শও নিশ্চয় দিতে পারবেন।  ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১২ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.