আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মহামূল্যবান পদার্থ্য ও তাম্র কাঁসা পিতল তৈরিকৃত তৈজসপত্রর এবং গুপ্ত ধনের বিলুপ্তি তথা প্লাস্টিক যুগে আবর্তন

স্বাধীনতার পর থেকে আমাদের দেশের গুপ্ত ধনের লুটপাটের মাধ্যমে যে ভাবে লেনদেন হয়েছে তাতে করে বাংলাদেশকে আমার মনে হয়েছে এটি একটি ভাঙ্গা গোয়ালা এবং যা এখন খালি! এক সময় আমাদের দেশে মূল্যবান ধাতব পদার্থ দ্বারা তৈরিক্রীত তৈজসপত্রর ব্যবহার ছিল প্রতিটি ঘরে ঘরে যা দেশের অর্থনীতিকে গৌরবময় করেছিলও বটে। দৈনন্দিন পারিবারিক জীবনে অর্থনৈতিক ভাবে সম্রিদ্ধি ও করেছিল।বর্তমানে যা এখন বিলুপ্ত ,দুঃখের বিষয় জাদুঘর ছাড়া এখন আর এইসব তৈজসপত্র চোখে পড়েনা। কেন, কিভাবে মাত্র কয়েকটি যুগের ব্যবধানে আমরা প্লাস্টিক যুগে আবর্ত হলাম ? এই প্রশ্নের উত্তর কম বেশী সবারই জানা, আর এই প্লাস্টিক যুগ থেকে বের হতে না পারলে আমরা আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের কাছে অভিশাপ হয়ে থাকবো এতে কোন সন্দেহ নেই এবং এর বাস্তবতা আমরা প্রায়ই অনুধাবন করি আমাদের বিভিন্ন সরকারের মাধ্যমে যেমন সরকার যখন পরিবর্তন হয় এবং নতুন সরকার ক্ষমতা গ্রহন করে, লক্ষ করাগেছে পূর্ববর্তী সরকার সরকারি তহবিল খালি করে গেছে এটা আমার কোন বানানো কথা নয় বিভিন্ন সময়ের সরকারের কথা। যাক সেই সব কথা অন্য এক সময় এই বিষয়ে আলোচনা করা যাবে,আমাদের এই প্লাস্টিক যুগেরপূর্বে যেমন পাথরযুগ,লৌহযুগ,তাম্রযুগ,স্বর্ণযুগ ইত্যাদি সময়ের স্রোতে বা কালের বিবর্তনে বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও যুদ্ধ বিগ্রহের ফলে হারিয়ে গেছে কিন্তু তাদের তৈরিক্রীত ব্যবহারিত জিনিষ গুলো আজ মহামূল্যবান পদার্থ যা একটি দেশের ঐতিহ্য,সাংস্ক্রতি অর্থনীতিকে অন্যএকটি দেশের তুলনায় অনেকশক্তিশালী করে এবং বিলুপ্ত হওয়া প্রত্যেকটি যুগের প্রত্তাত্তিক নিদর্শন এর মাধ্যমে প্রাচীন জনপদ সম্পর্কে মানুষের মনে কৌতূহল সৃষ্টি করেছে এবং আবিষ্কৃত হচ্ছে নতুন নতুন তথ্য। যা আমাদের দৈনন্দিন জীবন চলতে সহায়ক ভুমিকা রাখে এবং এর বিপরীতে একটি দেশ দারিদ্রতার স্থানে অবস্থিত হয় । আমার চোখের দেখা পরিলক্ষিত মুলত আমাদের বাংলাদেশ সহ ভারত নেপাল ভুটান পাকিস্তান চিন ইত্যাদি এই দেশগুলই প্রাচীন তম জনপদের মধ্যে শীর্ষে প্রাকৃতিক ভাবে সহজলভ্য পানিই এর মুল কারন । আমি চেষ্টা করব বর্তমান সময়ের আমদের প্রিয় এই মাতৃ ভুমির কি অবস্থা তা তুলে ধরার। চলবে...

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।