আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

রাধারমন দত্তের একটি বৈষ্ণব গান কিংবা বাংলা গানের যাদু

বাংলার মাটি বাংলার জল, বাংলার বায়ু, বাংলার ফল, পুন্য হউক, পুন্য হউক, পুন্য হউক, হে ভগবান। বাংলার ঘর, বাংলার হাট, বাংলার বন, বাংলার মাঠ, পুর্ন হউক, পূর্ন হউক, পূর্ন হ্‌উক, হে ভগবান। রবীন্দ্রনাথ কৃষ্ণয় দিলা রাধার গলে /রাধায় দিলা কৃষ্ণর গলে আনন্দে সখীগণ নাচে দেখিয়া প্রেমের খেলা ... খ্রিস্টপূর্ব যুগ থেকেই ভারতীয় ধর্ম মূলত পাঁচটি ধারায় বিভক্ত। বৈষ্ণব, শৈব, শাক্ত, সৌর ও গাণপত্য। এসব সম্প্রদায়ের আচার অনুষ্ঠান এবং দেবদেবীর অর্চনার মধ্যে লৌকিক (অনার্য অর্থে) প্রভাব লক্ষ করা যায়।

যেমন, শৈব সম্প্রদায়ের আরাধ্য দেবতা শিব ছিলেন অনার্য দেবতা। এবং শিবের পরিবারই ভারতবর্ষসহ বাংলায় পূজিত হন। সে যাই হোক। গোড়ার দিকে এই পাঁচটি সম্প্রদায়েরতাত্ত্বিক ভিত্তি ছিল প্রাচীন বাংলার দার্শনিক কপিলপ্রবর্তিত নিরেশ্বরবাদী সাংখ্যদর্শনের প্রকৃতিপুরুষ তত্ত্ব। (দেখুন: নরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য: ধর্ম ও সংস্কৃতি: প্রাচীন ভারতীয় প্রেক্ষাপট।

পৃষ্টা,১৩০) পরে অবশ্য এই ধর্মসমূহ একেশ্বরবাদী ভক্তিতত্ত্বে বিশ্বাসী হয়ে পড়ে এবং বেদান্তের ঈশ্বরবাদী ব্যাখ্যা দ্বারা প্রভাবিত হয় । কি সেই ঈশ্বরবাদী ব্যাখ্যার মূলকথা? ঈশাবাস্য মিদং সর্বং যৎ কিঞ্চ জগত্যাং জগৎ/ তেন ত্যক্তেন ভুঞ্জীথা মা গৃধঃ কস্যস্বিদ্ধনমঃ। অর্থাৎ, এই চলমান পৃথিবীতে যা চলছে তা ঈশ্বর দ্বারা আবৃত বলে জানবে। এবং ত্যাগের সঙ্গে ভোগ করবে। বৈষ্ণব ধর্মটি প্রাচীনকালে ভারতবর্ষে ভাগবত ধর্ম নামে পরিচিত ছিল।

যাকে আমরা আদি বৈষ্ণব ধর্ম বলতে পারি। কেননা, বাঙালির পরিচিত বৈষ্ণব ধর্ম হল গৌড়ীয় বৈষ্ণব ধর্ম - যে মতটির প্রতিষ্ঠাতা নদীয়ার শ্রীচৈতন্যদেব। আদি বৈষ্ণব ধর্ম সম্বন্ধে নরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য লিখেছেন: ‘ভাগবত বা বৈষ্ণব ধর্মের উদ্ভব হয়েছিল পশ্চিম ভারতে এবং এই ধর্মের আদি প্রবক্তারা ছিলেন সম্ভবত যাদব উপজাতির ভাঙনের যুগের মানুষ। এই ধর্মের প্রাথমিক পর্যায়ে ওই উপজাতির কতিপয় পুরাতন আমলের বীরপুরুষ-বাসুদেব ও তাঁর জ্ঞাতিরা -দেবতার পর্যায়ে উন্নীত হন, এবং পরবর্তীকালে তাঁদের প্রধান দেবতা বাসুদেব-কৃষ্ণ সুপ্রাচীন বৈদিক দেবতা বিষ্ণুর সঙ্গে অভিন্ন বলে ঘোষিত হন। বৈদিক দেবগোষ্ঠী থেকে এঁরা বিষ্ণুকে বেছে নিয়েছিলেন সর্বশক্তিমান একেশ্বর হিসাবে এবং সেই কারণেই ভাগবতধর্মের পরবর্তী পর্যায় বৈষ্ণব ধর্ম রূপে খ্যাত।

খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ-তৃতীয় শতক থেকেই এই ধর্মের জনপ্রিয়তার সূত্রপাত হয়। ’ (ধর্ম ও সংস্কৃতি: প্রাচীন ভারতীয় প্রেক্ষাপট ; পৃষ্ঠা, ১৩০) বৈষ্ণব, শৈব, শাক্ত, সৌর ও গাণপত্য এই পাঁচটি সম্প্রদায়ের ধর্মীয় চর্চায় আচার অনুষ্ঠানের মধ্যে পার্থক্য থাকলেও সব কটি ধর্মমতই প্রধানত ভক্তিবাদের ওপর প্রতিষ্ঠিত। ভারতীয় ধর্মে ভক্তিই হল মূলকথা। বৌদ্ধধর্মের অবক্ষয়ের সময়ে ভারতবর্ষজুড়ে ভক্তিবাদের উত্থান ঘটেছিল। এ প্রসঙ্গে ঐতিহাসিক Romila Thapar লিখেছেন: `From the fourteenth century onwards the Bhakti movement became a dynamic force in north indian society and, up to a point, filled the vacuum created by the retreating Buddhists, since it attracted the professional castes.’ (A History of India (vol;1) ; page 264) ভক্তিবাদের সেই প্রবল ঢেউটি অনিবার্যভাবেই মধ্যযুগের বাংলায় আছড়ে পড়েছিল এবং মধ্যযুগীয় বাংলায় গৌড়ীয় বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতার মাধ্যমে ভক্তি আন্দোলনের প্রধান পুরুষ হয়ে উঠেছিলেন শ্রীচৈতন্যদেব।

ইনি ১৪৮৫ খ্রিস্টাব্দে নদীয়ায় জন্মগ্রহন করলেও শ্রীচৈতন্যদেবের পিতৃপুরুষের শিকড়টি প্রোথিত বর্তমান বাংলাদেশের সিলেটে। সে যা হোক। শ্রীচৈতন্যদেব যখন বাংলায় গৌড়ীয় বৈষ্ণবমত প্রচার করছেন সে সময় বাংলা শাসন করছিলেন সুলতান আলাউদ্দীন হোসেন শাহ। এই উদারহৃদয় সুলতান শ্রীচৈতন্যদেবের পৃষ্ঠপোষকতা করেছিলেন। এ প্রসঙ্গে জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক এ কে এম শাহনাওয়াজ তাঁর ‘বাংলার সংস্কৃতি বাংলার সভ্যতা’ বইতে লিখেছেন:‘ সবচে বড় কথা চৈতন্যযুগের সুলতান আলাউদ্দীন হুসেন শাহ চৈতন্যের ভক্তিবাণী প্রচারে কোনও বাধা দেননি।

শ্রী চৈতন্যের প্রতি হুসেন শাহের মনোভঙ্গী চৈতন্য ভাগবত থেকে খোঁজা যেতে পারে। রাজ্য বিজয়ে ব্যস্ত থাকায় শুরু থেকেই চৈতন্য-প্রসঙ্গটি সুলতানের গোচরে আসেনি। পরে শ্রীচৈতন্য যখন গৌড়ের নিকট গঙ্গাতীরে রামকেলী গ্রামে আসেন তখনই প্রথম হুসেন শাহ শ্রীচৈতন্যের প্রতি কৌতূহলী হন,-কোতোয়ালের মুখে এই সন্ন্যাসীর বিবরণ শুনে তাঁর সম্পর্কে জানার আগ্রহ ব্যক্ত করেন। শ্রী চৈতন্য সম্বন্ধে তিনি যে ধারণা পান তাতে চমৎকৃত হন। চৈতন্য যাতে নিরুপদ্রপে তাঁর ধর্মবাণী প্রচার করতে পারেন সে জন্য সুলতান নগর কোতোয়ালকে নির্দেশ দেন।

’(পৃষ্ঠা: ১১৯ ) সুলতান আলাউদ্দীন হোসেন শাহ সুফিবাদ-এরও পৃষ্টপোষকতা করেছিলেন। মধ্যযুগের বাংলায় সুফি ও বৈষ্ণব - এই দুটি সম্প্রদায় পাশাপাশি বিদ্যমান ছিল। কাজেই একে অন্যকে প্রভাবিত করাই ছিল স্বাভাবিক। বাংলায় যেমন বৈষ্ণব গানের প্রকাশটি সহজ, তেমনি সুফি গানের প্রকাশও সরল । তদুপুরি বাংলার কবিরা গান কিংবা কাব্য রচনার সময় দুটি সম্প্রদায়ের পরিভাষা গ্রহন করেছে।

দুটি ধারার এই সমন্বয়ই বাংলার মূল বৈশিষ্ট এবং গৌরব। আজও এই ধারা অব্যাহত রয়েছে। জনপ্রিয় একটি রাধাকৃষ্ণ গানে সে সমন্বয়ের চিহ্ন পাওয়া যায়- কেন এলে না / ও আমার চোখে আসে জল। কেমন আছে রাধা বল? কাঁদে কৃষ্ণমন। শ্রাবণ শ্রাবণ ধারায়/ নদী বহে যায় রে / আষাঢ়ে বাদল নামে/ তোমার উসিলায় রে ।

কত দিন যে আইল গেল/ তুমি আইলা না রে রাধা। / কেমন আছে রাধা বল কাঁদে কৃষ্ণমন গানটির চতুর্থ চরণে ‘উসিলায়’ শব্দটি লক্ষ করুন। এই শব্দটিকে বুঝতে হবে "কৃষ্ণের উছিলায়" বলে। এভাবে "হেরাবন" (মক্কার হেরা পর্বত+মথুরার বৃন্দাবন=হেরাবন) প্রভৃতি সমন্বয়ীবাদী শব্দের মাধ্যমে বাংলায় বৈষ্ণব ও সুফিমত একাকার হয়ে গিয়েছে। তবে বৈষ্ণব গানের প্রকাশ যত সরলই হোক না কেন এর তত্ত্বদর্শনটি অবশ্য অত সরল নয়।

যেমন বাংলায় গৌড়ীয় বৈষ্ণবমতের প্রবক্তা শ্রীচৈত্যদেব এর মতে ... ঈশ্বর, জীবসমূহ ও জড়জগতের মধ্যে অচিন্ত্য ভেদাভেদ সম্পর্ক বিদ্যমান। যুক্তিশাস্ত্র সম্মত যথাযথ ভাষায় এই সম্পর্কের বর্ণনা দেওয়া যায় না। শ্রীচৈত্যদেব আরও মনে করতেন, জীবশক্তি ও মায়াশক্তি ঈশ্বরের মায়াশক্তির বিভিন্ন রূপ হলেও ঈশ্বরের একটি বিশ্বাতীত স্বরূপ আছে এবং তিনি বিভিন্ন শক্তি ব্যবহার করলেও তা পূর্ণ ও অপরিবর্তিত থাকে। কৃষ্ণই পরমব্রহ্ম এবং তাঁর শক্তি মায়াশক্তিরূপে বিশ্বজগৎ আচ্ছন্ন করে আছে। যে শক্তির বলে তিনি বহুরূপে প্রতিভাত হন।

কৃষ্ণের দুই ধরনের বিলাসশক্তি রয়েছে। (ক) প্রভববিলাস। এবং (খ) বৈভববিলাস। প্রভববিলাস এর বশে কৃষ্ণ গোপীদের সঙ্গে রাসলীলাকালে বহুকৃষ্ণে পরিণত হন। বৈভববিলাস বশে কৃষ্ণ বাসুদেব (বুদ্ধি), সঙ্কর্ষণ (চেতনা), প্রদ্যুম্ন (প্রেম) এবং অনিরুদ্ধ (লীলা) এই চতুর্ব্যুহ রূপ পরিগ্রহণ করেন।

কৃষ্ণের প্রধান শক্তি প্রেম, সর্বগুণবতী রাধা এই মহান প্রেমভাবের মূর্ত প্রতীক। কৃষ্ণ পরমাত্মা, অসীম ও পূর্ণ চৈতন্যস্বরূপ । তাঁর নাম সংকীর্তনই একমাত্র অবলম্বন। (দেখুন: নরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য: ধর্ম ও সংস্কৃতি: প্রাচীন ভারতীয় প্রেক্ষাপট। পৃষ্টা,১৪১) বৈষ্ণব, শৈব, শাক্ত, সৌর ও গাণপত্য এই পাঁচটি সম্প্রদায়ের মধ্যে আচার অনুষ্ঠানের মধ্যে বিস্তর পার্থক্য থাকলেও সব কটি ধর্মমতই প্রধানত ভক্তিবাদের ওপর প্রতিষ্ঠিত এ কথা আমি আগে উল্লেখ করেছি।

বৈষ্ণবধর্মের মূল হল রাধারূপে কৃষ্ণকে ভক্তি করা । উল্লেখ্য, কৃষ্ণ ছিলেন যাদব উপজাতির একজন বীরপুরুষ। পক্ষান্তরে রাধা বাংলার কল্পনা। কবি জয়দেবের গীতগোবিন্দ কাব্যে প্রথম রাধার স্ফূরণ ঘটেছিল। বৈষ্ণব ধর্মের আলোচনায় আমাদের আরও মনে রাখতে হবে যে-বৈষ্ণব ভক্তেরা বিশ্বাস করেন যে অযোধ্যার রাম ও মথুরা-বৃন্দাবনের কৃষ্ণ হলেন প্রাচীন বৈদিক দেবতা বিষ্ণুর দুজন অবতার।

এবং বাংলার বৈষ্ণব ভক্তরা বিশ্বাস করেন নদীয়ার শ্রীচৈতন্যদেব হলেন মথুরার কৃষ্ণের অবতার। সে যাই হোক। কৃষ্ণ হলেন পরমাত্মা। এবং রাধা হলেন জীবাত্মার প্রতীক। রাধারূপে পরমাত্মা, অসীম ও পূর্ণ চৈতন্যস্বরূপ কৃষ্ণের মাঝে বিলীন হওয়াই বৈষ্ণব ভক্তের জীবনের পরম মোক্ষ।

বৈষ্ণবধর্মের উচ্চতর তত্ত্ব বাংলা গানে কীভাবে সহজ সরল রূপে প্রকাশিত হয়েছে সে বিষয়ে আলোচনা করাই এই পোস্টের উদ্দেশ্য। সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার রাধারমন দত্ত বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের intricate doctrine বিলক্ষণ জানতেন। কারণ এই প্রতিভাবান বৈষ্ণব কবির জন্ম হয়েছিল জগন্নাথপুর উপজেলার কেশবপুর গ্রামের একটি শিক্ষিত বৈষ্ণব পুরকায়স্থ পরিবারে । রাধারমন দত্তের পিতা রাধামাধব দত্ত সর্বপ্রথম জয়দেবের গীতগোবিন্দ কাব্য বাংলা ভাষায় অনুবাদ করেছিলেন- যে গীতগোবিন্দ কাব্যে আমরা প্রথম রাধাকে পাই ... যা বলছিলাম ... রাধারমন দত্ত উচ্চমার্গীয় বৈষ্ণব তত্ত্ব দর্শন সম্বন্ধে পরিপূর্ণ জ্ঞান থাকা সত্ত্বেও গান লেখার সময় এবং সুর করার সময় রাধারমন এতসব দার্শনিক তত্ত্বকথা গানের মধ্যে তুলে আনেন নি । তিনি সহজ সরল কথায় ও সুরে তাঁর গানে রাধাকৃষ্ণতত্ত্ব প্রকাশ করেছেন ।

(তাঁর উল্লেখযোগ্য একটি গান হল: ভ্রমর কইও গিয়া/ শ্রীকৃষ্ণ বিচ্ছেদের অনলে অঙ্গ যায় জ্বলিয়া ...) আসলে এই সহজ সরল প্রকাশই বাংলা গানের এক প্রধান বৈশিষ্ট্য। বাংলার এক জনপ্রিয় লোকগান ‘সোহাগ চাঁদ বদনি ধ্বনি নাচো তো দেখি’ রাধাকৃষ্ণ সম্বন্ধে বলছে- যেমনি নাচেন নাগর কানাই (কৃষ্ণ) /তেমনি নাচেন রাই (রাধা)/ নাচিয়া ভোলাও তো দেখি নাগর কানাই কিংবা অন্য একটি গানে ... কৃষ্ণয় দিলা রাধার গলে /রাধায় দিলা কৃষ্ণর গলে আনন্দে সখীগণ নাচে দেখিয়া প্রেমের খেলা ... রাধারমন দত্ত সহজপ্রকাশের মাধ্যমে তাঁর অসংখ্য গানে আজও বাঙালি শ্রোতাকে আকূল করে রেখেছেন। রাধারমন দত্তের তেমনি একটি জনপ্রিয় বৈষ্ণব গান: আমার বন্ধু দয়াময়/ তেমারে দেখিবার মনে লয়/ তোমারে না দেখলে রাধার জীবন কেমনে রয় বন্ধু রে ? কদম ডালে বইসা রে ভাঙ্গ কদম্বের আগা / শিশুকালে প্রেম শিখাইয়া যৌবনকালে দাগা রে ... তমাল ডালের বইসা রে বন্ধু বাজাও রঙের বাঁশি/ সুর শুনিয়া রাধার মন হইল যে উদাসী ভাইবে (ভেবে?) রাধারমন বলে মনে তে ভাবিয়া নিভাছিল মনের আগুন কে দিলাই জ্বালাইয়া ... রাধারমনের এ গানে রাধার চিরায়ত বিরহ আর কদম-তমাল প্রভৃতি বাঙালি জীবনের চিরপরিচিত অনুষঙ্গ উঠে এসেছে। বাংলা গানের এই এক বৈশিষ্ট্য সে বাঙালির পরিবেশপ্রকৃতিকে তুলে ধরে। যে কারণে সোহাগ চাঁদ বদনি ধ্বনি নাচো তো দেখি গানেও নাগকেশর ফুলের উল্লেখ দেখি: নাচেন ভালো সুন্দরী এ /বাঁধেন ভালো চুল/ হেলিয়া দুলিয়া পড়ে /নাগকেশরের ফুল।

বাংলা গানের এই যাদু ... তথ্যসূত্র: অধ্যাপক এ কে এম শাহনাওয়াজ: বাংলার সংস্কৃতি বাংলার সভ্যতা নরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য: ধর্ম ও সংস্কৃতি: প্রাচীন ভারতীয় প্রেক্ষাপট Romila Thapar: A History of India মাকসুদ- এর কন্ঠে ‘কেন এলে না / ও আমার চোখে আসে জল’ এবং চন্দনা মজুমদার- এর কন্ঠে ‘আমার বন্ধু দয়াময়/ তেমারে দেখিবার মনে লয়’ গান দুটির ডাউনলোড লিঙ্ক মাকসুদ Click This Link O Dhaka/Maarefoter Potaka/01 - Maqsood O Dhaka - Kaade Krishnomon (Cry Krishna) (music.com.bd).mp3.html চন্দনা মজুমদার http://doridro.net/download/Folk,Lalon and BauL Songs/Chandona Mojumdar - Bondhu Doyamoy/Bondhu Doyamoy.mp3.html রাধারমন সম্বন্ধে কিছু তথ্য উৎসর্গ: প্রিয় কবি শিরীষ ... ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১৩ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।