আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কুরবানী নিয়ে নাস্তিকদের কথা বার্তা শুনে মনে হয় তারা এক এক জন বিখ্যাত বিখ্যাত সাইকোলজিষ্ট। শুশিদের মনের উপর তাদের হাজারটা থিসিস আছে। আমি পৃথিবীর অগ্রগতির সার্থে তাদের থিসিস গুলো জনসমুখ্যে প্রকাশের অনুরোধ করছি।

আহমাদ-২০০৫ "ঢাকায় সবাই না বুঝে বাড়ির সামনে উন্মুক্ত স্থানে ও শিশুদের সামনে কোরবানি করেন। শিশুদের যা মানষিকভাবে বিকারগ্রস্থ করে ফেলে। তাদের তা ভুলতে সময় লাগে" সূত্র: এখানে প্রথমেই এই কথাটার সহমতকরিদের কাছে এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা চাচ্ছি ?? কোরবানি তো নতুন কিছু নাহ ২০০০ কি তারও আগে থেকেই কুরবানির রীতি চলে আসছে । আর যারা তা পালন করে আসছিল তারাকি মানষিক ভাবে বিকৃত হয়ে গেয়িছিল নাকি যাচ্ছে ?? যে সব নাস্তিকেরা এই ধরেনের কথা বলে বেড়ারচ্ছে তাদের বাপদারা যখন কুরবানি করতো তা দেখে কি সে বিকৃত হয়ে গিয়েছিল, যার ফলে তার আজ মাথা দিয়ে আজ এই ধরনের বিকৃত জ্ঞান বের হচ্ছে ?? কে যেন কয়েকদিন আগে একটা ব্লগে একটা নিউজের লিংক দিয়ে বলে ছিল কুরবানি দেখে সেই ব্যাক্তি হার্টএটাক করে মারা গেছে। আর এই ঘটনা উধাহরণ দিয়ে তিনি বূঝাতে চেয়েছেন যে কুরবানি মানুষের মনে বিরুপ প্রতিক্রিয়ার জন্মদেয়ে আর এজন্য কুরবানি বন্ধ করা উচিত।

এই ঘটনার সত্য মিথ্যা জানি না । তবুও উানাকে বলতে চাই, বাংলাদেশে এস.এস.সি, এইচ.এস.সির মতো বড় বড় বোর্ড পরীক্ষার পর প্রায়ই দেখা যায় কেউ কেউ পরীক্ষা খারাপ হওয়াতে আত্নহত্ব্যা করে বসে বা অনেক সময় এসব পরীক্ষায় অংশগ্রহন করতে যাবার সময় রোড এক্সিডেন্টে মারা যায় তখন কি আপরা বলেন যে এইসব পরীক্ষা ছাত্র ছাত্রিকে মানষিক প্রেসারে রাখে তদের জীবকে অতিষ্ঠ করে তুলে যার ফরে তারা আত্বহত্যা করে থাকে অতএব এই ধরনের পরীক্ষা খারাপ ?? নাকি বলে থাকেন এসব বিচ্ছিন্ন ঘটনা... পড়ালেখা করতে গেলে তো একটু চাপ সহ্য করতেই হবে... আর তা না থাকলে মেধা যাচাই কিভাবে হবে। .. আর কিছু ছাগুটাইপ গাধা আসে সেই সব পড়ে কিছু না বুঝেই সহমত সহমত খুব চৎকার বলেছেন ... এইধরনের মন্তব্য করতে থাকে । আমি তাদে বলবো একটু ভেবে চিন্তে কমেন্ট বা পোষ্ট দেন নাস্তিক হইছেন জ্ঞানী হইছেন জ্ঞানের মর্যদা রক্ষা করেই এসব করেন । নাস্তিকতা করে পপুলার হবার আরও অনেক গুরুত্ব র্পূন বিষয় আছে এসব অযৌক্তিক কথার মাধ্যকে কিছু ছাগুর বাহবা নিতে পারবেন কিন্তু বুঝসম্পন্ন মানুষের কাছে নিজের মূর্তার পরিচিয় দিয়ে যাবেন।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.