আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কলমদাদি ... তাকে সাহায্য করার ব্যর্থ চেষ্টা ও একদল মানবতাবাদিদের নোংরা রাজনিতি ...

আমাকে যদি পৃথিবির যেকোন দেশে থাকার সুযোগ দেয়া হয় ...তবুও আমি বলবো ...আমি এদেশে থাকতে চাই ... আমি জানি আমার দেশ ঘুনে ধরা ... মরচে পড়া ... তবুও ... আমার দেশ যদি পৃথিবীর সবচেয়ে বাজে দেশ হয় ... এটা আমার ( তরুন সমাজের ) দ্বায়িত্ব আমার দেশকে সুন্দর করে গড়ে তোলা দয়া করে পুরো লেখা টি মনোযোগ সহকারে পড়ুন ... এবং সত্য টি জানার চেষ্টা করুন ... আশা করি ... কলমদাদি অধ্যায়ের সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন ... আসলে কি বলে শুরু করবো বুঝতে পারছি না ... এই ব্যাপারটা নিয়ে আর কত কাহিনি হবে ... এখন কত মানুষ কত সমোলোচক কত মন্তব্য ... আচ্ছা একটা কথা বলুন তো এখন এই যে যারা এত লাফালাফি করছে তাদের কেউ কি কলমদাদিকে সাহায্য করতে গিয়েছে ... বা এখন সাহায্য করতে চাচ্ছে !!! কি আজব বাংলাদেশ ... কলমদাদি গল্পঃ ব্যাপার টাকে আমি গল্পই বলছি ... ঢাবি তে পড়াশুনা করি ... প্রায়ই কলমদাদিকে দেখতাম কলম বিক্রি করতে ... কলম কিনতাম ও কিন্তু উনার সম্পর্কে বিশেষ কিছু জানতাম না ... উনার সম্পর্কে প্রথম জানি অসামাজিক০০৭ ( মুফিদ ) এর স্টিকি পোষ্ট (১৫ মার্চ, ২০১১ -মুক্তিযুদ্ধে শহীদের স্ত্রী এখন ফেরিওয়ালা!!!জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রাপ্যটা আমরা এভাবে দিলাম!?) থেকে ... তারপর উনার সম্পর্কে আগ্রহী হয় এবং আমি নিজ উদ্যোগে উনার জন্য ফেসবুকে গ্রুপ তৈরী করি “ আমাদের কলমদাদি “ নামে যা এখন “ সাদামনের মানুষ “ নামে ফেসবুকে আছে (Sadamoner Manush )... কেন এর নাম পরিবর্তন হল তা আমি এই পোস্টের শেষে ব্যখ্যা করবো ... এর মধ্যে অসামাজকের সাথে ফোনে যোগাযোগ হয় ... অনেক কথা হয় ... কিভাবে উনাকে সাহায্য করতে পারি তা নিয়ে কথা হয়... তারপর ঐদিন রাত ১১ টায় আগ্রহী ব্যাক্তিদের ঐ গ্রুপে জয়েন করে গ্রুপ চ্যাটে অংশগ্রহন করতে বলি ... পরবর্তিতে অনেকেই আসেন সেই গ্রুপ চ্যাটে (যেহেতু বাঙ্গালিরা কাজ অপেক্ষা কথা বলতেই বেশি পছন্দ করে থাকেন) ... যা হোক ঐ গ্রুপ চ্যাটেই হুলোবেড়াল (তাপস) এর সাথে প্রথম পরিচয় ... প্রথম দিন গ্রুপ চ্যাটে তার কথা ও কলমদাদির জন্য সহমর্মিতা দেখে আমি সহ সবাই মুগ্ধ হয় ... আর উনি বলেন উনি দাদিকে তার জাহাঙ্গিরনগরে পড়া অবস্থা থেকে চেনেন এবং এর পর দেশের বাইরে থাকার কারনে আর খোজ নিতে পারিনি ... এমনকি উনি দাদিকে তার নিজের গাড়িতে করে টি এস সি তে আনতে চান এবং নিয়েও আসেন ... যাহোক সেদিন রাতে ঐ গ্রুপ চ্যাটে উপস্থিত সবাই সিদ্ধান্ত নেয় আগামি ২৬ শে মার্চ আমরা দাদিকে নিয়ে টি এস সি তে বসবো ... এবং ঐ খানেই দাদিকে কিভাবে সাহায্য করা যেতে পারে সে সম্পর্কে সবার মতামত নিয়ে একটা সিধান্তে পৌছাবো ... এর মধ্যে ... দাদি অসুস্থ থাকার কারনে কদিন ক্যাম্পাসে আসতে পারেন নি ... উনার বাসা বা ফোন নাম্বার তখন আমরা জানি না ... তারপর শুরু হল দাদি কে খোজা ... ঐ সময় একদিন ব্লগার পেনসিল প্রথম দাদিকে আইবিএ র সামনে দেখেন ... তারপর আমাকে ও অসামাজিক কে ফোন করেন ... আমরা ঐ দিন প্রথম দাদির সাথে এবং আমি ব্যাক্তিগত ভাবে অসামাজিক ও পেনসিলের সাথে পরিচিত হয় ... এর মধ্যে বলে রাখা ভাল – ২৬ মার্চের আগেই আমার মাস্টার্স ফাইনাল পরীক্ষা শুরু হয়ে যায় ... এর মধ্যেই দাদির জন্য কাজ করি ... ২৬ তারিখে আমরা মোট ২৫ জন ব্লগার ও অনান্য আসি ... তারা হলেন – ১) মুফিদ ( অসামাজিক০০৭) (AIUB বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র। দাদিকে নিয়ে লেখাটি তিনিই somewhereinblog-এ পোস্ট করেন। ) ২) অরণ্য ( অস্তমিত গন্তব্য) (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আবাসিক ছাত্র। তিনি facebook এ group করে স্ব-উদ্দোগে কলমদাদির জন্যে প্রচারনা করেন। গান করেন।

নিজেদের ছোট একটি ব্যান্ড দল রয়েছে। ) ৩) লাকি আখন্দ (তিনি একজন বরেণ্য গায়ক। আমাদের মুক্তিযুদ্ধে তাঁর অবদান স্বীকৃত) ৪) তাপস (স্বাক্ষর খাতায় পুরো নাম নেই। ইংল্যান্ড প্রবাসি। একটি বিদেশি এন.জি.ও.'র মানবাধিকার বিষয়ক কার্যক্রমের উদ্দেশ্যে ঢাকা এসেছেন) ৫) এস,এম,এ, কবীর হাসান (সাংবাদিক।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালইয় আবাসিক ছাত্র। ফজলুল হক মুসলিম হল ডিবেটিং ক্লাব,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন) (উদ্যোক্তাদের কেউই কোন রাজনৈতিক দলে সম্পৃক্ত নন এবং উক্ত সভায় বা অন্য কখনও তাদের থেকে কোন রাজনৈতিক দলের আদরশ বাস্তবায়নের কথা আমরা শুনিনি) অন্যান্য যারা উপস্থিত ছিলেন। ৬) সগীর হোসাইন খান ৭) রাজু আহমেদ ( ব্লগার খ্যাপা বালক) ৮) আব্দুল কাদের রিপন (গোধুলী রঙ) ৯) সপ্তক ১০) মো.মুক্তাদির হোসেন ১১) গোলাম রাব্বানী ১২) মো.মেহরাব আবীর ১৩) সাদরিল শাহজাহান ১৪) অঞ্জন সাজ্জাদ (পেনসিল) ১৫) দেভজানি দে বৃন্দা (তারা সবাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হলের আবাসিক ছাত্র-ছাত্রী। তারা কোন রাজনৈতিক দলের সাথে যুক্ত নন আর বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন আবাসিক হলে বর্তমানে ছাত্রলীগ এবং তাদের সমমনা দল ও হাতেগোনা কয়েকজন নিষ্ক্রিয় ছাত্রদল কর্মী ব্যতিত অন্য কোন দলের সমর্থক নেই। ১৬) শারমিন এশা (সম্ভবতদেভজানি দে বৃন্দা'র বান্ধবী।

) ১৭) ছাব্বির হাসান ফাহিম (জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র) ১৮) জান্নাতুল ফেরদৌস (ছাব্বির হাসান ফাহিম এর বোন। ইডেন মহিলা কলেজের ছাত্রী) ১৯) আহাদ ইমরান ইমু (জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র) (আমাদের জানা মতে তারা তারা কেউই কোন রাজনৈতিকদলের নয়। ) ২০) গাজী আবুল হাসনাত ২১) মাফি ২২) সাজ্জাদ হোসেন শিবলী ২৩) মো.মাহবুবুল করিম ( রাষ্ট্রপ্রধান) ২৪) এস.এম.রাজীব ব্জুবায়ের আলম ২৫) মো.মোকাররম হোসাইন (তারা সবাই ঢাকায় বিভিন্ন বেসরকারি কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। গত কয়েকদিন হল সবাই একসাথে পরিকল্পনা করছি যে দাদির জন্যে কীভাবে কী করা যায়। এর মাঝে কেউই কোন রাজনৈতিক মত প্রকাশ করেননি।

প্রত্যেকেই ব্যক্তিগতভাবে সহায়তা করেছেন। (আমাদের কাছে এই ২৫টি স্বাক্ষরই রয়েছে। আরোও একটি জুটি এসেছিল যারা আমাদের উদ্দোগে একাত্বতা প্রকাশ করেই চলে গেছেন। এর বাইরে অন্য কারোও উপস্থিতির কথা আমরা জানিনা) ঐ মুহুর্তে দাদির জন্য আমরা কি করেছিলাম বা কি করতে চেয়েছিলাম তা জানতে এই পোস্ট দেখতে পারেন – http://www.somewhereinblog.net/blog/adipto37theboss/29358071 এর ২৫ জনের মধ্যে লাকি আকন্দ সহ আরো দুজন ঐ মুহুর্তেই দাদিকে সহযোগিতার জন্য ১৩৫০০ টাকা দেন ( লাকি আকন্দ নিজে ১২০০০ টাকা দেন ) এছাড়া পরবর্তিতে ঐ ২৫ জনের মধ্যে ৫/৬ জন সক্রিয় ভাবে দাদির চিকিৎসা ও ফান্ড তোলার কাজ করে ... তারপর আমি আমার হল ( ফজলুল হক মুসলিম হল ) থেকে মোট ২৮৫০ ( মেইন বিল্ডিং থেকে ১৬৫০ ও এক্সটেনশন হতে ১২০০ টাকা ) তুমি যা সরাসরি দাদির হাতে পৌছানো হয় ... আমার জানা মতে ঢাবির হল গুলোর মধ্যে একুশে হল , জহুরুল হক হল ও এফ রহমান হলে টাকা তোলা হয় যার দায়িত্বে ছিলো সিফাত ... এবং পরীক্ষা চলার কারনে আমি ওই মুহুর্তে আর বাইরে সময় দিতে পারি নি ... দাদির জন্য ক্যাম্পাসে পোস্টার ছাপানো হয় যা ছিল পুরোপুরি আমার টাকাই করা ... ২৬ শে মার্চ থেকে পরবর্তি দু মাস দাদির খাওয়া থেকে শুরু করে চিকিৎসা র প্রায় সকল অর্থ আমি বহন করি ... এর মধ্যে দাদি কয়েক বার অসুস্থ হয়ে যখন হাস্পাতালে ভর্তি হন তখন তার ভর্তি হওয়া থেকে শুরু করে উনার সাথে রাতে থাকা পর্যন্ত আমরা ছিলাম ( আমি , অজামাজিক , কবির , সিফাত , তাপস সহ আরো অনেকে ) ... যা হোক ... এর মধ্যে পরীক্ষা শেষ হওয়ার আগেই আমি প্রচন্ডভাবে অসুস্থ হয়ে পরি ... হল ছেড়ে খিলগাতে খালার বাসায় উঠি এবং ওখান থেকে পরবর্তি পরীক্ষা গুলো দেয় ... এর মধ্যে অসামাজিক , সিফাত , তাপস , লাকি আকন্দ সহ আমাদের ঢাবির এক বড় আপু ( এই মুহুর্তে নাম মনে পড়ছে না ) সহ সিটি ও রাজউক কলেজের কিছু ছাত্র দাদির জন্য টাকা তোলার ব্যাপারে কাজ করতে থাকে ... আমি যতদুর জানি এই সময় টা তে ঢাবি ক্যাম্পাসে পরপর দুদিন দাদির জন্য বক্ষ হাতে টাকা তোলা হয় ... যার মধ্যে প্রথম দিন ( যতটুকু মনে পড়ে ঐ দিন পহেলা বৈশাখ বা এ রকম কোন একটা অকেশন ছিল) সেরকম কেউ না থাকার কারনে ৩/৪ জন ( তাপস , নীল , ফিলোসফির এক বড় আপু ) মিলে ১ ঘন্টা টাকা তোলেন টি এস সি এলাকায় ... তারপর পর দিন ও শুধুমাত্র তাপস, ব্লগার মুখপোড়া - কবীর ও সিফাত টি এস সি তে টাকা তোলেন ... ব্লগার মুখপোড়া'র মতে ঐ দুদিনে আনুমানিক ৫০০০ টাকা উঠেছিলো। এভাবে দু চার জন মিলে হবে না বলে তাপস এভাবে আর করতে চান না ... আমার সাথে অসামাজিক তাপস দাদি প্রত্যেকের সাথেই ফোন এ নিয়মিত যোগাযোগ হত ... তাপসের তখনকার ডেডিকেশন দেখলে যে কেউ তার ভক্ত হয়ে যাবে ... উনি ঐ সময় টাতে দাদির জন্য যা করেছেন আমি বোধহয় আমার নিজের দাদির জন্যও করিনি ... ইভেন দাদি ঐ সময় বলত বেড়াল ( দাদি সহ আমরা সবাই উনাকে এই নামেই ডাকতাম ) হল আমার অভিভাবক ... উনি বেড়ালে কথা ছাড়া কোথাও যেতেন না ইভেন খেতেন ও না ... এর মাঝে দাদিকে নিয়ে আর টিভিতে একটি বিশেষ প্রতিবেদন ও হয় ... আরটিভিতে(RTV)আজ কলমদাদি....দেখতে ভুলবেন না কিন্তু... ঐ প্রতিবেদনেও দাদি অসামাজিক ও তাপশের কাধে হাত দিয়ে বলেন এরাই এখন আমার অভিভাবক ... সেই সময় দাদির ভোটার আইডি কার্ড না থাকার জন্য আমরা প্রাইভেট বাংকে একাউন্ট খুলতে পারছিলাম না ( প্রাইভেট বাংক কারন যাতে কেউ যদি দেষের বাইরে থেকে ও দাদি কে সাহায্য করতে পারে ) সে জন্য জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকা দাদির একাউন্ট টি তে সবাই কে সাহায্য করতে বলা হয় ... সেই সময় আমি যত টুকু জেনেছি – দাদির জন্য সব মিলিয়ে ১ লাখ ৫ হাজার মত টাকা উঠেছে ... এর মধ্যে দাদির চিকিৎসা বাসা ভাড়া ও ঔষধ বাবদ খরচ শেষে তাপসের কাছে ৭৭ হাজার টাকা আছে ।

এবং দাদি সহ সবার সম্মতি ক্রমে ৭৭ হাজার টাকা তাপস এর কাছে রাখা হয় ... এই সময় দাদি তার জমানো ১০ হাজার টাকা ও তাপসের কাছে রাখতে দেন ... কেন দাদি সহ আমরা সবাই তাপসের কাছে টাকা রাখতে সম্মত হয় তা বিস্তারিত জানতে এই ব্লগ টি পড়ুন (মন্তব্য সহ পড়ুন কারন মন্তব্যেও অনেক গুরুন্তপুর্ন তথ্য উঠে এসেছে)– http://www.somewhereinblog.net/blog/Osamajik007007/29428966 এরমধ্যে আমারব্লগ সহ অরো কয়েকটি ব্লগে আমাদের শিবির আখ্যায়িত করে পোস্ট দেওয়া হয় ... অসামাজিক এর কিছু আ লীগ বিরোধী পোস্ট থাকার কারনে মুলত এই অভিযোগ টি তোলা হয় ... যা হোক ... পরবর্তিতে আমাকে ও অসামাজিক কে মেরে ফেলের হুমকি পর্যন্ত দেওয়া হয় ... আগেই বলেছি – পরীক্ষা ও অসুস্থতার কারনে প্রথমে খুব সক্রিও থাকলে ও কিছুদিন পর আমি আর ওভাবে সময় দিতে পারি না ... ( আশা করি ঐ মুহুর্তে যে সব ব্লগার রা এর সাথে জড়িত ছিলেন যেমন অসামাজিক , রাষ্ট্রপ্রধান পেন্সিল সবাই আমার সাথে একমত হবে ) এখন ... তাপসের কাছে থাকা ৭৭ + ১০ = ৮৭ হাজার টাকা দাদিকে আমরা টি এস সি তে সবার উপস্থিতিতে দেওয়ার কথা বলি ... আর তখন থেকেই তাপসের গরিমসি শুরু হয় ... আজ এই সমস্যা তো কাল ঐ সমস্যা উনি মাঝে মাঝে দাদির বাসায় গিয়ে দাদিকে অল্প কিছু টাকা দিয়ে আসতেন ( দাদির মুখে শোনা ) ... এভাবে দেরি করতে করতে আমরা সবাই অধর্য্য হয়ে পড়ি ... একসময় উনি বলেন উনি দাদিকে ৭৭ হাজার টাকা বুঝিয়ে দিয়েছেন ... কিন্তু দাদি বলেন উনি ও নীল তার বাসায় এসে টাকে টাকার যে প্যাকেট দিয়েছেন তাতে দুটি ৫০০ টাকার নোট আর সব ১০ টাকার নোট ... এবার আসি তাপস প্রসঙ্গেঃ উনাকে প্রথম চিনি ১৫ মার্চ রাতের গ্রুপ চ্যাটে ... উনি কাউকে নিজের নাম বলতেন না ... নিজেকে হূলো বেড়াল নামে পরিচয় দেন ... বাসা কোথায় বা কি করেন কিছুই জানাতে চান না ... শুধু বলেছিলেন উনি ইংল্যান্ডে থাকতেন ও উনার ওয়াইফ কানাডা থেকেন ডাক্তার ... উনি উনার ওয়াইফ কে বলে ব্যক্তিগতভাবে দাদির জন্য প্রতি মাসে কিছু টাকার ব্যাবস্থার কথাও বলেন ... ঐ দিন উনার কথা ও আবেগ দেখলে আপনি র উনাকে বিশ্বাস না করে পারতেন না ... ইভেন ২৬ মার্চ উনি দাদি কে গাড়িতে করে নিয়ে আসা থেকে শুরু করে দাদির সাথে যেরকম অমায়িক ব্যবহার করেন স্বয়ং দাদি উনার আচরনে মুগ্ধ হয়ে যান ... ২৬ শে মার্চ ... হুলোবেড়াল যখন আসেন তখন লাকি আকন্দ উনাকে তাপস বলে দাকলে আমরা প্রথম উনার নাম জানি ... আমরা ( আমি অসামাজিক কবির রাজু রিপন সহ আরো অনেকে ) তাপস সম্পর্কে উনার নাম আর মোবাইল নাম্বার ছাড়া আর কিছুই জানতাম না ... রিয়েল ওয়াল্ডের মত ফেসবুকে দাদিকে নিয়ে তার এক্টিভিটি ছিল চোখে পড়ার মত ... ঐ সময় ফেসবুকে দাদিকে নিয়ে একটি ফ্যানপেজ খোলা হয় যার এডমিন ছিলাম আমি ও অসামাজিক ... পরবর্তিতে তাপসের এক্টিভিটি দেখে উনাকে ও এডমিন করা হয় ... পবর্তিতে আমাকে ও অসামাজিক কে না বলেই উনি একদিন ফ্যানপেজ টি ডিলিট করে দেন ( যদিও ঐ সময় উনি এটা স্বীকার করেন নি তবে আমি আর অসামাজিক ধরে নিয়ে ছিলাম উনি করেছেন ... কারন তখন আমি আমার বাড়িতে ছিলাম ওখানে ইন্টারনেট নেই আর সামাজিকের তো করার প্রশ্নই উঠে না ... ২৬ শে মার্চ মিটিঙ্গে আসা কেউ ই উনার বাসা চিনতেন না ... ইভেন জান্নাত নামে একজন কে উনি উনার বোন ( কাজিন) বলে পরিচয় দিলেও পরবর্তিতে উনি ও বলেন উনি তাপসের বাসা চেনেন না ... !!! এবার আসি ... তাপসে র কাছে টাকা রাখা পরবর্তি ঘটনায় ...ঃ আমার থিওরী পরীক্ষা শেষ এর পর আমি জবে জয়েন করে ফেলি ( আমি ৪র্থ ইয়ারের শেষ হতেই জব করি ... মাঝে মাস্টার্স পরীক্ষার জন্য আগের জব ছেড়ে দিলেও পরীক্ষা শেষ হতেই নতুন জবে ঢুকে যাই ... এবং সভাবতই আগের থেকেও ব্যস্ত হয়ে পড়ি ... এর মাঝে অসামাজিক ও জবে জয়েন করে ফেলে ... দাদির সাথে ফোনে কথা হয় নিয়মিত ... এর মধ্যে দাদি টাকার জন্য বারবার ফোন করে ... আমরাও তাপস কে ফোন দেয় ... কিরে ভাই টাকা গুলা দেন না কেন ??? তাপসের প্রথম বিয়ে ডিভর্স হয় এবং ওই পক্ষের একটি মেয়ে আছে ( যত সম্ভব ৩/৪ বছর বয়সের ) তো ঐ মেয়েকে উনার কাছে রাখার জন্য মামলা করেছেন ... তার শুনানি চলে ... শুনানি শেষ হলেই উনি টি এস সি তে টিচার সাংবাদিক সহ ব্লগার দের উপস্থিতিতে দাদিকে টাকা দেবেন বলে জানান ... দাদি ও উনার কথা মেনে নেন এবং তাপসের মেয়ের জন্য কান্নাকাটি করেন ( দাদি ঐ সময় গুলোতে আসলেই মনে প্রানে তাপস কে বিশ্বাস করতো ) ... দাদি আমাকে ও অসামাজিক কে ফোন করে প্রায়ই বলতেন আমরা যেন তাপসের মেয়ের জন্য দোয়া করি ... যা হোক ... তাপস মামলা তে হেরে যায় ... এবং যথারীতি আমাদের তারিখ দেয় দাদি সহ আমরা অপেক্ষা করে থাকি কিন্তু উনি আসেন না ... ফোন করলে উনি বলেন মেয়েকে না পেয়ে উনি খুব ডিপ্রেশড উনাকে যেন সময় দেয় ... আমরা উনাকে বলি ... ভাই আপনি কি টাকা টা আপনার মেয়ের মামলায় খরচ করে ফেলেছেন ? উনি বলেন – না... ঐ টাকা ওরকম ই আছে ... এভাবে কথা বলতেই থাকে ... তারিখ ও দিতে থাকে কিন্তু উনি আর আসে না ... শুধুই অজুহাত দেখান আজ মা অসুস্থ কাল ভাবির বাচ্ছা হবে হস্পিটালে না কথা ... এরমধ্যে দাদি আবার অসুস্থ হয়ে পরলে আমি ও অসামাজিক ব্যক্তিগত ভাবে দাদিকে হস্পিটালে ভর্তি করাই এবং উনার চিকিৎসা করাই ... যা হোক ... আমরা তাপস কে খোজা শুরু করি ... উনি আমাদের কে যাদের যাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন তাদের প্রত্যেক কে উনার বাসার ঠিকানা জানতে চাই ... প্রত্যেকেই বলেন উনার বাসার এড্রেস জানেন না ... উনার সাথে আমার ও অসামাজিকের ফোনে খুব রাগারাগি হয় ... কেন উনি এমন করছেন ? যেখানে দাদি আবার অসুস্থ হয়ে পরেছেন ...আমি আর অসামাজিক একা উনার চিকিৎসা ব্যয় কতদিন বহন করবো !!! উনি আমাকে ও অসামাজিক কে উনার ফেসবুক থেকে ব্যান করে দেন ... ফোন করলে রিসিভ করেন না ... আমি ও অসামাজিক ... সিফাত বা নীল এর মাধ্যমে তাপসে র খজ নেয় ... এর মধ্যে হুট করে তাপস দাদিকে বলেন উনি যেন রেডি হয়ে ক্যাম্পাসে থাকেন উনাকে টাকা দেবেন ... দাদি সাথে সাথে আমাকে ও অসামাজিক কে জানান ... আমরা তখন দুজনেই অফিসে ... দাদিকে তাপস আসলে আমাদের ফোন দিতে বলি ... কিন্তু দাদি বসেই থাকেন তাপস আর আসেন না ... এর মধ্যে নীল জানায় তাপস ওকে নিয়ে দাদির বাসায় যায় ... এবং দাদিকে টাকা দিয়ে আসে ( তাপসের মতে ৭৭ হাজার ) ... যদিও দাদি বলেন ঐ প্যাকেটে বড়জোর ২০০০ টাকা ছিলো ... এটা শোনার পর আমি ও অসামাজিক প্রচন্ড খেপে যায় ... উনি কেন আমাদের কে স্কিপ করে দাদি কে একা একা টাকা দিতে গেলেন ... আমি আর আসামাজিক ঐ দিন নীল এর মাধ্যমে তাপসে ফোন দিয়ে শাহবাগ আসতে বলি ( আমি আর অসামাজিক আছি তা না জানিয়ে... কারন উনি এটলিস্ট আমাকে ফেস করতে ভয় পেতেন আমি প্রচন্ড হিসেবি ও সৎ [ ব্যক্তিগত ভাবে আমাকে যারা চেনেন – অসামাজিক কবির-ব্লগার মুখপোড়া রাজু- ব্লগার ক্ষ্যাপাবালক, ব্লগার জাহাজী পোলা, রিপন – ব্লগার গোধুলী রঙ, ব্লগার রাষ্ট্রপ্রধান সহ আরো অনেক ব্লগার] , উনি ভালো ভাবেই জানতেন ডকুমেন্টস ছাড়া উনাকে আমি ছাড়বো না ) উনি আসতে চেয়েও আসেন না ...এবং ওখান থেকে এসে নীল “সাদামনের মানুষ” গ্রুপে আপডেট দেয় যে দাদিকে ৭৭হাজার টাকা দেওয়া হয়াছে ... পরবর্তিতে আমরা যখন নীল কে জিজ্ঞেস করি নীল তুমি কি দেখেছ যে ঐ প্যাকেটে ৭৭ হাগার টাকা ছিলো ? নীল বলে না আমি দেখি নি ... আজব ... তুমি না দেখে কেন আপডেট দিলে ??? ও বলে তাপস ভাই দিতে বলেছে তাই ... দাদিকে ফোন করলে দাদি বলে প্যাকেটে ২০০০ টাকার মত ছিলো ... তারপর আমি আসামাজিক কবির সহ অনেকে অনেক চেষ্টা করেছি তাপস কে খুজে বের করার ... পারিনি ... এমনকি ... একদিন অসামাজিক শেরাটনের উল্টাপাশে তাপসকে দেখতে পাই ... আমাকে ফোন দিলে ঐ মুহুর্তে অফিস থেকে বের হয়ে বাকিদের ও ফোন দেই ... ১০ মিঃ এর মধ্যে প্রায় ৭/৮ যায় কিন্তু তাপস ততক্ষনে হাওয়া ... এরপর অদ্ভুত ব্যাপার ঘটতে থাকে ... দাদি ক্যাম্পাসে আসেন এবং উনাকে কারা নাকি বলেন উনআর জন্য নাকি ১৪ লাখ টাকা তোলা হয়েছে ... উনআর জন্য যে আমরা পোস্টারিং করেছি তা উনি জানেন না ... !!! আমি আর অসামাজিক ছাড়া উনি তখন আর কারো সাথেই কথা বলতেন না ... আমি ও অসামাজিক তখন দাদিকে রিকোযেস্ট করি ক্যাম্পাসে তাপস কে কেউ চেনে না ... সবাই আমাকে আর অসামাজিক কেই দোষী মনে করছে ... উনাকে আমরা বলি ... সবাই মিলে আপনাকে সাহায্য করতে চেয়েছিলাম ... যতটুকু চেছিলাম ততটুকু পারিনি ... কিন্তু আমাদের আন্তরকতার কিন্তু কোন অভাব ছিলো না ... আর এখন থেকে আমি আর অসামাজিক উনার জন্য ব্যক্তিগত ভাবে যেভাবে পারি উনার জন্য সাহায্য করার সিদ্ধান্ত নেই ... এরপর অসামাজিক দাদির জন্য রাজউক কলেজ হতে ২৫০০০ টাকা তুলে দেয় ... এবং আমি দাদির জন্য সমাজকল্যান মন্ত্রনালয়ের কর্তৃক একটি স্বল্পমেয়াদী ফান্ডও যোগার করে দেই এটা কি সামজিক অস্থিরতার ফল নাকি কোন বিশেষ মহলের পরিকল্পনার ফসল? ... এমনকি কিছু দিন আগে দাদি আমার হলে আমার সাথে দেখা করতে এলেও উনাকে আমি ৫০০ টাকা দেয় ... যা হোক ... আমি যা জানি তার সারসংক্ষেপ হল এটা ... মাঝে মাঝে নিজের ওপর খুব রাগ হয় ... কেন নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়াতে গিয়েছিলাম ... যা হোক কলম দাদি কে সাহায্য করতে যেয়ে যে বাজে পরিস্থিতির স্বীকার হলাম তা খুবই দুঃখজনক ... দাদির ব্যাপারটা যখন ব্লগে প্রথম জানতে পারি তখন আমার মাস্টার্স ফাইনাল পরীক্ষা চলছিল ... তার মাঝে ই উনার জন্য যত টুকু পারি করেছি ... ব্লগে বসাটা আর তেমন করে হয়ে ওঠে না ... সময় পাই না আর তাছাড়া পছন্দের লেখক রা আর সামু লেখে না বলে আগ্রহ পাই না ... যা হোক পরিচিত কিছু ব্লগার এর ফোন পেয়ে যদিও মাঝে মাঝে বসি তাতে এসে না রকম পোস্ট দেখতে হয় ... আজ ও দেখলাম কয়েকজন পোস্ট দিয়েছেন দাদির জন্য নাকি ১৪ লাখ টাকা উঠেছে ... !!! শুনে ভালোই লাগলো ... বাঙালি রা এতো ভাল !!! এ ব্যাপারে আমার ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা শেয়ার করি ... দাদির জন্য আমার হল ( ফজলুল হক মুসলিম হল ) হতে টাকা তুলতে গিয়েছিলাম ... প্রায় ২০০০ জন ছাত্রের আবাসিক হল হতে টাকা টুলতে পেরেছিলাম মাত্র ১৬৫০ !!! তাপস ভাই ছিল দাদির খুব কাছের মানুষ ... এবং আমি যতটুকু দেখেছি উনি দাদির ব্যাপারে এতো কেয়ারিং ছিলেন যে আমি বোধ হয় নিজের দাদির ব্যাপারেও এতো কেয়ারিং ছিলাম না ... দাদি তাকে মারাত্তক বিশ্বাস করতেন ... উনি যদি দাদির সাথে এমন করেন তাহলে আর কি বলব !!! আমারদেশ এর রিপোর্ট পড়লাম ... পড়ে অনেক ক্ষন ভাবলাম ... একবার ভাবলাম লিখবো না ... তারপর সিধান্ত নিলাম লিখবো ... আমারদেষ এর রিপোর্টের অসঙ্গতি গুলো নিম্নরুপঃ  ১৪ লাখ টাকাঃ আমি যতদুর জানি দাদির জন্য ১ লাখ ৫/১০ হাজার টাকা উঠেছে ... এক্ষেত্রে তাপস যদি ব্যক্তিগত ভাবে দেশে বা বিদেশে তার পরিচিত ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠান থেকে তুলে থাকে তাহলে আলাদা কথা ... কিন্তু ঢাবি ক্যাম্পাসে ৩/৪ টা হল আর ২দিন টি এস সি তে টাকা তুলে ১৪ লাখ কখনোই তোলা সম্ভব না।  মুক্তিযুদ্ধ্যে শহীদের স্ত্রীকে বাচাতে ৪০ লাখ টাকা প্রয়োজন বলে পোস্টারঃ দাদির জন্য পোস্টার আমার নিজের টাকাই ও নিজের হাতে ডিজাইন করা ... কবির ( ব্লগার মুখপোড়া ), আমার হলের ফ্রেন্ড, তার পরিচিত প্রেস থেকে ছাপিয়ে দেয় ... এবং ঐ পোস্টারের প্রায় ১০০ কপি এখন ও আমার রুমে আছে ... সংস্লিষ্ট সাংবাদিক যদি প্রমান যান আমি দেখাতে পারি... পোস্টারটি ছিলো এরকম –  ২ আগস্ট রাতে তাপস নীল অরন্যঃ ২ আগস্ট নয় তাপসের মতে ৩ জুলাই রাতে দাদির বাসায় তাপস ও নীল গিয়েছিলো ... চাইলে দাদি এ ব্যাপারে কথা বলবেন ... ঐ রাতে আমি ও অসামাজিক এক সাথে ছিলাম ... আর সত্যি কথা বলতে দাদির ব্যাপারে অনেক কিছু করলেও সরাসরি আমি কখনই দাদির বাসায় যায় নি ... দাদির বাসায় যাওয়ার মধ্যে – তাপস, অসামাজিক, কবির , সিফাত , নীল , জান্নাত ও সিটি কলেজের কিছু ছাত্র যেত। তাপস দাদিকে টাকা বুঝিয়ে দিয়েছেন বলে সামুতে যে পোস্ট দিয়েছিলো - একজন নাসেরা বেগম, সাহায্য, কিছু মানুষ, কিছু কথা...... তাতেই উল্লেখ আছে দাদির বাসায় শুধুমাত্র তাপস ও নীল ই গিয়েছিলো ... পোস্ট টি পড়লেই বুঝতে পারবেন... তাপস টাকা প্রাপ্তির ব্যাপারে যে লিখিত বক্তব্য দাদি র কাছ থেকে সই করিয়ে এনেছেন বলে ক্লেম করে তাতেও শুধুমাত্র তাপস ও নীল এর সিগনেচার রয়েছে ...  রাজউক কলেজ হতে ২০,০০০ টাকাঃ অসামাজিক রাজউক কলেজ হতে ২৫,০০০ টাকা দাদিকে তুলে দিয়েছিলো http://www.somewhereinblog.net/blog/Osamajik007007/29428966#c6809678  পর্নসাইটে দাদির নাম্বার ছড়িয়েছে ... তাপস , নীল অরন্যঃ সামু ছেড়েছি অনেক দিন হল ... সামুতে আর আগের মত লেখা পাই না ... ভালো লাগার ব্লগার রাও সামু ছেড়েছে ... অসামাজিকের ফোন পেয়ে একটা পোস্ট পড়ে জানলাম দাদির ফোন নাম্বার টি পর্ন সাইটে দেওয়া হয়েছে ... খুব ই ন্যাক্কার জনক ঘটনা ... আমার পক্ষে যে এটা কখনই করা সম্ভব না তা আমি দাদিকে সামনে নিয়ে কথা বললেই পরিষ্কার হয়ে যাবে ... আমি জানি না সাংবাদিক কেন বা কোন তথ্যের উপর ভিত্তি করে সব কিছুতেই আমাকে জড়িয়ে ফেললন !!! অনেক তো বললাম ... যিনি আমার দেশে এই সংবাদ টি লিখেছেন ... তিনি যদি দয়া করে আমার হলে এসে আমার সিনিয়র জুনিয়র এবং আমার ডিপার্টমেন্ট এ গিয়ে চেয়ারম্যান স্যার সহ টিচার ও স্টুডেন্ট এর কাছে খোজ নেন ... আশা করি আপনি প্রত্যেকের কাছ থেকে আমি কেমন তা যানতে পারবেন ... আমার পক্ষে যে এটা কখনই করা সম্ভব না তা আমি দাদিকে সামনে নিয়ে কথা বললেই পরিষ্কার হয়ে যাবে ... আমি জানি না সাংবাদিক কেন বা কোন তথ্যের উপর ভিত্তি করে সব কিছুতেই আমাকে জড়িয়ে ফেললন !!! উনার প্রতি আমার একটায় আবেদন রইল ... সত্যিকার অর্থেই যদি দাদিকে সাহায্য করতে চান তবে ব্যাক্তিগত ভাবে সাহায্য করুন ... আপনার সংবাদ পত্র থেকে প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে সাহায্য করুন ... আর এই মিথ্যে রটনার যদি শেষ দেখতে চান তাহলে তাপস কে খুজে বের করুন ... দয়া করে কাউকে ব্যাক্তিগত ভাবে হেয় করার আগে তার সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন ... এতক্ষন আপনারা যা পড়েছেন তার প্রতেকটি কথা সত্য এবং এর ব্যাপারে আরো কিছু জানতে জাইলে আমি তা তথ্য প্রমান সহ উপস্থাপন করবো ... আর ব্লগে এখন যারা এই ইস্যু নিয়ে খুব লাফালাফি করছেন মানবতা দেখাচ্ছেন তাদের সৎ সাহস থাকলে ডেট ঠিক করেন ... আমি আর অসামাজিক দাদিকে নিয়ে বসবো ... সরাসরি ... লাইভ ক্যামেরা থাকবে ... ভিডিও হবে ... সেটা সামু তে আসবে এবং আমাকে ও অসামাজিক কে অপমান করার অপচেস্টার ও সমাপ্তি হবে ... সৎ সাহস ও সত্যিকার অর্থেই দাদি কে সাহায্য করতে চাইলে আসুন ... আমি ব্যাক্তিগত ভাবে এই হ্যারাজমেন্টের সমাপ্তি চাই ... আমার দেশ যদি আমার ব্যাপারে কোন পজিটিভ পদক্ষেপ না নেয় তবে আমি আমার দেশ এর বিরুদ্ধে মানহানি র মামলা করতে বাধ্য হব ... ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।