আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

গ্রামীণফোনে ইন্টার্নশীপ প্রতারনা ছাড়া আর কিছুনা - একটি সচেতনতা মূলক পোষ্ট

Footprint of a village boy! গ্রামীণফোন - ২০১০ সালে মাত্র ৫ মাসে ৩২টি আমদানি পণ্যে ৬৯ কোটি ৮৪ লাখ ২২ হাজার ১২৭ টাকা শুল্ক ফাঁকি দিয়ে ধরা খেয়ে শুল্ক আইনে ঢাকা কাস্টম হাউসের কমিশনারের বিচারাদেশে সর্বমোট ২৭ কোটি ৮৬ লাখ টাকা জরিমানা দেয়ার আদেশ পায়, এর আগে দুই দফায় অবৈধ ভিওআইপি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকা প্রমাণিত হওয়ায় বিটিআরসি’র কাছে প্রথম দফায় ১৬৮ কোটি ৪০ লাখ টাকা এবং দ্বিতীয় দফায় ২৫০ কোটি টাকা জরিমানা দিতে বাধ্য হয়, বিদেশী বিনিয়োগের নামে দেশের স্থানীয় ব্যাংক থেকে হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে উল্টো বিদেশী হাজার হাজার কোটি টাকা মুনাফা পাচার করে, বিটিআরসি কর্তৃক এবার ৩ হাজার ৩৪ কোটি টাকার কর ও রাজস্ব ফাঁকি। সূত্র: এখানে এসব সবাই জানে, তাই নতুন কিছু জানানোর প্রয়োজন অনুভব করছি। এ বছর জানুয়ারী সেশনে আমরা ২৩ জনের কিছু বেশী জন ২টা ভাইভা পাশ করে গ্রামীণফোনে ৩ মাসের ইন্টার্নশীপের সুযোগ পাই। এনএসইউ, এআইইউবি, ব্রাক, ইস্টওয়েস্ট ও জাবির ইন্টার্ন ছিল ৮০ শতাংশ। ভাইভাতে বলা হয় যে তারা টাকা দিবেনা, তবে সবচেয়ে বড় যে জীনিসটা দিবে সেটা হচ্ছে অভিজ্ঞতা যা যে কোন জায়গায় বিক্রী করা যাবে।

দুপুরের খাবার, ল্যাপটপ আর পিক-ড্রপ সার্ভিস দিবে। দুপুরের খাবার, ল্যাপটপ দিয়েছিল কিন্তু পিক-ড্রপ এর বেলায় শুধু পিক দিয়েছিল সকাল ৭টায় - তাই সেটা কোন কাজে আসে নাই বেশীর ভাগের। আর তারা যে অভিজ্ঞতার কথা বলেছিল তারা সে অভিজ্ঞতা নিজেরাই কেনে না, অন্য জায়গায় বিক্রীর তো প্রশ্নই আসেনা। আমাদের বেশীর ভাগেরই ইন্টার্নশীপ একাডেমিক কোর্সের অংশ ছিলনা এবং অনেকেরই গ্রেজুয়েশন শেষ করা ছিল। এই ২৩+ জনের পরবর্তীতে গ্রামীণফোনে কারোরই চাকরি হয়নি, অথচ কথা ছিল ইন্টার্নরা অগ্রাধিকার পাবে কর্মখালি হলে।

গ্রামীণফোনের ইন্টার্নশীপ দেয়াটা সামাজিক দ্বায়বদ্ধতার নামে লোক দেখানো আর বিনা পারিশ্রমিকে কাজ করিয়ে নেয়ার জন্য দেয়া। ইন্টার্নশীপের সময় আপনি তেমন কিছুই শিখতে পারবেননা, সে পথ তারা বন্ধ করে রেখেছে সার্ভার ও প্রোগ্রাম একসেস ইন্টার্নদের জন্য বন্ধ করে দিয়ে। তাই যারা শেখার জন্য ও ভবিষ্যতে চাকরির সুযোগের জন্য গ্রামীণফোনে ইন্টার্নশীপ করতে চান তারা বিরত থাকুন। যদি গ্রামীণফোনে পরিচিত কেউ থাকে তাহলে আলাদা কথা। লেখাটা লিখলাম অনেক রাগের বসে।

আমি যে ডিপার্টমেন্টে ইন্টার্নশীপ করেছিলাম সেখানে একজন নেয়ার কথা ছিল এন্ট্রি লেভেলে। আজ সে আবেদনের পাশে দেখলাম লেখা আছে Not Suitable After Review। সিভি বাছাইয়ের সময় এভাবে বাদ দেয়ার কোন মানে বুঝলাম না। কল সেন্টারে ৩-৪ জন ইন্টার্নকে ভয়েস টেস্টে পাশ করার পর সেকেন্ড ভাইভাতে সবাইকে আউট করা হয়, যদিও এখানে ভয়েস টেস্টে পাশ করাই আসল। ইন্টার্নশীপের শুরূতে এক অপরিচিত আন্টি বলেছিল তার ছেলে ২ বছর আগে গ্রামীণফোনে ইন্টার্নশীপ করে অনেক আবেদন করেছিল কিন্তু কোন সাড়া পায়নি।

দেড় মাস আগে আমিও এরকম এক সেকেন্ড ভাইভা দিয়েছিলাম, যেটার রেজাল্ট এখনো পেন্ডিং। আর কিছু দিন পর হয়তো দেখবো Not Suitable After Review। ভাইভা দিয়ে এসে সামুতে পোষ্টও করেছিলাম যা এখন ড্রাফটে আছে, সে পোষ্টটা কপি করে দিচ্ছি। উল্লেখ্য আমার মতে ঐ ভাইভা ৯০ শতাংশ ওকে ছিল, জীবনে ৭টা ভাইভা দিয়েছি জব পেয়েছিলাম ৫টা - ১টা হয়নাই অভিজ্ঞতা না থাকার জন্য আর একটাতে পদের সংখ্যা ছিল ১ আর যে চাকরিটা পেয়েছিল সে ঐ অফিসের ইন্জিনিয়ারের বন্ধু ছিল। চলুন সেদিনের সে ড্রাফটে থাকা পোষ্ট থেকে ঘুরে আসি।

"একটি সাক্ষাৎকার ঈদে বাড়ি যাব তাই কয়েকদিন থেকে ব্যাগ গুছানো শুরু করেছি। হঠাৎ একটা ইন্টারভিউ কল পেলাম, দেড় মাস আগে গলার স্বরের পরীক্ষায় এইবার পাশ করেছি জানিয়ে অভিনন্দন জানাল। বাহ্ কী চমৎকার ঈদের গিফ্ট, জবটা হয়ে গেলে ঈদটা ভালই কাটবে। ব্যাগ গুছানো বাদ দিয়ে ফরমাল ড্রেস গুছানো শুরু করলাম। এই ভ্যাপসা গরমে ফরমাল ড্রেস পরলে কেমন জানি লাগে, তার উপর লোকাল বাসের জার্নি।

আসছে সপ্তাহে বাড়ি যাওয়ার দুশ্চিন্তাটা হঠাৎ মাথায় এল। অগ্রিম টিকিট বুকিং বন্ধ; রাস্তা যখন ভাল ছিল তখন ৭-৮ ঘন্টা লাগত, এখন হাড়গুড় সবগুলো সহ ১৬-১৭ ঘন্টায় বাড়ি যেতে পারব কিনা সন্দেহ। নাড়ির টান বড় টান, এর উপর আর কোন টান নাই - গ্রীণ কার্ডও ফালতু লাগে। দুপুর ১টা ১৫ মিনিটে ইন্টারভিউ। সাড়ে ১১টায় বাসা থেকে বের হয়ে রিক্সা নিলাম।

মেইন রোডে ৩টা ৩ নাম্বার বাসের পেছনে দন্ডায়মান একটা ২৭ নাম্বারে উঠলাম, নেমে রিক্সা নিলাম। ১২ টায় অফিসের নিচে বসে ভাবছি - আজ কি ফাইনাল ইন্টারভিউ, নাকি আরও ২-৩টা ইন্টারভিউ দিতে হবে? ১২টা ৪৫মিনিটে একসেস নিলাম। সাইন করে অপেক্ষা করছি। সব ইন্টারভিউ এ দেখা যায় যারা ইন্টারভিউ দিতে আসে কেউ কারো সাথে আগ বাড়িয়ে কথা বলেনা। আমার স্বভাবটা ঠিক এর উল্টো।

আমি ছাড়া আর সবাই অন্য পোষ্টে গলার স্বরের পরীক্ষা দিতে এসেছে। তবে ২জন মেয়ের হাতে সার্টিফিকেটের কপি ছিল যা ইন্টারভিউ এর অর্থ বহন করে, আমার হাতে অবশ্য কিছু ছিলনা। কথা হল চট্টগ্রামের একজন আর কলকাতা থেকে ইটিই বিষয়ে স্নাতক সম্পন্ন করা একজনের সাথে। দু'জনেই পার্ট টাইম জবের জন্য এসেছিল। বলল ইন্ডিয়াতে বাংলাদেশীদের ওয়ার্ক পারমিট সহজে দেয় না, ওদের লাস্ট সেমিস্টারে বিভিন্ন কোম্পানি ইউনিতে এসে জব অফার করে [থ্রী ইডিয়টস মুভির মত] আর সে সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশীদের বসতেও দেয়না।

শুনে খারাপ লাগে নাই আমার; কারন বাংলাদেশে ইন্ডিয়া সহ অন্য দেশের নাগরিক বিনা ওয়ার্ক পারমিটে বছরের পর বছর জব করছে। খবরটা কোন একটা পত্রিকায় এসেছিল। একটা সাবকনে পাকিস্তানিরা জব করে, ওদেরকে আমার জানিনা কেন এদেশ থেকে ঘার ধরে বের করে দিতে ইচ্ছে করে। আমার নাম ধরে একজন ডাকল, উনি আর আমি সামনা সামনি বসে এরমাঝে কুশল বিনময় শেষ। উনার ল্যাপটপে আমার সিভিটা দেখে নিলেন।

বয়স আমার সমান। আমার নিক নেম জানতে চাইলেন - বললাম। বললো কতক্ষন অপেক্ষা করছেন- বললাম ১ ঘন্টা। এরপর লাইফের একটা উইয়ার্ড ঘটনা জানতে চাইলেন - শুরুতে এমন প্রশ্নে অবাক হয়েছি। তারপর নিজের সম্পর্কে ডিটেইলস্ জানতে চাইলেন।

কথা হচ্ছে ইংরেজী-বাংলা মিলিয়ে; প্রশ্ন ইংরেজী তো উত্তর ইংরেজীতে, প্রশ্ন বাংলা তো উত্তর বাংলাতে। এবার একটা অবাক করা প্রশ্ন - আপনার বয়স কত? মানলাম আমার বয়স বাড়সে ও চেহারায় ছাপ পড়সে, বংশের ১২-১৪টা ভাইদের মধ্যে একমাত্র জীবিত প্রাণী এবং এ বয়সেও জীবিত, তাই বলে কী এমন প্রশ্ন [পুরুষ ২ প্রকার- জীবিত ও বিবাহিত, এটা আমি আসলেই বিশ্বাস করি]। অস্ফুটে বললাম সার্টিফিকেট... উনি বললেন কি? আমি বললাম ২৪ [মনে মনে বলি - এখনও হয়নাই, ৪ মাস বাকী আছে] আর মনে মনে আমার আব্বাজানরে থ্যাংকস দিলাম। কারন আব্বাজান যদি সার্টিফিকেটে অংক না কষে বয়স বসাতেন তবে হয়ত মাস্টার্স পাশ করার পর আমার সরকারি চাকরির বয়স আর থাকতনা। উল্লেখ্য আমি ছোটবেলায় অনেক ভাল ছিলাম, ৭ বছর বয়সে আব্বাজানের হাত ধরে স্কুলে গিয়ে হেডমাস্টারের কোলে বসেছিলাম।

সেই থেকে শুরু, স্কুল কামাই দেই নাই বললে ভুল হবে- মাঝে মধ্যে স্কুলে যেতাম। খুব কম দিনই যেত যেদিন সন্ধ্যায় আমার বিচার বসতোনা। মা বাবারে বলতো- তোমার পুলা আজ সারাদিন পুকুরে ভিজছে, আজ ৭দিন পড়তে বসে নাই, আজ সারাদিন বৃষ্টি আর কাদাতে ভিজছে, আজ সারাদিন পাখি শিকার করে বেড়াইছে, আজ সারাদিন গাছে গাছে ঘুরছে, আজ সারাদিন ক্রিকেট, ফুটবল আর ঘুড়ি উড়াইছে, আজ সারাদিন ঐ পাড়ার চামার-মুচারের ছেলেদের সাথে ঘুরছে, আজ বড় বোনরে মারছে-কত বড় সাহস বড় বোনরে মারে, আরও কত কী। তবে গ্রামে থাকাকালিন সবসময় ১ম বা ২য় হতাম, তবে ৩য় শ্রেণীতে থাকতে নানী মারা গেল আর সেবার ৪র্থ হলাম ৪র্থ শ্রেণীতে- উফফ পেইন। যারা যারা খুশি হয়েছিল তাদের খুশি ম্লান করে আবার ফার্স্ট হলাম ও বৃত্তি পেলাম।

সে যাই হোক, ইন্টারভিউ বোর্ডে আসি: বয়স- এক আজব জিনিস; শরীরের বয়স বাড়ে, মনের বয়স কমে। আমার উনাকে বলা হয়নাই- আমার গ্রামে স্কুল ৭বছর বা তারপর শুরু হত, আমার ক্লাস ৮ এ গেপ - স্কুল পরিবর্তন, ইন্টারে পরীক্ষার সময় বিলিরুবিন হল ১১.৫- গেপ, ইউনিতে রিটেক করলাম এক সেমিস্টার- গেপ। এতকিছু করতে করতে কখন যে বুড়া হয়ে গেছি- টের পাই নাই। তবে আমার সিভিতে স্পষ্টভাবে দেয়া আছে ০১-০১-১৯৮৮। এবার উনি আসল জায়গায় প্রশ্ন করলেন - ইন্জি: থেকে আউট বাউন্ড সেলসে কেন? অনেক কথা বললাম, উনি সবই মানলেন কিন্তু তার মন ভরলনা।

অবশেষে আসল কথা বলে দিলাম- এদেশে ইন্জি: জব মার্কেট বেসরকারি ইউনিদের জন্য ভালনা। উনি বললেন- আমি এটাই শুনতে চেয়েছিলাম। আমি বললাম- এ্যাডে তো লিখেই দেয় বুয়েট, কুয়েট, চুয়েট ছাড়া আবেদন অর্থহীন। [আসল উনি জানতেন না যে সরকারি ইউনি ছাড়া ইন্জি: হওয়া যায়না। বুয়েটের বিখ্যাত মোল্লা স্যার আমাদের পড়িয়েছেন ৪০ জনের ক্লাশে, এখন আহসানউল্লাহতে পড়াচ্ছেন; এরপরও বেসরকারি ইউনির ছাত্ররা যে ইন্জি: হতে পারবেনা এটা উনি জানতেন না]।

মাঝখানে আরও কিছু প্রশ্ন ছিল। যেমন- আপনি যদি সেলসে জব করবেন তো বিবিএ নিয়ে পড়তেন। আমি বললাম টেকনোলজি আমার প্যাশন আর বিজনেস আমার ক্যারিয়ার ফিল্ড। আর এজন্য আমি এমবিএ ভর্তি হচ্ছি। উনি বললেন গুড; বাট, গাছের পাতা দিয়ে কী হবে যদি কান্ডই না থাকে।

আপনি তো বিজনেস এর কিছু পড়েন নাই। আমি বললাম- আমি পড়েছি ইইইতে একাউন্টিং, ম্যানেজমেন্ট, স্ট্যাটেস্টিক্স, ইকোনমিকস, বাসকম। উনি বললেন যে এগুলো তো বেসিক। এরপর আমার শুধু একটা উত্তরই জানা ছিল: আমি দৃঢ়ভাবে বললাম- আমার মনে হয় আমি পারব। তারপর দুইটা পণ্য বিক্রির প্রশ্ন।

একটাতে ছাড় আছে কিন্তু সার্ভিস নাই, আরেকটাতে সার্ভিস আছে কিন্তু ছাড় নাই। অনেক কথা হলো। শেষ প্রশ্ন: ছাড় দেয়া প্রোডাক্টটা এক্ষেত্রে কোম্পানির জন্য গুড অর ব্যড? প্রশ্ন শেষ হওয়ার সাথে সাথে জুড়সে উত্তর দিলাম- ব্যড। ইন্টারভিউ শেষ। ২-১ দিনের ভেতর এটাতে টিকলে জানাবে পরবর্তী ২টা ইন্টারভিউ এর ডেট।

আমার এই সামান্য ইন্টারভিউ স্মৃতি থেকে হারিয়ে যাওয়ার আগে সামুতে বন্দী করলাম। থ্যাংকস ও লম্বা একটা সালাম দিয়ে বের হয়ে আসলাম। বাইরে এসে দেখলাম কলকাতার ছেলেটা অপেক্ষা করছে আমার জন্য। মাঝে মাঝে ইচ্ছে করে চলতি পথের এ ছোট ছোট পরিচয়ের মানুষগুলোকে জীবনের ফ্রেমে সারা জীবনের জন্য বন্দী করতে। তারপর আলবিদা, হাসিমুখে বলা আবার হবে দেখা।

যদিও আমরা দু'জনেই জানি এ দেখাই হয়তো শেষ দেখা......" পরিশেষে বলব, গ্রামীণফোনে বেশীর ভাগই বাংলাদেশীরা জব করছে আর তারা কেউ চায়না যে তাদের পরিজন ছাড়া কারো জব হোক। আমার এই লেখা চিরতরে আমার জন্য গ্রামীণফোনের দরজা বন্ধ করে দিবে জানি, তবুও লিখলাম। আল্লাহর দুনিয়া অনেক বড়, গ্রামীণফোনে জব না হলে যে না খেয়ে থাকব এমন না। টেলিকমে ক্যারিয়ার গড়ার অনেক ইচ্ছে ছিল, ইচ্ছে সফল হবে কিনা জানিনা। বিটিসিএল এ আবেদন করেছি - দোয়া করবেন আশাকরি।

লেখা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকুন, আল্লাহ হাফেজ। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.