আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বর্ষা চরিত্রহীন - অনন্ত , অনন্ত অর্থ লোলুপ ও নারী লিপ্সু - বর্ষা !!!!

shamseerbd@yahoo.com বর্যা এবং অনন্ত একে অপরের বিরুদ্ধে থানায় ডায়েরি করেছেন। পুরো বিষয়টি জানতে আমরা প্রথমে অনন্তকে ফোন দিই । শুরুতে কিছু বলতে না চাইলেও পরে অনন্ত মুখ খোলেন, বেরিয়ে আসে নানা অজানা তথ্য । আবেগরুদ্ধ অনন্ত বলে যেতে থাকেন, এই বর্ষাকে কে চিনত, তাকে আমি রাস্তা থেকে তুলে এনে আমার ছবির নায়িকা বানিয়েছি, দেশ বিদেশে ঘুরিয়ে এনেছি একের পর এক। অস্বীকার করবোনা আমি তার প্রেমে পড়েছিলাম, আর তাই ঘরনি করতেও দ্বিধা করিনি।

মিডিয়ায় কতজনইত স্বীকৃতি না দিয়ে নানা সম্পর্কে জড়ায়, আমি তেমনটি করিনি । তাকে সন্মান দিয়ে বউ করে ঘরে এনেছি, মুভিতে অভিনয়ের সময় আমি তাকে বউ হিসেবে নয় শীল্পি হিসেবে বিবেচনা করে তার সকল পারিশ্রমিক দিয়ে দিয়েছি । আজ এই সব ভাল মানুষিই আমার কাল হল। কত স্বপ্ন ছিল তাকে নিয়ে অথচ আজ সে সব ভেঙ্গে দিল। কিসের অভাব ছিল আমার।

আসলে সে আমাকে উপরে উঠার সিঁড়ি হিসেবে ব্যবহার করে এখন চলে গেছে। আমার দেয়া সুযোগ নিয়ে আজ তার নাম হয়েছে অর্থ হয়েছে, সো এখন তার আর আমাকে প্রয়োজন নেই । আজ সে কর্পোরেট মডেল, অথচ একবার ও চিন্তা করলোনা আমার জন্যই সে এ সুযোগ পেয়েছে। বাষ্পরুদ্ধ কন্ঠে অনন্ত বলেন আরো উপরে উঠার জন্য সে এখন নতুন একজন প্রযোজকের স্মরনাপন্ন হয়েছে, আর তাই আমাকে এখন আর তার দরকার নেই । পরিচালকের সাথে সে ঘুরে বেড়াচ্ছে, আমি আপত্তি জানানোতেই আমার নামে মামলা।

দরকার পড়লে আমি তাকে সে ব্যবস্হা করে দিতাম , কি দরকার ছিল অন্য পুরুষের সাথে যাওয়ার !!! আমি তাকে ফিরে পেতে চায়, এই কথা বলে অনন্ত ফোন রেখে দেন। মামলা কেন করলেন এই নিয়ে তিনি কিছু বলেননি !!! বর্ষার কাছে আমরা বিস্তারিত জানতে চেয়ে ফোন করলে সে ক্ষোভে ফেটে পড়ে বলে, আমার জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল অনন্তকে বিয়ে করা। ওর কথায় মুগ্ধ হয়ে আমি সবচেয়ে বড় ভুল করেছি, ওর ছবি করাও আমার ঠিক হয়নি। সে চরিত্রহীন আর অর্থলোলুপ। টাকা ছাড়া কিছু বোঝেনা।

তার এত মুভি করে দিয়েছি সে আমাকে একটা টাকাও দেয়নি। ইদানিং নতুন ছবিতে সুযোগ দেয়ার কথা বলে সে বিভিন্ন মেয়ের সাথে ডেটিং করে বেরাচ্ছে, তার এসব কাজে বাঁধা দেয়ায় সে আমার গায়ে হাত তোলে। তার উপর মডেলিং করে পাওয়া আমার টাকাও সে তাকে দিয়ে দেয়ার জন্য নিয়মিত চাপ দিচ্ছিল । এমন একটা ফালতু ছেলের সাথে ঘর করা যায়না। তার নোংরা কাজে বাঁধা দেয়ার কারনেই সে আমার বিরুদ্ধে উল্টা থানায় মামলা করেছে ।

সব মেয়েরই উচিত ওর কাছ থেকে দূরে থাকা !!! বিঃদঃ : এই হলুদ রিপোর্টটি কপি রাইট মুক্ত, যেকোন পত্রিকা চাইলেই ছাপিয়ে দিতে পারেন, নিশ্চিত ভাল কাটতি হবে । । পর সংবাদ এই যে বর্ষা আর অনন্ত এক ছাদের নিচে বসে নতুন একটা তামিল মুভি দেখছিলেন, যেটাকে কপি করে তারা পরবর্তী ছবি বানাবেন কিন্তু কোথাও স্বীকার করবেননা আপাদমস্তক কপি করা ।  ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১১ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।