আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

গদ্দাফির শেষ ঘাঁটি নিয়ে আলোচনা ‘ব্যর্থ’

অদ্ভুত উটের পিঠে ভেস্তে গেল মরুশহর বানি ওয়ালিদ নিয়ে বিদ্রোহীদের সঙ্গে গদ্দাফিপন্থীদের আলোচনা। বিদ্রোহীদের তরফে এ কথা জানিয়ে বলা হয়েছে, রক্তপাত এড়াতেই আলোচনার মাধ্যমে গদ্দাফির শেষ ঘাঁটি বানি ওয়ালিদ নিজেদের দখলে আনতে চেয়েছিল তারা। কিন্তু গত কাল বিদ্রোহীরা ওই শহরে ঢুকতে গেলে গদ্দাফির মুখপাত্র মুসা ইব্রাহিম জানিয়ে দেন, অস্ত্রত্যাগ না করলে বানি ওয়ালিদে ঢুকতে দেওয়া হবে না তাদের। এতেই ব্যর্থ হয় আলোচনা। বিদ্রোহীদের পক্ষে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় ছিলেন যিনি, সেই আবদুল্লা কানশিল বলেন, “এ বার যা করার আমাদের সেনাই করবে।

বানি ওয়ালিদের বাসিন্দাদের জন্য দুঃখিত। ” আত্মসমর্পণ করার জন্য গদ্দাফিপন্থীদের শনিবার পর্যন্ত সময় দিয়েছে বিদ্রোহীরা। তবে, বানি ওয়ালিদ শহরে গদ্দাফি-সেনার বেশ কিছু উচ্চপদস্থ অফিসার লুকিয়ে আছেন বলে খবর। তাই শনিবারের আগেই ওই শহরে আক্রমণ চালাতে পারে বিদ্রোহীরা। কানাডার একটি সংবাদপত্রের দাবি, গদ্দাফি-বাহিনীকে শেষ দিন পর্যন্ত বিভিন্ন রকম অস্ত্র দিয়ে সাহায্য করেছে চিন।

ত্রিপোলিতে পাওয়া কিছু নথি থেকে এ কথা জানা গিয়েছে বলে দাবি সংবাদপত্রটির। আরবি ভাষায় লেখা ওই নথিগুলি আসল বলে জানিয়েছেন লিবিয়ার অন্তর্বর্তী সরকারের বেশ কিছু নেতা। ভেস্তে গেল মরুশহর বানি ওয়ালিদ নিয়ে বিদ্রোহীদের সঙ্গে গদ্দাফিপন্থীদের আলোচনা। বিদ্রোহীদের তরফে এ কথা জানিয়ে বলা হয়েছে, রক্তপাত এড়াতেই আলোচনার মাধ্যমে গদ্দাফির শেষ ঘাঁটি বানি ওয়ালিদ নিজেদের দখলে আনতে চেয়েছিল তারা। কিন্তু গত কাল বিদ্রোহীরা ওই শহরে ঢুকতে গেলে গদ্দাফির মুখপাত্র মুসা ইব্রাহিম জানিয়ে দেন, অস্ত্রত্যাগ না করলে বানি ওয়ালিদে ঢুকতে দেওয়া হবে না তাদের।

এতেই ব্যর্থ হয় আলোচনা। বিদ্রোহীদের পক্ষে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় ছিলেন যিনি, সেই আবদুল্লা কানশিল বলেন, “এ বার যা করার আমাদের সেনাই করবে। বানি ওয়ালিদের বাসিন্দাদের জন্য দুঃখিত। ” আত্মসমর্পণ করার জন্য গদ্দাফিপন্থীদের শনিবার পর্যন্ত সময় দিয়েছে বিদ্রোহীরা। তবে, বানি ওয়ালিদ শহরে গদ্দাফি-সেনার বেশ কিছু উচ্চপদস্থ অফিসার লুকিয়ে আছেন বলে খবর।

তাই শনিবারের আগেই ওই শহরে আক্রমণ চালাতে পারে বিদ্রোহীরা। কানাডার একটি সংবাদপত্রের দাবি, গদ্দাফি-বাহিনীকে শেষ দিন পর্যন্ত বিভিন্ন রকম অস্ত্র দিয়ে সাহায্য করেছে চিন। ত্রিপোলিতে পাওয়া কিছু নথি থেকে এ কথা জানা গিয়েছে বলে দাবি সংবাদপত্রটির। আরবি ভাষায় লেখা ওই নথিগুলি আসল বলে জানিয়েছেন লিবিয়ার অন্তর্বর্তী সরকারের বেশ কিছু নেতা।  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।