আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এবার নদীর কাছে, মাঠের কাছে ফেরা হলো না যোগাযোগমন্ত্রীর চেয়ারে কোন কম্পানির আঠা দেয়া

এবার নদীর কাছে, মাঠের কাছে ফেরা হলো না যোগাযোগমন্ত্রীর চেয়ারে কোন কম্পানির আঠা দেয়া অনেকদিক বাড়ি যাই না। আজকের যুগে আপনি যে দরেরই চাকরিজীবী হোন, পুরোদস্তুর শ্রমিকের জীবনই আপনাকে পার করতে হয়। অন্ততো সময় বিচারে। তাই সময়ের ফুসরতে বাড়িতে যাওয়া হয় না। বিশেষ বিশেষ দিনন আসে।

অপেক্ষায় থাকি বছরে অন্ততো দুই ঈদে বাড়ি যাবো। ব্যক্তিগত জীবনে ঈদের ধর্মীয় আবেদন আমার কাছে নেই বললেই চলে। সামাজিক অনুসঙ্গ হিসেবে ঈদের জন্য আমি অপেক্ষা করি। বছরের এই দুইটি উৎসবকে ঘিরে আমার বাড়ি ফেরার আকুলতা তৈরী হয়। আমি সারা বছর স্মৃতিকাতরতায় ভুগি।

অনেকের মত এবার ঈদে আমারও বাড়ি যাওয়া হবে না। বাড়ি গেলে দেখা হয় আমার শৈশবের নদীর সাথে, কথা হয় বাড়ির সামনে শিউলী ফুল গাছটির সাথে। বাবার সিগারেট চুরি করে যে গাছটির আড়ালে দাড়িয়ে প্রথম ধুমপান, দুরের মাঠের মধ্যে একলা একা দাড়িয়ে থাকা সেই জিউল গাছটি অনেকদিন দেখা হয় না । যে নদীর তলদেশে মাছ পোকাদের সঙ্গে কেটেছে দীর্ঘ মাস বছর, যে আকাশের নীচে গ্রীস্মের তাপাদহের পর ‘হঠাৎ বৃষ্টিতে’ ভিজেছি সদলবলে আবার কখনো একলা একা, তাদের কারোর সঙ্গেই আমার দেখা হবে না। দেখা হবে না আমাদের ভাঙ্গা বাড়ির দোতলার জানালা দিয়ে পাশের বাড়ির প্রেমিকার ছাদ।

যে ঘরে এখনো জোসনা এলে তুফান খেলে। যে ঘরে আমার আটেরোটি বছর কেটেছে। ওই বাড়ি, বাড়ির সান বাধানো পুকুর, স্যাধল্যা পড়া মন্দির, ঘুনপোকাদের বসতবাড়ি আম বাগান কারোর সঙ্গেই দেখা হবে না। আমি বাড়িতে গেলে খবর শুনে দুর থেকে ছুটে আসে যে ভিখিরে তারও সঙ্গে দেখা হবে না। সে নিশ্চয় আমার জন্য অপো করবেন।

কারণ প্রতিবারই মায়ের চোখ ফাকি দিয়ে আমি তার হাতে গুজে দেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মুখাঙ্খিত একটি নতুন নোট। সে আমার দিকে না তাকিয়ে নোটের মুজিবের দিকে তাকিয়ে থাকে। তারপর দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে। ঈদগা ময়দানে প্রতিবার যে অন্ধ ভিক্ষুক সুর করে সাহায্য চায় তার সঙ্গেও দেখা হবে না। আমার গায়ক হবার ইচ্ছে হয়েছিল সেই অন্ধ ভিক্ষুকের গান শুনে।

ভিক্ষুকটি তার দরাজ গলায় গাইতো, ‘দিনের নবী মোস্তফায়, রাস্তা দিয়ে হাইটা যায়, হরিণ একটা বান্ধা ছিল গাছেরই তলায়। ’ আমার ছোট্ট মগজে তখন কোন প্রশ্ন হয়নি যে, নবীজির দেশে আদৌ হরিণ আছে কিনা। আজও হয় না। শুধু মনে পড়ে যায় অন্ধ ভিক্ষুক বাজারের মোড়ে বসে তার অসম্ভব সুরেলা গলায় গাইবেন দিনের নবী মোস্তফার দয়ার নির্দশন। আমি শুনতে পাবো না।

আমার অনেক কিছুই হতে ইচ্ছে হয়েছিল। নৌকার মাঝি থেকে ধানক্ষেতের কৃষক। আমরা এসবের কিছুই হওয়া হয়নি। আজন্ম শৈশব ফেলে উদ্ভট এক শহরে থাকি। যেখানে দেশের তাবত সব মতাবানের বাস করেন।

যাদের বয়ান আর হাস্যজ্জ্বল মুখ ছাড়া টিভি পত্রিকাগুলো কোন কাজ শুরু করেত পারে না। যারা দিন রাত্রি শুধু মানুষকে মিথ্যা প্রতিশ্রতি শুনিয়ে আসছে দশকের পর দশক। মানুষ সেইসব মিথ্যাকে সত্য ভেবে আকড়ে ধরে। প্রতি পাঁচ বছরে তারা একবার খাখা দুপুরের রোদে ভিজে অথবা বৃষ্টির স্পর্শ শরীরে নিয়ে লম্বা ভোটের লাইনে দাড়িয়ে গণতন্ত্র বাচিয়ে রাখে। সেইসব মহান ও একই সঙ্গে মহৎ নাগরিকেরা দশকের পর দশক একইভাবে অপো করেন, এবার তাদের কপালে ভাল কিছু জুটবে।

তাদের কপালে পাঁচ বছর অপোর বিষয়টি স্থায়ীভাবে সিল ছাপ্পড় হয়ে দাগ কেটে বসে, তবে ভাল কিছু আসে না। তবুও তারা সুদিনের আশা ছাড়েন না। কান্ত হন না। তবে সুদিনের আশা করি না আর। আমার ব্যারাম ছিল সে এক আলোকউজ্ব­ল দিনের।

যেদিনে বৃষ্টির ঘ্রান নিয়ে মাঠের কাজে ফাকি দেবে কৃষক। শ্রমিকেরা প্রেমিকারা গলায় তুলে দিবে আশ্চায্য বৃষ্টির সব ফোটা। আর রাষ্ট্র নায়কেরা সটান মাঠে চলে যাবে মাটির জোয়ে মেখে নিবে শরীর। এইসব স্বপ্ন শুধু আমাকে ঘোরের মধ্যে রেখেছে দীর্ঘদিন। এটা আমার অসুখ।

অসুখ সারার পর আমি এখন নগরের ‘অমেধাবি পল্টনের’ পাশ দিয়ে যেতে যেতে ভাবি, এইসব স্বপ্ন কেবল বেকুবেরাই দেখে। আর বুদ্ধিমান মানুষের বিলবোর্ডের ছবি দেখে অথবা ঘরকেই বানিয়ে দেয় বিজ্ঞাপনের সেট। ২. অনেকদিন ধরে বাবার কবরের পাশে যাই না। নিশ্চিত সেখানে ঘাষ জন্মেছে। অযন্তে অবহেলায় হয়তো কবরের পাড়টিও ভেঙ্গে গেছে।

বাবার কোন স্মৃতিই আমার মনে নেই। শুধু ছায়ার নীচে কবরটি ছাড়া আমার কিছুই মনে পড়ে না। তবু বাবা যেনো আমাকে গত তিন দশক কত আপন করে রেখেছেন। সেই কবরের সঙ্গেও আমার দেখা হবে না। দেখা হবে না মামা বাড়ির পদ্ম বিল।

লাখে লাখে কাতারে কাতার ফুটে থাকা লাল পদ্মে যেনো আগুন ধরে যায় বিলের আকাশ। সেই বিলে নৌকার ওপর বসে থেকে আমি যেনো বনে যেতাম কোন রাজপুত্তুর। আহা! সেখানে যাওয়া হবে না। বাড়ি মানেই মা। বাড়ি মানেই মায়ের মুখ।

বাড়ি মানে মায়ের শাসন। রাত দীর্ঘ করে বাসায় ফেরায় মায়ের বকুনি খেতে হবে না। বয়স বাড়ছে, বিয়ের বয়স পার হচ্ছে; নালিশ শুনতে হবে না। আমার জীবনে যে কিছু হবে না সে আকুতি শুনতে পারবো না। তারপর কণ্ঠস্বর একটু খাদে নামিয়ে বলবেন না, ‘বাবা এবার জীবন নিয়ে একটু সিরিয়াস হ।

’ মা আমি তোমাকে খুব মিস করবো। মিস করবো ভাঙ্গ বিল্ডিংয়ের ছাদ। যে ছাদে আমার যৌবনের প্রথম রাতগুলির ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থাকতাম পরীদের সঙ্গে ভাব করার আশায়। আমার এরকম প্রেমিক মন জয় করতে পারেনি কুকাপ (কুহেহাফ) শহরের সেইসব আশ্চয্য পরীদের। তবে আমার রাতজাগা দিনগুলি তখন থেকেই।

পরীদের সাথে দেখা না হলেও রাতের আকাশ থেকে খসে পড়া তারাদের সাথে আমার দেখা হত প্রতিদিনই। এই আকাশবিহীন ঢাকা শহরের সেই খসে পড়া তারাদের সাথে দেখা হয় না। এই শহরে আমি আমার ছোটবেলার পুরোটাই মিস করি। ভিষন মিস করি। ৩. অনেকদিন পর শহর ফেরা পর আমার কাছ থেকে বিশেষ খবর কেউ নিবে না।

কেউ না। আমার যে ফেরাই হবে না। আমার বামপন্থি বন্ধুরা আমার জন্য ভিষন উদগ্রীব হয়ে বসে থাকবে। পৃথিবীটা যাচ্ছে কোথায়? বিপ্লব আর কতদূরে? ভারত-নেপালের মাওবাদীরা কি হিমালয়ের আকাশে লাল তারা হতে পারবে? আফগানস্তান-ইরাকে মার্কিন হামলার পর লিবিয়াতে ন্যাটোর হামলা আরেকটি যুদ্ধ তৈরী করলো কিনা তেল দখলের জন্য? মার্কিন বহুজাতিক কম্পানিগুলোর আর কত মুনাফা চাই? মানুষের সম্মিলিত সমাজ আর কত দূরে? আমি তাদের কোন প্রশ্ন শুনতে পারবো না। জানতে পারবো না শিশু কিশোরদের মধ্যে নাটকের চর্চা নিয়ে আমার মফস্বলের বন্ধুরা এখনো কত আশা দেখেন।

লাইব্রেরি নিয়ে স্বপ্নের কথা আমাকে কেউ শোনাতে আসবে না। শুধু বামপন্থি বন্ধুরাই নয়। আমার সুশিল, মৌলবাদী, গোবেচরা, বউ পাগল কোন বন্ধুর সঙ্গেই দেখা হবে না। নেশা করার কারণে যে বন্ধুটি দল থেকে আলাদা হয়ে গেছে। আমি গেলে যে চুপি চুপি আমার সঙ্গে দেখা করতে আসে।

আমি তার পকেটের মধ্যে একটি নোট গুজে দেই। জানি এরপরই সে নিবিড় হয়ে নেশায় বুদ হবে, তবু দেই। কেউতো জানতে চায়নি, একলা একা এতো কস্ট কেন তার। কেন রাত দীর্ঘ হলে তার ঘুম আসে না। সেই আশ্চায্য মায়াময় নেশায়চুর হয়ে থাকা বন্ধুর মুখ আমাকে ভাবাবে।

তার সঙ্গেও দেখা হবে না। খুব মিস করবো সিনেমা হলের সামনের চায়ের দোকান। বল দা’র চায়ের দোকানের লাল চা আমার পান করা এ পৃথিবীর সেরা চা। ঘন্টার পর ঘন্টা বল দা’র চায়ের দোকানের খুপরি ঘরে বসে জমাট আড্ডা মিস করবো। পেছন থেকে ধেয়ে আসা ‘ধরছি তোরে’, খাইছে তোরে’ টাইপের সিনেমার নায়ক নায়িকার প্রেম নিবেদন করার দূর্বল সংলাপ শুনবো।

বন্ধুরা সবাই একেকজন তারকাভস্কি না হলেও নিদেনপে বিকল্প সিনেমা মেকার বনে যাবে। আমি সেই সব কথা মনোযোগ দিয়ে শুনবো আর লাল চায়ে ঠোট স্পর্শ করবো। আহা! সেইসব রাংতামোড়া সময়গুলি খুব মিস করবো। যা আমার অতিত, যার সঙ্গে আমার শরীরের প্রতিটি কোষ সম্পর্কিত, তাকে বিচ্ছেদ করেই এই মায়াহীন শহরে পড়ে থাকি, থাকতে হয়। দুই ঈদ সেই বিচ্ছেদের মধ্যে একটা সেতু তৈরী করে।

আমি আমার নদীর কাছে, মায়ের কাছে, মফস্বলের আকাশের কাছে, আমার বন্ধুদের কাছে, বাবার কবরের কাছে, আমি আমার কাছে ফিরে যাই। সেই ফিরে যাওয়া এবার হবে না। সারা দেশের রাস্তাঘাটের বেহাল অবস্থার মত আমার ছোট্ট মফস্বলে যাবার সড়ক-মহাসড়কটির অবস্থা বেহাল। বাস বাদে অন্য কোন কিছুই সেখানে যায় না। শত শত মানুষের মত, এবার ঈদে আমিও ঢাকায় থেকে যাবো।

আমি আমাকে মিস করবো। এই সড়কে বাড়ি ফিরতে গিয়ে আমি লাশ হতে চাই না অথবা পঙ্গু হয়ে অপরের অনুগ্রাহীও হতে চাই না। যোগাযোগ মন্ত্রণালয় সব থেকে বেশি বরাদ্দ দেয়ার পরও এই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মতার ৩২ মাস পরও কোন কাজ করেননি। ভেঙে পড়েছে পুরো সড়ক খাত। এর আগে বিশ্বব্যাংক-এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংক-আইএমএফের পরামর্শে দেশের রেলখাত সংকুচিত করেছে অথবা উদারিকরণ করেছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিজের জন্মজেলা গোপালগঞ্জ থেকে এক সময় ট্রেনে করে ঢাকায় আসা যেতো। এখন শুধু শূন্য ট্রেন লাইন পড়ে আছে, ট্রেন আসে না। নদী মাতৃক বাংলাদেশে প্রধান যোগাযোগ হতে পারতো নৌ পরিবহন। কিন্তু তা হয়নি। আমরা শুধু ফারাক্কা বাধকে দোষ দেই।

অথচ ফারাক্কা বাধ দিয়ে মোট পানী প্রবাহের ১৭ শতাংশ আসে। তাহলে নদীগুলোর এই দশা কেন? আমরা নিজেরাতো কম নদী মারেনি। শুধু দখল নয়। পশ্চিমা উন্নয়ন দর্শনে আমরা যত্রতত্র বাঁধ নির্মান করেছি বন্যা থেকে বাচার জন্য। আসল বিষয়টি ছিল হাইওয়ে কেন্দ্রীক কথিত উন্নয়ন।

ফলে আমাদের কথিত দাতা দেশের গাড়ি হাইওয়ে দিয়ে হুশ হুশ করে চলে। আর দরিদ্র মানুষের বাড়ির উঠানে চলে যায় মাইক্রোক্রেডিটের নোবেল ভূমিপুত্ররা। ু শহীদ মিনার ইতিহাস প্রাণ পাক সড়কের বেহাল অবস্থার জন্য দায়ী যোগাযোগমন্ত্রী আবুল হোসেন যদি ঈদের আগে যদি পদত্যাগ না করেন, তাহলে বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী সৈয়দ আবুল মকসুদ ঈদ কাটাবেন শহীদ মিনারে। এই দুইজনের নামের সঙ্গেই আবুল শব্দটি রয়েছে। অথচ দুইজন চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যে কত বিপরীত।

যোগাযোগমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ক্ষোভ বাড়ছে। তবে আরও বিরক্ত লাগছে আবুলের চেয়ারের সিটে যে কম্পানির আঠা দেয়া আছে সেই কম্পানির ওপর। এমনই আঠা যে কোনভাবেই তাকে চেয়ার থেকে তোলা যাচ্ছে না। একটু ভেজাল দিলে কি হতো আঠায়। বিজ্ঞাপন নির্মাতারা বিজ্ঞাপনের আইডিয়া দিতে পারেন।

যেখানে দেখা যাবে, আবুল হোসেন আঠার কৌটা হাতে ধরে বলবেন, আমি সিটের নিচে এই আঠা দেয়া আছে। শতভাগ নিশ্চিত থাকুন, যতই টানাটানি হোক, কোন কাজ হবে না। বাংলার ৫৬ হাজার বর্গ মাইলের জনপদে শহীদ মিনার গুরুত্বপূর্ণ। এই স্মৃতির মিনার শুধু ইট পাথরের কাঠামো নয়। আমাদের মুক্তি সংগ্রাম এনে দিয়েছে এর অন্তর্গত কাঠামোর শক্তি।

প্রাণ ফিরে পাক স্মৃতির মিনার। জ্বলে ভস্ম হোক সকল আধারের প্রেতাত্মা। জানি আমার সনাতন ধাচের কমিউনিস্ট বন্ধুরা গোস্যা করবেন। বলবেন, শহীদ মিনারে এই ঈদ আসলে একটি ফালতু সোসাল ডেমোক্রাট কর্মসূচী। আমি তাদের সঙ্গে দ্বীমত পোষন করি না।

কিন্তু যেখানে ‘অন্ধরাই বেশি চোখে দেখে’, বধির ম্লান মুখের দীর্ঘশ্বাসে বাতাস ভারি, সেখানে শাসকশ্রেণীর বিরুদ্ধে যদি কেউ একজন রাস্তায় দাড়িয়ে গ্রামের ভাষায়ও গাল দেয়, ‘আমিও গ্রামের পোলা, চুতমারানি গাল জানি। ’ জানি আমিও সুশিল, এইসব গ্রামের মানুষের মত গাল দিতে পারবো না যোগাযোগ মন্ত্রী আবুল্যাকে। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.