এবারে পরিমল নয় খোদ প্রধান শিক্ষক তার রুমে ডেকে নিয়ে প্রাইমারীর ছাত্রীকে ধর্ষন করেছে। কাহিনী এখানেই শেষ নয়,বহু আগে থেকে এই নর পিশাচ স্কুলের কোমল মতি মেয়ে শিশুদের বিভন্ন ভয় দেখিয়ে ধর্ষন করে আসছে।হত দরিদ্র ঘরের শিশুরা লজ্জা ভয়ে এ যাবৎ মুখ না খুলে সব সহ্য করে এসেছে। উল্লেখ্য,চট্গ্রামের লোহাগড়া থানার তৈয়ব আশরাফ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুবোধ কান্তি সিকদার পঞ্চম শ্রেনীর সকল ক্লাশ নিজে নেন। মাঝে মাঝে নিজের রুম পরিস্কার করার জন্য মেয়েদের ডেকে যৌন নির্যাতন চালাতো। সম্প্রতি এক দরিদ্র মেয়েকে রুমে ডেকে ধর্ষন করলে কিছুটা অসুস্থ্য হয়ে বাড়ি ফেরে, মা অসুস্থ্যতার কারন জান্তে চাইলে প্রথমে লজ্জা এবং ভয়ে না বল্লেও পরে সব খুলে বলে।এর পর সবাই মিলে স্কুলে গিয়ে প্রতিবাদ জানালে সে ক্ষমা চায় এবং স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে মুচলেকা দিয়ে বলে, এমন কাজ সে আর করবেনা। এ ঘটনা জানাজানি হলে স্কুলের প্রাক্তন ছাত্রীরাও তাদের সঙ্গে এমন যৌন নির্যাতনের কথা বলে। এলাকাবাসীও এই লম্পট সুবাসের কাহিনী জান্ত কিন্ত কেউ মুখ খুলেনি। এর এখন কি শাস্তি হওয়া উচিৎ প্রিয় পাঠক বলুন? ওকে সুবোধ না বলে কুবোধ ডাকা কি সমিচীন নয়?
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।