আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এস বয় (s boy)part ৩

I like to hear complain from my readers about my lacks.............................................আমি এক পরী যার ডানাও নেই, আকর্ষনও নেই একটু একটু করে সবাইকে ভুলে সে আজ নিঃসঙ্গ জীবন কাটাচ্ছে। কষ্ট লাগলেও তা বোঝার মত কেউ নেই। এখানের এই এক জীবন। রবীন্দ্রনাথের সেই গানটা মনে পড়ে গেলো,"যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে"। সত্যিই তাকে একলা চলতে হবে।

কলিং বেল টা বেজে উঠল। নিশ্চই ওরা ফিরে এসেছে। অবশ্য মা বলছিলো আজ অনেক শপিং করবে। নুহা বাবা মার একমাত্র সন্তান। ওর শৈশব তবে মোটেও একাক্বিত্বে ভরা ছিলোনা।

তবে ও মোটেও অহংকারী নয়। অন্তত ওর সমপর্যায়ীদের আচরণ ওর মধ্যে নেই। ফোনটা বাজতেই তুলে নিলো সে। মিঃ ডোনাল্ড ফোন করেছেন। "hallo, sweety" "hai, mr. donald" "oh, no noo, you're calling me mr. donald again?'' ''I, I didn't mean it" "you know i don't like called mr. donald by a young lady. why dont you call me green" ''sure, but mr. green" ''well, as you want. so you are coming to the meeting, miss nuha?'' ''umm, i guess i'm gonna pass this one. would you like to do me a favour mr. g?'' ''oh sure honey what's it about?'' ''can you manage the meeting of this evening?'' '' as you demand'' ''allright then, i'll see you tomorrow morning.'' ''have a good day.'' নুহা একটি সায়ন্স গ্রুপ এর সাথে কাজ করে।

এখানে শিক্ষার্থরা বিভিন্ন রকম এক্সপেরিমেন্ট করে থাকে। ওদেরই একজন শিক্ষক হল মিঃ ডোনাল্ড। তবে এই গ্রুপে সে তার বাবা মায়ের ইচ্ছাতেই কাজ করছে। নাহলে তার ম্যাথ ক্লাবে জয়েন করা হয়ে গিয়েছিলো। সায়ন্স নিয়ে তার যদিও আগ্রহ নেই তবুও এখন সে ভালোই কাজ করছে।

তবে তাকে সায়ন্স গ্রুপে ভর্তি করার কারন হল সায়ন্স গ্রুপে ছেলেরাই বেশি কাজ করে। অনেক আগে যখন সে ছোটো ছিলো, তাকে দেখাশুনা করত তার দাদা(পিতামহ)। অবশ্য তার কারন তার বাবা-মা চায়নি সে এমন কারো পাশে বড় হয়ে উঠুক যে তার মনে খারাপ প্রভাব ফেলবে। তাই দাদার সাথে তিন বছর থেকেই সে থাকত। তার দাদী অনেক অনেক আগেই গত হয়েছেন।

তাই দাদার সাথে থেকে সব করত। কিন্তু এর ফলে যা হল তা পরবর্তিতে আরো বড় সমস্যা হয়ে দাড়াল। যেহেতু সে তার দাদার সাথে ছিলো, তাই সে ধিরে ধিরে ছেলেদের স্বভাব পেলো। ছেলেদের মত পোষাক, শখ সব মিলিয়ে ওকে যেনো অন্য এক প্রজাতির মানব বলে মনে হতে লাগলো। সবার প্রথমে ওর শিক্ষকরা এই ব্যাপারে ওর বাবা মার সাথে কথা বলে।

কিন্তু তখনও সবটা কেউই বুঝতে পারেনি। ওর প্রী স্কুলে ওকে দেখা গেলো ছেলেদের সাথে খেলতো। স্বভাবত্বই ছেলেরা যখন দেখলো নুহা তাদেরই মত আচরন করছে ওরা তাই ওর সাথে খেলতো। কিন্তু অন্যদিকে মেয়েরা ওর সাথে কথাও বলতে চাইত না। আর তখনি সব সমস্যার সুত্রপাত হল।

(চলবে) ।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।