আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নোয়াখালির "মিলন" বোমায় একজন কঠোর পুলিশ অফিসারের ক্যারিয়ার অবসান

© ২০০৬ - ২০১১ ত্রিভুজ সম্প্রতি নোয়াখালিতে মিলনকে হত্যাকান্ডের বিষয়ে আমরা যা জানি তা হচ্ছে পুলিশ জনতার হাতে মানিককে তুলে দিয়ে মেরে ফেলার জন্য বলেছে তাই জনতা মেরে ফেলেছে। আজকে নোয়াখালীর ঐ অঞ্চলের এক বন্ধুর সাথে কথা হলো এবং যা জানলাম তার সাথে পত্রিকাওয়ালাদের খবরের বেশ ভাল রকমই হেরফের রয়েছে। পুরো বিষয়টা নিয়ে একটা ব্লগ লিখতে চেয়েছিলাম, পরে মনে হলো যে ইস্যু নিয়ে এত তোলপাড় সেটার ঘটনার পেছনের ঘটনা প্রফেশনাল সাংবাদিকদের দ্বারা রিপোর্ট করানোই বেটার, তাই শুধু মূল বিষয়গুলো পয়েন্ট আকারে তুলে ধরছি- ১) এই ঘটনাটা যে পুলিশ অফিসারকে টার্গেট করে ঘটানো হয়েছে তিনি সম্প্রতি ওখানে যোগ দিয়েছেন। ২) তাঁর জয়েনের পূর্বে ঐ এলাকায় পুলিশের সহযোগীতায় ডাকাতরা ডাকাতি করে বেড়াতো। কারা এই ডাকাতি করে তা ঐ এলাকার লোকজনের কাছে ওপেন সিক্রেট ব্যপার।

৩) নতুন অফিসার আসার পর তিনি সন্ত্রাসী/ডাকাতদের সাথে মিলে কাজ করতে সম্মত হননি ফলশ্রুতিতে ওখানে ডাকাতি কমে যাচ্ছিলো। ৪) আলোচ্য অফিসারের শক্ত ভূমিকার কারণে স্থানীয় ক্ষমতাবান ব্যক্তিদের সমস্যা হচ্ছিলো। ৫) আলোচ্য অফিসারের কারণে কিছুদিন আগে রাজনৈতিক একটা ইভেন্টে কতিপয় রাজনৈতিক ক্ষমতাবানের ক্ষতি হয়েছে (তাদের সাথে দখলদারীতে সহযোগীতা করেননি উক্ত অফিসার)। এছাড়াও আরো কিছু বিষয় আছে। আগ্রহী সাংবাদিকরা এসাইনমেন্ট হিসেবে নিতে পারেন বিষয়টাকে।

যারা সত্যিকার অর্থেিই সাংবাদিকতাকে একটা মহান পেশা ভাবেন তাদের উচিত ঐ এলাকায় গিয়ে মূল ঘটনা ও ঘটনার পেছনের ঘটনা বের করে আনা। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।