আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বাংলাদেশের রাজনীতির এক ক্ষণজন্মা নক্ষত্রের নাম গোলাম মওলা রনি ।

Student : B.Sc in EEE কেন আজ রনি দূর্বিত্ত্ব আর লুটেরা শক্তির কাঠগড়ায় তা আগে বিশ্লেষনে আনতে হবে ঃ ১) বর্তমানে দেশে রাজনীতির দূর্বিতায়নের প্রেক্ষিতে রনি লিখেছেঃ “অসহায় এমপি বনাম শত কোটি টাকার লুটপাট “ শিরোনামে এক চাঞ্জল্যকর প্রবন্ধ। যে প্রবন্ধে উঠে এসেছে আমাদের দেশের ঘূনেধরা রাজনীতির অভ্যয়ন্তরীন দূর্নীতির ভয়াবহ সব তথ্য এবং ইতিবাচক রাজনীতির পথে বিভিন্ন কাঁটা সম্পর্কে । আওয়ামী লীগের একজন দূর্নীতির গডফাদার প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সচিবের দূর্নীতির ভয়াবহ সব তথ্য জানতে পারবেন এমপি রনির এই লেখা থেকে । Click This Link অথবা এই লিংক এ http://dnewsbd.com/single.php?id=32569 ২)”হায় সেলুকাস! তারা সব কোথায়!” নিবন্ধে রনি অন্য দশজন সাধারণ দাসত্ব শ্রেনীর এমপিদের মত কথা না বলে, তুলে ধরেছে দেশের কতৃত্ববানদের দূর্নিতীর কথা । সে লিখেছে-“এ কথাও তো সত্যি যে-ভিওআইপি’র টাকা বাতাসে উড়ছে! টিভি লাইসেন্স, কুইক রেন্টাল, বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিকানা, কমিশন, সরকারী প্লট ও নানা রকম হাজারো টেন্ডার বাণিজ্যে আঙ্গুল ফুলে বটগাছ হয়েছে মুখচেনা শত শত খয়ের খাঁ গণ!” এই প্রবন্ধে এসময়ের বিশেষ কুখ্যাতি অর্জন করা মত্রীদের ব্যাঙ্গ করে রনি লিখেছেঃ সঙ্গে ক্যাডার-কাহিনীও ।

রনি লিখেছেঃ “গাজীপুরের রাস্তায় হাটতে হাটতে মনে হচ্ছিলো ডা. দীপু মনির কথা। আহা! যদি আসতেন এসব মহা মানবী কান্ডারীবৃন্দ। গার্মেন্টস কারখানার পাশ দিয়ে হেটেছি আর মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহোদয়ের কথা ভেবেছি। তিনি যদি একটু আসতেন! নির্বাচনী আইনমতে, তাদের আসা সম্ভব ছিলো না। কিন্তু আমার বিশ্বাস তারা যদি আসার সুযোগ পেতেন জাতি এক বিচিত্র ফলাফল দেখতো।

গাজীপুর চৌরাস্তার অফিসে গিয়ে দেখলাম ঢাকার এক মুখ চেনা সিনিয়র সন্ত্রাসী গাঁজার নেশায় বুদ হয়ে আছে, বাজে গালাগালি করছে। তাকে আমি চিনতাম না। আশেপাশের লোকজন কানে কানে আমাকে গাঁজাখোরের পরিচয় প্রকাশ করলো। গত সরকারের আমলে অর্থ্যাৎ ১৯৯৬ সালের সরকারের সময় নগরভবনে ব্যাপক সন্ত্রাসী কর্মকান্ড চালাতো একটি স্টার গ্রুপের নাম দিয়ে। তৎকালীন মেয়র হানিফের জীবন দূর্বীসহ করে তুলেছিলো তারা।

এই আমলে দলীয় পদ পেয়েছে। একটি বড় সরকারী প্রতিষ্ঠানের পরিচালক পদ এবং একটি ব্যাংকের মালিকানাও। ঘন্টাখানেক সে ছিলো। আওয়ামী লীগ অফিস ফাঁকা। আমি কিছু বলতে যাচ্ছিলাম।

আমার শুভার্থীরা নিষেধ করলো। কারণ তাদের কারণে নাকি ধানমন্ডি ৩ নম্বর সড়কে আওয়ামী লীগ অফিসে কোনো ভদ্রলোক যায় না। “ http://dnewsbd.com/single.php?id=37563 ৩) রাষ্ট পরিচালনার মূল জায়গা জাতীয় সংসদ ভবনের অভ্যন্তরের দূর্নিতীর এবং অব্যবসহাপনার চিত্র ফুটে উঠেছে “-এটা দূর্নীতি না হলে ক্যামন সূনীতি!” শিরোনামের ,রনির এই লেখায় । সঙ্গে জাতীয় সংসদের হুইপ সাহেব ও তার সাঙ্গোপাঙ্গের কৃর্তিকলাম সম্পর্কেও ধারনা পাবেন । http://dnewsbd.com/single.php?id=38835 ৪) শেয়ার বাজারের লুটেরা দূর্নিতির গডফাদার সালমান এফ রহমানকে নিয়ে রনি আলোড়ন তোলা এক লেখা লিখেছে ।

এই লেখায় রনি কুকুরকে ব্যবহার করেছে এই লুটেরা দরবেশ সাহেবকে পচানোর উদ্দেশ্যে। সে লিখেছেঃ “আমার নায়ককে একদিন রাত ৮টার দিকে দেখলাম একটি বাড়ীর সামনে একা দাড়িয়ে ভয়ে কাঁপছেন। তার দামী গাড়ীটি ৮/১০ গজ দূরে। ড্রাইভার স্ট্রাট দিয়ে সাহেবের জন্য অপেক্ষা করছেন। কিন্তু সাহেব আসতে পারছেন না।

৩/৪টা নেরি কুত্তা তাকে ঘিরে ধরে ঘেউ ঘেউ করছে। আশে পাশে লোক নেই। সম্ভবত ড্রাইভারও ভয় পাচ্ছে অথবা তার মালিকের দুরাবস্থায় তামসা দেখছে। কবিতা লিখতে গিয়ে আমার কুত্তার কথা মনে হলো। আমরা তাদেরকে যতই খারাপ বলিনা কেন প্রকৃতি কিন্তু তাদেরকে অসাধারণ কতগুলো ক্ষমতা দিয়েছে।

শরিয়তমতে- তারা ভালো মন্দ মানুষ চিনতে বিশেষত চোর-ডাকাত। আর মারফত মতে- তারা কবরের আজাব শুনতে পায়। পারে। (এই লাইনটা কি শেয়ার বাজার ধ্বংসকারী সালমানরে উদ্দেশ্য করে!!) এজন্য ভুলেও কোন কুত্তা কবরস্থানে সচরাচর যায় না। গেলেও করুণ সুরে চিৎকার করে কাঁদে।

আমার নায়ককে যেভাবে কুত্তায় সমাদর করছিলো তাকে নিয়ে কবিতা রচনায় আমার আর রুচি হলো না। “ http://dnewsbd.com/single.php?id=37664 6) বিতর্কিত সরাস্ট্র মন্ত্রী মখাকে ব্যাঙ্গ করে রনি লিখেছেঃ “হে আল্লাহ! আমার মামা মখাকে হেফাজত কর । মামাকে নিয়ে যে মখা সিন্ড্রম ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে তা সহজেই থামবে বলে মনে হচ্ছে না। তাই পরম করুণাময় আল্লাহর নিকট দোয়া করছি- হে আল্লাহ, তুমি আমার মামাকে হেফাজত করো। “ http://dnewsbd.com/single.php?id=29019 ৭) বিতর্কিত সরাস্ট্র মন্ত্রী মখাকে ব্যাঙ্গ করে রনি লিখেছেঃ “উনি যদি মন্ত্রী হন তবে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী কে? “http://dnewsbd.com/single.php?id=28250 8) দরবেশ কি আমাকে গুলি করে মারতে চান? http://dnewsbd.com/single.php?id=39106 ৫) রনির “মারাত্মকভাবে গণেশ উল্টানোর নেপথ্যের কারণ” শিরোনামের কলামে রনি লিখেছেঃ “সরকারের প্রভাবশালী মন্ত্রীরাও কোন ভূমিকা রাখেনি এই নির্বাচনে বা রাখতে পারেনি।

যদি সরকারের প্রথম ১০ জন প্রভাবশালী মন্ত্রীদের তালিকা করা হয় তাহলে দেখা যাবে তাদের বেশীরভাগই স্ব স্ব নির্বাচনী এলাকায় আগামীতে ফেল মারবে। জাতীয় পর্যায়ে এই প্রভাবশালীদের কোন ইমেজ বা ভাবমূর্তি নেই। দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে তাদের কোন সম্পর্ক তো দূরের কথা সংযোগও নেই। প্রভাবশালীদের মধ্যে এমন কাউকে কোথাও পাঠানো যাবে না, যার কথাবার্তা শুনে কিংবা চেহারা অবলোকন করে সাধারণ মানুষ প্রভাবিত হয়ে তাদের কথায় ভোট দেবেন। ফলে তাদের যে প্রভাব তা সর্বদাই ব্যবহৃত হচ্ছে দল ও সরকারের বারোটা বাজানোর জন্য।

এটা আমার কথা নয়, বৈজ্ঞানিক সূত্র। “ সংগে এ বি এম মহিউদ্দীন চৌধুরীর ডায়ালোগ ঃ”এই কথা বলার পর তিনি (মহিউদ্দীন চৌধুরী) ,আমার (রনি) পাশে বসা জনৈক সিনিয়র নেতাকে উদ্দেশ্য করে ফিসফিসিয়ে বললেন, ঐ যে চুদানির পুত বসে আছে; বসে বসে আমার পু...মারছে। সম্ভবত রাগে তিনি খেই হারিয়ে ফেলেছিলেন। “ http://dnewsbd.com/single.php?id=34678 ৯)হেফাজতকে নিয়ে রনির অবস্হানঃ “রাজনৈতিক কর্মকান্ডে অনভিজ্ঞরা কখনোই কোনো রাজনৈতিক আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়ে সুফল ঘরে তুলতে পারে না। গণ জাগরন মঞ্চ ও হেফাজতের আন্দোলনের সার্বিক ফলাফলের শুভদিকগুলো তাই দেশবাসী ভোগ করতে পারেনি।

কিন্তু তাই বলে তাদের আন্দোলন চিরতরে স্তব্ধ হয়ে গেছে একথা বলা যাবে না। বরং বিরুপ পরিস্থিতিতে ফেলে অপরিপক্ক নেতৃত্বেকে পরিপক্ক করে তোলা হচ্ছে আরো ভয়াবহ আন্দোলন সংগঠিত করার জন্য। সরকার ও রাষ্ট্রের সংশ্লিষ্ট কতিপয় নীতি নির্ধারক জেনে হওক বা না জেনে হওক এ কাজটি করছেন। হেফাজতকে ছোট করে দেখার কোনো কারন নেই। যাদের কথায় ঢাকা শহরে লক্ষ লক্ষ লোক সারা দেশ থেকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে ছুটে আসে তাদের ক্ষমতা নিয়ে ঠাট্টা মস্করা করার মতো নির্বোধের সংখ্যা ক্রমেই বেড়ে চলেছে।

সরকারী টিভি সহ সরকার সমর্থক মিডিয়াগুলোতে বলা হচ্ছে- মাত্র ১০ মিনিটের অভিযানে তাদের হটিয়ে দেয়া হয়েছিলো। এ নিয়ে পুলিশের বড় কর্তাদের গর্বের সীমা নেই। বাস্তব অবস্থা কিন্তু মোটেও তদ্রুপ ছিলো না। রাত ১০ টার সময় সন্মিলিত বাহিনী ৩ দিকে থেকে ৩ স্তরে আক্রমন পরিচালনা করেছিলো। প্রথমে পুলিশ, তারপর র্যাব এবং সবার পেছনে বিজিবি।

ঘটনার রাতে প্রত্যক্ষদর্শী সাংবাদিকদের মতে, রাত ১০টা থেকে ভোর ৫ টা পর্যন্ত এক নাগাড়ে অভিযান পরিচালিত হয়। হেফাজত কিংবা হেফাজতের মধ্যে লুকিয়ে থাক জামাত-শিবির-বিএনপির কর্মীরা প্রবল বেগে প্রতিরোধ গড়ে তুলে। ফলে মুল অভিযানের স্ট্রাইকিং ফোর্স পুলিশ ও র্যাব কয়েকবার পেছনে ফিরে আসে। তারা পালিয়ে যাবার জন্য উদ্যত হওয়া মাত্র বিজিবি পুলিশ ও র্যাবকে বাধ্য করে পুনরায় অপারেশনে ফেরত যাবার জন্য। ১০) “তেলবাজির রাজনীতি বনাম আত্মঘাতী পরিণতি! “বাংলাদেশের সব রাজনৈতিক দল ও দলের নেতৃত্বকে ঘিরে একটি বিশাল তেলবাজ গ্রুপ সক্রিয়।

বিশেষ করে পুরুষ নেতৃত্বকে ঘিরে নারী তেলবাজদের দৌরাত্ম্য নেতাকেও শেষ করে দিচ্ছে এবং গণতন্ত্রের বিকাশও ব্যাহত হচ্ছে। নারী তেলবাজদের সম্পর্কে আমার একটি ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা বর্ণনার মাধ্যমে আজকের লেখার সমাপ্তি টানব। নেতাটি কোন দলের তা আমি বলব না। তবে হাল আমলে তিনি আলোচিত এবং অনেকের ধারণা তিনি প্রভাবশালী। আমি একদিন ১১টার দিকে তার রুমে ঢুকলাম।

অনেক নারী সেখানে বসা। রংঢং করে কথা বলছেন এবং হাস্য-তামাশা করছেন। এমপি বলেই হয়তো নেতা আমাকে বসতে বললেন। অন্য কেউ হলে ঢোকার অনুমতি দিতেন না। মেয়েগুলোর বেশভূষা আমার ভালো মনে হলো না।

তাদের চেহারা-সুরতও নিচুমানের। কিন্তু নেতাকে দেখলাম বেজায় খুশি। তার পরিপাটি করা কামানো ছোট ছোট মোচের নিচ থেকে খুশি যেন উপচে পড়ছে। তেলবাজরা নেতার রূপের প্রশংসা করছেন। গতকাল টেলিভিশনে নেতার বক্তব্য যে যুগোপযোগী, বস্তুনিষ্ঠ হয়েছে এবং একই সঙ্গে প্রতিপক্ষের জন্য দাঁতভাঙা জবাব হয়েছে তা উল্লেখ করে ললনারা খিলখিল করে হাসছেন।

নেতার মধ্যে কীসের যেন একটি আবেশ লক্ষ্য করলাম। তিনি চেয়ারে হেলান দিয়ে যতটা সম্ভব চিৎ হলেন। উচ্চৈঃস্বরে হাসলেন। বেল টিপে চা-সিঙ্গারার অর্ডার দিলেন। আমিও খেলাম।

এভাবে চলল প্রায় দুই ঘণ্টা। দুপুরের খাবারের সময় হলে নেতা সবার জন্য খাবারের অর্ডার দিলেন। আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন। আমি বললাম, খাব না, মনে হলো নেতা খুশি হলেন। আমি প্রায় দুই ঘণ্টা সেখানে বসেছিলাম।

একটিও কাজের কথা শুনিনি। এর মধ্যে খাবার এসে গেল। আমি বের হয়ে এলাম। গাড়িতে বসে চিন্তা করতে থাকলাম ললনাদের নিয়ে নেতা কী খাচ্ছেন, কীভাবে খাচ্ছেন!” http://www.dnewsbd.com/single.php?id=889 ১১)শিরোনামঃ ”সুধাসদনের অভ্যন্তরীণ নোংরা রাজনীতির কথা”-গোলাম মওলা রনি । ১২)বিতর্কিত যোগাযোগ মন্ত্রী আবুল হোসেনকে ব্যাঙ্গ করে রনি লিখেছেঃ “আবুল হোসেনের সৌভাগ্য বনাম পদ্মা সেতুর দুর্ভাগ্য”-গোলাম মওলা রনি ।

উপসংহারঃ প্রথম আলো - কালের কন্ঠ’র মত প্রথম সারির পত্রিকা যেখানে মালিকের পক্ষে কলম ধরে, সেখানে ইন্ডিপেন্ডেন্ট করতে কতক্ষণ? খারাপ দু ধরনের আছে, একটি হল শুধু খারাপ আরেকটি হল খুব খারাপ । যদিও বা সন্দেহ করি, গোলাম মাওলা রনি খারাপের দলের (??) কিন্তু অপরদিকে সালমান এফ রহমান খুব খারাপেরও এক্সট্রিম লেভেলে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। রনি খুব অসময়ে এসব নিয়ে টানা হেঁচড়া শুরু করেছেন, এর ফল উনার জীবন দিয়ে কিনা দেয়া লাগে সেটা সময়ই বলে দিবে। ক্ষমতার জোর হোক আর যাই হোক,রনি জলে থেকে কুমিরকে ভালই একটা থাপ্পর দিতে পেরেছে। রনির ঘটনার মূল উৎস টি আগে বিবেচনায় নিতে হবে ।

সর্বশান্ত হাজার হাজার মানুষের মুখের দিকে তাকিয়ে মহাশক্তিধরদের বিরুদ্ধে রনি যে অসম লড়াই শুরু করেছিল সেটাই ছিল এই ঘটনার তৈরির মূল প্রক্ষাপট । আজ যারা রনির বিরদ্ধে নীতিকথা বলতাছেন তাদের উদ্দেশ্যে বলি এই জন্যই তো বার বার সালমান এফ রহমানেরা আপনাদের(বাঙ্গালী জাতিকে) বার বার চোদ*র পরও বহাল তবিয়তে পার পেয়ে যায় । উল্টো অপদস্ত হয় যারা নিসঙ্ক চিত্তে মহালুটেরাদের বিরুদ্ধে অসম লড়াই শুরু করে তারা । এ লড়াই আওয়ামী লীগ-বিএনপির লড়াই নয় । এ লড়াই মহাশক্তিধর লুটেরাদের সাথে সততার লড়াই ।

ঐ সাংবাদিক নামধারী পশুরা হল লুটেরা সালমান এফ রহমানদের টাকায় পোষা পাহারাদাড় । ওরা সাংবাদিক নয়। শেয়ার বাজারের দরবেশ সালমান এফ রহমানদের বেতনভূগ পাহারাদার । লুটেরাদের দল নাই। লুটেরা আর তাদের শাঙ্গোপাঙ্গোরা মুখোশধারী সাংবাদিক, রাজনীতিক, বুদ্ধিজীবী অথবা যা কিছুই হোক না- প্রকৃতপক্ষে তাদের আসল পরিচয় তারা লুম্পেন লুটেরাদের পাহাড়াদার ।

। রনি ভাইয়ের জয়গায় আমি হলে ঐটারে আরও পিটাতাম অন্তত শেয়ার বাজারের সর্বশান্ত হাজার হাজার মানুষের পক্ষ থেকে অন্তত ছোট্র প্রতিশোধ হিসেবে । ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১৫ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.