আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় ডুপ্লিকেট হলো আমার গবেষণার তথ্য ঃ-

গত বছরের শেষের দিক হতে এ বছরের মার্চ পর্যন্ত দৈনিক আমাদের কুমিল্লা, দৈনিক ইনকিলাব, দৈনিক ভোরের ডাক, দৈনিক ভোরের কাগজ, দিনকাল, জাপানে বাংলা অনলাইন পত্রিকা বিবেকবার্তা, ইউ.কে. বিডি নিউজসহ অনেক পত্রিকায় যানজট নিয়ে আমার গবেষণার তথ্য এবং সমাধাণের কৌশল প্রকাশ হয়। যানজটের অন্যতম কারণ এবং এর সমাধান জনগণের নিকট ষ্পষ্ট করার লক্ষ্যে আমি ফেব্র“য়ারী, ২০১১ইং ব্লগে যোগদান করি। পর্যায়ক্রমে আমার গবেষণার তথ্য ও সমাধান সম্পর্কিত লেখা গুলো পোষ্ট করে যাচ্ছি প্রতিনিয়ত। আজ দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশ হলো আমার দীর্ঘ গবেষণার মূল্যবান তথ্য ও যানজট সমাধানে সিগন্যাল পয়েন্ট মিনি ফ্লাইওভার পরিকল্পনা। সম্পূর্ণ আমার তথ্য গুলো হুবহু উপস্থাপন করে নাম প্রকাশ করে বুয়েটের ইঞ্জিনিয়ার মুজিবুর রহমানের নামে।

***যুগান্তরে প্রকাশিত আমার ডুপ্লিকেট তথ্য ঃ- বিশেষজ্ঞ যা বলেনঃ : উড়াল সেতু যানজট নিরসনে এদেশের সর্বশেষ কৌশল। কিন্তু উড়াল সেতু কি সত্যিই আমাদের যানজট নিরসন করতে পারবে? এনে দিতে পারবে চলার গতি? পারুক না পারুক, সুখ স্বপ্ন দেখছে সবাই। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলেন, এই ফ্লাইওভারেই যানজট দূর হবে না। এর জন্য আরও কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে। বিশেষ করে, রাজধানীর প্রতিটি মোড়ে ও সিগন্যাল পয়েন্টে উড়াল সেতু করতে হবে।

গাড়ি যেন কোনভাবেই দাঁড়িয়ে না থাকে। বিভিন্ন দেশ ভ্রমণকারী মাহফুজুর রহমান বলেন, উন্নত বিশ্বে কেউ সিগন্যালে দাঁড়িয়ে থাকতে চায় না। এক মিনিটের সিগন্যাল এড়াতে প্রয়োজনে পাঁচ কিলোমিটার রাস্তা ঘুরে অন্য পথ দিয়ে যাবে। আমাদের দেশে মোড়ে মোড়ে সিগন্যাল। গাড়ি দাঁড়িয়ে থাকে।

এতে জ্যাম আরো প্রকট হয়। তাই ফ্লাইওভার শুধু যাত্রাবড়ী করলেই হবে না। শাহবাগ-মালিবাগসহ প্রতিটি মোড়েই উড়াল সেতু লাগবে। *** যানজট নিরসনে আমার গবেষণা ও সমাধানের তথ্য ( যা বিভিন্ন পত্রিকায় ও ব্লগে পোষ্ট, ছবি, ভিডিও, প্রচার হচ্ছে) ঃ- আমার গবেষণায় যানজটের প্রধান কারণ হচ্ছে নিরবচ্ছিন্নভাবে যানবাহন চলতে না পারা। আর রাজধানীতে নিরবচ্ছিন্ন ভাবে চলতে না পারার অন্যতম কারণ হিসেবে আমার গবেষণায় উৎঘাটন করেছি সিগন্যালের লালবাতি/তিন/চার রাস্তার মোড়।

পর্যাপ্ত সড়ক থাকা সত্বেও সিগন্যাল / লালবাতির আওতায় সকালের শুরু থেকে রাজধানীতে যানজটের উৎপত্তি। একটি তিন রাস্তা / চার রাস্তার সিগন্যালের কারণে প্রধান সড়ক সহ সংযোগ সড়ক গুলোর যানবাহন বার বার বাধাগ্রস্থ হয় এবং তীব্র যানজটের স্বীকার হয় এবং গাড়ী গুলো ধীর গতির হয়ে স্থীর হয়ে যায়। *** যুগান্তরে প্রকাশিত আমার ডুপ্লিকেট তথ্য ঃ- বুয়েটের ইঞ্জিনিয়র মুজিবুর রহমান বলেন, অনেকেই যানজটের প্রধান কারণ হিসেবে চিহ্নিত করেন অফিস-আদালত, প্রাইভেটকার ও জনসংখ্যাকে। তাহলে ১৫ বছর আগে কেন যানজট ছিল? সেসময় তো জনসংখ্যা, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং গাড়ির পরিমাণ কম ছিল। বর্তমানের ছোট্ট একটি প্রমাণ হল শুক্রবার।

এই দিন সব ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালত বন্ধ থাকে। তারপরও যানজটের হাত থেকে রক্ষা নেই। এখানেই প্রমাণিত হয়Ñ জনসংখ্যা, গাড়ির চাপ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এগুলোই যানজটের প্রধান কারণ নয়। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, মাত্র দুই লেনের সড়ক হচ্ছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক। কিন্তু দৈনিক অতিদ্রুত এবং অনেক গাড়ি চলাচল করে এই মহাসড়কে।

কোন দুর্ঘটনা ছাড়া তীব্র যানজট সাধারণত হয় না। তার কারণ হচ্ছে, এসব প্রধান সড়কে সংযোগ সড়ক খুবই কম যার কারণে প্রধান সড়কে গাড়িগুলো বাধাগ্রস্ত হয় না। এবং নিরবচ্ছিন্নভাবে ঘণ্টায় ৬০-১০০ মিলোমিটার বেগে চলতে পারে। **** আমার তথ্য ( যা বিভিন্ন পত্রিকায় ও ব্লগে পোষ্ট, ছবি, ভিডিও, প্রচার হচ্ছে) ঃ- অনেকেই যানজটের প্রধান কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে অফিস আদালত, প্রাইভেটকার ও জনসংখ্যা। তাহলে ১৫বছর আগে কেন যানজট ছিল? সেই সময় তো জনসংখ্যা, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং গাড়ীর পরিমাণও কম ছিল।

বর্তমান এখনও এর ছোট্ট একটি প্রমাণ হলো শুক্রবার। এই দিনে সকল প্রকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অফিস আদালত বন্ধ থাকে। তারপরও যানজটের হাত থেকে রক্ষা নাই। এখানেই প্রমাণিত হয় যে জনসংখ্যা, গাড়ীর চাপ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এগুলোই যানজটের প্রধান কারণ নয়। আরেকটি উদাহরণ হিসেবে বলা যায় যে, মাত্র ২ লেনের সড়ক হচ্ছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক।

কিন্তু দৈনন্দিন অতিদ্রুত এবং অধিক গাড়ী ২৪ঘন্টা চলাচল করে এই মহাসড়কে। কোন প্রকার দুর্ঘটনা ছাড়া তীব্র যানজটের স্বীকার হতে হয় না। তার কারণ হচ্ছে ঐ সব প্রধান সড়কে সংযোগ সড়ক খুবই অল্প যার কারণে প্রধান সড়কের গাড়ী গুলো বাধা গ্রস্থ হয় না এবং নিরবচ্ছিন্নভাবে ঘন্টায় ৬০/৮০/১০০ কিলোমিটার বেগে চলতে পারে। *** যুগান্তরের সম্পর্ন লেখার লিংকটি দেখতে পারেন ঃ- *** বিভিন্ন পত্রিকায় আমার গবেষণা ও সমাধানের তথ্য প্রকাশিত সংবাদপত্রের লিংক দেখতে পারেন ঃ- এছাড়া এ ব্লগেও আমার গবেষণার লেখা রয়েছে। যুগান্তরে প্রকাশিত সংবাদটির লেখক আমার কয়েক বছরের সাধণা, বহু রাত্রি জাগরিত গবেষণার তথ্য পরিকল্পনা ও যানজটের সমাধান আমার নাম উল্লেখ না করে মিথ্যাভাবে অন্য ব্যক্তির নামে নির্দিধায় উল্লেখ করল।

এ ব্যাপারে সংবাদপত্রের সম্পাদক সাহেব, ব্লগ কর্তৃপক্ষ, ব্লগ সঞ্চালকদের দৃষ্টি আকর্ষনসহ ব্লগার ভাইদের নিকট উপযুক্ত মন্তব্য চাই। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.