দেশে ৪৬ লাখ মানুষ মাদকাসক্ত! ভাবা যায়। দেশের বিরাট যুবসমাজ আজ মাদকাসক্ত। মানষিক রোগের ডাক্তাররা চ্নিহিত করেছেন যুব সমাজের অধিকাংশ মাদকাসক্তরা প্রেমে ব্যর্থ হয়ে মাদক ধরেছেন। অনেকেই এক্সট্রা ফিলিংস আনার জন্য মাদক ধরলেও এখন আর এটা ছাড়া চলে না। আবার কেউ কেউ সংগ দোষে দুষিত! এমনকি টোকাইরাও সারাদিনের ক্লান্তি ভুলতে অল্প দামের মাদকের উপর নির্ভর করে।
জীবনে অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য অনেক মাদকের স্বাধ নিলেও মাদক আমাকে ছুতে পারেনি। বরং একবার অভিজ্ঞতা নেয়ার পর তা প্রবল ঘৃনায় ত্যাগ করেছি। ... এটা আবার নেশার জীনিষ হলো নাকি? একবার কাশি হয়েছিলো বুক থেকে কফ নামছিলো না, এক ফেন্সিখোর বন্ধুকে বলায় প্রবল আগ্রহ নিয়ে বলল দোস্ত হাফ মেরে দে দেখবি খালাস। তো বন্ধুটি যথারিতি ফেন্সি কিনে আমার জন্য অপেক্ষা। ইসস্ কি মায়া বারবার ফোন দোস্ত তুমি কুতায় আসো।
আমেতো অফিসে মহা ব্যস্ত, ব্যস্ত থাকলে কাশি মাশি ভুলে যাই। আমি বললাম আমার বাসায় রেখে যা পরে এসে খাবো। এসে দেখি হাফ বোতলই রেখে গেছে। বুঝুন ৮০০ টাকায় কেনা ফেন্সি অর্ধেক রেখে গেছে। দরদ গদগদ করে পরছে নাকি অন্য কিছু বুঝতে পারছেন তো! পরে জেনেছিলাম নেশাগ্রস্ত করাতে ও এমন কাজটা বেশ কয়েকজনকে করেছে।
প্রথম ফ্রি পরে ওদের এডেক্টেড করে ফ্রি খায়। এভাবেই মাদকাসক্ত হয়ে স্বাভাবিক জীবন থেকে ঝরে যায় কতই না সম্ভাবনাময় যুবক! কোন ধরনের মাদক আমকে ছুতে পারেনি কিন্তু তোমার ভালোবাসার মাদকতাতে এখনও আমি ক্ষত বিক্ষত। আড়াইটি বছরের একদিনও তোমাকে ভুলে থাকতে পারিনি। বিভোর হয়ে থাকি তোমার মাদকতার ছোয়া সৃতি ভরে!! ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।