আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দেশপ্রেম নিয়ে দেশসেবার রাজনৈতিক র্কমী,নেতা,মন্ত্রী,এম পি,সকল জনপ্রতনিধিরি মুলমন্ত্র হবে আমরা দশে সবো করবো, একটি নর্দিষ্টি পরমিানরে সম্পেদরে বশেী মালকি হবো না,রাজনীতকিে রোজগাররে পশো বানাবো না।

কমপক্খে ১০ বছরের জন্য সর্বদলীয় সরকার গঠন করতে হবে। কিছু নতুন নিয়ম আর বাধ্যবাধকতায় ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে এ রকম ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করা যায় কিভাবে তা নিয়ে সকল রাজনৈতিক দল আলোচনায় বসবে। নির্বাচন বা তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা কি হবে তা নিয়ে আলোচনার জন্য নয়। সকল রাজনৈতিক দলই দেশ ও জনগনের কল্যান চায়,উন্নয়ন চায়। একসাথে মিলে দেশ ও জনগনের কল্যান করতে অসুবিধা কোথায় ! রাজাকার ইস্যু,তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইস্যু,ধর্ম রক্খা ইস্যু দিয়ে জনগনের মধ্যে বিভেদ মৃত্যু না বাড়িয়ে সত্যিকারের কল্যাণ করুন।

পারিবারিক প্রথা সামাজিক প্রথা আচার কৃষ্টি কালচার আমাদের পরিবারগুলোতে বেশীরভাগই এখনও ভিন্ন ভিন্ন ধর্মীয় মুল্যবোধ,রাষ্ট্রীয় নিয়ম এবং বহমান প্রথায় চলে। ধর্ম এবং অধর্ম দুইই । মুক্ত বাজার অর্থনীতি আমাদের মুল্যবোধকে পরিবর্তিতো মুল্যবোধে নিয়ে যাচ্ছে। প্রতিযোগীতা,ভোগবিলাস,কামনা বাসনায় যে পরিবর্তিতো মুল্যবোধ তৈরী হচ্ছে তাতে ব্যাক্তিবোধ সম্পদ সম্পদের মালিকানা অধর্ম মুল্যবোধের উপর ছাপ ফেলছে যাকে পরিবর্তিতো অধ:পতিত মুল্যোবোধ বললে সঠিক বলা হয়। আমাদের দেশের কমিউনিষ্ট এখন বাম র্মৌচা গণজাগরনের পর নিজেরা বলছে সেই একই কথা ১নং দাবী যুদ্ধপরাধীর ফাসি! বাম র্মৌচার হরতাল ও হয়েছে।

এদেশে,এমহাদেশে ত্যাগী রাজনীতিকের সংখ্যা কমিউনিষ্টরাই বেশী। তাদের প্রধান দাবী যদি হয় যুদ্ধপরাধীর ফাসি!তাহলে গরীব মানুষের কথা কারা বলবে!কমিউনিষ্টদের অন্ত:ত প্রধান দাবী হওয়া উচিত দেশপ্রেম নিয়ে দেশসেবার রাজনৈতিক কর্মী,নেতা,মন্ত্রী,এম পি,সকল জনপ্রতিনিধির মুলমন্ত্র হবে আমরা দেশ সেবা করবো, একটি নির্দিষ্ট পরিমানের সম্পদের বেশী মালিক হবো না। অতিরিক্ত সম্পদ দিয়ে দেশের সকল নাগরিকের ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত জীবন পাবে এরকম ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করবো। ধার্মিক সকলে,আচার ,পালন কমবেশী হয়। ভিন্ন ভিন্ন ধর্মীয় মুল্যবোধে এখনও সকল পরিবার নিয়ম প্রথায় চলে।

ধর্মীয় মুল্যবোধে পারিবারিক জীবন আর দরিদ্র ব্যাক্তিদের ও সকল জনগনের জন্য ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত রাষ্ট্রীয় জীবন । সকলের জন্য বড়ই সুখের হয় পারিবারিকও রাষ্ট্রীয় জীবন। গণতন্ত্র স্বাধীনতা মানবধিকার সকলের জন্য,ধনী সম্পদশালী ভোগবিলাসী জীবন ও অধিকার হিসেবে স্বীকৃত। যে গণতন্ত্র স্বাধীনতা মানবধিকার ধনী সম্পদশালী ভোগবিলাসী জীবন অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দেয় সে গণতন্ত্র সে স্বাধীনতা সে মানবধিকার ধনী সম্পদশালী ব্যক্তিবর্গ রচনা করেছেন। বেশীরভাগ মানুষ অথাৎ সকল গরীব মানুষদের নতুন গণতন্ত্র নতুন স্বাধীনতা নতুন মানবধিকার রচনা করতে হবে।

ধনী সম্পদশালী ব্যক্তিবর্গ খুব সহজে তাদের মতো করে রচিত গণতন্ত্র স্বাধীনতা মানবধিকার ত্যাগ করবেননা। সুযোগ এসেছে বলতে থাকতে হবে । বামদলগুলো অন্তত নির্বাচন কমিশনকে প্রস্তাব দিতে পারে কোন উপায়ে মাত্র ২টি ভোটের বাক্স বানানো যায় কি ! সমস্ত ধনীদের জন্য একটি বাক্স এবং সম্স্ত গরীবদের জন্য একটি বাক্স। যত ধনী সম্পদশালী ব্যাক্তি তারা দামী পোশাক দামী গাড়ী চড়ে ভোট দেবে ধনীদের বাক্সে। যত গরীব দুখী আছে তারা নোংরা ছেড়া কাপড় পরে ভোট দেবে গরীবদের বাক্সে।

যে বাক্সে বেশী ভোট পড়বে তারা আমাদের দেশে যত রাজনৈতিক দল,সামাজিক,সাংস্কৃতিক সংগঠন আছে সকল রাজনৈতিক দল,সামাজিক,সাংস্কৃতিক সংগঠন নিয়ে একটি মাত্র দল গঠন করে দেশ চালাবে। যে দলের সাধরন সদস্য দেশের সকল নাগরিক আর নির্বাহী সদস্য ৩৫০জন (সংসদের আসন অনুযায়ী)। যে দলের গঠনতন্ত্রে অর্ন্তরভুক্ত করতে হবে যে, দেশপ্রেম নিয়ে দেশসেবার রাজনৈতিক কর্মী,নেতা,মন্ত্রী,এম পি,সকল জনপ্রতিনিধিরা একটি নির্দিষ্ট পরিমানের সম্পদের বেশী মালিক হতে পারবে না। দেশপ্রেম নিয়ে দেশসেবার রাজনৈতিক কর্মী,নেতা,মন্ত্রী,এম পি,সকল জনপ্রতিনিধির মুলমন্ত্র হবে আমরা দেশ সেবা করবো, একটি নির্দিষ্ট পরিমানের সম্পদের বেশী মালিক হবো না,রাজনীতিকে রোজগারের পেশা বানাবো না। অংগীকার হবে রাজাকার মুক্ত, ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত জীবন পাবে সে রকম স্বাধীন বাংলাদেশ ।

সমস্ত বাংলাদেশের মাত্র ১০০জন ধনী ব্যাক্তির যে পরিমান ধন সম্পদ আছে তা দিয়ে সমস্ত বাংলাদেশের দরিদ্র ব্যাক্তিদের ও সকল জনগনের জন্য ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত জীবন ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করা যায়। আমাদের দেশে পর্যায়ক্রমে খমতায় থাকা দলগুলি ধনীক শ্রেনীর প্রতিনিধি। এই রাজনৈতিক দলগুলিই এ দল ও দলের নিন্দা করে মুলত জনগনকে ধোকা বোকা বানিয়ে নিজেদের,ধনীদের ধন সম্পদ রক্খা ও বৃদ্ধি করতে কাজ করছে। এই দলগুলো ভালো করেই জানে গরীÍের ভালো করা তাদের পখ্খে সম্ভব নয়। কারণ বাঘের জন্য ভালো হয় সহজে হরিণ খেতে পারলে,হরিণের জন্য ভালো হয় বাঘের খাদ্য না হলে।

অর্থাৎ বাঘের জন্য যা ভালো হয় হরিণের জন্য তা খারাপ। আমাদের দেশে পর্যায়ক্রমে খমতায় থাকা দলগুলি ধনীক শ্রেনীর প্রতিনিধি এরা বাঘ,এদের গরীবের ভালো করার খমতা নেই। । বৈদেশিক সহায়তা বেশীরভাগই ধনীদের ব্যক্তিগত সম্পদ হয়ে যায় ফলাফল প্রাইভেট ব্যাংক প্রতিষ্ঠা। প্রাইভেট ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করতে অনেক টাকা লাগে।

আমাদের দেশের দরিদ্ররা,গরীবেরা প্রাইভেট ব্যাংকের মালিক বা আমাদের দেশের দরিদ্ররা,গরীবেরা মন্ত্রী এম পি এরকম নেই। ভেটের আগেই পর্যায়ক্রমে খমতায় থাকা দলগুলির উচিত জনগনের সামনে সত্য তুলে ধরা। জনগনকে বলা আমরা যারা পর্যায়ক্রমে দেশ চালিয়েছি আমরা ধনীক শ্রেনীর প্রতিনিধি,আমরা নিজেদের ও অন্য ধনীদের ধন সম্পদ রক্খা ও বৃদ্ধি করতে কাজ করেছি,করছি,ভবিষ্যতেও করবো,গরীবের ভালো করার খমতা আমাদের নেই। অথবা ভোটের আগে লিখিত অংগীকার দিন আমরা নির্বাচিত হলে সমস্ত বাংলাদেশের দরিদ্র ব্যাক্তিদের ও সকল জনগনের জন্য ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত জীবন ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করবো। দেশপ্রেম নিয়ে দেশসেবার রাজনৈতিক কর্মী,নেতা,মন্ত্রী,এম পি,সকল জনপ্রতিনিধির মুলমন্ত্র হবে আমরা দেশ সেবা করবো, একটি নির্দিষ্ট পরিমানের সম্পদের বেশী মালিক হবো না,রাজনীতিকে রোজগারের পেশা বানাবো না।

সর্বদলীয় সরকারে অংশগ্রহনকারী সদস্যদের বাইরে সকল রাজনৈতিক দলের অন্য সদস্যদের নিয়ে বিভাগীয়,জেলা,উপজেলা,ইউনিয়ন,গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত সর্বদলীয় ছায়া সরকার কমিটি বানাতে হবে,সেনা,নৌ,বিমান বাহিনী থাকবে,বিচার,পুলিশ থাকবে,সরকারী সকল বিভাগই থাকবে। সকলেরই লক্খ্য হবে ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে এ রকম ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করা যায় যে সমাজে সেই সমাজ গড়ার। জনগন এবং সর্বদলীয় ছায়া সরকার কমিটির কাছে সর্বদলীয় সরকার এবং সরকারী সকল বিভাগ জবাবদিহি করবে। সকল রাজনৈতিক দলগুলির গঠনতন্ত্রে অর্ন্তরভুক্ত করতে হবে যে, দেশপ্রেম নিয়ে দেশসেবার রাজনৈতিক কর্মী,নেতা,মন্ত্রী,এম পি,সকল জনপ্রতিনিধিরা একটি নির্দিষ্ট পরিমানের সম্পদের বেশী মালিক হতে পারবে না। আমাদের দেশপ্রেমিক উচু ধনী ব্যবসায়ীদের শপথ নিতে হবে,আমরা একটি নির্দিষ্ট পরিমানের সম্পদের অতিরিক্ত সম্পদ দিয়ে দেশের সকল নাগরিকের ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত জীবন পাবে এরকম ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করবো।

রাজাকারের ফাসি হলে আমাদের মনের খুদা,মনের জ্বালা মিটবে কিন্ত এদিকে পেটের খুদায়,পেটের জ্বালায় মরি মরি। আমরা গরীব,নিষ্ঠুরতম কষ্টকর অনিশ্চয়তায় জীবন আর চলে না। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১১ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।