আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মাননীয় বিরোধীদলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে লেখা গেদু চাচার খোলা চিঠি।

বাঙালি ফ্রী পেলে আলকাতরা খায় মা গো, আমার স্নেহ নিও। আশা করি তুমি সুস্থ্য এবং ভালো আছ। তোমাকে লেখতে গেলে আমার অনেক কষ্ট হয়...তাই লেখব লেখব করেও এতদিন লেখতে পারিনাই। আজকে লেখতে হল...তার অন্যাতম কারণ আমি আর পারছি না মা গো। দেশের একজন মুক্তিযোদ্ধার গর্বিত স্ত্রী সাথে দেশের গণতন্ত্রের বিকাশে একজন প্রথম শ্রেণীর নেত্রী হিসাবে তোমার কাছে আমার অনেক চাওয়া মা গো...কিন্তু আমি তার কিছুই পাচ্ছিনা।

মা গো বড় অভাগা এই দেশের একদল অভাগা মানুষ আমরা...আমাদের স্বপ্ন পুরণের জন্যে বারবার আমরা তোমাদের নির্বাচিত করি আর পাঁচ বছর ধরে নিজেদের পায়ে কেন কুড়াল মারলাম তাই ভেবে কান্নাকাটি করি। আজকে তোমাকে আমার কথা শুনতে হবে মা গো...। মা রে, আগামি কাল তোমরা আবার হরতালের ডাক দিছো...কিন্তু কেন মা? দেশের নির্বাচন তত্তাবধায়ক সরকারের অধিনে হবে কিনা তা নিয়ে?মা রে,একটা দেশের প্রধাণ বিরোধী দলের ভুমিকা কি হবে তা কি তুমি জানো মা মনি?তুমি কাদের কথায় চলো তা কি আসলেই তোমার জ্ঞানের আওতায় আছে গো মা?যেই রায়টা এখনও পুরাপুরি প্রকাশিত হয় নাই তাই নিয়ে তোমরা সংসদে না যেয়ে দেশ অচলের জন্যে হরতালের ডাক দিলা?হয়ত তুমি বলবা... ‘চাচা মিয়া, আমাদের তো সংসদে কথা বলার সুযোগ দেয় না...তো কি করব?’মা রে, কালকে হরতালের জন্যে দেশের যেই ক্ষতিটা হবে তা কি তোমরা কোনদিনই ভাববানা?কিভাবে পোষায় দিবা মা?একটা রিকশা চালকের পেটের ভাতের কাল কে কি ব্যবস্থা হবে মা গো? একজন দিন মজুরের খাবারের ব্যবস্থ্যার কি হবে মা?মা রে, মির্জা ফখরুল বাবাজি কি কালকে দেশের মেহনতি মানুষের জন্যে নিজের ব্যাংক একাউন্ট থেকে টাকা দেবেন? কিংবা তুমি বা তোমার দলের বড় বড় সব নেতারা?তাইলে কিসের জন্যে বা কাদের জন্যে তোমাদের এই রাজনীতি মা?মা রে, পাশের দেশে মমতা ব্যানার্জি কি বিরোধী দলে ছিলেন না? কই মা, তার পোষাক তো তোমার মত এত দামি না?সে তো তোমার মত প্রায় সাড়ে নয় বিঘা জমির উপরে দামি দামি সব গাড়ি বা ৬৭ জন কর্মচারী নিয়ে জিবনের অর্ধেকটা সময় পার করে দিলেন্না?ভারতের মত দেশের একজন নেত্রী দেশের রেল যোগাযোগের আমুল পরিবর্তন এনে দিলেন আর তোমাদের আমরা এত আয়েশে রেখে কি পেলাম রে মা?একটু বলবা?আমরা কি তোমাদের নির্বাচিত করি পাচ বছরের শেষে তোমার ছেলে তারেকের বন্ধুকে খাম্বা মামুন ডাক শোনার জন্যে?মা রে কোথায় পায় এরা এত সাহস?আমরা নিশ্চুপ শান্ত জাতি তাই?মা রে, আমাদের দেশের অবুঝ আর অশিক্ষিত মানুষের হৃদয়ে তোমাদের রাখা হয়েছে...সেখান থেকে সবচেয়ে নিচের অংশে নেমে এসো না...তোমার দুইটা পায়ে পরি গো মা। মা রে, বড় কষ্ট পেলাম সেদিন এক অবসরপ্রাপ্ত কলেজ অধ্যক্ষের কথা শুনে...দেশের সরকারী কলেজ গুলাতে এখন আর ক্লাস হয়না...ছেলেরা এখন ভর্তি বাণিজ্যে লিপ্ত থাকে...স্যারের মাথায় পিস্তল ঠেকায় বলে, ‘শালা, সই করবি কিনা বল?’...কই মা, এগুলাতো তোমারা আলোচনায় আনোনা?দেশের নাম করা সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় আজ ধ্বংসের চুড়ান্ত সীমায়...ছাত্র-ছাত্রীরা পড়ার থেকে রাজনীতি বুঝে বেশি...তারা হল দখল...টেন্ডারবাজি বুঝে বেশি...দিনেদুপুরে নিজের সহপাঠিকে গুলি করে বা তিন চার তলা থেকে কাগজের মত ছুড়ে ফেলতে দ্বীধা করে না...কই মা, তুমি বিরোধী দলে থেকে এগুলা বন্ধের নির্দেশ দিলানা?...যদি আজকে তুমি বলো... ‘কাল থেকে কোন কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনীতি হবে না...ছাত্র রাজনীতির এমন করুন অবস্থায় আজ থেকে সব ধরনের ছাত্র রাজনীতি বন্ধ...ওদের কাজ জ্ঞান অর্জন করা ওরা তাই করবে’...তবে সরকার দল কি বাধ্য হত না তাদের সব অপকর্ম বন্ধ করতে?কেন এমন যুগান্তকারী ঘোষনা আসতে আমাদের এত বছেরের অপেক্ষারে মা? কি স্বার্থ তোমাদের এইসব কোমলমতি ছাত্র-ছাত্রীদের জিবন নষ্টের খেলায় মেতে থাকাতে?মা গো, চ্ছেলে মেয়েরা দিনে কয়টা ক্লাস করে জানিনা...কিন্তু একটা ছাত্র বা ছাত্রী শুধুমাত্র কলেজ জিবন থেকে আলস্যে কতটা সময় পার করে তা কি তুমি বুঝনা?তোমরা তো আজকে পর্যন্ত তাদের জন্যে পার্ট টাইম কাজের ব্যবস্থার কথা ভাবছো না?খু্ব ভালো একটা প্রসংশার কাজ হতোনা যদি দেশের সকল ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান কে বাধ্য করা হতো যে, ছাত্র-ছাত্রীদের জন্যে কাজের সুযোগ অবশ্যই রাখতে হবে?তারা যদি দিনে পাঁচটা ছয়টা প্রাইভেট টিউশনি করতে পারে তবে তারা অফিসে কেন কাজ করতে পারবে না?তারা তো ছাত্র জিবন শেষ হবার গেই একটা দক্ষ জনশক্তিতে পরিণত হতে পারতো তাইনা?এগুলা ভাবতে কি দেশে হরতাল ডাকা লাগে?তোমরা আসলে কি ভাবো বলতো মা? মা রে, এত বছর তোমরা দেশের রাজনীতিতে অথচ দেশের জন্যে একটা সুনির্দিষ্ট পররাষ্ট্র নীতি পেলাম না...কে মা? আজকে তোমার দল ক্ষমতায় গেলে ভারত শত্রু আর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় গেলে হয়ে যায় বন্ধু...অথচ তারা বন্ধু নাকি শত্রু তা আজো দেশবাসি বুঝে উঠতে পারলো না...এর জন্যে দায়ী কারা?তোমাদের এই আদিম খেলাতে তারাই তো লাভবান হচ্ছে বেশি...কথা দিয়েও সীমান্তে পাখির মত গুলি করে মানুষ মারে...দেশের নদী গুলাকে চুষে বালু চর করে ফেলছে...এর জন্যে দায়ী কারা মা মনি?আজকে তারা দেশের অভ্যান্তরে ঢুকে পরছে ব্যাবসার কথা বলে আর তোমরা চুলাচুলিতে ব্যাস্ত...তুমি তো মা মনি একবার সরকার কে আটকাতে পারলানা...একটা সুনির্দিষ্ট পররাষ্ট্র নীতির প্রস্তাব দিয়ে?কেন এত অবুঝ আজ তোমরা?...এদেশের মানুষ বড় বেশি চুপচাপ তাই? মা রে, দেশের মানুষ দুইটা টাকা খাটায় শেয়ার বাজার থেকে কিছু আয় করতে চায়...আর একদল মানুষ তোমাদের ছত্র ছায়ায় তাদের সেই টাকা লুটে পুটে খেয়ে গেলো...কোথায় ছিলা মা গো?কেন একজন মানুষ কে শেয়ার বাজারে টাকা খাটায় রাস্তায় নামতে হবে?কেন তাদের কে প্রতিবাদের জন্যে রাস্তায় পুলিশের লাঠিপেটা খেতে হবে?জবাব দিবা গো মা?কেন তোমার দল এইসব চক্রান্তকারীদের ধরায় দিতে পারলো না?শুধু রাস্তায় লোক দেখানো হরতাল করলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যায়? সালমান এফ রহমান কে মা?কে দিলো তাকে এত বড় সাহস?হাজার কোটি টাকার উপরে এই ঋণখেলাপীর এত সাহস কোথা থেকে আসে গো মা?মা রে, এত অন্যায় আর বোধহয় দেশবাসি সহ্য করবেনা...তোমরা ক্ষমতায় গেলে প্রশয় দিবা আর ক্ষমতায় না থাকলে কিছু বলবানা এইটা দেশবাসি জানে...তাই আর বোধহয় তারা তোমাদের চাইবে না। মা রে, নির্বাচনে জিততেই হবে এই মানসিকতা কবে দূর হবে তোমাদের মাঝ থেকে? বিরোধীদলে থেকে কি কাজ করা যায় না?দেশের কল্যাণে কাজ করা যায়না?তোমাদের কথা বলতে দেয়না...দাবি মানেনা...এইটা বলো তো দিনের পর দিন সংসদের বাইরে থেকে কেন যেদিন না গেলে পদ বিলুপ্ত হয়ে যাবে সেদিন যাও?কোন লজ্জা নাইরে মা?মানুষের টাকায় ঘরে বসে থেকে আবার সেই টাকা যেন হারায় না যায় সেই জন্যেই আবার ফিরে যাও? আমাদের টাকায় গাড়ি চড়ে বেড়াও...বাড়িতে থাকো আবার আমাদের সাথেই এমন আচরণ?কি হয় মা একবার যদি প্রমাণ করে দাও টাকায় সব কিছু না...দেশের মানুষই সবকিছু?মা গো, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান কত টাকার মালিক ছিলেন...যে তোমার ছেলে লন্ডনে একদিনে সাত হাজার পাউন্ডের বাজার করে?...সাড়ে আটশো পাউন্ড দিয়ে গাড়ি কিনে?এক হাজার পাউন্ড দিয়ে ড্রাইভার রাখে?এগুলা কাদের টাকা মা?দেশের লোক এত শ্রদ্ধা করে যে, তারা এগুলা নিয়ে কথা বলেনা কিন্তু তারপরও কি মানসিকতার পরিবর্তন আনা যায় না মা? মা রে, ক্ষমতায় যেতে হবে বলে কি দেশদ্রোহীদের সাথে আঁতাত করতে হবে?কাদের সাথে এক কাতারে বসে থাক মা?এরা কারা?দেশ স্বাধীনের সময় এদের কি ভুমিকা ছিল বলতে পারো?ক্ষমতায় যেতে হবে তাই যা ইচ্ছে তাই করতে হবে?রাজাকার আলবদরের সাথে মিলেমিশে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা দিতে হবে? দেশের ভবিষ্যত কান্ডারীদের ভুল ইতিহাস শেখাতে হবে? আজকে তোমাদের এই পরিণতির জন্যে দেশের ছেলেমেয়েরা ইতিহাস দেখলে হাসি দেয়...তারা জানেনা কিইবা কার ভুমিকা ছিল কিন্তু তাতে লাভটা কি হলো?মা রে, শিক্ষায় যেই ছেলেমেয়ে ভুল শিখল তাদের জন্যে আমাদের আর কিছুই বলার থাকেনা...ওরা জানে ওদের ইতিহাসে ভুল আছে...ওরা জানে ওদের দেশ জন্মের কাহিনী হয়ত অন্য কিছু...কিন্তু এতে আমরাই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছি।

মা রে, দেশে ইন্টারনেট ব্যবস্থার একটা আমুল পরিবর্তন আসার সুযোগ হয়েছিলো...তাও বিনামুল্যে। কে জানি তোমার মাথায় বুদ্ধি দিলো দেশের তথ্য বাইরে পাচার হয়ে যাবে। মা গো, যা জানোনা তা কেন করতে গেলা?আমরা আজ কত পিছায় গিয়েছি রে মা? যেখানে সব দেশ এই সুযোগ কে গ্রহন করছে যেখানে তুমি মনে করলা তুমি যা বুঝো তাই ঠিক...ফলাফল আজকে আমাদের শম্ভুক গতির ইন্টারনেট। দেশের মানুষের এত বড় ক্ষতির দায়ভার তুমি নিতে পারবা?কোন শাস্তিই তোমার জন্যে মনে হয় যথেষ্ট হবেনা গো মা...আমরা তোমাকে বড় বেশি ভালবাসি বোধহয়...তাই তোমার মুখের দিকে তাকালে আর কিছু বলতে পারিনা। মা রে, তোমাদের ডাকা হরতালের জন্যে উচ্চামাধ্যামিক পরীক্ষা পিছিয়ে গেলো...শিক্ষা যন্ত্রের চাপে আমাদের দেশের ছেলে মেয়েরা এমনিতেই বুড়া-বুড়ি হয়ে হয়ে বের আর এর ফলে তাদের আরও অবস্থা খারাপ হলো।

তাদের একটা দিন তোমরা এনে দিতে পারবা?পারবা তাদের একদিন আগে শিক্ষাজিবন শেষ করে দিতে?তাহলে কিসের জন্যে আর কাদের জন্যে এই রাজনীতি যেখানে ভবিষ্যতরাই আটকে যায় তোমাদের গোয়ার্তুমির কাছে?আর কত কি পরীক্ষা পেছালো বলতো মা?এটা কি তোমার শিক্ষা সমন্ধ্যে অজ্ঞতাই নির্দেশ করেনা? মা রে, তোমাকে চিঠি লেখতে লেখতে এক পলক খবর দেখে নিলাম...হরতালের আগের রাতে রাজধানীতে আটটা বাস পোড়ান হয়েছে...কিন্তু কেন মা?আমাকে কি তুমি বলবা; এই ক্ষতিটা তারা কিভাবে পোষায় নেবে?কিভাবেই বা এই বাস গুলার মালিক তাদের ঋণ শোধ করবে? আমি জানি তুমি এই লাইন টা পড়লে বলবা, ‘চাচা,আওয়ামী লীগ করেন নাকি?মা গো এই প্রশ্নের উত্তর আমি সব শেষে দেব। মা রে, প্রেস কনফারেন্সে তুমি বলেছো আদালতের রায় মানতে সংসদ বাধ্য না...আমি লাইন গুলা দেখে কয়েকবার চোখ কচলে নিলাম...মা আমার কি কইলো? মা রে,আদালতের রায় যদি না মানো তাইলে কি মানো মা?তুমি আরও বলেছো তুমি ইলেক্ট্রোনিক ভোটিং সিষ্টেম মানো না...কিন্তু কেন মা? ইলেক্ট্রোনিক ভোটিং সিষ্টেমে তোমার সমস্যা কোথায়?যেখানে তোমার দলের লোক চট্রগ্রামে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে সরকার দল কে ঘোলাপানি খাওয়ালো সেখানে যদি তোমার আপত্তি না থেকে তো এখানে কেন?নাকি সাবমেরিন কেবলের মত এটাও বুঝোনা?আর কত পিছায় দিতে চাও আমাদের মা গো? মা রে, যেই বাড়ির আইনগত বৈধতা নিয়ে জিজ্ঞাসা বোধক প্রতীক ছিলো সেই বাড়িতে কাটায় দিলা জিবনের অনেকটা বছর...কি ছিলো না সেই বাড়িতে সেই অবান্তর বিষয় আর টানবো না...কিন্তু সেই বাড়ি রক্ষার জন্যে হরতাল ডেকে...নিজের ছেলের জন্যে হরতাল ডাকা কি দেশবাসি কে পুতুল ভাবা না?এই লজ্জা আমরা কোথায় রাখি মা? মা রে, আমি লীগ করিনা...তোমার দল করিনা...করিনা অন্যকোন দলও। মা রে, আমি ভোট দেই না...কাকে দেব?সবতো চোর আর স্বার্থপর...কেউ জিজ্ঞাসা করলে বলি এই দিনটা ঘরে বসে কান্নাকাটি করাই ভাল...কারণ আবার আসছে আরেক চোর...বাটপার। আমি চাইলেও তোমাদের মুখ দেখি...না চাইলেও। আজকে তুমি যত নীতির কথা বলতেছো...আগামিতে তুমি এসে সব ভুলে যাবা...তখন আওয়ামী লীগ বলবে...সুক্ষ চুরি...আর তুমি বলবা...জিততে না পারলে ওরা এটাই বলে যেমন বলছে এখন আওয়ামী লীগ।

দেশ গোল্লায় যাক...তোমার মিন্টো রোডের বাড়ি চাই...সুইস ব্যাংকে একাউন্ট চাই। ভেবোনা মা...এবার আর কেউ সইবে...এবার তোমরা স্থায়ীভাবে দেশত্যাগের কথা ভাবতে পারো। ভালো থেক মা...খুব রাগ উঠতেছে আমার...জানিনা কি করতে মন চাচ্ছে...। (এই লেখাটি ফেসবুক পেজ গেদু চাচার খোলা চিঠি হতে সংগৃহীত View this link ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.