http://www.facebook.com/ruman125
যে দেশ সব চেয়ে বেশী মানবাধীকার লঙ্ঘন করে তারা আমাদের মানবতার আইন শিখাতে চায়। যাকে সন্দেহ হয় অপহরন করে বছরের পর বছর বিনা বিচারে নির্যাতন চালায়। তাদের সবাই কি দোষী। আর এ দেশের চিন্হিত অপরাধীদের আইনত বিচারের বেলায় এসে নাক গলায়।
১৯৭১ সালের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য যে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল তৈরি হয়েছে।
সেখানে যে কয়জনের বিচার হবে তারা এদেশের নাগরিক । কোন পাকিস্তানীকে কি বিচারের আওতায় আনা হবে?? এটা হবে না। যাদের বিচার হবে তারা এখানেই আছে। আর এই বিচারের জন্য যুদ্ধাপরাধ বিষয়ক মার্কিন বিশেষ দূত স্টিফেন জে র্যাপ এদেশে এসে বারবার জ্ঞান দিচ্ছেন। আমরা তা নিচ্ছি।
১৯৭১ সালের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য গৃহীত আইনে প্রয়োজনীয় সংশোধনী এনে বিচার কাজ করলে তা স্বাগত জানাবে যুক্তরাষ্ট্র। একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারক, প্রসিকিউটর ও তদন্ত কর্মকর্তাদের যুক্তরাষ্ট্রে উন্নত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। তিন দিনের ঢাকা সফরের শেষ দিনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে যুদ্ধাপরাধ বিষয়ক মার্কিন বিশেষ দূত স্টিফেন জে র্যাপ এ ঘোষণা দেন।
স্টিফেন জে র্যাপ আরো বলেন, এ বিচারের বিষয়ে শুধু বাংলাদেশের মানুষ নয়, আন্তর্জাতিক মহলও আগ্রহী। তবে বিচার যাতে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও আন্তর্জাতিক মানের হয়, সবাই যেন ন্যায়বিচার পায়, সেটি নিশ্চিত করতে হবে।
তাদের ৯-১১ তে ৩০০০ এর মত লোক মারা গেছে তাই আফগানিস্থানে কত লোক মারছে তার হিসেব তাদের আছে। লাদেনরে মারা আগে কাওকে জিগাসা করছিলো। কোন বিচার করছিলো। আর এদেশের ৩০ লাখ লোকের মৃত্যুর সাথে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে যারা জরিত তাদের বিচার নিয়ে বলে আন্তর্জাতিক মহলও আগ্রহী। !!! কত বড় তামাশা!!!!
আমদের এ বিষয়ে যে কোন দেশের হস্তক্ষেপের প্রতিবাদ করা উচিৎ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।