আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মার্কিনীরাও কি "কাদম্বিনী " পদ্ধতি অনুসরন করিয়াছেন নাকি ?

যতোবার আমি শান্তি খুঁজেছি, ঠিক ততোবার আমার মাথায় শুধু একটি চিন্তাই এসেছে। সেটা হচ্ছে একটা ড্রিল মেশিন দিয়ে মাথার খুলিটা ফুটো করে দেওয়ার চিন্তা।

সবই তো ঠিক ছিল । সবাই বিশ্বাস করিয়াই বসিয়াছিল যে লাদেন নিহত হইয়াছেন । যেই ব্যক্তিকে ধরিবার জন্য এতো আয়োজন ছিল , সে ব্যক্তির লাশকে একদিনের মাঝেই সমুদ্রে নিক্ষেপ করিবার রহস্য টা বড়ই জানিতে মন চায় ।

এমন কি হইয়াছে যে মার্কিনীরা বরফ লইয়া বড়ই সংকটে আছে ? নাকি তাহাদের হিমাগারে জায়গা নাই ? যারপরনাই অবাক হইলাম । নীচের ছবিখানাও কেমুন কেমুন জানি লাগে । ফটোশপ বলিয়া একখানা জিনিস ও আছে বোধহয় । তবে ,এই কথা কিন্তু সত্য যে মার্কিনীরা প্রচুর মিথ্যা কথা কহে । কয়েকজন দাবী করিয়াছেন ,লাদেন নাকি এতদিন হিমাগারেই ছিলেন !!!! তাহার নাকি ভবলীলা সাঙ্গ হইয়াছিল বহু আগেই ।

যদি তাই হইয়া থাকে ,তবে আজকের খবর খানা কি ? এটা নাকি বারাক ওবামার আগামী নির্বাচন বিজয়ী হইবার একখানা কৌশল । আর যদি আজকের খবরখানাই সত্যি হইয়া থাকে ,তবে উহা কি ? আমার তো মনে হইতেছে , মার্কিনীরা রবীন্দ্রনাথের " জীবিত ও মৃত " গল্পটি পড়িয়া লাদেন কে ধরিবার ফাঁদ পাতিয়াছেন । কাদম্বিনী যেমন মরিয়া প্রমান করিয়াছিল যে সে মরে নাই , তেমনি পাছে লাদেন ও একখানা ভিডিও টেপ বাহির করিয়া বলুক সে মরে নাই ,আর মার্কিনীরা তাহাকে খপ করিয়া ধরিয়া ফেলুক ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।