আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ফখরুদ্দীনের ঠিকানা না পাওয়ায়...।



বিগত সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ফখরুদ্দীন আহমদের ঠিকানা না পাওয়ায় চিটি দিতএ পারচেনা শিক্ষা মণ্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্তায়ী কমিটী। এ কারনে তাকে সংসদীয় কমিটীর সামনে হাজির করা জাছ্ছে না। ঐ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ( ঢাবি ) খেলার মাঠের ঘটনাকে কেন্দ্র করে সহিংসতা খতিয়ে দেখার জন্য গঠিত উপকমিটি উপদেষ্টা ফখরুদ্দীন ও সাবেক সেনা প্রধান মঈনউদ্দীন আহমেদকে বৈঠকে ডাকর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কিন্তু গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ্উপ-কমিটির চতুর্থ বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হলেও এখন পর্যন্ত তা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে উপ-কমিটির আহ্বায়ক ও স্থায়ী কমিটির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড.ফখরুদ্দীনের ঠিকানা পাওয়া যাছ্ছে না বলেই চিঠি পাঠাতে দেরি হছ্ছে।

সংসদ সচিবালয়ের কমিটি শাখাকে বলা হয়েছে তার ঠিকানা সংগ্রহ করার জন্য। ঠিকানা পাওয়া গেলেই চিটি পাঠানো হবে। তিনি বলেন,ঠিকানা সংগ্রহ করার জন্য প্রধানমন্রীর কার্যালয় ও মন্রীপরিষদ বিভাগে ও যোগাযোগ করা হবে। কমিটি সূত্র জানায়,ফখরুদ্দীন আহমদ বেশ কিছুদিন ধরে দেশের বাইরে অবস্তান করছেন। তবে মঈনউদ্দীন আহমেদ দেশেই আছেন।

এর আগে ২৭ ফেব্রুয়ারি উপকমিটির বৈঠকে উপস্হিত হয়ে তৎকালীন আর্মির চিপ অব স্টাফ জেনারেল সিনা ইবনে জামালী এবং ডিজিএফআইর কর্নেল সামছুল আলম খান ( কর্নেল ছামস ) তাদের বক্তব্য জানান। তবে একই বৈঠকে ডিজিএফআইর তৎকালীন প্রধান এটিএম আমিন ও ব্রগেডিয়ার ফজলুল বারীকে ডাকা হলেও তারা যোগ দেননি। সে সময় সেনা সদর দফতর থে কে জানানো হয় এটিএম আমিনকে তার থিকানায় পাওয়া যায়নি। ফজলুল বারী পলাতক। সংসদীয় কমিটি ঐ দুজন ব্যক্তির অবস্তান করার জন্য স্বরাষট্র মন্ত্রালয়ের কাছে চিটি দিবে।

আগামী এক সপ্তাহের মধ্যেই এ চিটি দেয়া হবে বলে সুত্র জানায়,আগামি এপ্রিল মাসেই উপ-কমিটির বৈঠকে এসব হাজির হয়ে সিনা ইবনে জামালী এবং কর্নেল ছামস সংসদীয়ট কমিটির কাছে বলেছিলেন ঐ ঘটনায় ডিজিএফআইর কোনো ভুমিকা ছিলনা। ডিজিএফআই সরাসরি সেনা প্রধান ও প্ধান উপদেষটিা আদেশ মেনে চলেছে। এ ঘটনায় ঐ দুইজনের সিদ্ধান্তই ছিল ছুড়ান্ত।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।