আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সবল সামরিক শক্তিকে ধীরে ধীরে দুর্বল করা হচ্ছে। দেশী মালে (যুদ্ধ জাহাজ) দুর্বল সামরিক ব্যবস্থা।

* আমি খুজে বেড়াই নিজেকে *
বর্তমান প্রধানমন্ত্রী যে সামরিক বাহিনীকে দুর্বল করতে চান, সে খবর আমরা আগেই জানি। প্রচন্ড সামরিক অবান্ধব সরকার। সামরিক বাহিনীকে দুর্বল রেখে দেশকে ভারতের হাতে তুলে দিতে চান। কিন্তু তার প্রধান বাধা দেশপ্রমিক জনগন, ভারতবিরোধী রাজনৈতিক দল গুলো। এছাড়াও সামরিক বাহিনীর একটা অংশ যারা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে ভারতবিরোধী রাজনৈতিক দলকে মদদ দেয়ার চেষ্টা করেন।

যার কারনে বাংলাদেশ এখনো ভারতে অংগ রাজ্য হতে পারে। এই সেদিনই নেতা মির্জা ফখরুল বিভিন্ন কৌশলেই বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ত নিয়ে জাতির কাছে প্রশ্ন বান ছুড়ে দিলেন। জাতি আশারাখি জবাব দিয়ে দিবে। দুর্জনে বলে থাকে পিলখানা হত্যাকান্ড সরকারে সৃষ্টি যদিও সরকার গঠনের পর পরেই এমন ঘটনা সরকার ঘটিয়েছে আমার মনে প্রশ্ন রয়েছে। কিন্তু সরকার যে সামরিক বাহিনীকে দুর্বল করতে চায় তা আজ বিভিন্ন ভাবে প্রতিষ্ঠিত।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আজ খুলনা ভিজিট করছেন। খুলনায় একটা শিপইয়ার্ড আছে সকলেই জানি। কয়েকটা জাহাজও বানানো হয়েছে। সমুদ্রে বিচরন করছে। তাই বলে যুদ্ধ জাহাজ?! বিশ্বের সব রাষ্ট্র তাদের সামরিক শক্তিমত্তা বৃদ্ধির জন্য তাদের বহরে অত্যাধুনিক যুদ্ধ জাহাজ যুক্ত করছে।

এর আগে আমরা দক্ষিন কোরিয়া, চীন ইউরোপ সহ বিভিন্ন দেশ থেকে মিলিয়ন মিলিয়ন বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করে যুদ্ধ জাহাজ আনতাম তাতে এর টেকনিক্যাল দিক নিয়ে কত সমালোচনা । তাতে বাংলাদেশে বানানো যুদ্ধ জাহাজের কি অবস্থা হবে বোঝাই যায়। এরকম যুদ্ধজাহাজ দিয়ে আমরা কিভাবে ভারত আক্রমন করবো, কিভাবে ওদের স্ট্রং সামরিক বাহিনীর সাথে পাল্লা দিয়ে দেশকে রক্ষা করব। আমাদের জাতীয় নিরাপত্তা হুমকির সম্মুখীন হবে। আজ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী খুলনা শিপইয়ার্ডে যুদ্ধজাহাজ তৈরীর উদ্বোধন করবেন।

আমি ভারতের আগ্রাসী সামরিক নীতির কারনে এই লোকাল মালে আতংক গ্রস্ত। এই মরণখেলা বন্ধ করে আমাদের সামরিক বাহিনীকে তার পুর্বমর্যাদায় ফিরিয়ে আনা হোক। কোন এক সময় নাকি আমাদের সেনাবাহীনি, সামরিক শক্তি মজবুত অবস্থানে ছিলো। সে অবস্থানে নেয়ার জন্য লোকাল মাল বাদদিয়ে কোটি কোটি ইউএস ডলার খরচ করে হলেও আমেরিকা বা রাশিয়া বা ফ্রান্স থেক যুদ্ধজাহাজ আনা হোক, আমরা যেকোন ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত ।
 


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।