সাইবার অপরাধ দমনে ব্যর্থ হচ্ছে ব্রিটিশ সরকার। ক্রমবর্ধমান এ সমস্যা মোকাবেলায় ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ বৈশ্বিক অংশীদারদের সহযোগিতায় নতুন ধরনের সাইবার অপরাধ দমন বাহিনী গঠন করা প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। খবর রয়টার্সের।
ব্রিটিশ সরকারের হোম অ্যাফেয়ার্স কমিটির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অপরাধ দমনে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত একটি গোয়েন্দা দল গঠন করা প্রয়োজন। যাদের কাজ হবে গোপনে সাইবার হামলা ঠেকানো ও পাল্টা আক্রমণ চালানো।
চলতি মাসের শুরুর দিকে প্রতিরক্ষা ও টেলিকম শিল্পের কোম্পানিগুলোকে নিয়ে সাইবার অপরাধ দমনে একটি বিশেষ জোট গঠনের ঘোষণা দেয় সরকার। এতে মূলত প্রতিরক্ষাশিল্পকে সাইবার হামলা থেকে বাঁচানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
পাশাপাশি অনলাইনে পর্নোগ্রাফি রোধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন। বিশেষ করে শিশুদের নিয়ে তৈরি এ ধরনের কনটেন্ট বন্ধে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারদের নির্দেশ দেন তিনি।
গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় সাইবার অপরাধের বিচার শুরু হয়।
এতে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের পাঁচ হ্যাকারের বিরুদ্ধে বহুজাতিক কোম্পানি ভিসা ও ক্যারেফোরের ওপর সাইবার হামলার অভিযোগ আনা হয়।
ব্রিটিশ বিরোধীদলীয় এমপি কিথ ভাজ বলেন, ‘আমরা অনলাইন অপরাধ কার্যক্রম বন্ধে হেরে যাচ্ছি। ব্যাংক ডাকাতির চেয়েও অনলাইনে অর্থ চুরি সহজ। ’
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।