আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ইংলিশ প্রিমিয়ারলীগের সকল রেকর্ড (একটি রেকর্ড বুক)

নিজের ছাঁয়ার কাছ থেকে পালিয়ে থাকার প্রানান্তকর প্রচেষ্টায় আছি।
ইংলিশ প্রিমিয়ারলীগে সব চেয়ে বেশি দলীয় (সকল মওসুমে মোট) শিরোপাঃ ১১ বার (ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড) পর পর শিরোপাঃ পর পর ৩ বার (ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড, ২ বার) মোট জয়ঃ ৪৬০, ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড মোট পরাজয়ঃ ২৬৬, এভারটন মোট ড্রঃ ২১৭, এস্টন ভিলা বেশি গোল প্রদান করা দলঃ মোট ১৪১৫ টি, ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড বেশি গোল হজম করা দলঃ মোট ৯৫৬ টি, টটেনহ্যাম বড় জয়ঃ ৯-০,ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড (বনাম ইপ্সুইচ ,১৯৯৫) এক ম্যাচে বেশি গোলঃ ১১ টি, পোর্টস্মাউথ ৭-রিডিং ৪ (২৯ সেপ্টেম্বর ২০০৭) পর পর বেশি ম্যাচ অপরাজীতোঃ ৪৯ ,আর্সেনাল(মে ৭,২০০৩ থেকে অক্টোবর ২৪,২০০৪) পর পর বেশি ম্যাচ পরাজীতোঃ ১৫ টি, সান্ডারল্যান্ড(২০০২-০৩) কমন স্কোর লাইনঃ ১-০ ,১৩৪৭ বার এক ম্যাচে বেশি দর্শক সমাগমঃ ৭৬০৯৮, ওল্ড ট্রাফোর্ড(ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড), ৩১ মার্চ ২০০৭ এক ম্যাচে সব থেকে কম দর্শক সমাগমঃ ৩০২৯, সিলহার্স্ট পার্ক(উইম্বল্ডন এফ সি) ২৬ জানুয়ারী ১৯৯৩ প্রথমার্ধে সব থেকে বেশি অতিরিক্ত সময়ঃ ৮ মিনিট ২৬ সেকেন্ড (স্টোক সিটি বনাম চেলসি,১২ সেপ্টেম্বর ২০০৯) দ্বিতীয়ার্ধে সব থেকে বেশি অতিরিক্ত সময়ঃ ১১ মিনিট ২ সেকেন্ড( স্টোক সিটি বনাম টটেনহ্যাম,১৯ অক্টোবর ২০০৮) দলীয় (এক মওসুমে) এক মওসুমে জয়ঃ চেলসি (২৯) পর পর জয়ঃ আর্সেনাল (১৪ টি) এক মওসুমে পরাজয়ঃ ২৯ টি, ইপ্সুইচ টাউন(১৯৯৪-৯৫),সান্ডারল্যান্ড(২০০৫-০৬),ডারবী কাউন্টি(২০০৭-০৮) এক মওসুমে ড্রঃ ১৭ টি, নিউক্যাসেল(২০০৩-০৪),এস্টনভিলা(২০০৬-০৭) এক মওসুমে বেশি গোল করা দলঃ চেলসি,১০৩ টি (২০০৯-১০) এক মওসুমে বেশি গোল খাওয়া দলঃ ডারবী কাউন্টি,৮৯ টি,৩৮ ম্যাচ (২০০৭-০৮) এক মওসুমে বেশি গোলডিফারেন্সঃ চেলসি,৭১ (২০০৯-১০) এক মওসুমে নিজের মাঠে বেশি গোল করা দলঃ চেলসি ৬৮ (২০০৯-১০) এক মওসুমে অন্যের মাঠে বেশি গোল করা দলঃ ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড,৪৭ (২০০১-০২) এক মওসুমে বেশি ক্লিনশীটঃ ২৪,চেলসি (২০০৪-০৫) এক মওসুমের সব ম্যাচে গোল করা দলঃ আর্সেনাল (২০০১-০২) ব্যাক্তিগত রেকর্ড সমুহ বেশি ম্যাচ খেলা খেলোয়াড়ঃ ৫৭৩,ডেভিড জেমস(১৯৯২-২০১০) এক দলের হয়ে বেশি ম্যাচ খেলা খেলোয়াড়ঃ ৫৫৮,রায়ান গিগস(ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে,১৯৯২-বর্তমান) বেশি গোলঃ এলান শিয়েরার(ব্লাকবার্ন,নিউক্যাসেল),২৬০ টি বেশি হ্যাটট্রিকঃ ১১ বার এলান শিয়েরার দ্রুততমো হ্যাটট্রিকঃ রবি ফাওলার(লিভারপুল) ৪ মিনিট,৩৩ সেকেন্ড বেশি শিরোপা জয়ের মেডেলঃ রায়ান গিগস,১১ টি (ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড) এক মওসুমে বেশি গোলঃ ৩১ টি, এলান শিয়েরার(১৯৯৫-৯৬),ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো(২০০৭-০৮) মোট বেশি গোল করতে সহায়তাকারীঃ রায়ান গিগস,৯২ বার (ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড) পর পর বেশি ম্যাচে গোলঃ ১০ ম্যাচ ,রুড ফন নিস্টেলরয়(ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড) এক ম্যাচে বেশি গোলঃ ৫ টি, এল্ড্রু কোল(ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড,১৯৯৫) এলান শিয়েরার (নিউক্যাসেল,১৯৯৯),জার্মেইন ডিফোও (টটেনহ্যাম ২০০৯) দিমিতার বারবাটভ (ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড ২০১০) বেশি লাল কার্ডঃ ৮ (ডাঙ্কান ফার্গুসন, প্যাট্রিক ভিয়েরা,রিচার্ড ডান) বেশি হলুদ কার্ডঃ ৯৮(লি বয়ার) পর পর বেশি ম্যাচে হলুদ কার্ডঃ জেমস প্রিচ, ৫ ম্যাচ বেশি ফাউল করা খেলোয়াড়ঃ কেভিন ডেভিস,৭৮২ বার বেশি দুরত্ব থেকে গোল করেঃ পউল রবিন্সন ৮৮ মিটার। বেশি বয়স্ক খেলোয়াড়ঃ জন বাড়িডজ (ম্যাঞ্চেস্টার সিটি,৪৩ বছর ১৬২ দিন) কম বয়স্ক খেলোয়াড়ঃ ম্যাথিউ ব্রিগস (ফুলহাম,১৬ বছর ৬৫ দিন) বেশি বয়সী গোল দাতাঃ টেডী শেরিংহ্যাম (ওয়েস্ট হ্যাম,২৬ ডিসেম্বর ২০০৬,৪০ বছর ২৬৮ দিন) কম বয়সী গোল দাতাঃ জেমস ভন (এভারটন,১০ এপ্রিল ২০০৫,১৬ বছর ২৭১ দিন) বদলী খেলোয়াড় হিসাবে বেশি গোলঃ ৪টি (ওলী গানার সোলস্কজার,ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড) পর পর বেশি ম্যাচ খেলা খেলোয়াড়ঃ ব্রাড ফ্রিডেল,২৪১ ম্যাচ সব মওসুমেই খেলেছে এমন খেলোয়াড়ঃ রায়ান গিগস,সোল ক্যাম্পবেল সব মওসুমেই গোল করেছে এমন খেলোয়াড়ঃ রায়ান গিগস ,১৯ মওসুম সব চেয়ে বেশি দলের হয়ে খেলাঃ মার্কাস বেন্ট,৯ টি দল পর পর বেশি ম্যাচ গোল না খেয়ে থাকা গোল্কিপারঃ এডুইন ভ্যান ডার সার, ১৪ ম্যাচ,(ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড,২০০৮-০৯) বেশি গোল্ডেন বুট পানঃ থিয়েরি অঁরি(আর্সেনাল),৪ বার বেশি গোল্ডেন গ্লোভ পানঃ জোসে রেইনা (লিভারপুল),৩ বার বেশি ম্যানেজার অফ দ্যা ইয়ার এওয়ার্ডঃ সার এলেক্স ফার্গুসন (ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড) ৯ বার বেশি ম্যানেজার অফ দ্যা মান্থ এওয়ার্ডঃ সার এলেক্স ফার্গুসন (ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড) ২৪ বার বেশি প্লেয়ার অফ দ্যা মান্থ এওয়ার্ডঃ স্টিভেন জেরার্ড (লিভারপুল),ওয়েইন রুনি(ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড) ৫ বার করে ১৯৯২-২০০২ সেরা একাদশঃ(টিম অফ দ্যা ডেকেড) পিটার সিমিকেল (GK) (ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড) গ্যারী নেভিল (RB) (ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড) টনি এডামস (CB) (আর্সেনাল) মার্সেল ডেসলী (CB) (চেলসি) ডেনিস আইরিন (LB) (ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড) ডেভিড বেকহ্যাম (RWM) (ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড) প্যাট্রিক ভিয়েরা (CDM) (আর্সেনাল) পউল স্কোলস (CM) (ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড) রায়ান গিগস (LWM) (ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড) এলান শিয়েরার (CF) (ব্লাকবার্ন, নিউক্যাসেল) এরিক ক্যান্টেনা (CF) (ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড) ১৯৯২-২০০২ দশকের সেরা খেলোয়াড়ঃ এলান শিয়েরার (ব্লাকবার্ন, নিউক্যাসেল) অভারসাজ প্লেয়ার অফ দ্যা ডেকেড(১৯৯২-২০০২): এরিক ক্যান্টেনা (ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড) ১৯৯২-২০০২ সেরা ম্যানেজারঃ সার এলেক্স ফার্গুসন (ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড) গোল অফ দ্যা ডেকেডঃ ডেভিড বেকহ্যাম (৬০ গজ দূর থেকে দেয়া গোলটি, উইম্বল্ডনের বিপক্ষে) গোল্ডেন গ্লোভ অফ দ্যা ডেকেডঃ পিটার সিমিকেল (ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড) ম্যাচ অফ দ্যা ডেকেডঃ লিভারপুল-(৪) বনাম নিউক্যাসেল-(৩),৩ এপ্রিল ১৯৯৬ কমেন্টেটর অফ দ্যা ডেকেডঃ মার্টিন টেইলর !!! (এই ব্যাক্তি ফিফা গেম এ চেচামেচি করেনা???)
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.