আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ইভটিজিং : সর্বোচ্চ শাস্তি এক বছরের কারাদণ্ড

গণমাধ্যমকর্মী, চেয়ারম্যান - উন্নয়নের জন্য প্রচারাভিযান, সদস্য সচিব - সম্মিলিত জলাধার রক্ষা আন্দোলন।

ইভটিজিং : সর্বোচ্চ শাস্তি এক বছরের কারাদণ্ড ইভটিজিং প্রতিরোধে তাৎণিক বিচারকার্যের জন্য বাংলাদেশ দণ্ডবিধির ৫০৯ ধারাকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের তফসিলভুক্ত করে গেজেট প্রকাশ করেছে সরকারের আইন মন্ত্রণালয়। বুধবার বিকেলে আইন মন্ত্রণালয় এ গেজেট প্রকাশ করে। ফলে ইভটিজিং রোধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের কার্যক্রম শুরু করতে কোন বাধা রইলো না। ভ্রাম্যমাণ আদালত ইভটিজিং-এ জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ এক বছরের কারাদণ্ড দিতে পারবে।

এটি এ আদালতের সর্বোচ্চ দণ্ডের বিধান। বর্তমানে এই আইনের কার্যকর বাস্তবায়নই আমাদের সমাজে শান্তি শৃঙ্খলা ফিরিয়ে নিয়ে আসতে পারে। আমরা চাই এই আইনের পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন। দেখতে চাই ইভটিজারদের বিচার। আমরা দেখতে চাই না কোন মেয়ের আত্মহত্যা।

ইভটিজারদের কারণে পড়ালেখা বন্ধ করে দিয়েছে এমন সংবাদ আমরা আর পড়তে চাই না সংবাদপত্রে। এর আগে বুধবার দুপুরে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কে এক ব্রিফিংয়ে স্বরাষ্ট্র সচিব আবদুস সোবহান সিকদার জানান, সকল জেলা ও উপজেলাসহ দেশের যেখানেই ইভটিজারদের তৎপরতা থাকবে সেখানেই ভ্রাম্যমাণ আদালত তাদের কার্যক্রম চালাবে। স্বরাষ্ট্র সচিব জানান, গত বছর নভেম্বর মাসে ৮৫টি বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়ার এখতিয়ার দিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত আইন সংশোধন করা হয়। এরপর থেকেই ভ্রাম্যমাণ আদালত কার্যক্রম চালাচ্ছে। তবে পরবর্তীতে আরও কয়েকটি বিষয় এতে অর্ন্তভুক্ত করা হয়।

ইভটিজিং-এর জন্য সর্বশেষ যুক্ত করা হয় দণ্ডবিধি ৫০৯ ধারাটি। স্বরাষ্ট্র সচিব জানান, গেজেট প্রকাশের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে একটি প্রস্তাবনা চূড়ান্ত করে আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছিল। সর্বশেষ আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত নিয়ে উত্ত্যক্ত বিষয়টিকেও এ আদালতের তফসিলভুক্ত করা হলো।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.