আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ইভটিজিং

গল্প

অগ্নিবীনাকে বলেছিলাম ইভটিজিং নিয়ে রাতে লিখব। তাই লিখতে বসছি। বেশি বড় করবনা। আমাদেকে বড় করার জন্য মায়ের অবদান সবচেয়ে বেশি। পৃথিবী যতদিন থাকবে একই নিয়মে চলবে।

ছেলেদের উচিত প্রত্যেকটি মেয়েকে পজেটিভ মাইন্ডে দেখা। যত সাজু গুজু করুক। তবুও ভাল চোখে দেখতে হবে। মা জন্ম দিয়েছে। মেয়ে একদিন মা হবে।

তোমার ঘরে একদিন মেয়ে হবে। তখন যদি কেউ এমন করে কেমন লাগবে? নিশ্চয় ভাল লাগবেনা। যারা ইভটিজার তাদেরকে যে কোন উপায়ে যদি এমন কিছু কথা বোঝানো যায়। আশা করি ইভটিজিং প্রতিরোধে এইটা একটা উপায় হবে। মেয়েদের বোঝা উচিৎ সব জায়গায় নিজেকে বেশি উপস্থাপন করা ঠিক না।

যেখানে সমস্যা হতে পারে এমন স্থানে নিজেকে একটু বেশি গুছিয়ে রাখা ভাল। কারন সব ছেলেদের ফিলিংস এক রকম না। কোন ছেলে সৌন্দর্য শক্তি মনে করে ভালভাবে নিতে পারে। আবার কোন ছেলে সৌন্দর্য শক্তি মনে করে যত খারাপ চিন্তা-ভাবনা আছে ভালকরে মনে করতে পারে। ফলে ইভটিজিং এর শিকার হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

সুতরাং নিজেকে সাজু গুজু করে উপস্থাপন করার পূর্বে মেয়েরা যদি ভাবে কেমন করে নিজেকে উপস্থাপন করব। ইভটিজিং প্রতিরোধে এইটাও একটা উপায় হতে পারে। ধর্মীয় শিক্ষার কোন বিকল্প নাই। কিন্তু কত জন ইভটিজার ধর্মীয় কথা ভাবে। তবুও ধর্মীয় শিক্ষার অনুভূতি ইভটিজারদেরকে দিতে পারলে ইভটিজিং প্রতিরোধে সব চেয়ে বেশি কার্যকরী হবে।

ইভটিজিং সম্পর্কে মিডিয়ায় যত প্রচার হচ্ছে মনে হয় ইভটিজারদের সংখ্যা তত বাড়ছে। নতুন ইভটিজার সৃষ্টি হচ্ছে। আর পুরনো ইভটিজার কৌশল পরিবর্তন করছে। মেয়েরা লজ্জায় বলতে সাহস পাচ্ছেনা। পরে পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছে।

তাই ইভটিজিং প্রতিরোধ এর জন্য এসিড আইনের মত কার্যকরী ও শক্তিশালী আইন প্রনয়ন দরকার।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.