আমি নেই তাদের সাথে, যারা নিজকে ভাবে সম্মানী আর পরকে ভাবে বাজে---- মওদুদী বিশ্বাসিরা মনে প্রানে বিশ্বাস করে- “নবীগণ মা’ছূম নন। প্রত্যেক নবীই গুনাহ করেছেন। ” (তাফহীমাত, ২য় খণ্ড, ৪৩ পৃষ্ঠা)।
এই বিশ্বাস যারা করতে পারে তারা কখনওই ইসলামের অনুসারী নয়। একমাত্র তাদের দারাই সম্ভব নুরানীচাপা নামের ব্লগটা তৈরী করে রাজীব হত্যার পর মাচুদুর রহমান নামে আর এক মদুদী আদর্শের লোকের কাছে দেয়া।
বাংলার মুসলমানকে ধর্মের নামে প্রতারিত করা কত সহজ!!
---
ফেরেশতা সম্পর্কে কোরাণ: “ ফেরেশতাগণ নূরের তৈরি । তারা স্ত্রী বা পুরুষ নন। ফেরেশতাদেরর খাদ্যের প্রয়োজন হয় না। সর্বদা তারা ইবাদতে মশগুল থাকেন। ” (শরহে আকাইদে নছফী, ৩২২ পৃষ্ঠা)
মওদুদী : “ফেরেশতা প্রায় ওই জিনিস যাকে গ্রিক, ভারত ইত্যাদি দেশের মোশরেকরা দেবী-দেবতা সি'র করেছে।
” (তাজদীদ ও এহইয়ায়ে দ্বীন, ১০ পৃষ্ঠা)
“ সকলনবীগণ নিষ্পাপ; তারা কোন গুনাহ করেননি। ” (তরজুমানুস সুন্নাহ, ৩য় খণ্ড, ৩০৫ পৃষ্ঠা)
মওদুদী: “নবীগণ মা’ছূম নন। প্রত্যেক নবীই গুনাহ করেছেন। ” (তাফহীমাত, ২য় খণ্ড, ৪৩ পৃষ্ঠা)
কোরাণ:, “নবীগণ কখনও খবীছ নফসের দ্বারা আক্রান্ত হননি। ”
মওদুদী : “নবীগণ বহুবার খবীছ নফসের আক্রমণে আক্রান্ত হয়েছেন।
” (তাফহীমাত, ১ম খন্ড, ১৬৩ পৃষ্ঠা)
কোরাণ:, “নবীগণ আপন দ্বীনের উপর সি'র ছিলেন। উনারা কখনও মানবীয় দুর্বলতার শিকার হননি। ”
মওদুদী বলে, “কোন কোন নবী দ্বীনের চাহিদার উপর সি'র থাকতে পারেননি। বরং উনারা আপন মানবীয় দুর্বলতার কাছে হার মেনেছেন। ” (তাফহীমুল কুরআন, ২য় খণ্ড, ৩৪৪ পৃষ্ঠা)
কোরাণ:, “নবীগণ মহা সম্মানিত সর্বোত্তম মানব।
উনাদের দোষ বর্ণনা করা হারাম। ” (তাফসীরুল কামালাইন, ৪র্থ খণ্ড, ৪ পৃষ্ঠা)
মওদুদী : “(নবী হোক, ছাহাবা হোক), কারো সম্মানার্থে উনাদের দোষ বর্ণনা না করাকে জরুরী মনে করা আমার দৃষ্টিতে মূর্তিপূজার শামিল। ”
--তাই আজ জামাত শিবিরের পক্ষেই সম্ভব দেশের পতাকা পোড়ানো, জায়নামাজ পোড়ানো, শহীদ মিনারের ভাংচুর, মসজিদে ভাংচুর প্রকাশ্যে এরকম ইসলাম বিরোধী কাজ করা। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।